![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারত তার ১৯ বিলিয়ন ডলারের ভোজ্য তেল আমদানির লগাম টেনে ধরতে উদ্যোগ নিয়েছে। দক্ষিণ ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যে এটা শুরু হয়েছে এবং ক্রমান্বয়ে ২ মিলিয়ন একর জায়গাকে পাম বাগানের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে। জনগণের দীর্ঘ মেয়াদি সমস্যা সমাধানে সুদূরপ্রসারী এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে। আগামী কয়েক বছর পর থেকে ধিরে ধিরে এর সুফল আসতে শুরু করবে। ভোজ্য তেলের সমস্যা বাংলাদেশের জন্যও একটা দীর্ঘ মেয়াদি সমস্যা। বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা গুলোতে এখনো বহু জায়গা অনাবাদি পড়ে আছে, সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিনত না করে এসব ভূমি তেল বিজ উৎপাদনে কাজে লাগানো যায় কিনা দেখা উচিত। বাংলাদেশ প্রতি বছর গড়ে ২মিলিয়ন টন পাম তেল আমদানি করে থাকে। ২ মিলিয়ন টন তেল উৎপাদনের জন্য ১ মিলিয়ন একর বাগানের প্রয়োজন, এত জায়গার সংস্থান বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব না হলেও ভোজ্য তেল সমস্যার স্থায়ী সমাধানে একটা পরিকল্পনা অবশ্যই করা উচিৎ।
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: তেলের মুল্য হাজার পাঁচেক টাকা কেজি হলে ধীরে ধীরে আমরা তেল খাওয়া কমিয়ে দিব, এতে বৈদেশীক মুদ্রাও বাঁচবে-
শারিরিকভাবে আমরাও উপকৃত হব। স্বাস্থ্যগত সমস্যার একটা বড় কারনভোজ্য তেল ও ভেজাল তেল!
৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০২
অগ্নিবেশ বলেছেন: ভারত পাম বাগান করলে, বাংলাদেশ আম বাগান করবে, সেই আমগাছে কলা ধরবে। সেই কলা কে খাবে তা নিয়ে বাংলাদেশে কামড়া কামড়ি শুরু হয়ে যাবে। দিন শেষে দেখা যাবে, কলা বান্দরে খেয়ে গেছে পড়ে আছে শুধু খোসা। সেই খোসায় পা দিয়ে আমাদের আতিকভাই পিছলায়ে পড়ে ঠ্যাং ভাংছে।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪১
খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রাচীন কাল থেকেই বাংলাদেশে বিভিন্ন তেল বিজের চাষ হয়ে আসছিল। সয়াবিন, পামের চাপে চা কমে গেছে।
বাংলাদেশে আগে বাদাম, তিল, তিসি, গুলাম সড়িষা সহ আরো অন্যান্য তেলবীজ চাষ হত।
উপকূলীয় ও চারাঞ্চলে এসব চাষ হতে পারে। পাম তেল যতটুকু আসে বাকিটা এসব দিয়ে পূরন করা যেতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৩
কোনেরোসা বলেছেন: সরিষা চাষ বিকল্প হতে পারে কি?