![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
*** আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা (গত ২২'নবেম্বর-১২ইং এ বাবা মারা গেছেন) তিনি পাক বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধ করেছেন। তবে তথাকথিত সনদ ধারি মুক্তিযোদ্ধায় বিশ্বাসি ছিলেন না মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। যতোবার বাবাকে বলছি যে সনদটা উঠিয়ে রাখুন ততোবার তিনি ভয়ংকর রেগে যেতেন। বাবা সব সময় বলতেন "কিছু পাওয়ার আশায় বা লাভের জন্য যুদ্ধ করিনি", আর যে দেশে কাগজ দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা প্রমান করতে হয় সে দেশে তোরাও (আমাদের বলতেন) কখনো কোথাও বলবি না যে, তোর বাবা মুক্তিযোদ্ধা...
এতো প্যাঁচালাম কারন একটাই 'দয়াকরে কেউ উল্টাপাল্টা গাল দিবেননা, আমার বাবাকে দয়াকরে অসম্মান করবেন না সবার প্রতি অনুরোধ রইলো............
প্রজন্ম চত্বর যে উদ্দেশ্যে বা যেভাবে হলো তা আর বলার প্রয়োজন নেই কারন প্রায় ১ মাস হয়ে যাওয়ার পর পৃথিবীর প্রায় সবাই ইতিমধ্যে জেনেছেন। নতুন প্রজন্ম যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি তারা ৪২ বছর পর ৭১'র চেতনায় জেগে উঠেছে এটা বিশাল ব্যাপার। আমরা ব্লগার বা তরুনরাও ভাবিনি এতো বড় গন সমাবেশ এবং তা দীর্ঘ্যদিন ধরে চলতে থাকবে।
যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে এ আন্দোলনে ছিলোনা কোন দলের ব্যানার বা কোন সংগঠনের পোষ্টার। যা ছিলো তা নতুন প্রজন্মের দৃঢ় চেতনা ও তারুন্যে প্রবল শক্তি। আর ছিলো যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের প্রতি চড়ম ঘৃনা।
পরবর্তীতে তরুন প্রজন্মের "যুদ্ধাপরাধী রাজাকার" বিরোধী এই আন্দোলনের সঙ্গে একাত্ততা প্রকাশ করে সমাজের সকল পেশা ও শ্রেনীর সাধারন মানুষ। প্রতিদিন উত্তাল হতে থাকে শাহাবাগের যুদ্ধাপরাধী রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার তারুন্যের এ আন্দোলন ।এবং দেশ ও দেশের বাইরে থেকেও বাংলাদেশী যারা আছেন তারাও এ আন্দোলনের সাথে একাত্ততা প্রকাশ করেন।
যুদ্ধাপরাধী রাজাকার কাদের মোল্লার রায়ের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছিলো শাহাবাগে তারুন্যের আন্দোলন যার প্রধান দাবি ছিলো সকল "যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকার" এর ফাঁসি। ইতিমধ্যে ৭১'এর কুখ্যাত "যুদ্ধাপরাধী রাজাকার" মাওলানা সাঈদীর ফাঁসি'র রায় প্রদান করেছেন আদালত। সাঈদী'র ফাঁসির রায়ে তরুন প্রজন্মের যে আন্দোলন তার সফলতাই বলা যায়। দল, মত, ধর্ম, জাত, পাত ভুলে সকল পেশার সকল বয়সের মানুষ যুক্ত হয়েছিলো এই আন্দোলনে । এখানে না ছিলো আওয়ামী লীগ, ছিলোনা বিএনপি বা জাতীয় পার্টি কিম্বা কোন ডান-বাম পন্থী, শুধুই ছিলো "বাংলাদেশ পন্থী" সবাই বাংলাদেশী। ৭১' এ যেমন সবাই ছিলো (জামায়াত ছারা) স্বাধীনতার চেতনায় উদ্দিপ্ত এক জাতি সবার বুকেই ছিলো একটাই চাওয়া "হানাদার মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ" , তরুন প্রজন্মের ২০১৩'র আন্দোলনেও ঠিক তেমনই (জামাত,রাজাকর ছারা) সকল বাংলাদেশী'র বুকে ছিলো একটাই কথা "যুদ্ধাপরাধী রাজাকার" সবাইকে ফাঁসি দেয়া এবং রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ চাওয়ার কথা। যুদ্ধাপরাধী রাজাকার সাঈদী'র ফাঁসি'র রায়ের মাধ্যেমে বলা যায় সেই ৭১'র মতোই আরেকবার স্বাধীনতার পথেই হাটছে বাংলাদেশ।
ব্লগ এ ব্লগারের মাধ্যমে চলমান এই "যুদ্ধাপরাধী রাজাকার" দের ফাঁসির দাবির আন্দোলন। ব্লগার লাকি এ আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন ব্লগে একটা লেখার মাধ্যমে। মহৎ একটা উদ্দেশ্য সব ব্লগার বন্ধুদের আহবান করেছিলেন এগিয়ে আসুন এবং প্রতিবাদ জানান "যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের" যাবজ্জিবন শাস্তি নয় চাই ফাঁসি... বিশাল সাহসি না হলে একজন সাধারন মেয়ে এমন ডাক দেয়ার কথা চিন্তাও করতেন না। প্রথম দিকে আন্দোলন চলছিলো ঠিক ভাবেই এবং মধ্যমনি যার থাকার কথা তিনিই (লাকি) ছিলেন।স্লোগান স্লোগানে মুখোরিত করছেন প্রজন্ম চত্বর রাত দিন ২৪ ঘন্টা, শারিরিক ভাবে নির্যাতিত হয়েছেন 'জামাত-শিবির' চক্রের হাতে তবুও তাকে থামানো যায়নি। বিভিন্ন হুমকিতেও দমানো যায়নি লাকিকে। সবই চলছিলো যেভাবে চলার কথা। কিন্তু হঠাৎ করে যেন ছন্দপতন ঘটলো ...............
১০/১২ দিন যেমন নির্দলীয় নিরপেক্ষ আন্দোলন চলছিলো হঠাৎ করে মনে হলো প্রজন্ম চত্বর যেন রং হারাচ্ছে!! লাকির জায়গায় লাকি নেই, নেই জনতার ভিরের মধ্যেও..... সেখানে নতুন কিছু দেখা যাচ্ছে। লাকির হাতের মাইক কিভাবে যেন চলে গেলো ডা. সাহেবের হাতে এবং মঞ্চে তার আশেপাশে যারা আছেন তাদের বেশির ভাগই একটা দলের আঙ্গসংগঠনের শীর্ষনেতা পর্যায়ের চেনামুখ!! কিন্তু কেন?? এমন হবারতো কথা ছিলোনা...........
প্রজন্ম চত্বর কি ছিনতাই হয়ে গেলো?? কোন দলীয় ব্যানার এখানে ঢোকার কথা নয়!! এখন মাঝে মধ্যে প্রজন্ম চত্বরকে ১টা দলের "দলীয় চত্বর" বলে মনে হয়। কোথায় গেল লাকি? লাকি এখন মঞ্চে নেই, জনতার ভিড়েও নেই, শাহাবাগের আশে পাশেও এখন লাকিকে দেখা যাচ্ছেনা কিন্তু কেনো?? মাঝে মধ্যে কিছু কিছু দলীয় স্লোগানও ভেসে আসে মঞ্চ থেকে!! কিন্তু স্লোগান তো হবার কথা ছিলো রাজাকার বিরোধী স্লোগান। মঞ্চে যাদের থাকার কথা তারা নেই। এখানে রাজাকার, জামায়াত, শিবির বিরোধী ভাসন থাকার কথা অন্য কোন দল বা ব্যক্তি নিয়ে বিষোদগার করার প্রয়োজন কি খুব বেশি ছিলো?? প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে অন্যকোন দল ও ব্যক্তি'র প্রতি কটুক্তি সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। এমন কিছু করা বা বলা উচিত নয় যাতে মানুষকে বিভ্রান্ত হতে হয়। একটা মহান উদ্দেশ্যে তরুনদের যে উদ্যোগ তাতে কোন প্রশ্নবোধক চিন্হ থাকলে সেটা দুঃখজনক বটে।
কোন দলীয় ব্যানার বা দলীয় বক্তব্য দিয়ে তারুন্যের এই আন্দোলনকে বিভক্ত করবেন না। এ আন্দোলনকে দলীয় আন্দোলনের রং দিয়ে রঙীন করে তরুনদের চেতনাকে ছোট করা কোন ভাবেই কাম্য নয়। এখনো সময় আছে চোখ খুলে রাখুন ব্লগার ও তারুন্যের আন্দোলনের সফলতা যেনো ছিনতাই নাহয়ে যায়। ইতিমধ্যে যেটুকু ছিনতাই হয়েছে আর যেন না হয় সেদিকে লক্ষ রাখুন। এতো মানুষের ঘাম ঝড়ানো ফসল অন্যকেউ নিয়ে যাক তা নিশ্চই কেউ মেনে নিবেন না!! আপনার ফসল যেনো আপনার গোলায় উঠে তা নিশ্চিৎ করা আপনার নিজের দায়িত্ব.............
ভালো থাকবেন সবাই সব সময়। সব যুদ্ধাপরাধী রাজাকারের ফাঁসি হোক, রাজাকার মুক্ত হোক আমার সোনার বাংলাদেশ, পবিত্র হোক দু:খিনী এই দেশ জননী.............
...........................................................................................
৩' মার্চ-২০১৩ইং
ঢাকা।
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১১
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪১
ছন্ন ছাড়া০০০১ বলেছেন: +++
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১২
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: ধন্যবাদ ছন্ন ছাড়া ভাই...
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪১
এস আর সজল বলেছেন: লাকি এখন মঞ্চে নেই, জনতার ভিড়েও নেই, শাহাবাগের আশে পাশেও এখন লাকিকে দেখা যাচ্ছেনা কিন্তু কেনো?? ভাই, না জেনে কথা বলবেন না। শুক্রবার সমাবেশে লাকি আপুকে দেখছি। একদম মঞ্চে দাঁড়ানো। খুব সম্ভবত উনি বুধবার দিন campus এ এসেছিলেন। ভাই, উনি একটা পাবলিক ভার্সিটির ফাইনাল ইয়ারে পড়েন। ক্লাস বলে তো কিছু একটা থাকে যাতে attendance জন্য মার্কস থাকে।
আর, খুব সম্ভবত বললাম কারণ আমার সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা চলে। পরীক্ষা বাদে campus এ যাওয়া হয় না।
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৮
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: ঠিক আছে লাকি আছে, কিন্তু লাকির থাকার কথাতো সামনের সারিতে তাই না? মঞ্চের মধ্যমনি হওয়ার কথা লাকির, তা হয়েছে কি??
আর মঞ্চে কি কোন কোন দলের চেনামুখ নেই?? এটা কোন দলীয় ইস্যু না কিন্তু ইদানিং দলীয় সমাবেশ মনে হচ্ছে কনা বলুন ভাই??
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
আত্মমগ্ন আিম বলেছেন: ২ শুক্রবার আগে মিরপুর ১০ এর মঞ্চ থেকে 'জয় বাংলা' শ্লোগানের সাথে সাথে 'জয় বঙ্গবন্ধু"ও শোনা যাচ্ছিল।।
এই বিপ্লবটাও একটা বেহাত বিপ্লব হতে চলেছে বলে শংকা হয়।
সবাই শুধু সুযোগ নিবার চায়।
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৫
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: আপনি ঠিকই বলছেন মগ্ন ভাই, ভয় এই জায়গাটায়। মানুষ ইতিমধ্যে বিভ্রান্ত হচ্ছেন....
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৪
এস আর সজল বলেছেন: ভাই, ওইখানে লাকি আপুর মত আরও অনেক আপু আছে। একটা পিচ্ছিকে দেখবেন শ্লোগান দেয়। লাকি আপুর কয়েকজন ফ্রেন্ডও আছে এবং আরও অনেকে আছে। আর ওইটা তো মানুষের গলা, সহ্যসীমা বলে একটা কথা আছে। আজকে আপুকে দেখছেন???? আজকে কিন্তু আছে এবং শ্লোগান দিছে। এবং সমাবেশ শেষ করার পরও শ্লোগান দিছে। আমি মাত্র বাসায় আসলাম, আসার আগেও দেখা দেখে এসেছি শ্লোগান দিচ্ছেন লাকি আপু।
হ্যাঁ, পরিচিত মুখ তো দেখতে পাচ্ছি। সোহাগকে যেমন দেখতে পাই বাপ্পাদিত্যকেও দেখতে পাই। তো কি সমস্যা???? এটা তো ভালো লক্ষণ যে আমাদের ছাত্রসংগঠনের নেতারা একতাবদ্ধ হয়েছেন। জাতির একটা প্রয়োজনীয় মুহূর্তে তারা একতাবদ্ধ আছেন। উনারা তো বলেছেনই মঞ্চ সবার জন্য উন্মুক্ত আছে, যে কেউ সংহতি জানাতে পারেন। সদরঘাটের শ্রমিকরা একাত্যতা যেমন জানিয়েছেন, তেমনি দেশের বুদ্ধিজীবীরাও জানিয়েছেন। দুই বছরের বাচ্চা যেভাবে শ্লোগান দিচ্ছে প্রবীণ পুরুষ-মহিলারাও শ্লোগান দিচ্ছেন। সমস্যাটা কোথায়। হ্যাঁ শুধু মাত্র আমাদের ছাত্রদল ব্যানারে আসে নাই, তাই বলে যে ছাত্রদলের সমর্থক কিংবা কর্মীরা আসে নাই সেটা হয় নাই। আমার পরিচিত অনেক দল কিংবা বিএনপির সমর্থককে যেতে দেখেছি। এমনকি আজকেও আমাদের campusএর দলের অনেক কর্মীকেও দেখেছি। খা-ল্যাদা জিয়া মূর্খ হতে পারেন, তাঁর দলের কর্মীরা নয়।
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: সোহাগ বা বাপ্পাদিত্য দের নিয়ে আমার কোন সমস্যা নাই বা প্রশ্নও নেই। আর লাকিকে ২৪ ঘন্টা স্লোগান দেয়র প্রশ্নও করিনি।
সজল ভাই, বারবার বলছেন সমস্যা কি? আমার কোন সমস্যা নাই, আছে সামান্য ভয় বাংলাদেশতো তাই সজাগ থাকার কথা বলেছিলাম।
আমাদের এই দেশটা জন্ম থেকেই যে কোন সফলতা যেদল ক্ষমতায় থাকে সে দলের সম্পত্তি হয়ে যায়। তা বিএনপি, আলীগ বা জাতীয় পার্টি যে দলই হোক চরিত্র ঐ একই।
" খা-ল্যাদা জিয়া মূর্খ হতে পারেন" এভাবে কাউকে অসম্মান করা ঠিক নয়। যা হোক না কেনো ইনিও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সম্মান দিতে না জানলে সম্মান পাওয়ার আশা করা যায় না ভাইজান। কোন দলীও সুরে কথা বলা ঠিক না। যার যা সম্মান তা তাকে দেয়াটাই জ্ঞানী মানুষের পরিচয়।
ভাল থাকবেন ভাইজান।
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
এস আর সজল বলেছেন: যা হোক না কেনো ইনিও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
উনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বলেই তো উনার আরও দায়িত্বশীলভাবে কথা বলা উচিত, আরও প্রাসঙ্গিক কথা বলা উচিত। উনি জামায়েত শিবিরের উপরে হামলাকে গনহত্যা বলছেন অথচ উনি হিন্দুদের ঘরের মধ্যে রেখে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে কথা বলছেন না। উনি শিবিরের শুয়োরের বাচ্চাদের উপর হামলাকে বর্বরতা বলছেন অথচ পুলিশকে কমিউনিটি সেন্টারে ঢুকিয়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়ার ব্যাপারে চুপ থাকছেন। এটা কি একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আশা করা যায়?????
কোন দলীও সুরে কথা বলা ঠিক না। আমার কোন কথাটা আপনার দলীয় সুরের মনে হয়েছে????
যার যা সম্মান তা তাকে দেয়াটাই জ্ঞানী মানুষের পরিচয়। সম্মান কেউ কাউকে দিতে পারে না, কথা-কাজ-বিচারবুদ্ধি দিয়ে অপরের কাছ থেকে আদায় করে নিতে হয়।
০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ২:৫২
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: সজল ভাই, গরীবের কথা বাসি হলে ফলে....এবার যুক্ত দেখান ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৩
ফায়ারম্যান বলেছেন: পোষ্টে +++++++্
সূত্রঃ সাঈদী একাত্তরে রাজাকার ছিলেন/ দৈনিক প্রথম আলো, শেষের পাতা ,তারিখ: ০১-০৩-২০১৩
সেই সংগে দিলুমঃ