নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যাথিত হৃদয় বীষে ভরা আজ স্বপ্ন ট্রুটির এক ফসল বুনা জমিন চাষে...
ফুল নিবেন ফুল
আমি ফুল ফেরী করি
ফুল বেচিতে না পারিলে
আমি যে ভাতে মরি
ভাল বাসিয়া
অাপনেরা ফুল দিবেন প্রেমিকার বেদীতে
আমি ফুল নিয়া ঘুরি দারুণ ক্ষুধা নিবাতে
একটি নিন, দুইটি নিন
যাহা ইচ্ছে তাই দিন।
সকালে খাইনি দুপুরেও ওপোস
রাতে এক মুঠো ভাত যেন হয়।
কি নিবেন না
নিন না স্যার
এই নিন
দারুণ মানাইছে আজ বৌদিকে
খোপায় দু'টু লাল গোলাপ।।
এই গোলাপ তুলিতে আমি শিশুর হাত হয়েছিল রক্তে লাল
বুড়ো লোকটি বলেছিল তেতু পাতা পিষে দাও, থেমে যাবে রক্ত ঝরা
থাকুক এমনিতে থেমে যাবে ।
গরিবের রক্তের রং
দেখিতে সেদিন
রক্ত মেখে দিয়েছিলাম সাদা গোলাপে
দেখি একি হায়
সাদা গোলাপ লাল !
কেহ পারে কি চিনিতে কোন কাননের সাদা কি লাল
গরিব বলে রক্ত কি হয় কালো
কালো কিংবা সাদা সবারতো
ভেতরে একি রাঙ্গা
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পড়ার জন্য। তবে কোথায় ভুল থাকলে ধরিয়ে দিলে খুশি হব।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২
সোজা কথা বলেছেন: ভাল লাগছে। বানানটা সম্ভবত বুড়ো হবে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য। বানাটা ঠিক করে নিব।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কালো কিংবা সাদা সবারতো
ভেতরে একি রাঙ্গা
মাহমুদুর রহমান,
কথাতো ঠিকই। ভাল লাগলো আপনার ফুল ও রক্তের কাব্য।
বেঁচিতে
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমার কবিতা পাঠের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।ভাল থাকনেব নিরন্তন।
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বেঁচিতে- বেচিতে
বেঁদীতে- বেদীতে
ক্ষুদা- ক্ষুধা
মোঠো- মুঠো
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সত্যিই অনেক উপকার করলেন ভুলগুলো ধরিয়ে দিয়ে। কৃতজ্ঞ থাকব।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনার সম্পূর্ণ কবিতাটিই কোট করার মত!!
সমাজের বাস্তব চিত্র এঁকেছেন এ কবিতায়।
অনেক শুভেচ্ছা ভাই!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আমার লিখা পড়া এই মূল্যয়নের জন্য। ভাল থাকবেন সর্বদায় সেই শুভকামনা রইল।
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
তার আর পর নেই… বলেছেন: ভাল লাগলো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অাপনার ভাল লেগেছে শুনে খুশি হলাম। অনেক অনেক শুভকামনা।
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগলো আপনার কবিতাটা। একটা বাস্তব চিত্র কাব্যে রুপ পেল। দারুণ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই আমার লিখাটুকু পড়ার জন্য। ভাল থাকবেন ।
৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪
জনম দাসী বলেছেন: এইতো জীবন, কেউ গোলাপ তুলিতে রক্ত ঝরায়, আর কেউ খোঁপায় পড়ায় ...
অনেক...++++++++++
''এই গোলাপ তুলিতে আমার শিশু হাত, হয়েছিল রক্তে লাল গোলাপ''
ভাল থাকুন ভাই সুজন, দোয়া রইলো সব সময়...
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তুমি গুনিজন তোমার দোয়া আমার সবসময় কাম্য।কেমন আছো বোন? আমি কবি ও না ভাল লিখতে ও জানি না। দেখে দেখে কিছু করা আর কি। এই যন্ত্রের পৃথিবীতে যন্ত্রমানুষ হয়ে আছি। দোকানের একটা নোঠবোক সাথে থাকে সর্বক্ষন তাই সময় পেলেই ব্লগটিতে ছোঁ মারি। দেখি প্রিয় অপ্রিয়দের চার্ট যা পাই তাই গিলে যাই আর তার মধ্যে থেকে তোমাদের মতো ভাল কাউকে পেলেই আপন মনে হয় তারপর কিছুদিন পরে আর খুজে পাইনা। যেমনটি তুমিও কয়দিন আগে করতে চেয়েছিলে।তুমিও ভাল থেকো জনম জনম।
৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
জনম দাসী বলেছেন: আমি গুনি নই ভাই, আমাদের পাঠকদের গুনে যেমন আপনি গুনি, তেমনি ... তবে সত্যি আমি গুনি নই, যা কিছু প্রশংসা তা এক মাত্রই আমার বিধাতা।
এ জগতে যত মানব আছে, আমরা সবাই আপন, বিধাতা ভাগ করেননি, একই আকাশ একটি ছাদ। একই জমিন একটি ঘর। শুধু মানুষই ভাগ করে নিয়েছে তা।
আপনই থাকবে ভাই। ভাল থেক সব সময়।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সত্যি কথা কি আপুনি তোমার প্রথম পোষ্ট দেখিনি দেখেছিলাম তোমার নিক 'জনম দাসী' তার পর নিকে চাপতেই তোমার পোষ্ট এসেছিল তারপর পড়া । অনেকবার পড়েছি তোমার কয়েকটা পোষ্ট। তোমার গল্প করেছি অনেক বন্ধুদের মাঝে তোমার পরিচয় তেমন আমি যানি না। একদিন হয়তো তোমার বিস্তারিত জানবো।
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভাল লাগলো । ধন্যবাদ
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে শুনে অনেক ভাল লেগেছে আমার। আপনাকে ও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: গরিব বলে রক্ত কি হয় কালো
কালো কিংবা সাদা সবারতো
ভেতরে একি রাঙ্গা
কবিতায় সুন্দর একটি সত্য তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন ।
১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ওপোস নাকি উপোষ?
কবিতায় নান্দনিকভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন সমাজের দিনের আলোতে থাকা কুয়াশার কথা। ঐসব ছেলেমেয়েদের কথা কজন ভাবে?
ভালো থাকবেন। +
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মন্তব্যর রিপলাই দেরী হল বলে মাফ চেয়ে নিলাম। আমার কবিতা পড়েছেন যেনে খুশি হলাম অনেক। ভাল থাকবেন।
১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫২
রিপি বলেছেন: খুব্ই চমৎকার লেগেছে। কবিতার মাঝে বাস্তবতার কি চমৎকার বহিঃপ্রকাশ। শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তাই বুঝি, যদি আপনি হয়তো তেমন করে অনুভব করেছেন। আামার লেখা আপনার ভাল লেগেছে যেনে খুশি হলাম আর শতত শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৫১
রিফাত হোসেন বলেছেন: কবিতা যদি বুঝতাম আমি সাহিত্যের এই ধারাকে এড়িয়ে চলি। যদিও কিভাবে যেন পিচ্চিকালে কবিতা লিখেছিলাম! এমনি কচিঁ-কাচাঁর আসরেও কবিতা আবৃত্তি করার সাহস সঞ্চয় করেছিলাম! আমার কেন এমন হাল হল ? আমি ভাবি আর ভাবি....
স্কুলের একটি মেয়ে খেলার প্রতিযোগীতায় জিতেছি বলে একটি ডায়রী দিয়েছিল, যাতে আমার কবিতাগুলি লিপিবদ্ধ করে রাখতে পারি। আমি কেন কবিতা গুলি মনে করতে পারি না? কেন কেন কেন ... আমি জানি না। আমার সাহিত্য-বিকাশ ব্যবস্থা কোন এক অজানা কারনে বন্দী হয়েছে বা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। বড়ই অদ্ভুত...
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতা এতো কঠিন কিছু নয় যে বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা। যদি কবিতাটির শব্দটি কর্নকহুর হয় তখন নিজেই তার অর্থের ভাব ছড়িয়ে যাবে। শুধু দরকার ইচ্ছার।
আপনার কিছুই হয়নি, আপনি নিজেই ভাল জানেন কেন এমনটি হয়। তাহলে যে ডায়রীটি দিয়েছিল তার সাথে কোন মান অভিমান নয়তো!
১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২
রিফাত হোসেন বলেছেন: লোল, সহপাঠী বৈ কিছুই নয়। আমরা সমবায় পদ্ধতিতে অর্থযোগাড় করেছিলাম আর তা দিয়ে খাবার(চকলেট বা কেক মনে হয়) ও উপহার ক্রয় করা হয়েছিল। তা থেকেই আমি পেয়েছি! তবে উপহার দেখভাল ও মুড়ানোর দায়িত্ব সেই মেয়ে সহপাঠীর উপর ন্যস্ত ছিল। নার্সারী থেকে ৪র্থ শ্রেণীর কোন এক বছরের ঘটনা এটি।
তবে আসলেই, আমি ব্লগে ও কবিতার বইয়ে যেভাবে ছন্দ পড়ে থাকি তা থেকে নিজের মত কিছু তৈরী করতে পারি না। যাও পারি, তা রচনা বৈ কিচ্ছু না।
আমার নিজের চিন্তা বলছে, বড় হতে হতে খেলাধূলায় সময় দিতে দিতে, সিনেমা কাটুর্ন দেখতে দেখতে, পড়তে পড়তে এই চর্চা থেকে মনযোগ সরে গিয়ে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
স্কুলের ম্যাগাজিনে আমার ইংরেজি কবিতা পর্যন্ত ছিল। কিভাবে সেটা সম্ভব আমি নিজে নিজে হেসে উঠি!
সময় ও বয়স অনেক কিছুই পরিবর্তন করে।
ভাল লাগল স্মৃতি চারণ করে ।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার কবিতা।