নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যাথিত হৃদয় বিষে ভরা আজ স্বপ্ন ভাঙ্গা এক ফসল বুনা জমিন চষে

মাহমুদুর রহমান সুজন

ব্যাথিত হৃদয় বীষে ভরা আজ স্বপ্ন ট্রুটির এক ফসল বুনা জমিন চাষে...

মাহমুদুর রহমান সুজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই রিভিও "শান্তির পথে" নিপুণ বর্ণনার অমিয় বাণী

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪২



- মাহমুদুর রহমান সুজন

বইঃ শান্তির পথে
লেখকঃ লোকমান হোসেন পলা
প্রকাশনায়ঃ পূর্বাপর
প্রচ্ছদ্রঃ সৃজন
মূল্যঃ ১৩০/

লোকমান হোসেন পলা ব্লগার(সেতুর বন্ধন) যার সাথে আমার কৈশোর কেটেছে। সময়ের আবর্তে কৈশোরের কিছু স্মৃতি যে শুধুই রুপালী তাই নয়। কিছু স্মৃতি বিস্মৃতির অতলে নিঝুম আধাঁরে তলিয়ে গিয়েছে কিছু আবার মানষপটে ভেসে ওঠে, এখন শুধুই ফেলে আসা স্মৃতি মনে হয়। এমন অনেক সময় কেটেছে লেখকের সাথে। বয়সের যদিও কিছুটা তারতম্য রয়েছে তারপরেও ওর শুরুর জীবনটা চোখের দেখা। ভ্রমন প্রিয় লেখকের ভ্রমন যেনো তার ছিল নেশা। লেখক সবসময় ভ্রমনে খুশি হতো। নিত্য নতুন কোন যায়গাতে ঘুরা ফেরা করা তার ছিল স্বভাব। এক সময় সে তাজমহল দেখার বায়না ধরে, আমরা যখন ঘরের গন্ডি পেরোতে পারিনি সে ঠিকি ভারতে আগ্রায় তাজমহল দেখে এসে তাজমহল দেখার কৃতিত্ব অর্জন করে । তার এই ইচ্ছা ছিল সদায় পাখির চোখে পৃথিবী দেখার মতো। এমন করে দেশের প্রতিটি অঞ্চল দেখা। দেশের পরে বিদেশ; ভারতের ভিবিন্ন অঞ্চল সুযোগ করে দেখা শুরু করে; তার মধ্যে পশ্চিম বাংলা, ত্রিপুরা,দিল্লি,রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, আসাম, মিজুরাম, বিহারসহ আরো অন্যান্য অঞ্চল। এছাড়া ও লেখক নেপাল, ভুটান, সিঙ্গাপুর ঘুরে দেখে ।

যাইহোক যে গ্রন্থটি নিয়ে লিখতে বসেছি তার প্রসঙ্গে আসি। লেখক গত দুই বছর আগে মক্কাতে উমরা করতে আসে। উমরা করতে এসে ইসলামের নানান স্মৃতি জড়িতে মক্কা, মদিনা, তায়েফ ও জেদ্দা নগরি দেখে অভিভূত হয়। এই সুযোগে ঐতিহাসিক স্থাপনা ও আরবদের নান্দনিক শিল্প দেখে তার মনে জাগে এই পথে তার দেখা স্মৃতি বিজড়িত দৃশ্যপটগুলো সাহিত্যের আদলে মলাট বন্ধি করবে। ঠিকি যেই কথা সেই কাজ তার এই ভ্রমনকে মলাট বন্ধি করার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে থাকে। তার চেষ্টার সফলতার নাম হয় ”শান্তির পথে।”
আমি একসময় তার লেখার নিয়মিত পাঠক ছিলাম। কিন্তু দূরত্ব আমাদের একটু বিচ্ছিন্ন করলেও প্রযুক্তি এখন সেই সমস্যাটা উত্তরন করেছে। মাঝে মধ্যে লেখক তার লেখা পড়ার সুযোগ করে দেয়। তার জন্য লেখকের কাছে কৃতজ্ঞ।

”শান্তির পথে” বইটি যদিও আমাদের প্রাণের একুশের বই মেলায় প্রকাশ পাওয়ার কথা। আর বই মেলা শরু হবে পহেলা ফেব্রুয়ারী থেকে আমি বইটির পিডিএফ কপি পাই তার একদিন আগে। বইটির পিডিএফ ভারর্সনটি হাতের কাছে পেয়েই পড়ায় ডুব দেই। পড়া শেষ করে লিখতে চেয়েছিলাম বইটির রিভিও কিন্তু জ্ঞানের সল্পতার জন্য হয়তো বইটির রিভিও করার মতো এতো সাহস আমার নেই ভেবে অবদমিত হয় ইচ্ছার। কিন্তু যা পড়লাম তার সম্পর্কে মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে কিছু না বললে যে নয়। তারপর ভাবলাম লেখকতো আমার চেনা মানুষ, তার লেখাতে আলোচনা বা সমালোচনা মার্জিত হবে। আবার একদিক থেকে আমিতো একজন পাঠক আমি আমার মতামত জানাতে পারি, মনের সাথে নানান হিসেব করার পরে বন্ধুর লেখনীর আলোচনা করতে গিয়ে সাহসের কমতি নিয়েই কিবোর্ডে হাত লাগাই। বইটি পড়ে মনে হলো যে লেখক সত্যিই পাখির চোখে বিশ্বটাকে দেখতে পেরেছে। তার দেখার নিপুণ বর্ণনা আমাকে উদ্বেলিত করেছে। লেখক একবার দেখে এতো সুন্দর বর্ণনা করেছে সে স্থানগুলো আমি বহুবার দেখেছি। আমার চিন্তার খোরাক যোগিয়েছে ”শান্তির পথে” গ্রন্থটি। লেখকের ঐতিহাসিক বর্ননার ত্রুটি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে পড়েনি।

শান্তির পথে ৬৪ পৃষ্টায় লিখিত গ্রন্থটি বেশ কয়েকটি শিরোনামে লিখেছেন প্রতিটি শিরোনামে রয়েছে স্তবক, লিখন রীতি প্রমিত বাংলা । পাঠকদের জ্ঞানার্থে ইতিহাসিক আলোচনাগুলো সাল ও রেফারেন্স হিসেবে দিয়েছেন। এখানেই লেখকের পেশার সাথে সামজস্যই লেখনীর চমক! সুন্দর লেখনীতে সাহিত্যে রষ রেখে বিচ কিংবা সপিংমলের মতো যায়গাগুলো দর্শনের সৌন্দর্য বর্ণনা করেছেন, বর্ণনা করেছেন স্থাপত্যগুলোর। অতি যত্ন করে তার লেখনীর সবোর্চ্চ দিতে চেয়েছেন । লেখেছেন ইসলামের প্রথম সময়কার যুদ্ধগুলো নিয়ে তাতে ইসলামী ইতিহাসের দারস্থ হয়েছেন লেখক। তার বর্ণনাতে শিশু মুহাম্মদ (সাঃ) এর শৈশবের কিছু কথা, নবী সাঃ জিবদর্শায় ইসলাম প্রচার, মদিনার নবিজির দিনাতিকালপাত ওবিদায় হজ্জের ঐতিহাসিক ভাষণ এগুলো নিয়ে তার লেখনীর মাত্রা ত্রৈমাত্রিক ছিল।

ভ্রমন বিষয়ক গ্রন্থটি যে কোন চিন্তাবিধদের চিন্তার খোরাক হবে আমার মনে হয়। বইটির দার্শনিক বর্ননাও নিপুন। যেহেতু বইটি মুসলিম বিশ্বের প্রাণ প্রিয় দর্শনীয় স্থানদ্বয় আবর্তে তাই কোরানিক ও হাদিসের রেফারেন্স সহ আলোচনা অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। যেহেতু লেখক নিজেই স্বীকার করেন মুখবন্ধনে, ”কোরআন আর হাদিসের ব্যাপারে একজন ধর্মীয় বিষয়ক আলেমের সহযোগিতা নিয়েছেন।” তাই ভুল থাকবার কথা নয়। সাহিত্যে ভাষায় ভ্রমন গ্রন্থটি লুকমান হুসেন পলার সৃষ্টির দুঢ়তার পরিচয়। লেখকে ব্যাক্তিগত ভাবে চিনি তাই তার বেশী প্রশংসা হয়তো অনেকের কাছে অতি রঞ্জিত মনে হবে। তার রচিত সাহিত্য পুঙ্খানুপুঙ্খ এক একটি প্রতিকৃতি যেখানে আছে সুক্ষ সব অনুভব এবং গভীর দৃষ্টিকোণ। তাই পাঠকদের কাছে আবেদন রইল যদি সম্ভব হয় বইটি হাতে নিয়ে কিছুটা সময় ব্যায় করে দেখতে পারেন। আমি এই নিশ্চয়তা দিতে পারি সময় অপচয় হবে না।
তার ”শান্তির পথে” বইটি মানুষের মনে শান্তি অমিয় বাণী পৌছে যেনো দেয়, আমি তাই কামনা করি। লেখককে আরো জ্ঞান সমৃদ্ধ করুন, চিন্তাকে প্রসার করুন মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। তারি সাথে আমাদের দীনের মধ্যে অবিচল রাখনু। আমীন।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪৬

বলেছেন: শান্তির পথ হোক মসৃণ -অভিনন্দন ও শুভ কামনা।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর হউক আপনার চেতনার প্রয়াস। ভাল থাকবেন সবসময়।

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:০১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার বর্ণনা শুনে মনে হচ্ছে বইটিতে অনেককিছু সম্পর্কে প্রামাণিক ধারণা পাওয়া যাবে, আপনি এতদিন যেখানে বসবাস করারও সেই জায়গা গুলো সম্পর্কে বর্ণনা শুনে লেখকের প্রতি কৃতজ্ঞতা আপনার তবে ভাবতেই পারি খুবই পরিপাটি সূক্ষ্ণ আবিষ্কার করতে পেরেছেন লেখক।
ভালো লেগেছে ভাই আপনার রিভিউ লেখা, বই মেলাতে যাওয়ার ইচ্ছা করছি এবার একদিন যেহেতু ঢাকাতেই আছি।

শুভকামনা রইল আপনার ভ্রমণপিয়াসী বন্ধুবর লেখকের জন্য

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমার সত্যি তাই মনে হয়েছে। লেখকের প্ররিশ্রম যেনো সার্থক হয়।
তাহলেতো ভালোই আপনি মেলায় যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। মেলায় যাবেন। স্টলে গিয়ে লেখকের সাথে পরিচিত হবেন। ভাল থাকবেন সবসময়।

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি লিখেছেন, "বইটির দার্শনিক বর্ণনাও নিপুণ"

-বইতে 'দার্শনিক বর্ণনা নিপুণ', এটা একটা নতুন টার্মিনোলোজী; কিভাবে বই দার্শনিক বর্ণনা এলো, ইহা কি? একটু ধারণা দেন!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: লেখক তার যুক্তি ও মেধা দিয়ে চিরন্তন সত্যকে সত্য দাবিদারে বদ্ধ পরিকর।

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি লিখেছেন, "বইটির দার্শনিক বর্ণনাও নিপুণ"

-বইতে 'দার্শনিক বর্ণনা নিপুণ', এটা একটা নতুন টার্মিনোলোজী; কিভাবে বইতে দার্শনিক বর্ণনা এলো, ইহা কি? একটু ধারণা দেন!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সৃষ্টিশীল মানুষ মাত্রই চিন্তাশীল হউন আর তারা তাদের যু্ক্তি খন্ডনে সৃষ্টিকে অবিচল রাখেন।

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় বই একেবারেই পড়া হয় না।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: লেখক একজন ভ্রমন পিপাসু তার দেখা একটা জাতি সত্তা নিয়ে তার দর্শনও কিছু ঐতিহাসিক আলোচনা মাত্র।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বুক রিভিউ ভাল হয়েছে সুজন ভাই।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নিজের মানুষ বইটি লিখেছে তারপরেও বইটি প্রকাশের আগেই পড়তে দিয়েছে তার উপর একটু আলোচনা মাত্র। এমনিতে লিখতে পারছিনা একেবারেই।

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বইটির জন্য শুভ কামনা

আপনি ভাল আছেন সুজন ভাই?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।
আমি ভালো আছি, আপনি কেমন আছেন?

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৫

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: আশাকরি পাঠকদের ভালো লাগবে

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বসন্তের শুভেচ্ছা জানবেন। যেনো তাই হয়। বন্ধু মানুষ আবার ব্লগার। ব্লগাররা সবাই যেনো সফল হয়। কামনা অবিরত।

৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বইটির বহুল প্রচার কামনা করছি।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:১৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন সবসময়।

১০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই,

সকালবেলা আপনার রিভিউ পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো । সত্যিই মনটা প্রশান্তিতে ভরে গেল ।আপনার রিভিউ পড়ে যে শান্তি পেলাম বাস্তবে 'শান্তির পথে''যে পাঠকদের শান্তি দিতে পারে সে বিষয়ে নিশ্চিত । যেহেতু লেখক ইতিপূর্বে ভারতের বিভিন্ন স্থান ভ্রমণ করেছেন সেজন্য উনার পক্ষে ওমরা হজের ঘটনা সুন্দরকরে পরিবেশন করাটা সম্ভব হয়েছে বলে আমার বিশ্বাস । আপনার কৈশোরের বন্ধু স্থানীয় বা পরিচিত হওয়ার সৌভাগ্যের অধিকারী হওয়ার জন্য আপনাকে অভিনন্দন জানাই।
বেশ কিছু জায়গায় টাইপো চোখে পরলো। ওগুলো ঠিক করলে পোস্টটির গুণগতমান নিঃসন্দেহে বৃদ্ধি পাবে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:০৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রিয় দাদা, আপনি আমার পোস্টে! আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি।
কাজের ফাকে ফাকে ব্লগিংও পড়াও করি হঠাৎ কিছু পোস্ট করে ফেলি সময়রে অভাব আর নিজের পুজিও ততো ভালো না তাই আর খেয়াল করা হয়ে ওঠেনা।
আপনার প্রতিও অনেক শুভকামনা রইল।

১১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫১

প্রামানিক বলেছেন: রিভিউ ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: বই এর নামটি সুন্দর হয়েছে। আপনার পোস্ট পড়ে বইটি পড়ার আগ্রহ জন্মালো।
বইটির লেখক যদি এ ব্লগের ব্লগার হয়ে থাকেন, তবে আপনার পোস্টের উপর তারও কিছু কথা আশা করছি।
ব্লগ লেখক এবং বই লেখক- উভয়ের প্রয়াসের প্রতি সাধুবাদ জানাচ্ছি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: লেখক আমার বাল্যবন্ধু ও পড়ার সাথি। বিশ্ববাংগালী পরিষদ করেছে নাকি এখন। কবিদের নিয়ে থাকে বেশীক্ষন। ভিবিন্ন কবিতা উৎসবে, সভা সেমিনারে সময় দেয় তাই হয়তো ব্লগে সময় দেয়না। আর এমনিতে ব্লগে একবছরেও টিকেট পায়নি এখন পর্যন্ত পর্যবেক্ষনেই আছে তাই হয়তো ব্লগ থেকে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে।

১৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৯ রাত ১২:৫৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কেমন আছেন প্রিয় ভাই আমার .....?

রমজানের শুভেচ্ছা রইল অগ্রিম.....

০৪ ঠা মে, ২০১৯ রাত ১:৪১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নয়ন ভাই, ভালো আছি আল্লাহর রহমতে। আপনি কেমন আছেন?
আপনাকেও রমজানের অগ্রিম শুভেচ্ছা।

১৪| ২২ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

জুন বলেছেন: ভ্রমন বিষয়ক বই সুতরাং পড়ার আগ্রহ বাড়লো মাহমুদুর রহমান ।
আপনার লেখাটি সুন্দর হয়েছে ।
সুন্দর করে তাঁকে ও তার বই এর বিষয়বস্তুকে সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন ।
+

১৫| ০৫ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:১১

নজসু বলেছেন:

১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: েকমন আছেন ভাই ? মোস্তফা সোহেলের কোন খোজ আছে কি আপনার নিকট ?

২৯ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাই, আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন? মোস্তফা সোহেল ভাই ব্লগে ঢুকার সুযোগ পাচ্ছেন না। কিন্তু ফেইসবুকে মাছে মধ্যে দেখতে পাই। অনলাইনে পাইলে জিজ্ঞাসা করি খবরা খবর। আপনি জানেন কি ওনার একজন ছেলে সন্তান হয়েছে। হয়তো এখনকার সময়টা ছেলেকে নিয়েই কাটে। আপনার কথা ওনাকে পরবর্তি যোগাযোগে বলব। ভাল থাকবেন। আড্ডায় আসবেন।

১৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫১

বিজন রয় বলেছেন: আছেন কেমন?
নতুন পোস্ট দিলে খুশশশশশশ পাইতাম।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আছি বেশ। কিছু লেখা হয়ে ওঠে না। প্রবাসে ব্যবসায়িক নানান ঝামেলায় ক্রাক হয়ে আছি। ভাল থাকবেন। খবর নেওয়ার অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা। আর যতটুকু সময় পাই পড়ে যাচ্ছি আপনাদের মতো গুনিজনদের লেখা।

১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল লাগল বুক রিভিউটি।
এর সাফল্য কামনা করি ।

১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সকলের আত্মা প্রশান্ত হোক।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমিন

২০| ২৫ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টটি পাঠে বড়ই শান্তি পেলাম ।

আপনার প্রতি রইল

২১| ১০ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩১

শায়মা বলেছেন: ২৩. ১০ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই লোকটি যে কথো জনপ্রিয় সে নতুন করে পরিক্ষার হয়তো কিছু নেই। সেই কবে থেকে ওনার সাথে আছি। যে দিন কেউ নেই ওনি ছিলেন ব্লগের পেইজে। আশা করছি ওনাকে পেয়ে যাবো আবার সমহিমায় প্রথম পাতায়। শায়মাপুর কথাই ঠিক হবে।




ভাইয়া এই কমেন্ট টা যেখানে করেছো সেটা পড়ে এখানে আসলাম একটা কথা বলতে কথায় আছে বোকা বন্ধুর চাইতে চালাক শত্রু ভালো। আমি রাজীবভাইয়াকে বললাম নিশ্চয় ভাইয়া সেইফ হয়ে যাবে তাড়াতাড়ি সেটা একটু ফান করে বলেছি ভাইয়ার অতি আবেগীয় লেখা দেখে সেটা নাকি ঠাকুর ভাইয়ার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মানুষের দুঃসময়ে আনন্দ পাওয়া মনে হয়েছে।

এখন ভাইয়ার ব্রেইনটাকেই পরীক্ষাগারে পাঠাতে হবে মনে হচ্ছে ! :|

১০ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তার সম্পর্কে আর কি বলব আপু! সে দিন দিন ন্যাকামীই করে যাচ্ছে। ব্লগের সবাই আমার প্রিয়। বিশেষে করে তুমিও আরো যারা আছো ব্লগের আইকন। তাদেরকে সবসময় শ্রদ্ধা করি। তুমাদের জন্যই সারাদিন ব্লগে পড়েছিলাম। তুমাদের লেখা পড়ে মুদ্ধ হয়েছি। কতোজনইতো চলে গেল। এখনো প্রতিদিন ব্লগারদের খোঁজ করি। যারা চলে গেছে ওরা ফিরবে কিনা জানি না। তবে তুমি যেওনা।
অনেক দিন নতুন কোন পোস্ট পাইনা, আশা করছি পাবো। এই সময়ে সেইফ থেকো। ভালো থেকো। শুভকামনা নিরন্তর।

২২| ১০ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩

শায়মা বলেছেন: আরে না আমি এই সব যাবো যাবো টাইপ মানুষই না। আমি যুদ্ধাংদেহী! :P

১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমি যুদ্ধাংদেহী!
এমনি থেকো সবসময়।

২৩| ১০ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমাকে বেশি বেশি ভালো করে চিনি কঙ্কাবতী লেখার সময় থেকেই। অনেক অনেক ভালো মনের একজন মানুষ হিসাবেই চিনি.... :)

২৪| ১৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:২২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই কোথায় গেলেন? কেমন আছেন?
বহুদিন থেকে আপনাকে ব্লগে দেখছি না....

২৫| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্যতিক্রমী ভ্রমণ বিষয়ক বই সঙ্গে কুরআন সুন্নাহর আলোকে বিবরণ ইতিহাস সত্যি শান্তির অমিয় বাণী নামটি যথাযথ হয়েছে । একেবারে শান্তির অমিয় বাণীর প্রামান্য দলিল বলা যায় । সুন্দর রিভিউ । ভাল লাগা রেখে গেলাম।

২৬| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: সুজন ভাই, এই লেখাটা চোখে পড়লো। রোহানের কথা মনে পড়লো। যদি ওর কোন কাজে আসে।

view this link

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই লিংকটি অনেক সুন্দর।

২৭| ২২ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:১৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নতুন কোনো পোস্ট দেন না কেনো ভাইয়া

২২ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আছিতো ব্লগে। পোস্ট কি দেবো বোন, জাত লেখক যে নয়। এইতো সবার পোস্ট পড়ে যাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার আঙ্গিনায় এসে খোঁজ নেওয়ার জন্য।

২৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৯

অর্ক বলেছেন: ভালো লাগলো ভাই। লেখকের প্রতি সম্মান। বানানে একটু যত্নবান হোন। যাই হোক বেশ ক'বছর আগে কমেন্ট মডারেশন সিস্টেম কীভাবে কাজ করে পরীক্ষা করতে গিয়ে উপস্থিত আপনার নাম পেয়ে ওর লিংকটা ওখানে দেই। আপনি আমার লেখায় মন্তব্য সুবিধা থেকে রহিত হয়ে যান। ভেবেছিলাম, পরে একসময় ব্যাপারাটা সমাধান করবো। তখন সেভাবে সাইটের অনেককিছুই আমি জানতাম না। নিজের আলস্য তো ছিলোই। বেশ ক'বছর পর দেখে যে, মন্তব্য নিষিদ্ধ তালিকায় আপনার নাম। চমকে উঠলাম। তৎক্ষনাৎ আপনাকে নিরাপদ করে দিলাম। আশা করি, ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন। আপনার সঙ্গে আমার সামান্য পরিমাণেও কিছু হয়নি। আপনি আমার লেখায় মন্তব্যও করতেন না। সিস্টেম চেক করারা উপস্থিত আপনার নাম পেয়ে দেয়া। এর মাঝে কোনওদিন ভুল করেও আমার লেখায় মন্তব্য করলে নিশ্চয়ই ব্যাপারটা লক্ষ্য করে থাকবেন। এরকম হলে সত্যিই আমি দুঃখিত। আপনার জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা থাকলো।

০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জি অর্ক ভাই আমি আপনার অনেকগুলো পোস্টই পড়েছি। আমি পোষ্ট পড়ে মন্তব্য রেখে যাই সে স্বভাবত কারণেই। কিন্তু আপার কতৃক কমেন্ট ব্লক খেয়ে তার কারণ খুঁজে পাইনি! তবে অনেক দিন পরে হলেও ব্যাপারটা জানা হলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৭

অর্ক বলেছেন: দিয়েকটা ভুল আছে। মন্তব্য আবার রিপিট করছি,

“ভালো লাগলো ভাই। লেখকের প্রতি সম্মান। বানানে একটু যত্নবান হোন। যাই হোক বেশ ক'বছর আগে কমেন্ট মডারেশন সিস্টেম কীভাবে কাজ করে পরীক্ষা করতে গিয়ে উপস্থিত আপনার নাম পেয়ে নামের লিংকটা ওখানে দেই। আপনি আমার লেখায় মন্তব্য সুবিধা থেকে রহিত হয়ে যান। ভেবেছিলাম, পরে একসময় ব্যাপারাটা সমাধান করবো। তখন সেভাবে সাইটের অনেককিছুই জানতাম না। এছাড়া নিজের আলস্য তো ছিলোই। বেশ ক'বছর পর দেখতে পাই যে, মন্তব্য নিষিদ্ধ তালিকায় আপনার নাম। চমকে উঠলাম। তৎক্ষনাৎ আপনাকে আমি নিরাপদ করে দিলাম। আশা করি, ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন। আপনার সঙ্গে আমার সামান্য পরিমাণেও কিছু হয়নি। আপনি আমার লেখায় সেভাবে মন্তব্যও করতেন না। সিস্টেম চেক করার জন্য উপস্থিত আপনার নামটা ওখানে দেয়া। এর মাঝে কখনও আমার লেখায় মন্তব্য করলে নিশ্চয়ই ব্যাপারটা লক্ষ্য করে থাকবেন। এরকম হলে সত্যিই আমি দুঃখিত। আপনার জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা থাকলো।

আপনার উদারতা মুগ্ধ করলো। শুভেচ্ছা সবসময়।

৩০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৮

সোনালি কাবিন বলেছেন: আপনার রিভিউ পড়ার আগ্রহ তৈরি করল ।

৩১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৪

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?
খুব ব্যস্ত আছেন বোধহয়।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ব্যাস্তযে তা না। প্রবাসের জীবন যাচ্ছে কোনরকম! আপনি অনেক আন্তরিক। আপনাদের জন্যইতো ব্লগে প্রতিদিন দুই একবার এসে যাই। ভালো থাকবেন দাদা।

৩২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৪

বিজন রয় বলেছেন: তো কিছু একটা পোস্ট করুন। আপনাকে মনে রাখি বলেই মাঝে মাঝে এখানে এসে খুঁজে যাই।

আমার ব্লগে মাঝে মাঝে যেয়ে ঘুরে আসবেন, কথা বলবেন আগের মতো।

অনুরোধ রইল।

৩৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুজন ভাই কেমন আছেন?

৩৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সুজন ভাই ! আপনার নতুন লেখা চাই-ই চাই। আমার লেখায় আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি দারুন উৎসাহিত হচ্ছি।
” লিখুন আবার মনের দক্ষিণ দুয়ার খুলে
শান্ত বিকেলের শালিকের ডানায় ভর করে
গোধূলি যেখানে ছুঁয়েছে দূর দিগন্তে
সেখান হতেই শুরু করুন কথামালা
কলম চলুক রাত জাগা ভোরে
তারপরও লিখুন, লেখাতো চাই
শব্দ আর বাক্যের প্রয়োগিক চয়নে
লিখুন, আবার লিখতে শুরু করুন।


৩৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


বেশ লম্বা গ্যাপ ।
লিখুন , অনেকেই আপনার মুল্যবান লেখা দেখতে চা্য় ।
আমিউ চাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.