নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোসাজস

ভারতের দালাল আর পাকি রাজাকার দুইটারেই ঘৃনা........

মোসাজস

বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী................।

মোসাজস › বিস্তারিত পোস্টঃ

আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল রাজাকার পরিবারের সদস্য : একাত্তরে বড় ভাইয়ের সঙ্গে পাকিস্তানের পক্ষে সক্রিয় ছিলেন

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৪৮



আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম রাজাকার পরিবারের সদস্য। এ অভিযোগ সম্পর্কে অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা যায়, তার বড় ভাই হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ছিলেন। পাক হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতা করার জন্য তার নেতৃত্বেই ঢাকায় প্রথম শান্তি কমিটি গঠিত হয়। একই সঙ্গে তিনি রাজাকার, আল বদর ও আল শামস বাহিনীর সঙ্গে লিয়াজোঁ রক্ষা করতেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই স্বাধীনতাবিরোধী কাজে বড় ভাইকে সার্বিক সহযোগিতা করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকায় তার রাজাকার ভাইয়ের মালিকানাধীন প্রিন্টিং প্রেসে তিনি ম্যানেজার হিসেবেও চাকরি করেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ১৯৯৪ সাল থেকে আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। অবশ্য এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন অ্যাডভোকেট কামরুল।

নেজামে ইসলাম পার্টি ও অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের পরিবার সূত্রে জানা যায়, উপমহাদেশের প্রখ্যাত ইউনানী চিকিত্সক ও ঢাকা তিব্বিয়া হাবিবিয়া ইউনানী কলেজের অধ্যক্ষ হাকিম খুরশিদুল ইসলামের চার ছেলে। তারা হচ্ছেন যথাক্রমে হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম, আনোয়ারুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম ও মোরশেদুল ইসলাম। ১৯৫৭ সালে হাকিম খুরশিদুল ইসলামের মৃত্যুর পর বড় ছেলে হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম এ কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। পর্যায়ক্রমে তিনি এ কলেজের অধ্যক্ষ হন। একই সঙ্গে তিনি নেজামে ইসলাম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। পরে তিনি তত্কালীন পাকিস্তান নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক হন। ১৯৬৯ সালে এ দেশে পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলন জোরদার হলে নেজামে ইসলাম পার্টির পক্ষ থেকে পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষায় প্রচারণা চালানোর জন্য ‘নেজামে ইসলাম’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করা হয়। হাকিম আজিজুল ইসলাম এ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শেখ মুজিবুর রহমানসহ পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনকারীদের নিয়ে তিনি এ পত্রিকায় ‘ইবলিশের দিনলিপি’ নামে প্রতি সপ্তাহে একটি বিশেষ সম্পাদকীয় লেখেন।

মাত্র ৭ বছর বয়সে পিতাকে হারিয়ে কামরুল ইসলাম বড় ভাই হাকিম আজিজুল ইসলাম ও ভাবী ফয়জুন নেছা রানুর স্নেহাশীষে বড় হতে থাকেন। বেগম ফয়জুন নেছা অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সম্পর্কে আমার দেশকে বলেন, ১৯৬১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আমি তাদের পরিবারে আসি। এ সময় কামরুল ছিল ১০-১১ বছরের কিশোর। আমার স্বামীই তার ভাই-বোন নিয়ে ১৩-১৪ জনের পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন। ছোট ভাই-বোনদের পড়ালেখার খরচ জোগাতেন তিনিই। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় কামরুলের বয়স ছিল ২১ বছর। ওই সময় আমরা সবাই এক বাসাতেই ছিলাম। যুদ্ধে তার স্বামী হাকিম আজিজুল ইসলাম ও দেবর অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি অতকিছু বলতে পারব না এবং আমার পরিবারের বিরুদ্ধে যায়- এমন সত্য প্রকাশ উচিত হবে না। তবে এতটুকু বলতে পারি, স্বাধীনতার পরপরই বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের একজন এমপির নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী আমাদের বাসায় হামলা করে এবং আমার স্বামীকে ধরে নিয়ে যায়। সেই সঙ্গে হামলাকারী মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সবাইকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়ার হুমকিও দিয়ে যায়। এর একদিন পরেই মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা আমার স্বামীর পরিধেয় বস্ত্র ও চশমা আমার কাছে পাঠায়। পরে আমার দেবর কামরুল ইসলাম ও মামুন নামে একজন ম্যাজিস্ট্রেট বহু খোঁজাখুঁজির পর একটি পরিত্যক্ত গর্ত থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় আমার স্বামীকে উদ্ধার করেন।

পুরান ঢাকার চকবাজার এলাকার ৪৮/১, আজগর লেনে অবস্থিত অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের বাড়ির আশপাশের লোকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কামরুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের পুরো ৯ মাসই বড় ভাই হাকিম আজিজুল ইসলামের সঙ্গে ছিলেন। আজিজুল ইসলাম ২০০৫ সালে মারা যান। পিতা হাকিম খুরশিদুল ইসলামের রেখে যাওয়া জায়গায় তারা ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ৫ তলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন। বর্তমানে এ বাড়িটি ইসলামী ব্যাংকের কাছে দায়বদ্ধ। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকার একজন প্রবীণ ব্যক্তি বলেন, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে আমি শিশুকাল থেকেই চিনি। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বড় ভাইয়ের সঙ্গেই থাকতেন এবং তার কাজে সহযোগিতা করতেন। ১৯৯৪ সালে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। এর আগে ১৯৮৫ সালে এলএলবি পাস করে আইন ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি ঢাকা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে ৬৪ নং ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ মনোনীত পার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। এ নির্বাচনে তিনি বিএনপি প্রার্থী কামালউদ্দিন কাবুলের কাছে পরাজিত হন। মূলত এ সময় থেকেই তিনি আওয়ামী লীগ রাজনীতির পক্ষে সোচ্চার হন। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঢাকা-২ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন। অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের সাম্প্রতিক কাজের প্রশংসা করে তিনি বলেন, অতীতে অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের ভূমিকা যাই থাকুক, বর্তমানে তিনি এলাকাবাসীর সুখ-দুঃখের সঙ্গী। এলাকার সব উন্নয়নমূলক কাজেই তিনি কল্পনাতীত ভূমিকা রেখে চলেছেন।

তিব্বিয়া হাবিবিয়া কলেজে হাকিম আজিজুল ইসলামের এক সময়ের সহকর্মী জানান, আজিজুল ইসলাম সাহেব ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। কলেজে যোগ দেয়ার আগে তিনি নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ছিলেন। পাশাপাশি তিনি প্রেস ব্যবসা করতেন এবং একটি পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। হাকিম আজিজুল ইসলামের প্রেসেই কামরুল ইসলাম ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।

অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের মতো রাজাকারের সহযোগীদের বিচারের আওতায় আনা উচিত কিনা, প্রশ্নের জবাবে হাকিম আজিজুল ইসলামের স্ত্রী ফয়জুন নেছা রানু আমার দেশকে বলেন, আমরা সবাই এদেশেরই মানুষ। সব দেশেই সব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সবাই একমত পোষণ করে না। কেউ কেউ ভিন্নমতও পোষণ করে থাকে। ভিন্নমত পোষণ করাটা কোনো অপরাধ নয়। বরং এটা গণতান্ত্রিক অধিকার। বর্তমানে স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ বলে যা করা হচ্ছে তা জাতির জন্য মঙ্গলজনক নয়। বিচারের জন্য গঠিত তদন্ত সংস্থার প্রধান আবদুল মতিন স্বাধীনতাবিরোধী ছিলেন বলে অভিযোগ ওঠায় তিনি পদত্যাগ করেছেন। খোঁজ নিলে দেখা যাবে, এ ধরনের অভিযোগ সরকারের অনেকের বিরুদ্ধেই রয়েছে। কাজেই এখন উচিত হবে এগুলো খোঁজাখুঁজি করে জাতিকে বিভক্ত না করা। একই সঙ্গে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে। কেননা কেউ এ দেশে গ্রিনকার্ডধারী নন। ইচ্ছা করলেই কাউকে দেশ থেকে বিতাড়িত করা যাবে না। দেশ গঠনে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।

এ বিষয়ে আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে আমার দেশকে তিনি বলেন, আমার ভাই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেননি। তিনি রাজাকার কিংবা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সহযোগী ছিলেন—এ ধরনের কোনো প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধে তার নিজের ভূমিকার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম। বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ)-এর প্রথম ব্যাচের সদস্য হিসেবে আমি ভারতের দেরাদুন থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি। আমাদের ওই ব্যাচে হাসানুল হক ইনু, আফম মাহবুবুল হক ও শরীফ নুরুল আম্বিয়াসহ অনেকেই ছিলেন। কাজেই আমার ব্যাপারে যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা ঠিক নয়।

চোরের মায়ের বড় গলা:



Click This Link

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +১৮/-৪

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৫৮

নডদ বলেছেন: সাঈদীর চ্যালেন্জের ১৩ বছর

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:০২

মোসাজস বলেছেন: .......

২| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:০৮

অনর্থ বলেছেন: অনেক দিন পরে দেখলাম। ব্যান ছিলেন নাকি ভাইজানে?

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:২৭

মোসাজস বলেছেন: জেনারেল হইছিলাম..... সময় কম পাই। তাই আর আসা হয় না...... মাঝে মাঝে আসি মজা করি চলে যাই.......

৩| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:০৯

আকাশ মামুন বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমম..................ভাবনার বিষয়!!!!!!!!!!!!!!!!!

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:২৮

মোসাজস বলেছেন: চোরের মায়ের বড় গলা.....

৪| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:১০

কাঙাল বলেছেন: হইতারে। এই হালায় ইতর একখান

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:২৮

মোসাজস বলেছেন: কঠিন ইতর.....

৫| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:০০

জািফর বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে B-) B-)

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩০

মোসাজস বলেছেন: ধইনা......

৬| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:০৫

পোকা বলেছেন: লাথি সহ মাইনাস। ভাইরে সাত সকালে গালী খাইয়েন না!

আমার দেশ হইল বিএনপি- জামাতের এর পত্রিকা। আমার দেশ আগামীকাল তাদের পত্রিকায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানকে রাজাকার আর নীজামী -সাকারে মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে ছাপিয়ে দিলেও অবাক হব না।

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩০

মোসাজস বলেছেন: ভন্ডামোর সব কিছু ফাস হয়ে যাচ্ছে তাই না! তোমাদের জুত কোন পত্রিকায় হয় একটু বলতে পারবা!!

৭| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৩১

রুহুল জাকি বলেছেন: এই হালায় বেশী ফাউল কথা কয়

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩১

মোসাজস বলেছেন: এটা আবার বলতে হয়.......

৮| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৩৬

শারিফ বলেছেন: কিছু নর্দমা থেকে পোকা এসে ব্লগ এর পরিবেশ নষ্ট করতাছে।
ভাই লেখক আপনার ব্লগে একটা টয়লেট এর পোকা এসেছে, তারা তারি কিছু করুন.....................।


পোকা আপনার নিকট জগন্ন কন্ঠ, প্রথম আলো, আমাদের সময়, ডেইলি স্টার....................................
এই গুলা ছারা কি সংবাদ গ্রহন যোগ্যতা পাই না?
আমার দেশ এর যে কোন একটা সংবাদ বলোন যাকিনা ভিত্তি হীন

ছাগল এর মত মন্ত্যব করার চায়তে না করা অনেক ভাল


পোকা নর্দমায় থাকা তোমার কাজ কেন শুধু শুধু ব্লগে এসে পরিবেশ নষ্ট কর




ভাই লেখক প্লাস সহ প্রিয়তে

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩২

মোসাজস বলেছেন: ধন্যবাদ.........

ঐ সব পোকা গুলোনরে পা দিয়ে টিপে মারতে হয়.....

৯| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:১১

নেকটার বলেছেন: এতো দিনে বুঝলাম আইন প্রতিমন্ত্রী জারি মাইরা নিজে বাইচা যাইবার চাইছিল। তয় ধরা পইরা যাবেন এটা মনে হয় চিন্তা করতে পারেন নাই। এহন জারি আরো বাইড়া যায় না মুখ লুকায় দেখা যাবে ভবিষ্যতে।

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৩

মোসাজস বলেছেন: হেইটা একটা বিশাল খাইষ্টা......

১০| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:২৩

অণুসন্ধানী বলেছেন: কামরুল বস এর মনে হয় খেলতে চাইছিল এই পদ্ধতিতে, offense is the best defense but বস ভুইলা গেছিল হেয় defense এ গোলকিপার রাখে নাই।

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৬

মোসাজস বলেছেন: ঠিক কথা কইছেন।

offense is the best defense but

১১| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৫

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: রুহুল জাকি বলেছেন: এই হালায় বেশী ফাউল কথা কয়

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৬

মোসাজস বলেছেন: বটতলার উকিল না!

১২| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৪

এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন: সব পত্রিকাই একটা না একটা পক্ষ অবলম্বন করে বেচেঁ আছে।
প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, আমাদের সময়, জনকন্ঠ, সমকাল, ভোরের কাগজ, সংবাদ, আজকের কাগজ ইত্যাদি আওয়ামীলীগ ঘরনার পত্রিকা।

আমার দেশ, নয়াদিগন্ত, দিনকাল ইত্যাদি বিএনপি ঘরনার পত্রিকা।

তবে, সত্য যেখানেই প্রকাশ পাবে আমরা সেটাকেই গ্রহণ করব।

কামরুল ইসলাম রাজাকারের কাজে সমর্থন করেছে, তাই সেও রাজাকার।
আওয়ামীলীগের মন্ত্রি সভায় রাজাকার আগেও ছিল, এখনও আছে।

কিছুদিন আগে সৈয়দ আশরাফ বলেছিলেন, আওয়ামীলীগে জামাত শিবির ঢুকেছে। এখন এসব চিহ্নিত করার সময়।

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৮

মোসাজস বলেছেন: কোন পত্রিকায় ওদের জুত হয় না। সেদিন ১ আওয়ামলীগার বললো আরটিভি ছাড়া কিছুই নাকি আর সরকারের পক্ষে নাই। এমন কি দেশ টিভি বা ইটিভিও!!

১৩| ২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:০৭

সেতূ বলেছেন: স হমত@ এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন:তবে, সত্য যেখানেই প্রকাশ পাবে আমরা সেটাকেই গ্রহণ করব।

স হমত@ অণুসন্ধানী বলেছেন: কামরুল বস এর মনে হয় খেলতে চাইছিল এই পদ্ধতিতে, offense is the best defense but বস ভুইলা গেছিল হেয় defense এ গোলকিপার রাখে নাই। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৮

মোসাজস বলেছেন: জটিল কথা কইছে সে......

১৪| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:১০

গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন: সাবিধাবাদীরা কখনো রাজাকার কখনো দেশপ্রেমী।

তাগে কুনু আগা মাথা নাই। আমারা রাজনীতির পা চাটা গুলা তাগেরে সাপোর্ট দিয়া যাইতেছি।

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫১

মোসাজস বলেছেন: আমারা রাজনীতির পা চাটা গুলা তাগেরে সাপোর্ট দিয়া যাইতেছি। সহমত

১৫| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৯

দেখা হয় নাই চক্কু মেলিয়া বলেছেন: কামরুইল্লা রাজাকারগো সাহায্য করছে কিন্তু হেয় রাজাকার না : পরধান মন্ত্রী

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৪

মোসাজস বলেছেন: সেটা আর কইতে হয়.......

১৬| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৩

জাতি জানতে চায় বলেছেন: কিছু আলীগার দেখি এখনও দলরে বাচানোর সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছেন! খোজ নিলে জামাতের চেয়ে বেশি রাজাকার আলীগে পাওয়ার কথা! অবাক লাগে আলীগপন্থী মিডিয়া কখনই আগের আমলের দুই যুদ্ধাপরাধীমন্ত্রী ফয়জুর রহমান ও নুরুল ইসলামের ইতিহাস প্রকাশ-প্রচার করে নাই! মুক্তিযুদ্ধ নিয়া ব্যবসা করলে দলে রাজাকারের সংখ্যা বেশি হওয়াই স্বাভাবিক! দলের নামের মধ্যেই পাকি গন্ধ বেশুমার! আর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারতো একরকম ধামা-চাপাই দিয়ে ফেলছে!

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৪

মোসাজস বলেছেন: একদম উচিত কথা .......

১৭| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৯

মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: কুত্তা কামরুল।

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৫

মোসাজস বলেছেন: ওর মত শয়তানরে গালিদেয়ার মত এ ছাড়া আর কোন ভাষা তো পাওয়া যায় না.......

১৮| ২৭ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৮

েক আিম বলেছেন: আঃলীগ সমর্থক রা একটা জিনিষ গুলিয়ে ফেলেছেন: তা হলো রাজাকার হতে হলে জামাতী হতে হবে, অন্য কারো বিরুদ্ধে প্রমান থাকলেও তা মিথ্যা আর নিজেদের লোক হলে তো কথাই নেই।

তাদের এই ধারনা তাদেরকেই ধ্বংশ করে দিবে।

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৬

মোসাজস বলেছেন: রাজাকার হতে হলেতাকে জামাতী হতে হবে, অন্য কারো বিরুদ্ধে প্রমান থাকলেও তা মিথ্যা আর আওয়ামলীগের লোক হলে তো কথাই নেই।

১৯| ২৭ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:০৪

যোগী বলেছেন: বুঝলাম কামরুলের ভাই হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ছিলেনএবং তার নেতৃত্বেই ঢাকায় প্রথম শান্তি কমিটি গঠিত হয়।

তাহলে নিঃশ্চয় সেই সময়ের পত্রিকায় (সংগ্রাম, ইত্তেফাক বা নেজামে ইসলাম) এ ব্যাপারে খবর প্রকাশিত হয়েছে।
সেই পত্রিকার কাটিং দেন।
আবার সংগ্রামে বলা হয়েছে মুজাহিদের নেতৃত্বেই প্রথম বদর বাহিনি গঠিত হয়
আমার দেশের খবরের কোন বিশ্বাষ নাই।

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৩

মোসাজস বলেছেন: জাতি জানতে চায় বলেছেন: কিছু আলীগার দেখি এখনও দলরে বাচানোর সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছেন! খোজ নিলে জামাতের চেয়ে বেশি রাজাকার আলীগে পাওয়ার কথা! অবাক লাগে আলীগপন্থী মিডিয়া কখনই আগের আমলের দুই যুদ্ধাপরাধীমন্ত্রী ফয়জুর রহমান ও নুরুল ইসলামের ইতিহাস প্রকাশ-প্রচার করে নাই! মুক্তিযুদ্ধ নিয়া ব্যবসা করলে দলে রাজাকারের সংখ্যা বেশি হওয়াই স্বাভাবিক! দলের নামের মধ্যেই পাকি গন্ধ বেশুমার! আর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারতো একরকম ধামা-চাপাই দিয়ে ফেলছে!

২০| ২৭ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯

টালটু বলেছেন: আসলেই চোরের মায়ের বড় গলা.....

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৮

মোসাজস বলেছেন: শালায় ইসলামি ব্যাংক থেকে ৫ কোটি টাকার লোন নিয়ে এখন ইসলামি ব্যাংকরে বাজোয়াপ্ত করার দাবি জানায়.....

২১| ২৭ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

খান ফেরদৌস বলেছেন: হায় হায় হালারে দেখতে তো বদ বদ লাগে হালায় রাজাকার ও ছিল ,হুনেন বাই রা ছোট পোকা লাফায় বেশি এত বেশি বক বক করতে ছিল তাতেই বুঝছিলাম মনে হয় চরের ম্মার বর গলা

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৭

মোসাজস বলেছেন: এই পোকা গুলানই এই দেশের কীট.......

২২| ২৭ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হে হে হে....
আমি খুব মজা পাইতেছি....

২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৮

মোসাজস বলেছেন: মজা নিতে থাকেন...... সামনে আরো কিছু আসছে.......

২৩| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:১৭

মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ.........

ঐ সব পোকা গুলোনরে পা দিয়ে টিপে মারতে হয়..... ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.