![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের শুরুও হচ্ছে অল্প কিছু পুরনো হাসির বাক্স দিয়ে। এইরকম সময়ে এর মাঝেই সান্ত্বনা খুঁজে বেড়াচ্ছি আমি
জর্জ বার্নারড ‘শ ছিলেন হালকা পাতলা গড়ণের মানুষ। আর তার বন্ধু বিশ্বখ্যাত চিত্র পরিচালক আলফ্রেড হিচকক ছিলেন মোটা ও বিশাল ভুঁড়ির অধিকারী।
একবার ‘শ কে হিচকক ঠাট্টা করে বললেন, “তোমাকে দেখলে মনে হয় ইংল্যান্ডে দুর্ভিক্ষ চলছে।“
জবাবে ‘শ বললেন, “আর তোমাকে দেখলে বোঝা যায়, দুর্ভিক্ষের কারণটা কী?”
এক গাবরোভিয়ান আরেকজনের কাছ থেকে এক লেভ ধার করল। ঋণদাতা তাকে আর শান্তিতে থাকতে দিচ্ছে না এক মুহূর্ত। সকাল নেই, রাত নেই, শুধু ঋণ পরিশোধের তাগাদা।
আর যখনই ঋণদাতার সাথে তার দেখা হয়, সে তাকে একটা করে সিগারেট ফুঁকতে দেয়।
দশম দিনে ঋণগ্রহীতা একটা নোটবুক খুলে ঋণদাতাকে বলল, 'ব্যস, অনেক হয়েছে। তুমি তোমার এক লেভ ধোঁয়ায় উড়িয়ে দিয়েছ'।
একবার এক ছোট শহরে মার্ক টোয়েন বক্তৃতা দিতে গেছেন। সেই শহরে, এক সেলুনে শেভ করতে গিয়ে নাপিতের সাথে খোশ গল্প জুড়ে দিলেন নাপিতের সাথে।
'আপনি ঠিক সময়ে এসেছেন। আজ রাতে মার্ক টোয়েন বক্তৃতা দেবেন। যাবেন শুনতে? যাব, বললেন মার্ক টোয়েন।'
'টিকিট কিনেছেন?'
'না, কিনিনি।'
'তাহলে তো সমস্যায় পড়বেন, সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। আপনাকে বক্তৃতা শুনতে হবে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে।'
মার্ক টোয়েন মুচকি হেসে জবাব দিলেন, 'আমার কপালই এমন। এই ভদ্রলোকের বক্তৃতা সবসময় আমাকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই শুনতে হয়েছে।'
এক তরুণ যুগল ঘনিষ্ঠ হয়ে ভালোবাসায় ব্যস্ত। ঠিক সে সময়ে চাবি দিয়ে বাইরে থেকে প্রধান দরজা খোলার শব্দ শোনা গেল। শব্দ শুনে তরুণী ছিটকে সরে গেল, চোখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট।
‘হায় হায়’ তরুণী আর্তনাদ করে বলে উঠল, ‘আমার স্বামী এসে গেছে। জলদি জানালা দিয়ে বেরিয়ে যাও।‘
আতঙ্কিত তরুণ, দ্রুত জানালার দিকে দৌড়ে গেল। গিয়েই বিড়বিড় করে বলে উঠল, ‘আমি পারব না, এটা তো তের তলা’।
‘তোমার পায়ে পড়ি', উত্তেজিত হয়ে বলল তরুণী- ‘এখন কি কুসংস্কারের সময় হলো?’
আজকে আর বেশি লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে না, শেষ করি একটা সহজ প্রশ্ন দিয়ে। না সরি সহজ প্রশ্নের আগে একটা ছোট্ট ঘটনা (বা ধরে নিন এটা কারো না কারো-এমন কি আমাদের যে কারোই, প্রতিদিনের অবস্থা) শেয়ার করি।
এক ড্রাইভার আর তার হেল্পারের মধ্যকার কথপকথনঃ
ড্রাইভারঃ কিরে, আইজ কয় ট্যাকা থাকল আমাগো?
হেল্পারঃ ওস্তাদ ১৩৫৬ ট্যাকা
ড্রাইভারঃ তাইলে তো এহন গিয়া বাজারটা কইরা যা থাকব, তা দিয়া দুইজনে গলাটা ভিজায়া একটু ফুর্তি ও করা যাইব।
হেল্পারঃ তাইলে তো ওস্তাদ ভালাই হয়, কিন্তু কাইলকা যদি এইরহম ইনকাম না অয়??
ড্রাইভারঃ আরে ব্যাটা, কাইলকার কতা কাইল ভাবিস, আইজ কষ্ট করসস সেইটার জন্যে আইজই ইট্টু ফুর্তি কইরা ল।
এই অবস্থার সাথে কেউ যদি আজকের আমাদের তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকদের ঐ ড্রাইভারের সাথে তুলনা করতে যান, অবশ্যই নিজ দায়িত্বে করবেন।
আমার যে প্রশ্ন সেটা ছিল, ওরা যদি মওজ মাস্তি করয়ার জন্যে টাকা উড়িয়েই না ফেলল, তাহলে প্রায় তিরিশ বছরের ওপরের ব্যবসায়ীরা কিভাবে আবার প্রণোদনা চায় বা নেয়? আর অনেকেরই তো আগামী এক দুই বছর তাদের শ্রমিকদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দেয়ার ক্ষমতাই থাকা উচিত। আমার আরেকটা প্রশ্ন হচ্ছে, এদের কেউ কি কোনও রকমের সাহায্যে এগিয়ে আসছে সেরকমভাবে??? কী জানি, হয়ত এরাই সব বড় বড় হর্তাকর্তা, আমি আর কোন ছার...
০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৮
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: কোনও সমস্যা নাই, কতগুলা চাকরিজীবী বলদ আছে না, যেগুলা চাকরি ছাড়া বাচে না আর চাকরি করতে গেলে অটো ট্যাক্সের টাকা সরকারের পকেটে যায়। আর এরপরে তো সেই পুরানা বচন "সরকারি মাল, দরিয়া মে ঢাল"
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আস্তে আস্তে শহরটা ভূতুড়ে নগরীতে পরিণত হচ্ছে!
০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৯
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: আশায় আছি, অন্যেরা ভূত হবে, আর আমরা রাজত্ব করমু
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবিটা দিছেন দারুন.....সেই সাথে ডায়লগও সেরাম!!
সবগুলি পইড়াই মজা পাইলাম।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৫১
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: ধইন্যা পাতা লন পিলিজ
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সরকারী টাকা নিতে পারলে লাভ। ফেরত দিতে হয় না কারণ ওরা সব এক