![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
এর আগেও পিচ্চিবেলার তিনটি ছড়া নিয়ে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম। আজকে আরো কয়েকটি ছড়া দিলাম যেগুলো আমার খুব পছন্দের । আপনাদের ভাল নাও লাগতে পারে। সেক্ষেত্রে মেজাজ খারাপ হলে মাইনাস দিয়ে মেজাজ ঠান্ডা করে যাবেন কিন্তু
১.
খোকন খোকন ডাক পাড়ি
খোকন মোদের কার বাড়ী
আয় রে খোকন ঘরে আয়
দুধ মাখা ভাত কাকে খায়।
ছড়াটা ভুলে গিয়েছিলাম। পরে পুরাতন ভাইয়া দিয়েছেন। ছড়াটার সাথের ছবিটা ছিল এরকম যে, মা খোকন কে ভাত খাওয়াচ্ছেন কিন্তু খোকন কোথাও চলে যাচ্ছে। পাশে ছিল কয়েকটা কাক। মা কাক কে ভাত দেওয়ার ভয় দেখাচ্ছিলেন খোকন কে
২.
নোটন নোটন পায়রাগুলি,
ঝোটন বেঁধেছে
ও পারেতে ছেলে-মেয়ে
নাইতে নেমেছে
দুইদিকে দুই রুই কাতলা
ভেসে উঠেছে
কে দেখেছে কে দেখেছে
দাদু দেখেছে
দাদুর হাতে কলম ছিল
ছুড়ে মেরেছে
উফফ! বড্ড লেগেছে।
ছড়ার সাথে ছবিটাও বেশ ছিল। পুকুরের ছোট ছেলে-মেয়ে গোসল করছে। এক পাড় থেকে দাদা কলম ছুড়ে মেরেছেন, সেটা গিয়ে লেগেছে রুই মাছের গায়ে ।
৩.
আমপাতা জোড়া জোড়া
মারব চাবুক, চলবে ঘোড়া
ওরে বুবু সরে দাড়া
আসছে আমার পাগলা ঘোড়া
পাগলা ঘোড়া ক্ষেপেছে
চাবুক ছুড়ে মেরেছে।
৪.
এবার যে ছড়াটার কথাটা বলবো সেটা মনে হয় সবারই পছন্দের। ছড়াটা বেশ সুর করে করে পড়তাম। এখনও পড়ি। যেভাবে সুর করে পড়ি সেভাবেই লিখার চেষ্টা করছি। কতটুকু হবে জানিনা।
আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়া যাআ...
চাঁদেএএএর কপালে চাঁদ টিপ দিয়ে যা।
ধান ভানলে কুড়োওও দেবো...
মাছ কাটলে মুড়োও দেবো
কালো গাইয়ের দুধ দেবো
দুধ খাবার বাটি দেবো
চাঁদেএএএএর কপালে চাঁদ টিইইইপ দিয়ে যা
৫. ঘুম পাড়ানী মাসি পিসি
মোদের বাড়ী এসো
খাট নেই পালং নেই
পিড়ি পেতে বোসো।
ছড়াটা ভুলে গিয়েছিলাম। কাব্য ভাইয়া দিয়েছে বলে মনে পড়েছে।। ধন্যবাদ কাব্য ভাইয়া
৬.
খোকা ঘুমালো -
পাড়া জুড়ালো ,
বর্গী এল দেশে,
বুলবুলিতে ধান খেয়েছে
খাজনা দেব কিসে !
ধান ফুরালো -
পান ফুরালো ,
খাজনার উপায় কি,
আর কটা দিন সবুর কর -
রসুন বুনেছি ।
এই ছড়াটাও একেবারে ভুলে গিয়েছিলাম। ইব্রাহীম আহমেদ ভাইয়া না দিলে মনে পড়ত না। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে
৭.
ঐ দেখা যায় তাল গাছ
ঐ আমাদের গাঁ
ঐ খানেতে বাস করে
কানা বগের ছা
ও বগি তুই খাস কি
পান্তা ভাত চাস কি?
পান্তা আমি খাই না
পুটি মাছ পাই না
একটা যদি পাই
অমনি ধরে গাপুস গুপুস খাই।
এটা ক্লাশ ওয়ানে পড়েছিলাম মনে হয়। এটার কথা মনে ছিল তবে দিতে চেয়েছিলাম না। নুরুন্নেসা আপু দেওয়াতে ভাবলাম দিয়েই দিই। লিস্ট টা বড় হবে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:১৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: এক সাথে একটা পোষ্টে দিলে অনেক বড় হয়ে যাবে। তাইতো দুইটা পোষ্ট দিলাম...
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১১
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আপু তোমার পোষ্ট টা প্রথম পাতায় আসেনি কেন?
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:১৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: পোষ্ট টা লিখে এডিট শেষ করার আগেই বেকুবের মত প্রথম পাতায় পোষ্ট করেছিলাম। পরে ড্রাফটে রেখেছি। এই কারনেই পোষ্ট করলে প্রথাম পাতায় যায় নাই
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫১
ইব্রাহীম আহমেদ বলেছেন: প্রথম পাতায় দিলে না কেন এটা কে ? বেশ হয়েছে ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:১৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: পোষ্ট টা লিখে এডিট শেষ করার আগেই বেকুবের মত প্রথম পাতায় পোষ্ট করেছিলাম। পরে ড্রাফটে রেখেছি। এই কারনেই পোষ্ট করলে প্রথাম পাতায় যায় নাই
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান।
শিব ঠাকুরের বিয়ে হলো তিন কন্যা দান।
এককন্যা রাধে বাড়ে, এককন্যা খায়।
আর এক কন্যা রাগ করে বাপের বাড়ি যায়।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ছড়াটা বাচ্চাদের মুখে শনি তবে আমি পড়িনি। তাই দেইনি
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:০৯
ইব্রাহীম আহমেদ বলেছেন: তোমার লিঙ্কে ক্লিক করলে আমার ব্লগে যায় না
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: এইবার যায়। বিশ্বাস না হইলে টেরাই করেন
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:০২
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: মনে হলো-
ঐ দেখা যায় তাল গাছ
ঐ আমাদের গাঁ
ঐ খানেতে বাস করে
কানা বগের ছা
ও বগি তুই খাস কি
পান্তা ভাত চাস কি?
পান্তা আমি খাই না
পুটি মাছ পাই না
একটা যদি পাই
অমনি ধরে গাপুস গুপুস খাই।
সংগ্রহ বেশ ভাল হয়েছে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: অ্যাড করে দিয়েছি।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:৪৮
করবি বলেছেন:
কাজী নজরুলের এই ছড়াটা আমার একটা খুব প্রিয় ছড়া ছিল। এখনও ভালো লাগে পড়তে............
কাঠবেড়ালি কাঠবিড়ালি
পেয়ারা তুমি খাও?
গুড় মুড়ি খাও?
দুধ ভাত খাও?
বাতাবি নেবু, লাউ?
বেড়াল বাচ্চা, কুকুর ছানা তাও?
পেটে তোমার পিলে হবে
কুড়ি কুষ্টি মুখে
হেই ভগবান
একটা পোকা যাস পেটে ওর ঢুকে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: এটাতো বুড়া বেলার কবিতা। আমি মনে হয় এটা ৪/৫ এ পড়েছি
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:৫১
রাজসোহান বলেছেন:
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৪১
নীল-দর্পণ বলেছেন: :!> :#>
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:০৪
'লেনিন' বলেছেন:
আটুল বাটুল শ্যামলা সাটুল
শ্যামলা গেলো হাটে
শ্যামলাদের মেয়েদুটো
পথে বসে কাঁদে।
আর কেঁদো না আর কেঁদো না
ছোলা ভাজা দেবো
আবার যদি কাঁদো তবে
তুলে আছাড় দেবো!
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:২০
নীল-দর্পণ বলেছেন: পুরো ছড়াটাতো মজারই ছিল কিন্তু শেষ দুইটা লাইন......... "আবার যদি কাঁদো তবে
তুলে আছাড় দেবো! "
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:১০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: সাব্বাস, তুমি আরো ছড়ার কালেকশন বানাও। আমার খুব কাজে দিবে এটা।
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: কালেকশন ত শেষ।
খুব কাজে দিবে কাজের সময় আমাকেই নিয়োগ দিয়েন। পোষ্ট না স্বয়ং আমিই পৌছে নিষ্ঠার সাথে দ্বায়িত্ব পালন করব
পিচ্চিকালের খেলা নিয়ে একটা পোষ্ট দিবো ইনশাআল্লাহ।
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: মজার মজার ছড়াগুলো সব
আমার দুইটা পছন্দের ছড়া দিলাম
১.
তাঁতীর বাড়ি ব্যাঙের বাসা
কোলাব্যাঙের ছা
খায় দায় গান গায়
তাইরে নাইরে না
২.
কাশিমপুরের কুজো বুড়ি
পিছলে পড়ে যায়
পিছলে পড়ে যায় রে
পিছলে পড়ে যায়
কেউ আবার দেখল কিনা
দোক্তা খুলে খায়
দোক্তা খুলে খায়রে
দোক্তা খুলে খায়
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৩১
নীল-দর্পণ বলেছেন: আরে! এই ছড়া দুটোও ত সুন্দর। কোনটাই অবশ্য আমি পড়ি নাই। তবে প্রথমটা শুনেছি
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
অজানা এক পথিক বলেছেন: আমার আবার কিসসু মনে থাকে না...কবিতা, গল্প
কত কষ্ট কইরা যে স্কুলে কবিতা মুখস্ত করতাম
এতদিন পর পড়ে অনেক ভাল লাগল
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমি তো বইয়ের গল্পও মুখস্ত করে ফেলতাম। এখন অবশ্য পারিনা।
বয়স হইসে না...
১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০৬
টানজিমা বলেছেন:
বাহ!!! বাহ!!! মাশাল্লাহ.......মাশাল্লাহ.......
আমার ছেলেপুলেরা মানুষের মত মানুষ হয়েছে।
(ছোটবেলায় পিটানিটা তাইলে ঠিক মতই দিয়ে ছিলাম...
আজও পাঠের কোবতে গুলি মনে আছে দেখছি....
)
২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২১
নীল-দর্পণ বলেছেন: আবার জিগায়... মনে থাকবো না মানে!কে শিখাইসে দ্যাখতে হইবো না
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৬:০৮
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: কাশিমপুরের কুজো বুড়ি
পিছলে পড়ে যায়
কেউ আবার দেখল কিনা
দোক্তা খুলে খায়।
এমন ছিল।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৬:৪৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: মজারতো
দোক্তা কী?
১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:০২
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: পানের সাথে খায়, একরকম মশলা। ভাবটা এমন যে সে পরে গিয়েছে এটা কাউকে জানাতে চায়না বরন্চ ফাঁকে একটু পানমশলা খেয়ে নিল। তখনই মজা লাগতো।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:১৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওহ আচ্চা। এরকম গল্প শুনেছিলাম।
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:২৬
পুরাতন বলেছেন: সবগুলাই তো কইলেন কিন্তু ১ লাম্বার্টা কে দিছে , কইলেন্নাতো
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: এইবার কিন্তু কইয়া দিসি খিয়াল কইরা
১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৫২
সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: আমি ছড়া দিবনা, কতগুলা টেক্সড দিব
১। ঐ দেখা যায় মিয়া বাড়ী
মিয়া বাড়ীর পাশে নদী
নদীতে নৌকা চলে
(পাশে মিয়া এর ছবি এবং এক্টা নদী কল্পনা করে নিতে অইবো
)
২। কনার হাতে বীনা
সে বীনা বাজায়
তার অনেক গুণ
(কনার বীনা হাতে ছবি কল্পনা করে নিতে অইবো
)
৩। ছাগলছান ছাগলছানা
তাকধিনাধিন ধিন
দুই পা তুলে নাচে
মায়ের কাছে কাছে
(এক কিশোরীর কোলে ছাগলছানা এই ছবি কল্পনা করে নিতে অইবো
)
৪। ভাত আর ডাল খেতে
খুব ভালো লাগে
লালশাক পাতে তুলে দাও তার আগে।
(এক পিচ্চি লালশাক আর ডাল দিয়ে ভাত খাচ্ছে তার ছবি
)
২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওয়াও! আপনিতো দারুন একটা জিনিস দিয়েছেন। সত্যিই বলছি অনেএএএএক ভাল লেগেছে লাইন গুলো দেখে। একদম ভুলে গিয়েছিলাম এগুলো।
অনে অনেক অননেএএএক ধন্যবাদ আপনাকে
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১০
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আপু আগের ছড়া গুলো নিয়ে এক সাথে একটা পোষ্ট কর। রাখতে সুবিধা হবে।