![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কায়স্থ প্যাঁচ (৫) একথা শুদ্ধ ভাবে লেখা লোককথা পরম্পরায় ও সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায় যাকে জানে কায়েতের পেচ বলে। কায়স্থ প্যাঁচে দাস গোত্র প্রধান উদাহরণ অনেক চারপাশে থাকা অনেক এনিমি চ্যালেঞ্জ করে তাকে প্রতিষ্ঠিত করতে হয় বলে। সনাতন হিন্দুদের অনেকেই দাস টাইটেল ব্যবহার করেন। কায়স্থ দাসদের আত্নীয় স্বজনের রেফারেন্স দিয়ে প্রতিষ্ঠা যত সহজ বিকল্প ততই দুর্ভেদ্য ও জটিল। বাবা ভবেশ দাস নিজের সকল জ্ঞান প্রয়োগ করেছেন আমার মাঝে। জ্ঞান আসছে পর থেকেই ভ তে ভগবান আর বেশ মিলে ভগবান বাবাকে কল্পনা করে আসছি। মা দত্ত পরিবার থেকে আসা মীরা দাসের সমন্বয়ে গঠিত মনোনেশ দাস লোকে ডাকে মনু বলে। আমার নামে সনাতনীদের প্রথম পুরুষ। গিন্নি শম্পা দাসের নামের সাথে শতরূপা নামের মিল থাকায় আমি ভাবি তিনিই সেই। রায় পরিবার থেকে আসা তাদের পূর্ব পুরুষদের ভিটা ছিল কিশোরগঞ্জের সরারচর। বাল কান্ডে তারা তাদের ধনাঢ্য পৈত্রিক ভূমি নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে জীবন রক্ষায় চলে আসে ময়মনসিংহ শহরের গৌরহরী বস্ত্রালয় প্রতিষ্ঠাতা দাদা শশুর নরেশ রায়ের বোনের বাড়িতে। সাত সন্তান স্ত্রী নিয়ে পড়ে যান জীবন নামের এক প্যাঁচে । আমার দাদা রমেশ দাস ও গিন্নির দাদা নরেশ রায়ের সাথে নামের পরিচিতি আমাদের বহু যুগের। দাস পদবী বা নাম সকল ধর্মেই প্রয়োগ আছে।
©somewhere in net ltd.