নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুক্তা নীল

মুক্তা নীল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনটা কেন এমন (সত্য ঘটনা অবলম্বনে)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৮




আজ নিশির গায়ে হলুদ। গায়ে হলুদ হয় কিনা তা নিয়ে সবাই শঙ্কিত ছিল কারণ নিশির আব্বা একটু ধার্মিক ধরনের। সবার জোরাজুরিতে উনার অনুমতি পাওয়া গেল তাও আবার ছোট্ট পরিসরে করতে হবে বাসার ছাদের উপরে। বরের নাম রিপন ( প্রবাসী) ব্যবসায়ী, রেস্টুরেন্ট ব্যবসা পারিবারিক সূত্রে । খুব ছোটবেলায় রিপন মা-বাবার সাথে বিদেশে চলে গিয়েছিল। নিশিআর রিপনের বিয়ে ও বৌভাত সু সম্পন্ন হল। বিয়ের ঠিক এক মাস পর রিপন বিদেশে চলে গিয়েছিল । বখে যাওয়া রিপনের আব্বা ও আম্মা চেয়েছিলেন বাঙ্গালী নারী বিয়ে করে সংসারী হোক রিপন। বিদেশ যেয়ে নিশিকে ফোন করত রিপন । ল্যান্ডফোনেই কথা হতো ,মোবাইল খুব প্রচলন ছিলো না ।
বিয়ের দ্বিতীয় মাসের মাঝামাঝিতে নিশি যখন কনসিভ করলো, সবাই খুশি হলেও রিপন খুশি হয়নি । রিপন আস্তে আস্তে নিশির সাথে যোগাযোগ কমিয়ে দিল। আসলে তখন রিপনের আবার সেই আগের প্রেমিকার (ব্রিটিশ) সাথে পুনরায় সম্পর্ক মেতে উঠেছিল।

এদিকে নিশি যখন অস্থির হলো যে আমার পেপার গুলো তৈরি করে পাঠাও তখন তখন রিপন নিশিকে বুঝালেন পেপার এখনো তৈরি হয় নাই। পেপার তৈরি হতে আরও দেরী লাগবে আর সাত মাস হয়ে গেলে প্লেনে উঠতে দিবে না তোমার এই শরীর নিয়ে এখানে আসার দরকার নাই বাংলাদেশ ডেলিভারি করিয়ে তারপরে তুমি বিদেশে এসো।
রিপন এর আব্বা কিছু আচ করতে পেলেন। নিশির সাথে সব সময় ফোনে খোঁজখবর রাখতেন। এদিকে ডেলিভারির সময় ঘনিয়ে আসছে ধীরে ধীরে রিপন ফোন করে না বললেই চলে, নিশি-ই রিপন কে সবসময় ফোন করে যোগাযোগ রাখে। এদিকে নয় মাসের মাথায় বাচ্চা জন্ম নিল। রিপন এর আব্বা ক্লিনিক বিল আকিকা ও অন্যান্য খরচ বাদে মোটা অংকের টাকা পাঠালেন।

বাচ্চার নাম রাখা হলো মিম। মিমের বয়স যখন চার মাস তখন রিপনের আব্বার চাপের মুখে পেপার গুলো দেশে পাঠাতে বাধ্য হলো রিপন । একাই গেলো বিদেশে নিশি আর মিম। প্রথমেই ধাক্কা খেলো রিপন এয়ারপোর্টে এলোনা । নিশি মনে মনে প্রচন্ড শকড। জিজ্ঞেস করলেন, রিপন কেন এলো না কেন ? রিপনের আম্মা বলল- রিপন খুব ব্যস্ত তাই আসতে পারে নাই। এয়ারপোর্ট আর দেখার আগ্রহ রইল না নিশির । শ্বশুর শাশুড়ির সাথে এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় এলো নিশি। রিপন বাসায় অনেক দেরী করে আসে। নিশিকে দেখে মোটেও খুশি হয় নাই কিন্তু নিজের মেয়েটাকে মীমকে কোলে নিয়ে" মাই বেবি" বলে কেঁদেছিল। বাবার কোলে উঠে হেসে দিল মিম। প্রথম হাসিটা দেখে মনে সত্যিই মায়া জন্মালো রিপনের । ২/৩ দিন নাকি রিপন বাসা থেকে বের হয় নাই,মিমের জন্য । রিপন এর আব্বা নিশিকে বলে , দেখো রিপন সম্পূর্ণরূপে বদলে গিয়েছে মিমের জন্য। রিপন মিমের জন্য পুতুল খেলনা জামা অনেক কিছু গিফট কিনে আনল এবং খুব ভালো আচরণ করতে লাগলো যাকে বলে পুরোপুরি চেঞ্জ।
আসল ঘটনা শুরু এখান থেকেই মনে মনে খারাপ ফন্দি একেছে রিপন। নিশিকিছুতেই বুঝতে পারে নাই খুব বেশি সরল মনেই রিপনকে বিশ্বাস করেছিল।
বিদেশে যাওয়ার দুই মাস পর একদিন রিপন বলল নিশিকে আমি বাংলাদেশের যাচ্ছি ব্যবসার কাজে তুমিও চলো মাত্র ৫দিনের জন্য। যাওয়া-আসা দুইদিন মাঝখানে ৩ দিন । মীমকে নেওয়ার দরকার নেই কষ্ট হবে। ৬-মাসের বাচ্চাকে রেখে আসতে রাজি হলো না নিশি কিন্তু রিপন বোঝাল এরকম সুযোগ আর হবে না তুমি হয়তো আর ৩/৪বছরেও যেতে পারবে না। কি বুঝে নিশি রাজি হয়ে রিপনের সাথে বাংলাদেশে আসলো । ঠিক দুপুর বেলা বাংলাদেশে রিপন আর নিশি আসলো । কোনরকম হাত মুখ ধুয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে বিশ্রাম না নিয়ে ওই এক কাপড়ে নিশি দের বাসা থেকে বের হয়ে রিপন বলল- খালার বাসায় যাচ্ছি ফিরতে সন্ধ্যা একটু রাত হবে চিন্তা করোনা। যত তাড়াতাড়ি পারি আসবো । রিপন আসলে খালার বাসায় যায়নি ওই মুহূর্তে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে রাতের ফ্লাইট-এ বিদেশের
উদ্দেশ্যে চলে গেল । রিটার্ন টিকেট আগে থেকেই কাটা ছিল।
এদিকে রাতে নিশি খালার বাসায় ফোন করে জানতে পারে রিপন ওখানে যায়নি। সবাই দুশ্চিন্তা করে হাসপাতাল অন্যান্য জায়গায় খোঁজাখুঁজি শুরু করলো। পরের দিন যখন থানায় ডাইরি করবে তখনই রিপন ফোন করে নিশিকে। কথাগুলো ছিল এ এমন-----তোকে বাংলাদেশ থেকে আমার আব্বা এনেছিল তাই আমি নিজেই তোকে রেখে আসলাম। আর যোগাযোগ করবি না। আমার মেয়ে আমি রেখে দিলাম এ ছাড়া আমার কোন উপায় নাই আব্বার কারণে তোকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছিলাম আমি তোকে আর রাখব না ।
কথাগুলো বলেই লাইন কেটে দিল এবং নিশি ফিট হয়ে গেল।ভাগ্য খারাপ হলে যা হয় নিশির পাসপোর্ট নিশির কাছে নেই রিপন নিয়ে চলে গিয়েছে একেই বলে চরম বিশ্বাসঘাতকতা ও প্রতারণা। যদি বুঝতো নিশি !!!
নতুন করে পাসপোর্ট করে নিশি আবার তিন মাস পর বিদেশে গেল ।

নিশি চাচার বাসায় গিয়ে উঠলো। নিশি কোর্ট -এর আশ্রয় নিয়ে মীমকে ফেরত পেল। তখন রিপন আবার নিশির সাথে সংসার করতে চাইল। নিশি ও রাজি হলো। কিন্তু নিশির চাচা ও আব্বা কেউ রাজি হলেন না। নিশিই রিপনকে ডিভোর্স দিল। এদিকে কোর্ট এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মীমকে রিপন মাসে দুই-তিনদিনের জন্য নিয়ে যেতে পারবে নিজের কাছে। এবং প্রতি মাসে রিপন মীমকে নিজের কাছে নিয়ে রাখে ।
মীমের বয়স যখন এক বছর তখন নিশি আবার বিয়ে হয়। বাংলাদেশ থেকে আসা আপন চাচাতো ভাইয়ের সাথেই । নিশির পরবর্তী বিয়ের জীবন এ বেশ সুখেই আছে । এক ছেলে ও আরো এক মেয়ে হয়েছে নিশির।
রিপন যে মেয়েটার সাথে সম্পর্ক ছিল তার সাথে বিয়ের পর সেখানে ডিভোর্স হয়। পরবর্তীতে রিপন আবার বিয়ে করে বর্তমানে সংসারী ।
মিম মূলত নিশির কাছেই থাকে, আবার রিপনের সাথে নিমের যাতায়াত ও যোগাযোগ আছে একদম নিখাদ বাবা ও মেয়ের সম্পর্ক।
মিম এখন অনেকটা বুঝে। মিম মাঝে মাঝেই একা একা মন খারাপ
করে । মা আছে , পাপাও আছে কিন্তু আমি, মা আর পাপা একসাথে নেই?

এভাবেই চলতে থাকে জীবন । আর ভাবে জীবন টা কেন এমন হলো ??

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:২০

বলেছেন: শুভ সকাল।।।
আসসালামু আলাইকুম।।।

আজকে বেশ বড় করে লিখেছেন এরজন্য ধন্যবাদ।।।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৪

মুক্তা নীল বলেছেন: অলাইকুম সালাম।
লিখতে আমারও অনেক কষ্ট হয়েছে এত বড় লেখা কখনো লিখি নাই তো তাই ।
ধন্যবাদ আপনার এমন অনুপ্রেরণার জন্য।

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:২৮

বলেছেন: এই রকম কত কাহিনির জীবন্ত সাক্ষী হয়ে আছি।।


নিশিদের জীবন এভাবে নিশাচরেরা এসে এলোমেলো করে দেয়,
কোনকিছু বুঝে ওঠার আগেই নষ্ট করে দেয় অংকুরিত বীজের।
তবুও এই সকল অমানুষদের নিয়ে নিশিরা বেঁচে থাকতে চায়।
শেষটা খুব টাচি -- মা আছে বাবা আছে শুধু তাদের একফ্রেমে বন্দি স্মৃতি ছাড়া কিছু নয়।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।

এভাবেই লিখুন।।। বেশি বেশি অভিনন্দন জানিয়ে গেলাম।।।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৭

মুক্তা নীল বলেছেন: ল 'ভাই,
নিশীদের মতো অনেক মেয়েরাই আছে দেশে কি বিদেশে । যে যার মত কষ্ট পেয়ে নতুন করে বেঁচে আছে ,বেঁচে থাকতে হয়।
মীমের মত যারা ভুক্তভোগী তারাই হয়তো বুঝবে এর কষ্টটা। তারপরও চাই প্রতিটি বাচ্চা ভালো থাকুক , পরিবারের সাথে হাসি খুশিতে বেড়ে উঠুক।
পাশে থাকার আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।
ধন্যবাদ নিরন্তর।

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১২

বলেছেন: পিকটা দারুণ হয়েছে - পোস্টের সাথে খাপেখাপ +++

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:২৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
খুশী হলাম। মাই প্লেজার.....

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মুক্তাপু,

গল্প হলে আলাদা কথা হতো কিন্তু সত্য ঘটনা হওয়াতে হৃদয়ে ঘা দিয়ে গেল। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের এক সহপাঠী ছিল এরকমই। কম বয়সে এক এন আর আই র (Non Residential Indian) সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল। বিদেশে গিয়ে বোঝে স্ত্রী নয়, বাড়িতে কাজের লোক হিসেবেই তার স্থান। স্বামী সারাক্ষণ বিদেশি ললনা নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। সামান্য প্রতিবাদ করাতে জুটতো সিগারেটের ছ্যাঁকা। অথচ দেশে ফেরার মতো স্বাধীনতাও ছিল না। শেষ পর্যন্ত প্রচুর ঝামেলা টামেলা করে দেশে ফেরত আসতে পেরেছিল। দেশে ফিরেই আমাদের সঙ্গে ইউনিভার্সিটিতে আবার ভর্তি হয়।

আপনার লেখাটা খুব সুন্দর হয়েছে। ++ এভাবে আরো লিখতে থাকুন..

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:০২

মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা
শুভ সকাল। হৃদয়ে ঘা দেওয়ার মতো ঘটনাই বটে। আমি তো আরো অনেক ছোট ছোট প্যাথেটিক ঘটনা গুলো বাদ দিয়ে লিখেছি। এই ঘটনা লিখার সময় আমার মনটা ভারি হয়ে আসছিল।
যাই হোক, নিশি আপা এখন অনেক ভালো আছে। রিপন এর মত পুরুষেরা আসে নিশির মত মেয়েদের জীবন এলোমেলো করার জন্য সেই সাথে ধ্বংস করে দেয় মীমের মত বাচ্চাদের জীবনটা কেউ। এভাবেই চলছে অহরহ।
লেখাটা খুব সুন্দর হয়েছে বলে তাই অনুপ্রেরণা পেলাম আর ভালোও লাগছে। লিখবো দাদা আরো....
আপনার জন্য শুভকামনা ও শ্রদ্ধা জানবেন। ভালো থাকবেন।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:২৫

করুণাধারা বলেছেন: মুক্তা নীল, গল্পটি খুবই চমৎকার হয়েছে। একদম হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া যাওয়া বর্ণনা। সত্যি, এরকম ঘটনা কত যে ঘটে! সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় এক্ষেত্রে বাচ্চাটার। অবশ্য এটাও ঠিক, একটা অশান্তিময় পরিবেশে বড় হওয়ার চাইতে ব্রোকেন ফ্যামিলি হওয়াই ভালো!

ছবিটা খুবই চমৎকার হয়েছে। আপনি চমৎকার লিখেন, কেন প্রথম পাতায় আপনার লেখা আসে না বুঝতে পারছি না।

শুভকামনা রইল, যেন তাড়াতাড়ি সেফ হয়ে যান।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২

মুক্তা নীল বলেছেন: আপা
শুভ অপরাহ্ন।
ঘটনাটি পড়েছেন সেজন্য আপনার প্রতি ধন্যবাদ। মিম দু বছর আগে বাংলাদেশে এসেছিল মায়ের সাথে। মিম ও নিশি আপা দুজনেই ভালো আছে। আপনার কথাও ঠিক , অশান্তিময় পরিবেশে এর চেয়ে এভাবেই বেড়ে ওঠা ভালো। বাচ্চাটার মনে তো আফসোস রয়ে যায়। কি আর করার আছে, সবার ভাগ্যে কি সব হয়?
আপনার মূল্যবান মন্তব্য ও প্লাস পেয়ে কৃতজ্ঞতা বোধ করছি। ছবিটা চমৎকার হয়েছে জেনে খুব ভালো লাগলো।
দোয়া করবেন যেন তাড়াতাড়ি সেফ হতে পারি ।
ভালো থাকবেন।

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪

জুন বলেছেন: বাস্তব কাহিনী মুক্তা নীল। মন ছুয়ে গেলো। মেয়েটার জন্য কষ্ট হচ্ছে।
+

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

মুক্তা নীল বলেছেন: আপা
শুভ অপরাহ্ন। খুব ভালো লাগছে আপনাকে এভাবে পাশে পেয়ে। হুম , আপা বাস্তব ঘটনা। আমারও খুব কষ্ট লাগে ওই বাচ্চাটার জন্য।দু 'বছর আগে শেষ দেখা হয়েছিল বাংলাদেশে এসেছিল ভালোই আছে মায়ের সাথে। মিম হয়তো মানিয়ে নিয়েছে সবকিছু তারপরও তো কষ্টটা রয়ে যায়।
আপনি সময় করে পড়েছেন ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল। ভালো থাকবেন।

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

আরোগ্য বলেছেন: রিপন আর নিশি দুজনের জীবনই ভালো কাটছে। মাঝখানে থেকে মিমের মত একটি নিষ্পাপ প্রাণ হৃদয়ে এক সাগর কষ্ট চেপে সময় পার করছে। এরকম কত মিম বড় হয়ে মনের কষ্টেে বিপথগামী হয়ে যায়। মিমের মঙ্গল কামনা করছি।

আপু অতিসত্বর আপনার প্রথম পাতায় আগমন কামনা করছি। লিখতে থাকুন। পাশে আছি। বোনাইর পোস্টেে আপনার মন্তব্য দেখে চলে এলাম।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩২

মুক্তা নীল বলেছেন:
ভাই আরোগ্য
আমার ব্লগে এসে সত্য ঘটনাটি পড়ার জন্য মন থেকে ভালো লাগা রইলো। মীমের মত বাচ্চারা মনে অনেক কষ্ট করে বাঁচে। মিমের মঙ্গল কামনা করে এমন আন্তরিক মন্তব্যের জন্য, আমার অন্তর থেকে আপনার জন্যও দোয়া রইল।
কবে যে প্রথম পাতা লেখার সুযোগ পাবো জানিনা? বোনাই এর ওখান থেকে দেখে আমার ব্লগে এসে পড়ার জন্য ও প্লাসে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা রইল।

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী,
আপনার লেখাটা পড়েছি। আবার ভালো করে পড়ে পরে মন্তব্য করব।
আমি এখন আপনার কাজেই ব্যস্ত।
কালকে আপনাকে নিয়ে একটা পোস্ট দিব।
ধন্যবাদ।ল

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০১

মুক্তা নীল বলেছেন: নীল আকাশ ভাই,
মন্তব্যটা ভুলে চলে এসেছে। আমার ব্লগের মন্তব্য কই?

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: লিখনীটি যখন গল্প নয় তখন তাকে গল্পের আদলে না দেখে বাস্তব জীবনের কিছু চরিত্রে আসল রুপ আর ভুক্তভুগিদের জীবনের কথা যত সহজে পড়ে ফেলেছি তা যে ততো সহজ নয় হৃদয়ের সবচেয়ে চিকন তারটি নাড়া দেয়। জগতে সবাই সুখী হউক। ভাল থাকবেন সবসময়।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৪

মুক্তা নীল বলেছেন: সুজন ভাই
এবারও আপনার মন্তব্য পেয়ে ভীষণ ভালো লাগছে। বাস্তব জীবন এমন কঠিন হোক তা আমাদের কারো কাম্য নয়। যে ভুক্তভোগী সেই জানে কেবল এর সীমাহীন কষ্টের গভীরতা।সেই সাথে আপনিও তা গভীরভাবে অন্তর দিয়ে অনুধাবন করেছেন সেজন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। জগতের সকলকেই এই মহান আল্লাহ সুখী করুন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।

১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কতকটা তাড়াহুড়োয় শেষ হলো। লাইক ফার্স্ট ফরোয়ার্ড।
পৃথিবীতে বহু ধরনের প্রতারণা চলছে। এরকমই একটার কথা পোস্টে জানলাম।

ভালো লাগলো তবে গল্পে হলে ভালো.......

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৫১

মুক্তা নীল বলেছেন:
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগা রইলো। গল্প নয় বাস্তব ঘটনা । নিশি আপার দেড় বছর গেছে নিতান্ত অবহেলা আর অপমানে সেই সাথে কষ্ট তো আছেই। যাইহোক প্রতারকের কাছ থেকে সারা জীবনের জন্য মুক্তি পেল।
প্লাসে ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কষ্টের কাহিনী। ভালো লিখেছেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫

মুক্তা নীল বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমাদের অনেকের জীবনেই এমন মাত্রাহীন কষ্ট থাকে। এই কষ্টকে জয় করে এগিয়ে যাই সকলেই। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমি আনন্দিত। শুভকামনা জানবেন।

১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ত‌বে তাই হোক।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

মুক্তা নীল বলেছেন: সম্ভবত ভুলে এসেছে মন্তব্যটা।

১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: উনি কি কোন কালে চট্টগ্রাম থাকতেন?

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫১

মুক্তা নীল বলেছেন: না ভাই উনারা কোনকালেই চট্রগ্রামে ছিলেন না।

১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খুবই চমৎকার একটি পোস্ট দিয়েছেন।
পাঠ করে বিমোহিত হলাম।
আমার ধন্যবাদ গ্রহণ করুন।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
সাজ্জাদ ভাই ,
পাঠে ও মন্তব্যে আমি কৃতজ্ঞতা বোধ করছি। আমার লেখায় আপনি বিমোহিত হয়েছেন জেনে অনুপ্রেরণা পেলাম ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল।

১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

পথ হতে পথে বলেছেন: জীবন থেকে নেয়া ঘটনা গুলি বেশি নাড়া দেয়। সুন্দর হয়েছে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৫

মুক্তা নীল বলেছেন: জীবন থেকে নেয়া ঘটনা গুলো সত্যিই আমাদের মনকে আবেগ তাড়িত করে ।সুখে দুঃখে আনন্দে কষ্টে ভরা এই -তো জীবন ।সুন্দর হয়েছে তাই ভালো লাগা রইল। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০২

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: এই প্রথম আপনার গল্প পড়লাম আপনি তো দারুন লেখেন।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯

মুক্তা নীল বলেছেন: ভাই, এটা গল্প নয় বাস্তব ঘটনা। আর গল্প তো আপনিও ভাল লিখেন ।এখন লিখছেন না কেন?তারপরও আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রেরণা পেলাম । শুভকামনা রইল।

১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: সুসংবাদ দিতে এসেছি।
মডারেটর আমাকে একটু জানাল যে আপনাকে সেফ করা হয়েছে।
দারুন! আমি সাকসেসফুল হয়েছি।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

মুক্তা নীল বলেছেন: ভাই
2 টা ৫০ মিনিটে আমি দেখতে পেলাম মডারেশন স্ট্যাটাসে আমি সেভ ।আমি ২টা৫৫ মিনিটে আপনাকে জানিয়ে দিয়েছি সর্বপ্রথম আপনার ব্লগে। এই সুসংবাদটা তো আপনারই সবার আগে জানানো প্রাপ্য। আপনাকে আমার তরফ থেকে সবার আগে অভিনন্দন ।এটা আপনার জন্যই হয়েছে।
এইমাত্র আমি মডারেশন স্ট্যাটাস দেখতে পেলাম আমি সেভ ,একজন নিরাপদ ব্লগার। আপনার এই উদ্যোগ এর জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। আপনার এই অবদানের কথা আমি ভুলব না আর সেই সাথে ধন্যবাদ সবাইকে।
নীল আকাশ ভাই,এই মুহূর্তে কি কি বলবো বলার ভাষা নাই পরে আবার আসছি....।
ভাই আজ আমি ভীষণ আনন্দিত। এবং তা শুধু সম্ভব হয়েছে আপনার জন্যে।

১৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: Congratulation! প্রথম পাতায় সেফ হওয়ার জন্য ছোট্ট বোনকে অনেক অনেক অভিনন্দন, ভালোবাসা ও শুভকামনা। পারলে এই মুহূর্তে সেফ হওয়ার খবরটি দিয়ে একটি পোস্ট দিন। একটা স্ক্রিনশট নিয়ে ব্লগের বাকি সকলকে জানিয়ে দিন আপনার সুসংবাদটি।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা
কি যে খুশি লাগছে .... আপনাকেও আমার অন্তর থেকে রইল শুভকামনা ও ভালোবাসা । নীল আকাশ ভাই এর অবদান অনস্বীকার্য যা ভুলার নয়। সেই সাথে সবাইকে ধন্যবাদ অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য।দাদা, দোয়া করবেন।

১৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

আরোগ্য বলেছেন: অভিনন্দন!!!!

যে কথাটি বলতে এসেছিলাম তা পদাতিক ভাইটি বলে দিয়েছে। আমরা কিন্তু সেফ হওয়ার খুশিতে একটা পোস্ট চাই।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

মুক্তা নীল বলেছেন: ভাই আরোগ্য
সেভ হওয়ার খুশিতে একটি পোস্ট চেয়েছেন দিব অবশ্যই ,নীল আকাশ ভাইকে সাথে নিয়ে দিব ।উনার জন্য তো আজ সেভ হতে পেরেছি ।সেই সাথে আপনি খুশি হয়েছেন সে জন্য আমি আনন্দিত।

২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: নীচের এই জিনিসগুলি আপনার জন্য রেডি করে রেখেছিলাম। আজকে দিয়ে গেলাম। আপনার লেখার জন্য কাজে লাগবে। কোনটা না বুঝলে আমাকে জিগগেস করবেন। এইগুলি কোন নির্দিস্ট লেখার জন্য নয় বরং আপনি যে কোন লেখার সময় কাজে লাগবে:-

প্রথম ধাপ:
১। লাইন আর প্যারাগ্রাফ ফরম্যাট নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে। আলাদা আলাদা প্যারার মধ্যে নূন্যতম এক লাইন গ্যাপ দিবেন।
২। পারলে প্রতিটা কথপোকথন আলাদা আলাদা লাইনে সামনে - হাইফেন দিয়ে লেখার চেস্টা করবেন। এতে প্রেজেন্টেশন ভাল হয়।
৩। বানান ভুল গুলি শুধরানোর জন্য পোস্ট দেয়ার আগে প্রিভিউ তে একবার মনোযোগ দিতে পড়ে নিবেন।
৪। শেষে এসে আলাদা করে শেষ বা সমাপ্তি বলার দরকার নেই। পাঠক পড়ার পরেই নিজেই বুঝে নেবে লেখা শেষ।
৫। পর্ব ভিত্তিক লেখা দিলে প্রথম পর্ব, দ্বিতীয় পর্ব () এর মধ্য দিয়ে গল্পের হেডিং এর পর দিয়ে দেবেন। তবে প্রতিটা পর্বের শেষে একটা দুর্দান্ত ট্যুইস্ট দিয়ে রাখবেন যেন পরের পড়ার জন্য সবার আগ্রহ থাকে। আর পর্ব হলে খুব তাড়াতাড়ি পোস্ট দিয়ে দিবেন।

২য় ধাপ:
১. গল্পের বা লেখার থীম, স্টার্ট আর ফিনিস কেমন হবে সেটা আগেই ঠিক করে নিবেন। ফিনিস অবশ্যই ড্যাসিং হতে হবে।
২. যেহেতু নতুন লিখছেন, ভাষা একদম নিজেরটা স্বাভাবিক ভাবে ব্যবহার করুন। কৃত্রিম কোন ভাষা ভালো ভাবে আপনি বেশিক্ষন লিখতে পারবেন না। টেনে শুধু গল্প বড় করতে যাবেন না। পাঠক বিরক্ত হয়ে যাবে।
৩. স্থান, সময় কিংবা প্রেক্ষাপট চেঞ্জ হলে সম্পূর্ন আলাদা ভাবে প্যারাগ্রাফ ব্যবহার করুন, যেন পাঠক বুঝতে পারে এটার সাব টপিক ভিন্ন। গোলমাল যেন না পাঁকিয়ে যায়! পারলে সময়ের ক্রমানুসার হিসেবে লিখবেন।
৪. কথোপকথন এর সময় প্রতিটা লাইনের শুরুতে একটা মাত্র হাইফেন ব্যবহার করবেন, আর আলাদা আলাদা লাইন দিবেন। উদাহরন দিলাম নীচে-
-কি? কি দরকার আমার কাছে?
-নাহ,কই। আমি কি চেয়েছি নাকি?
৫. একটানা কারও চারটা বা বেশি লাইন কথোপকথন পর পর লাইনে না দিয়ে মাঝখানে ব্রেক দিয়ে অপর জনের এক্সপ্রেশন কিছু একটা দেখান। দেখতে ভাল লাগবে।
৬. ফাইনাল পোষ্ট দেবার আগে অবশ্যই প্রিভিউ ভাল করে দেখে নিবেন। যেন কথোপকথন সুন্দর ভাবে দেখা যায় আর বুঝা
যায়। ফরম্যাট এই সময় দেখে নিন ভেঙগে নষ্ট হয়ে গেছে নাকি!!
৭। আলাদা আলাদা ব্যাক্তির সাথে কথা বলার সময় আলাদা প্যারাগ্রাফ ব্যবহার করুন।
৮। অনুরাগের বা ভাবের কথা লেখার সময় সহজ ভাষায় ছোট ছোট করে কথোপকথন দিবেন। পড়তে ভালো লাগবে।
৬। পড়ুন, বেশি করে পড়ুন। গল্পের থীম ফাইনাল করার পর, কাছাকাছি বিষয়ের যেকোন লেখকের কোন লেখা পড়ে আসুন। কিছুটা ধারনা পাবেন।

* ছোট গল্প লেখার জন্য ব্লগার শ্রদ্ধেয় কাওসার ভাইয়ের একটা পোষ্ট আছে সেটা খুব ভালো করে পড়ে নিবেন।
আরও লিখুন লিখতে লিখতেই হাত খুলে যাবে।
কেউ মায়ের পেট থেকে লেখালিখি শিখে আসে না। আর চেস্টার উপর কিছুই নেই।

* আমার মিষ্টি কই? অন্তত একটা ভালো পোস্ট তো আশা করতে পারি? :P

ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মুক্তা নীল বলেছেন: নীল আকাশ ভাই,
অভিনন্দন আপনাকে ।
আপনাকে নতুন করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার ভাষা আমার জানা নাই। আপনি যে আমাকে টপিক দিয়েছেন সত্যিই আমি আমার অনেক কাজে লাগবে, উপকৃত হলাম। যতটুকু যা লিখি না কেন আপনার হেল্প লাগলে তা অবশ্যই জেনে নিব আপনার কাছ থেকে।
এই আমাকে নিয়ে পোস্ট মন্তব্যের উত্তর, এত তর্ক বিতর্ক সত্যিই আপনি আমাকে আমার ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছেন ।মনে থাকবে আজীবন ইনশাআল্লাহ। অবশ্যই ভাই বোনের মেলবন্ধন হবেই।
মিষ্টি টা পাওনা রইল সাথে ঝাল খাবার সহ।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০৮

বলেছেন: বাহ,

আকাশ ভাইয়ের উপদেশ অনেক শিক্ষনীয়।

আপনার জন্য কিছু দেওয়ার নাই - ভালো থাকুন এটা কামনা করা ছাড়া -- আশীর্বাদ দিলাম।


৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

মুক্তা নীল বলেছেন:
আকাশ ভাইয়ের উপদেশ অনেক শিক্ষনীয় ---ঠিকই বলেছেন আপনি।
আপনার জন্য কিছু দেওয়ার নাই -মানে কি? ল' ভাই , পাশে থেকে অনুপ্রেরণা দিয়ে ও ভুলগুলো শুধরিয়ে না দিলে সামনে কিভাবে যাব? আর হ্যাঁ ,আমার মনে আছে, ব্লগে প্রথম আপনি আমাকে উৎসর্গ করেছিলেন আপনার একটি কবিতা "যখন থাকি একাকী"
মনেআছে? আপনার মতো সিনিয়র একজনের কাছ থেকে এ-তো অনেক বড় পাওয়া।
আপনার আশীর্বাদ টুকু আমি মাথা পেতে নিলাম।
পাশে থাকবেন ও শুভকামনা রইল।

২২| ০১ লা মে, ২০১৯ দুপুর ১:১৩

অর্পিতা মন্ডল বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো। এরকম ঘটনা এখন হামেশায় মানুষের জীবনে ঘটছে। সমাজব্যবস্থা নাজেহাল হয়ে যায় মানুষের মনের কাছে। ভালোলাগা।

০১ লা মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০০

মুক্তা নীল বলেছেন: এরকম ঘটনা আমাদের সমাজে চারপাশে ঘটছে যা অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। আপনি পড়েছেন জেনে আমারও ভালোলাগা রইল।
পাঠে ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ।

২৩| ০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা মুক্তা নীল !
চারপাশে এমন কত কত ঘটনা যে আছে :(
বেশ লেখা।

০২ রা মে, ২০১৯ রাত ১০:০৪

মুক্তা নীল বলেছেন: আপা
আমি অনেক খুশি হয়েছি আমি বলার পর পরই তা আপনি পড়ে মন্তব্য করেছেন। এটা সত্যি ঘটনা তাই আপনাকে পড়তে বলেছিলাম। আপা চারপাশে তো ঘটছে অহরহ , কবে যে অমানুষ কিছু মানুষ এ পরিনিত হবে?
পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ রইল। ভালো থাকবেন।

২৪| ০৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সেফ হওয়ার জন্য অভিনন্দন। অভিনন্দনটা একটু দেরীতে দিলেও এটা কিন্তু ভুয়া না.........জেনুইন!! :P

০৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:০১

মুক্তা নীল বলেছেন: দেরি হতেই পারে, লজ্জা দিয়েন না ভাই।
খুশি হলাম জেনুইন অভিনন্দন এর জন্য, আপনাকেও ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

২৫| ০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:১৩

বলেছেন: কোথায় আপনি ???

০৯ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

মুক্তা নীল বলেছেন: কোথায় আবার ,জ্বর মাথা ব্যথা প্রচণ্ড সেইসাথে শ্বাস নালীতে ইনফেকশন ।এন্টিবায়োটিক খেয়ে একদম বিছানায় মিশে গিয়েছি, ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছি।
খোঁজ নেয়ায় ভালো লাগলো।

২৬| ১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুক্তা নীল,




এরই নাম জীবন। এই জীবনের ঘাটে ঘাটে কতো যে জটিলতা তবুও জীবন থেমে থাকেনা, বয়েই চলে।
বাস্তব গল্প।
আরো সাজিয়ে লেখার সুযোগ ছিলো। লিখতে থাকুন। বাক্য গঠনে নান্দনিকতার দিকে খেয়াল রাখুন।

১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪১

মুক্তা নীল বলেছেন:
শ্রদ্ধেয়
জীবন তো চলছে জীবনের নিয়মে।
জীবন নৌকা ঘাটে কেউসুখের সাগরে ভাসে জীবনটা কাটিয়ে দিচ্ছে আবার অন্যদিকে অনেকেই দুঃখের সাথে প্রতিনিয়ত দুঃখ কে বরণ করে জীবনের সাথে সংগ্রাম করে জীবন পার করছে। নিয়তির খেলা বলেও একটা কথা আছে হয়তো !!!

কথাটা ঠিকই বলেছেন , লেখাটা আরেকটু সাজিয়ে লেখা উচিত ছিল ।একটু অতৃপ্তি রয়ে গেছে। স্যার পাশে থেক এমন ভুলগুলো ধরিয়ে দিলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি গল্পটা পড়ার জন্য ।

২৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক কষ্টের এ গল্পটা স্পর্শ করে গেল!
ছবিটা গল্পের সাথে খুব সুন্দর করে মিলে গেছে।
গল্পে দশম ভাল লাগা +

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪২

মুক্তা নীল বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় ,
স্পর্শ কাতর কিছু ঘটনাবলী আমাদের একান্ত নিজের মানুষের জীবনে যখন দেখি , তখনই হয়তো একদম ভেতর থেকে অনুধাবন করতে পারি। কষ্ট তো লাগে এধরনের জীবনের ঘটনা শুনলে ।
আপনি সময় করে এসেছেন এবং পড়েছেন সেজন্য আমার আন্তরিক ভাললাগা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

২৮| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৪

নতুন বলেছেন: Truth Is Stranger than Fiction ...

টাকা পয়সার চেয়েও ভালো মানুষের সাথে বিয়ে দেওয়া খুবই দরকার। বেশিরভাগ মানুষ এখনো টাকা পয়সা আর সুন্দরী মেয়ে খোজে, ভালো মানুষ খোজেনা সেটা লিস্টের শেষের দিকে থাকে।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:২২

মুক্তা নীল বলেছেন:
আমি খেয়ালই করিনি তাই অত্যন্ত দুঃখিত দেরীতে প্রতিমন্তব্য দেয়ার জন্য ।
অবশ্যই টাকা পয়সার চেয়ে ভালো মানুষের সাথে বিয়ে হওয়া দরকার । অনেক বছর প্রেম করে বিয়ে করার পরেও সংসার জীবনে গিয়ে অল্প ক'দিনের মাথায় বিয়েটা ভেঙে যায় , আবার ঠিক তেমনি অনেক বছর সংসার করার পরও ডিভোর্স হয়ে যায় । আলাদা সত্তা হিসেবে দেখছি না ,একজন নারী / পুরুষ কোন লোভে অথবা মোহে পড়ে বিয়ে করলে যার যার খেসারত তাকেই দিতে হয়। সবাইতো চায় তার জীবনটা সুন্দর হোক কিন্ত তারপরও ভাগ্য বলে একটা কথা আছে।
ভালোর কপালে মন্দ , আর মন্দের কপালে ভালো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমি নিজেও এটা দেখি --এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত। যাইহোক ভাই সবাই ভাল থাকুক নিজের মতো করে । এই ঘটনাটা খুব কাছ থেকে দেখেছিলাম তো তাই-ই লেখলাম।
ভালো ও নিরাপদে থাকুন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.