![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঈমানদার নারী-পুরুষ যেখানে থাকুক, যা-ই করুক আর যাই হোক না কেন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথারীতি আদায় করতেই হবে।
যথারীতি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে এবং কবীরা গুনাহ মুক্ত থাকলে দুনিয়ার সুখ-শান্তি যেমন নিশ্চিত তেমনি নিশ্চিত পরকালীন মুক্তিও। অনিয়মিত নামাজ আদায়কারীদের ব্যাপারে হাদীসে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয়েছে।
হাদীসে বর্ণিত হয়েছে ‘যে ব্যক্তি যথারীতি নামাজ আদায় করবে, তা কিয়ামতের দিন তার জন্য মুক্তি ওসীলা, আলোকবর্তিকা ও যুক্তি প্রমাণ হবে। আর যে যথারীতি নামাজ আদায় করবে না, তার জন্য তা আলোকবর্তিকাও হবে না, যুক্তি প্রমাণও হবে না এবং মুক্তির ওসীলাও হবে না। অধিকন্তু সে কিয়ামতের দিন ফিরাউন, কারুন, হামান ও উবাই বিন খালাফের সঙ্গী হবে’।
নামাজের ব্যাপারে কয়েকটি জরুরি সতর্কতা : নির্ধারিত সময়ে নামাজ পড়াই যথেষ্ঠ নয়, নামাজকে নিয়ম অনুযায়ী, যথাযথভাবে এবং ছহীহশুদ্ধভাবে পড়াও জরুরি। কারণ নিয়ম বহির্ভূত নামাজ পড়া, অশুদ্ধ নামাজ পড়া নামাজ না পড়ারই সমতুল্য।
পবিত্র কোরআনের সূরা মাউনের ৪ ও ৫ নং আয়াতে বর্ণিত হয়েছে, ‘তারপর সেই নামাজিদের জন্য ধ্বংস, যারা নিজেদের নামাজে গাফিলতি করে’। তাফসীরে তাওজিহুল কোরআনে (মুফতি মোহাম্মদ তাকি ওছমানি) বর্ণিত হয়েছে, ‘এটাও গাফিলতির অন্তর্ভূক্ত যে, কেউ নামাজ পড়ল তো বটে, কিন্তু সহীহ তরিকায় পড়ল না’।
১। সূরা ক্বিরাত অশুদ্ধভাবে পড়লে নামাজ ভঙ্গ হয়ে যায় এবং নামাজির মুখের উপর ছুঁড়ে মারা হয় : নামাজ ভঙ্গের কারণ ১৯টি (নূরানী পদ্ধতিতে নামাজ শিক্ষা, নূরানী তালিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশ) নামাজে সূরা ক্বিরাত অশুদ্ধ পড়লে নামাজ ভঙ্গ হয়ে যায়। এ কারণে সূরা ফাতিহা এবং কমপক্ষে ৪টি সূরা অথবা ছোট ছোট ১২টি আয়াত এবং নামাজ শুরুর আল্লাহু আকবর থেকে শুরু করে নামাজ শেষের আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ পর্যন্ত ছহীহ শুদ্ধ করা এবং কোরআন শিক্ষা করা প্রত্যেক ঈমানদার নারী-পুরুষের জন্য ফরজ। অনেকে নামাজ যথারীতি আদায় করলেও সূরা-ক্বিরাত সহীহ ও শুদ্ধ করার ব্যাপারে সম্পূর্ণরূপে উদাসীন। সব ধরনের লাজ-লজ্জা ত্যাগ করে কোরআন শেখার ব্যাপারে কমপক্ষে নামাজ আদায়ের উপযোগী সূরা-ক্বিরাত শেখার ব্যাপারে প্রত্যেক নামাজীকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ, পদক্ষেপ নেয়া সব কাজের বড় কাজ, সব ধরনের ধর্মীয় কাজের আগের কাজ নিঃসন্দেহে। অথচ অনেকেই সব ফরজের বড় ফরজ পাঠ করা- কোরআন পড়া রেখে, আল্লাহর সর্বপ্রথম আদেশ (সূরা আলাক, আয়াত-০১) কোরআন শেখা ও পড়াকে খুব সামান্য গুরুত্ব দিয়ে, কোন কোন ক্ষেত্রে কোরআন শেখা ও পড়াকে উপেক্ষা করে আল্লাহ সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রধান আদেশ রেখে অনেকে ধর্মীয় কাজ করেন, ধর্মের খেদমতে জীবন কাটান, আল্লাহ ওয়ালা কাজ করেন, নবী ওয়ালা কাজ করেন। ফলে আল্লাহ তায়ালার সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রধান আদেশ পালন না করার কারণে, সহীহভাবে কোরআন না শেখার কারণে, সহীহ শুদ্ধভাবে সূরা-ক্বিরাত, দোয়া দরূদ না শিখে নামাজ আদায়কারী হয়েও কিছু নামাজি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে চোর সাব্যস্ত হচ্ছে, নামাজ আদায় করলেও নামাজির মুখের উপর নামাজ ছুঁড়ে মারা হচ্ছে। আহমাদ বর্ণিত হাদীস হচ্ছে, ‘সব চেয়ে বড় চোর হল সেই ব্যক্তি যে নামাজে চুরি করে। জিজ্ঞাসা করা হল, কীভাবে নামাজে চুরি করা হয়? রাসূল বললেন, যথাযথভাবে রুকু সিজদা না করা এবং সহীহভাবে কোরআন না পড়া।’ হাদীসে আরো বর্ণিত হয়েছে, ‘...আর যখন নামাজে রুকু সিজদা ও কোরআন পাঠ সহীহভাবে করে না, তখন নামাজ তাকে বলে, তুমি যেমন আমাকে নষ্ট করলে, আল্লাহও তোমাকে নষ্ট করুক। অতঃপর তা অন্ধকারে আচ্ছন্ন অবস্থায় আকাশে উঠে যায়। তার জন্য আকাশের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। অতঃপর তাকে পুরোনো কাপড়ের মতো গুটিয়ে নামাজীর মুখের উপর ছুঁড়ে মারা হয়।’
২। নামাজে দৌড়ে আসা : আজানের সাথে সাথেই মসজিদমুখী হওয়া, জামায়াত শুরুর আগেই মসজিদে উপস্থিত হওয়া, জামায়াতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমান পুরুষের জন্য জরুরি- অবশ্য কর্তব্য। কারণ নামাজ পড়া যেমন আল্লাহর আদেশ, জামায়াতে নামাজ পড়াও আল্লাহর আদেশ। সূরা বাকারার ৪৩ নং আয়াতে বর্ণিত হয়েছে, ‘আর নামাজে অবনত হও তাদের সাথে যারা অবনত হয়’। উক্ত আয়াতে জামায়াতে নামাজ আদায়ের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যে কোন কারণে মসজিদে পৌঁছার আগে সালাতের একামাত হলে বা সালাত শুরু হলে অনেকে দৌড়ে আসেন। আবার কেউ কেউ অন্যদের দৌড়ে আসতে বলেন। যা ঠিক নয়। হাদীসে সালাতে দৌড়ে আসতে নিষেধ করা হয়েছে। বুখারী, মুসলিম আবু দাউদ বর্ণিত হাদীস হচ্ছে, ‘সালাতের ইকামত হলে তাতে দৌড়ে আসবে না, তাতে হেঁটে আসবে। স্থিরতা অবলম্বন করবে। যতটুকু পাবে ততটুকু সালাত আদায় করবে আর যা ফওত হয়ে যাবে তা পরে পূরণ করে নেবে’।
৩। মসজিদে প্রবেশের পর আগে সালাত আদায় করা ও পরে বসা : ধর্মীয় নির্দেশ একরকম, অনেক ক্ষেত্রে আমরা করি আরেক রকম। আমাদের দেশে অনেক মসজিদে প্রবেশের পর আগে বসে পরে নামাজ পড়াকে ছাওয়াবের কাজ মনে করেন। অথচ হাদীসের নির্দেশ হচ্ছে এর বিপরীত। বুখারী শরীফে বর্ণিত হাদীস হচ্ছে, ‘তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে সে যেন বসার পূর্বে দুই রাকাত সালাত আদায় করে নেয়’। কারো শারীরিক অসুবিধা থাকলে বা হেঁটে আসার পর ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে পড়লে ভিন্ন কথা। স্বাভাবিকভাবে মসজিদে প্রবেশ করে আগে নামাজ পড়া এমনকি ২ মিনিট বাকী থাকলেও (লালবাতি জ্বললেও) দুই রাকাত নামাজ পড়ে তারপর বসাই নিয়ম।
৪। নামাজে আস্তে আস্তের পরিবর্তে মনে মনে তাকবীরে তাহরীমা কোরআন ও দোয়া দরূদ পড়া ঠিক নয় : আস্তে আস্তে পড়া আর মনে মনে পড়া বা ধ্যান করে পড়া এক নয়, যদিও আমরা আস্তে আস্তে পড়া আর মনে মনে পড়াকে এক মনে করি। অনেক নামাজীই নামাজের তাকবীরে তাহরীমার আল্লাহু আকবার, ক্বিরাত ও দোয়া দরূদ এমনভাবে পড়েন যাতে ঠোঁট, জিহ্বা, মুখ নড়ে না। যেসব নামাজ আস্তে আস্তে পড়া নিয়ম সেসব নামাজে সূরা-ক্বিরাত এমনভাবে পড়তে হবে যাতে নিজ কানে নিজের পড়ার আওয়াজ শুনা যায়, পড়ার সময় ঠোঁট, জিহ্বা, মুখ নড়া-চড়া করে, ক্বিরাত পড়ার সময় জিহ্বা ও ঠোঁট ব্যবহারের মাধ্যমে হরফের সহীহ উচ্চারণ হয়। শুধু মাত্র ধ্যান করে বা ঠোঁট মুখ-জিহ্বা না নেড়ে মনে মনে তাকবীরে তাহরীমা আল্লাহু আকবার বললে এবং ক্বিরাত পড়লে তা আদায় হবে না এবং নামাজ হবে না। সহীহ বুখারী, ফাতহুল বারীতে বর্ণিত হয়েছে হযরত আবু মামার বলেন, আমরা হযরত খাব্বাব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি জোহর ও আসরের নামাজে কোরআন পড়তেন? তিনি বললেন হ্যাঁ। আমরা প্রশ্ন করলাম আপনারা কিভাবে বুঝতেন? তিনি বললেন, তার দাড়ি মোবারক নড়া-চড়া দ্বারা। কাজেই আস্তের নামজে যা যা পড়তে হয় তার ঠোঁট-মুখ নেড়ে পড়া রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিক্ষা।
৫। জামায়াতে নামাজ আদায়ের সময় কাতারে ফাঁক থাকলে শয়তান ঢুকে এবং আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হতে হয় : জামায়াতে নামাজ আদায়ের সময় মিশে মিশে দাঁড়াতে হয়, ফাঁক রাখা যায় না মর্মে একাধিক হাদীস থাকলেও এ বিষয়টি আমাদের মাঝে, আমাদের দেশে চরমভাবে উপেক্ষিত। এ ব্যাপারে ইমাম-খতিব, আলেম-ওলামাসহ মুসল্লিদের সচেতনতা অতীব জরুরি। ইমাম খুতিবগণ শুধুমাত্র বলার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে একটু পেছনে ফিরে দেখলে এবং নিশ্চিত করলে (যা ইমাম ও খতিবদের জন্য করা রাসূলের শিক্ষা এবং জরুরিও বটে) নামাজীদের অভ্যস্ততা সৃষ্টিতে এবং সচেতনতা বৃদ্ধিতে তা যথেষ্ট সহায়ক হবে। বুখারী শরীফে বর্ণিত হাদীস হচ্ছে আনাস (রা.) বলেন, সালাতের ইকামত হয়ে গিয়েছিল। রাসূলুল্লাহ (সা.) আমাদের সামনে মুখ ফিরালেন। বললেন, ‘তোমরা তোমাদের কাতারসমূহ সোজা করবে এবং মিশে মিশে দাঁড়াবে’। এক বর্ণনায় অতিরিক্ত আছে যে, আমাদের একজন স্বীয় কাঁধকে সঙ্গীর কাঁধের সাথে, পা-কে সঙ্গীর পায়ের সাথে মিলিয়ে দাঁড়াতে। আবু দাউদ বর্ণিত হাদীস হচ্ছে, ‘তোমরা তোমাদের কাতারগুলোতে মিশে মিশে দাঁড়াবে।- ঐ সত্তার কসম যার হাতে আমার প্রাণ, আমি দেখছি শয়তান তোমাদের মাঝে ফাঁক করে নেয় এবং ভেড়ার বাচ্চার মত কাতারে ফাঁকে ফাঁকে ঢুকে পড়ে’। আবু দাউদ ও নাসাঈ বির্ণত হাদীস হচ্ছে, ‘কাতার সোজা করবে, কাঁধের বরাবর করবে, মাঝের ফাঁকসমূহ বন্ধ করে দেবে, তোমরা ভাইয়ের হাতের সামনে নরম হয়ে যাবে। শয়তানের জন্য কোন ফাঁক ছাড়বে না। যে ব্যক্তি মিলিয়ে কাতার বন্ধী করে আল্লাহ তায়ালাহ তাকে মিলিয়ে নেবেন (নিজের রহমতের সঙ্গে)। আর যে ব্যক্তি কাতারকে বিচ্ছিন্ন করবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে বিচ্ছিন্ন করে দেবেন (নিজের রহমতের থেকে)’। জামায়াতে নামাজ আদায়ের সময় প্রত্যেকে ডানের এবং বামের জনের সাথে মিশে মিশে দাঁড়িয়ে আমরা হাদীসের নির্দেশকে বাস্তবায়নে সচেষ্ট হতে পারি।
৬। কাতার সোজা করা সালাত পূর্ণাঙ্গ হওয়ার অঙ্গ : জামায়াতে নামাজ আদায়ের সময় কাতারে আমরা যেন-তেনভাবে দাঁড়াই, কেউ কেউ আগে আবার কেউবা একটু পিছে। ইমাম ও খতিব ছাহেবগণ বললেও আমরা এ ব্যাপারে ভ্রƒক্ষেপ করি না, অথচ একটু সচেতন হলেই কাতার সোজা করা সহজ ও সম্ভব। কাতার সোজা করার ব্যাপারে বুখারী শরীফে বর্ণিত হাদীস হচ্ছে, ‘তোমাদের কাতারগুলো সোজা করবে, কারণ কাতার সোজা করা সালাত পূর্ণাঙ্গ হওয়ার অঙ্গ। মুসলিম শরীফে বর্ণিত হাদীস হচ্ছে, ‘তোমরা কাতার সঠিক করবে কেননা কাতার সঠিক করা সালাতের সৌন্দর্যের অঙ্গ।’
৭। ইমামের আগে এবং ইমামের সাথে সাথে রুকু-সেজদা করা নয় বরং রুকু-সেজদাও করতে হবে ইমামের পরে : ইমামের আগে রুকু-সেজদার ব্যাপারে হাদীসে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয়েছে। জামায়াতে নামাজ আদায়কালীন অনেকে এ কাজগুলো করে ফেলেন। আবার এ রকম নামাজীও কম নন যারা ইমামের সাথে সাথে কাজগুলো করতে গিয়ে ইমামের আগেই কাজগুলো সেরে ফেলেন। বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিজী ও নাসাঈতে বর্ণিত হাদীস হচ্ছে, ‘তোমাদের কেউ কি এ কথার ভয় করে না যে, ইমামের পূর্বে সে যদি তার মাথা রুকু ও সেজদা থেকে তুলে নেয় তবে আল্লাহ তাআলা তার মাথাকে গাধার মাথা বা তার চেহারাকে গাধার চেহারায় পরিণত করে দিবেন?’ জামায়াতে নামাজ আদায়ের সময় মোক্তাদীগণকে এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ইমামের সাথে সাথে করতে গিয়ে যাতে ইমামের আগেই কোন কাজ না হয়ে যায়। ইমামের সাথে সাথে মোক্তাদীর তাকবীর বলার অর্থ হলো ইমামের তাকবীর বলার শেষ হওয়ার পরক্ষণেই সাথে সাথে মোক্তাদীর তাকবির বলা। অর্থাৎ ইমামের বলা শেষ হলে মুক্তাদী সাথে সাথে বলা শুরু করা। এভাবে রুকু-সিজদাসহ সমস্ত কাজ সম্পন্ন করা। কিন্তু আমরা আমাদের নামাজে কি দেখি? আমরা দেখি ইমাম তাকবীর বলার সাথে সাথে মুক্তাদীও তাকবীর বলে থাকে এবং একই সাথে রুকু-সিজদাসহ অন্যান্য কাজগুলো করে যা ঠিক নয়।
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:২৭
মুরাদ খান বলেছেন: রোজাদার অবস্থায় নিমন্ত্রন গ্রহন করিলাম। দাওয়াত কবুল করা সুন্নাহ।
২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:০২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
মুরাদ খান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা বলেছেন: ৩। মসজিদে প্রবেশের আগে সালাত আদায় করা ও পরে বসা :
এই কথাটা একটু পরিবর্তন করা দরকার। মসজিদে প্রবেশের আগে সালাত না হয়ে মসজিদে প্রবেশের পর প্রথমে সালাত হবে। ধন্যবাদ।
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
মুরাদ খান বলেছেন: জাযাকাল্লাহি খাইরান। এডিট করে দিয়েছি।
৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
গোধুলী রঙ বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আমাদের নামাজ সুন্দর না, সহীহ না, মন নামাজে থাকে না, এই কারনে নামাজের ফলাফল আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন হয় না- "সালাত অশ্লীল এবং মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে"।
অটঃ পার্টিকুলার একটা পীরের মুরিদদের নামাজের ব্যাপারে বললে বলে তোমরা ওহাবী(গালি দিয়া)।
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
মুরাদ খান বলেছেন: ভাই একটু বুঝিয়ে বলবেন প্লিজ?
৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
নিজাম বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম বদলা দান করুন।
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭
মুরাদ খান বলেছেন: আমিন
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৪৪
যুলকারনাইন বলেছেন: ভাল লেগেছে। আমার ব্লগ বাড়িতে নিমন্ত্রণ রইল।
