| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারী , তুমি কৈশোরে বিলাসী হয়ে হৃদয়ে জায়গা করলে। দ্বিতীয় জীবন প্রাপ্তির আনন্দ দিলে। টাইটানিকে অবশ্য জ্যাক হয়ে তোমার সেই ঋণ জীবন উৎসর্গ করেই শোধ করেছি। প্রারম্ভিক যৌবনে তোমায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোখে একই সঙ্গে অবলা এবং ছলনাময়ী আবিষ্কার করলুম। যেই রুপ নিয়ে তোমার এও (!) বড়াই, হাজার বছরের পুরনো ইতিহাসে তোমায় দেখেছি ধংসাত্মক হেলেন। প্রাচীন মিশরে রাজপ্রাসাদের বাইরে শুধু তোমারই প্রাসাদ থাকতে পেরেছে কিন্তু ইতিহাসে তোমার নাম থেকেছে 'বারবণিতা'।
হুমায়ুন নামায় সর্বসাকুল্যে 'রহস্যময়ী' উপাধি দিতে পেরেছি। অতঃপর এগিয়ে এলেন সুনীল, জানালেন যে, 'তরবারী' স্ত্রী লিঙ্গের প্রকৃষ্ট উদাহরণ । অথচ নিমাই তোমায় সত্যিকারের 'মেম সাহেব' বানালেন। এদিকে পুরুষত্ব জাহির করতে গিয়ে মহাভারতে সীতাকে উদ্ধার করতে নিজেকে কখন যে হনুমানজী ভেবে বসেছি টেরই পাইনি। এগুলো সবই পুথিঁবিদ্যা কিংবা ভার্চ্যুয়াল ফ্যান্টাসী।
তোমার বাস্তব চরিত্রে বিলাসী কিংবা মেমসাহেবদের মতো কাউকে কখনো খুঁজে পাইনি। শুরুতে তুমি কপিলা, পরক্ষনেই মালা ( দ্বৈত চরিত্রে অভিনয়ের দক্ষতা তোমার জন্মগত। রীতিমতো তুমি দুমুখো সাপও বটে)।
যতক্ষনে সত্য উন্মোচিত হলো ততক্ষনে আমি 'ধংসপ্রাপ্ত ট্রয়'। শুধু জপতে ইচ্ছে হয়, 'তুমি নারী, তুমিই দোধারী তরবারী'।
২|
৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮
মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: ভালো উপমা দিয়েছেন। বোধহয় শিরোনামটি দেখেন নি বা বোঝেন নি। আমি নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া দু একটি ঘটনা প্রসঙ্গে লিখেছি। বিষয়টি সার্বিক চিন্তার ফসল নয়। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
কানিজ রিনা বলেছেন: তাইত মমতাময়ী মহামায়া নারী হনুমান পুত্র
গর্ভে ধারন করে ছলনায় মিথ্যা ছড়া পড়ে
ঘুম পাড়ায়। হনুমান পিতা যখন লাঠি নিয়ে
তেড়ে আসে মহামায় আচলের তলে লুকিয়ে
নিজের পিঠ পেতে দেয়। তাই হনুপুত্রর
পুরুষত্ব্য হনুমান রয়ে যায়।