নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছড়া সব করে রব

নাদিয়া জামান

নাদিয়া জামান

সবাই ছড়া পড়ুন মনকে প্রফুল্ল রাখুন । এই মাধ্যমটি শুধুমাত্র কল্পনার রাজ্যে বসবাসকারিদের চিন্তার খোরাক নয় এর থেকে বেশি কিছু । বেশি বেশি ছড়া আর অল্প কিছু কবিতা ............ মনে হয় খারাপ লাগবে না ....

নাদিয়া জামান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি হাট্টিমাটিম ছড়া এবং তারপর....

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:০৩



লেখা লেখি করি না অনেক দিন হয়ে গেলো। পড়াশোনা, কাজ আর সংসার এসবের ভীড়ে লেখার অভ্যসটা আর জায়গা করে নিতে না পেরে কিভাবে যে হারিয়ে গেলো তা টের ও পেলাম না। যাক সে কথা... সপ্তা খানিক আগে হঠাত ফেইসবুকে বেশ কিছু ম্যাসেজ পেলাম, বিষয় ছিল হাট্টিমাটিম ছড়াটির প্রথম ৪৮ লাইন!

অনলাইনে সার্চ দিয়ে দেখলাম, সে কি কান্ড, হাট্টিমাটিম পুরো ছড়া আবিস্কার করে রীতিমত সাড়া জাগিয়ে ফেলেছেন অনেকেই! ফেইসবুকে অসংখ্য পেইজ পেলাম যেখানে আলোচিত শিরোনাম '' এত বছর পর্যন্ত জানতাম এই ‘হাট্টিমা টিম টিম’ ছড়াটা ৪ লাইন। আসলে এটা রোকনুজ্জামান খানের ৫২ লাইনের অসম্ভব সুন্দর একটি ছড়া।'' এই টপিকে সকলের শেয়ার, কমেন্ট আর আলোচনার বন্যা দেখে অবাক না হয়ে পারলাম না। এতো সুন্দর একটা ছড়ার সম্পর্কে এই ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি দেখে তা দূর করার জন্য কিছু একটা না লিখলেই যে নয়।

দাদাভাই (রোকনুজ্জামান খান) এর লেখা ৪ লাইনের চমৎকার শিশুতোষ ছড়া হাট্টিমাটিম টিম। ২০১২ সালের দিকে লিখেছিলাম প্রথম দিকের লাইনগুলো। দাদা ভাইয়ের লেখা চারটি লাইন ছোটবেলায় পড়েন নাই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, আর তাই যখন আমি এই ছড়াটির প্রথম দিকের লাইন লিখেছি তখন রেফারেন্সিং এর প্রয়োজন ও বোধ করি নি। বিভিন্ন অনলাইন ব্লগ আর ফোরামে এক্টিভ থাকার কারনে ছড়াটি সে সময় পোস্ট ও করেছিলাম আর চমৎকার সব রেসপন্স ও পেয়েছলাম কিন্তু এই ছড়া নিয়ে যে এতো বিভ্রান্তির শুরু হতে পারে তা ঘুণাক্ষরে ও মনে আসে নি। ছড়াটি নিয়ে এই ভুল তথ্য যেভাবে হাওয়র বেগে ছড়িয়েছে, আমি আশা করবো সঠিক তথ্যটি ও এভাবে ছড়াক।

এবার আসি একটা ভিন্ন প্রসঙ্গে, অনলাইনে পুরো ছড়াটি কম বেশি সবাই ভীষণ পছন্দ করেছে এবং এতে আমিও চমৎকৃত। বিভিন্ন ফেইসবুক পেইজ ঘুরে পাঠকদের মন্তব্য পড়ে তাদের মধ্যে শ্রেণীবিভাগ লক্ষ্য করলাম এবং তাদের মন্তব্যের কিছু বিষয় তুলে ধরলাম নিখাত বিনোদন এর জন্য-

জ্ঞ্যনী পাঠকঃ এই ছড়ায় শিক্ষণীয় কিছু নাই। দেশ প্রেমের কথা নাই, সমাজের কল্যান বিষয়ে কিচ্ছু নাই। এই কাল্পনিক প্রানীর ছড়া শিশু মনে কি প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে জ্ঞ্যনী পাঠকগণ ব্যপক উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করেছেন তাদের মূল্যবান মন্তব্য। :-B

সবজান্তা পাঠকঃ ৪ লাইনের নয় ৫২ লাইনের ছড়াটি নাকি অনেক আগে থেকেই তারা জানতেন। অনেকে নাকি ছোট বেলায় মায়ের কাছে পুরো ছড়াটি ই শুনেছিলেন এতদিন পরে আবার সম্পূর্ণ ছড়া পড়ে তারা নস্টালজিক হয়ে পরেছেন। :-0

আফসোসকারী পাঠকঃ
জীবনের এতোগুলো বসন্ত পার হয়ে গেলো অথচ এই ৪ লাইনের ছড়াটি যে ৫২ লাইনের তা আজ জানা গেলো হায়!!! আপনাদের জন্য সুখবর হল, আপনাদের পার হয়ে যাওয়া বসন্ত বৃথা যায় নি। :((

বিশেষজ্ঞ পাঠকঃ খাড়া দুটো শিং, তারা মাঠে পাড়ে ডিম??? শিং আছে যে প্রাণীর সে ডিম কেনো দেবে, তারা তো বাচ্চা প্রসব করবে! কিছু মন্তব্যে বেচারা হাট্টিমাটিমের ডিম পাড়া নিয়ে ব্যপক সমালোচনা ও চোখে পরলো। =p~

ভাগ্যবান পাঠকঃ ভাগ্যিস ছোট বেলায় এই পুরো ছড়া মুখস্থ করতে হয় নি। চার লাইনেই পরীক্ষায় রফাদফা, ছোট বেলায় ৫২ লাইনের ছড়া সম্পূর্ণটি দাড়ি কমা সহ পরীক্ষায় লিখতে হয়নি এই আনন্দে অনেক পাঠক ঝলমল করছিলেন, তা তাদের মন্তব্য পড়েই বোঝা যায়। !:#P

চিন্তাবিদ পাঠকঃ ছড়ার প্রথম অংশ পড়ে, এতে নিহিত গভীর ভাবার্থ তারা আবিস্কার করেছেন বলে কিছু মন্তব্যে জানা গেছে। B:-/

অনুসন্ধানী পাঠকঃ এদের আমি সাধুবাদ জানাই। তারা জানার চেস্টা করেছেন এটি আসলেই রোকনুজ্জামান খানের লেখা ৫২ লাইনের ছড়া কি না। শব্দ চয়ন বিশ্লেষণ করে বুঝতে চেয়েছেন একই ছড়াকারের লেখা কি না প্রথম আর শেষ অংশ। ভুল তথ্য অন্ধের মত শেয়ার করে বিভ্রান্তি ছড়ান নি। ধন্যবাদ আপনাদের। B-)

নির্মল পাঠকঃ অসংখ্য ধন্যবাদ এই নির্মল হৃদয় শ্রেণীর পাঠকদের। শুধুমাত্র মনোরঞ্জনের জন্য লেখা এই শিশুতোষ ছড়াটি পড়ে আপনারা আনন্দ পেয়েছেন এতেই এই ছড়ার সার্থকতা। :>

কবি শামসুর রাহমানের পন্ডশ্রম কবিতার কিছু লাইন দিয়ে লেখাটি শেষ করছি, কেন করছি তা আপনারাই ভেবে বের করুন!

এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে,
চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।
কানের খোঁজে ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতার বিলে,
আকাশ থেকে চিলটাকে আজ ফেলব পেড়ে ঢিলে।
দিন-দুপুরে জ্যান্ত আহা, কানটা গেল উড়ে,
কান না পেলে চার দেয়ালে মরব মাথা খুঁড়ে।
কান গেলে আর মুখের পাড়ায় থাকল কি-হে বল?
কানের শোকে আজকে সবাই মিটিং করি চল।
যাচ্ছে, গেল সবই গেল, জাত মেরেছে চিলে,
পাঁজি চিলের ভূত ছাড়াব লাথি-জুতো কিলে।
সুধী সমাজ! শুনুন বলি, এই রেখেছি বাজি,
যে-জন সাধের কান নিয়েছে জান নেব তার আজই।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কি সমস্যা হয়েছে আপি? বুঝলাম না কিছুই

তোমার লেখা ছড়াটা এখানে পোস্ট করলে বুঝতে পারতাম

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

নাদিয়া জামান বলেছেন: তুমি বিশাল এন্টারটেইনমেন্ট মিস করে ফেলেছো ছবি আপু... হায় সেলুকাস!!! তোমার ফেইসবুক ম্যাসেজে বিনোদন এর কিছু স্ক্রিন শর্ট দিবো, দেখে বুঝে নিও।

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: সবজান্তা পাঠকের কথা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ। ওয়েলকাম ব্যাক নাদিয়া!

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

নাদিয়া জামান বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই,
সবজান্তার মন্তব্য আমার অনেক অনেক বছর মনে থাকবে, পুরাই এপিক, মানুষ পারেও তিল কে তাল বানাতে

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

শায়মা বলেছেন: ৫২ লাইনের ছড়াটা এইখানে পেস্ট করে দাও আপুনি!

আমরাও পড়ি!!!!!!!

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

শায়মা বলেছেন: মাই গড !!!!!!!!!! এই সেই কবিতা!!!!!!!!!! রোকনুজ্জামান দাদাভাই এর লেখা !!!!!! অনেক অনেক মজা পেয়েছি!!!!! আর সাথে পেয়েছি এতদিনের নাজানা প্রশ্নের উত্তর... :)
হাট্টিমা টিম টিম
সে ছিলো নাকি ডিম
কাছিমও না মুরগীরও না
আজব প্রানীর ডিম!!!!!!

শিম কিন্তে আনলো কিনে
টাট্টুমিয়া ভীম
আজব রকম স্বভাব কাজের
শুনেই আমি হিম.....

যাইহোক আসল ছড়াটা পুরাটাই দিয়ে দেই .....

'টাট্টুকে আজ আনতে দিলাম
বাজার থেকে শিম
মনের ভুলে আনলো কিনে
মস্ত একটা ডিম।
বলল এটা ফ্রি পেয়েছে
নেয়নি কোনো দাম
ফুটলে বাঘের ছা বেরোবে
করবে ঘরের কাম।
সন্ধ্যা সকাল যখন দেখো
দিচ্ছে ডিমে তা
ডিম ফুটে আজ বের হয়েছে
লম্বা দুটো পা।
উল্টে দিয়ে পানির কলস
উল্টে দিয়ে হাড়ি
আজব দু'পা বেড়ায় ঘুরে
গাঁয়ের যত বাড়ি।
সপ্তা বাদে ডিমের থেকে
বের হল দুই হাত
কুপি জ্বালায় দিনের শেষে
যখন নামে রাত।
উঠোন ঝাড়ে বাসন মাজে
করে ঘরের কাম
দেখলে সবাই রেগে মরে
বলে এবার থাম।
চোখ না থাকায় এ দুর্গতি
ডিমের কি দোষ ভাই
উঠোন ঝেড়ে ময়লা ধুলায়
ঘর করে বোঝাই।
বাসন মেজে সামলে রাখে
ময়লা ফেলার ভাঁড়ে
কাণ্ড দেখে টাট্টু বারি
নিজের মাথায় মারে।
শিঙের দেখা মিলল ডিমে
মাস খানিকের মাঝে
কেমনতর ডিম তা নিয়ে
বসলো বিচার সাঁঝে।
গাঁয়ের মোড়ল পান চিবিয়ে
বলল বিচার শেষ
এই গাঁয়ে ডিম আর রবে না
তবেই হবে বেশ।
মনের দুখে ঘর ছেড়ে ডিম
চলল একা হেঁটে
গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে
ডিম গেলো হায় ফেটে
গাঁয়ের মানুষ একসাথে সব;
সবাই ভয়ে হিম
ডিম ফেটে যা বের হল তা
হাট্টিমাটিম টিম।
হাট্টিমাটিম টিম-
তারা মাঠে পারে ডিম
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমা টিম টিম।'.....

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

নাদিয়া জামান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শায়মা আপু, পুরো ছড়াটি খুঁজে পেতে এখানে পোস্ট করার জন্য।
কত বছর পরে আবার ব্লগে এলাম, পুরানো সেই নিক গুলো দেখে খুব ভালো লাগছে। আপনার ব্লগ ঘুরে দেখে এলাম এখনো টুকটাক এক্টিভ আছেন, ভালো লাগলো।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
আমি শিওর শয়মা আপা ফাঁকিবাজি করেছে। পুরো লেখা পড়ে নি:P

হাট্টিমা টিম টিম একটা রুপক ছড়া। বাস্তবে এক ধরণের পাখি আছে, যার মাথার পালক খাড়া হয়ে থাকে। দেখে মনে হবে যেন শিং।

আচ্ছা! ছড়াটি কি আপনার দাদা লিখেছে??

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

নাদিয়া জামান বলেছেন: ঠিক ধরেছেন আপনি, এটি একটি রুপক অর্থে লেখা ছড়া। ছড়াটি নিঃসন্দেহে দাদা ভাইয়ের লেখা, তবে উনি শুধু আমার প্রিয় দাদা ভাই নন, আপনার আমার সবার প্রিয় দাদা ভাই। ১৯৫২ সালে, দৈনিক ইত্তেফাকের শিশুদের বিভাগ কচি-কাঁচার আসর প্রকাশিত হলে, সম্পাদক হন রোকনুজ্জামান খান; সে সময় ব্যবহার করতে শুরু করেন ছদ্মনাম- 'দাদাভাই'। আর তাই দাদাভাই নামে তিনি সকলের কাছে পরিচিত।

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: :(:(:P:P

এখন তো দেখছি শায়মা আপা নয়, লেখকই ফাঁকিবাজ:(

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

নাদিয়া জামান বলেছেন: আমি আবার কি ফাঁকিবাজি করলাম B:-)

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

শায়মা বলেছেন: নিজামভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
আমি ফাঁকিবাজ না!!!!!!!!!!!
সত্যিই লেখক ফাঁকিবাজি করেছে !! :((

তবে হ্যাঁ তার লেখা ছড়াটা আমার ঐ সনাতনী চার লাইনের থেকেও বেশি ভালো লেগেছে!!!!!!! B-)

ভীষন ভালো!!!!!!!!!


নাদিয়া আপু আমি তোমার ৪৮+পুরানো ৪ মিলিয়ে ছড়াটা নিয়ে একটা মজার ছড়ানাট্য করবো বেবিদেরকে দিয়ে। তরাপর ভিডিও দিয়ে যাবো!


১২তে লেখা তোমার ছড়াটার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!! :)

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

নাদিয়া জামান বলেছেন: সত্যি এতো ভালো লেগেছে, আমি তো খুশিতে বাকবাকুম পুরা। পুরো ছড়াটা একটা গল্পের মত আর এই ছড়া দিয়ে ছড়ানাট্য বেশ হবে। আমি তো এখন ই চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি, ছোট ছোট বাচ্চারা অভিনয় করছে, একজন সেজেছে টাট্টু, যে বাজার থেকে ডিম নিয়ে হাজির, একজন ডিমের থেকে হাত পা বের করে ঘরের কাজে ব্যস্ত, আর শেষমেশ শিং নিয়ে হাজির হাট্টীমাটিম টিম। খুব চমৎকার হবে, আর বাচ্চারাও চরম এঞ্জয় করবে। দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০২

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:

আপনি ফাঁকিবাজ মানে এতদিন ডুব মেরে ছিলেন কেন?? জবাব চাই??? জবাব চাই??

আপনার লেখা নিয়মিত চাই।।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

নাদিয়া জামান বলেছেন: লেখার জন্য সময় হয় না এখন আর কিন্তু লেখালেখি মিস করি অনেক।

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: চারিদিকে জ্ঞানী পাঠক তাই সাবধান!

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: বিভিন্ন কিসিমের পাঠকের ভালোই শ্রেণিবিন্যাস করেছেন।

১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০২০ ভোর ৪:৩৯

রাবেয়া মেমী বলেছেন: আমি নিতান্ত নির্মল পাঠক ছিলাম। ভুলভাবেই তথ্যটা জানলাম কিছুদিন আগে, এক বন্ধুর শেয়ার করা পোস্ট দেখে। তারপর কি ভেবে ঘাটাঘাটি করে জানলাম ঠিকটাই নতুন করে ভুল জেনে ছিলাম। কিন্তু আপনার জুড়ে দেয়া অংশগুলো আমার অসম্ভব ভালো লেগেছে। সেই ভালো লাগা থেকে ভুল ভাঙানোর জন্য এক ক্ষুদ্র চেষ্টা করেছি। সঠিক তথ্য আর আপনার জুড়ে দেয়া অংশসহ আবৃত্তি করে ফেলেছি। চেষ্টাটি দেখানোর ইচ্ছে ছিল। সেই উদ্দেশে আপনার ইমেইল এড্রেস বা আইডিটি জানালে খুব খুশি হতাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.