![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনার সিদ্ধান্তই ঠিক করে দেবে আপনি কেমন থাকবেন। আপনার ভাবনা-চিন্তা, কাজ ও প্রতিক্রিয়ার উপর নির্ভর করে আপনার সুখে থাকা ও সুস্বাস্থ্য।
যে দশটি সিদ্ধান্ত সুখী ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে সাহায্য করে তা ‘নতুনদিনের’ পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো-
নিজের সম্পর্কে ইতিবাচক চিন্তা:
নিজের প্রতি চিন্তাই আপনার সুখের বড় শত্রু হয়ে দাঁড়াতে পারে। নিজের প্রতি নেতিবাচক ভাবনা ও অপ্রসন্নতা দূর করুন। দুঃশ্চিন্তা ও দুর্ভোগ নিয়ে চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। নিজেকে কোন কাজের জন্য দোষ না দিয়ে, নিজের মূল্যায়ন করুন। নিজের সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা করুন।
নিজের কাজ খুঁজে বের করুন:
অনেকেই নিজের পছন্দের কাজ খুঁজে পান না। নানান কাজের কথা চিন্তা করে সময় ব্যয় করেন। যা একদিকে আপনাকে অসুখী করে ও আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে। তাই নিজের সুখের জন্য নিজের পছন্দের কাজ কি তা খুঁজে বের করুন। নিজের ভালবাসার কাজকে সম্ভব হলে জীবিকা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে বেছে নিন। নিজের মেধা ও পরিশ্রমকে কাজে লাগান। কাজের প্রতি ভালবাসা ও আনন্দের সাথে কাজ আপনার সুখ বাড়িয়ে দেবে। স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
সঠিক মানুষের সাথে সম্পর্ক করুন:
আপনি কার সাথে সম্পর্ক করছেন বা রাখছেন সেটা আপনার সুখ ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেবল মাত্র আসক্তি ও নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে সম্পর্ক করা উচিত না। একটি স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক, হোক সেটা প্রেমের বা বন্ধুত্বের আপনার সুখকে বাড়িয়ে দেবে। সুখী ও পরিপূর্ণ আনন্দে থাকার জন্য সঠিক মানুষের সাথে প্রেম ও বন্ধুত্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সাধ্যের বাইরে চিন্তা করবেন না:
সব কিছুর জন্য নিজেকে দায়ী করা উচিত না। আপনি যে সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না, সেটা নিয়ে না ভাবাই ভাল। যে কাজ আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না, সে কাজ করার চেষ্টা ও চিন্তা বাদ দিন। সব সময় মনে রাখবেন, আপনি সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু না।
সমস্যা মোকাবেলা করুন:
কোন সমস্যা দেখে ভয় পেয়ে পালিয়ে না গিয়ে সমস্যা মোকাবেলার চেষ্টা করুন। পালানর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হয় না। বরং সমস্যা আরো বৃদ্ধি পায়। নিজের সুখের ও স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে সমস্যাকে মোকাবেলা করুন। ফলাফলের চিন্তা বাদ দিয়ে, সমস্যাকে মোকাবেলা করতে শিখুন।
নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগান:
অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা আপনাকে সামনের বড় ভুল থেকে রক্ষা করবে। কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই আপনার নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগান। আপনার অভিজ্ঞতা যেকোন বড় সমস্যা সমাধান ও নতুন সৃজনশীল কাজ সৃষ্টি করতে পারে।
নতুন চ্যালেঞ্জ নেওয়া:
জীবনে সুখী হওয়ার বড় উপায় হলো নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ নেওয়া ও চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নে সর্বশক্তি নিয়ে কাজে লেগে যাওয়া। কোন প্রতিকূলতা ও অক্ষমতাকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় না করিয়ে নিজের কাজ করে যান।নিত্য নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার চেষ্টা আপনাকে সুখী করে তুলবে।
নিজের সক্ষমতাকে জানুন:
আপনি কোন কাজই শতভাগ সফলতার সাথে করতে পারবেন না। আবার আপনি চাইলেই সব কাজ একা করতেও পারবেন না। ফলে নিজেকে ‘পারফেক্ট’ ভাবার চিন্তা বাদ দিয়ে, নিজের সক্ষমতা ও শক্তিকে খুঁজে বের করুন। নিজের মেধা ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগান।
চাই সুস্থ দেহ:
নিরবিছিন্ন ও ভাল কাজের জন্য সুস্থ দেহ আবশ্যক। শারীরিক পরিশ্রম করার ক্ষমতা আপনাকে কোন কাজে সফলতা এনে দিতে পারে। ফলে দেহের ক্ষতি হয় বা আপনার কর্মশক্তি নষ্ট করে এমন অভ্যাস ত্যাগ করুন।
ভবিষ্যত দেখুন:
সামনের সম্ভাবনা দিকে তাকাতে শিখুন। কোন কাজের ভবিষ্যত সম্ভাবনাকে দেখুন। নিজের কাজের প্রতি বিশ্বাস রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যান। কাজের প্রতি একাগ্রনিষ্ঠতা এক সময় সফলতা বয়ে আনবে।
** লিখাটি সংগৃহিত তবে আমার ভাল লাগায় শেয়ার করলাম ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
nafihnn বলেছেন: মন টা খারাপ কেন করবেন ? আলওয়েজ
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
নীল আকাশ আর তারা বলেছেন: যখন মন খারাপ থাকে তখন এই গুলা সব ফাউল কথা মনে হয়। একটাও কাজে আসেনা
।