![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গ্রামীণফোন লিমিটেড
ধরণ: লিমিটেড
শিল্প: টেলিযোগাযোগ
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৯৭
সদর দপ্তর: জিপি হাউজ, বসুন্ধরা, বারিধারা, ঢাকা-১২২৯, বাংলাদেশ
প্রধান ব্যক্তি: টোরে ইয়ানসেন , প্রধান নির্বাহী
পণ্য: টেলিফোন,ইডিজিই,জিএসএম
আয়: $৭০০ মিলিয়ন ডলার
নীট আয়: ৬,৪০৩.৮ মিলিয়ন টাকা
কর্মীসংখ্যা: প্রায় ৪৫০০
সহযোগী প্রতিষ্ঠান: টেলিনর
ওয়েবসাইট: http://www.grameenphone.com
গ্রামীণফোন বাংলাদেশের জিএসএমভিত্তিক একটি মোবাইল ফোন সেবা প্রদানকারী কোম্পানি। এটি ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে ৪ কোটিরও বেশী গ্রাহক নিয়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন সেবাদাতা কোম্পানি। গ্রামীণফোন বাংলাদেশের মোবাইল ফোন বাজারের ৪৫ শতাংশেরও বেশী অংশ দখল করে আছে।
প্রদেয় সেবাসমূহ
গ্রামীনফোনের সিম কার্ড দেয়া হয় সুন্দর একটা কার্ডে করে
গ্রামীণফোন দুই ধরনের মোবাইল সেবা দিয়ে থাকেঃ পোস্ট-পেইড সংযোগ এবং প্রি-পেইড সংযোগ।
প্রি-পেইড সংযোগের মধ্যে রয়েছেঃ-
• স্মাইল (শুধুমাত্র বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মোবাইল থেকে মোবাইল সংযোগ)
• স্মাইল পিএসটিএন (আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মোবাইল এবং পিএসটিএন সংযোগ)
• ডিজ্যুস (তরুণদের জন্য বিশেষ সংযোগ)
পোস্ট-পেইড সংযোগের মধ্যে রয়েছেঃ-
• এক্সপ্লোর প্যাকেজ ১ (আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মোবাইল এবং পিএসটিএন সংযোগ)
• এক্সপ্লোর প্যাকেজ ২ (আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মোবাইল এবং পিএসটিএন সংযোগ)
এছাড়াও গ্রামীণফোন এসএমএস, ভয়েস এসএমএস, এসএমএস পুশ-পুল সার্ভিস, ভিএমএস, ফ্যাক্স এবং ডাটা সার্ভিস, ওয়েলকাম টিউন, রিংব্যাক টোন, মিসড কল এলার্ট প্রভৃতি সেবা প্রদান করে থাকে।
সম্প্রতি এটি তার গ্রাহকদের জন্য ইডিজিই বা এ্যাজ সেবা চালু করেছে যার ফলে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষজনও ইন্টারনেটের পূর্ণাঙ্গ সুবিধা পাচ্ছে।
পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস
গ্রামীণফোনের সিম কার্ড
গ্রামীণফোন ১৯৯৬ সালের ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে লাইসেন্স পায়। লাইসেন্স পাওয়ার পর গ্রামীণফোন ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে তার কার্যক্রম শুরু করে।
আমার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে। এক বা্র ঘুরে আসতে পারেন। এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাবে। বাংলা সংবাদপত্র
www.allnewspaperlist.com
তাহলে আজ এই পর্যন্তই।
©somewhere in net ltd.