![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টাঙ্গাইলে নবম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রীকে তিন দিন আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচজনকে রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের টাঙ্গাইল বিচারিক হাকিমের আদালতে হাজির করে পুলিশ ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন জানায়। বিচারক জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক ওই ছাত্রীর বান্ধবীকে এক দিনের ও অন্য চারজনকে তিন দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ মঞ্জুর করেন।
ধর্ষণ ও ধর্ষণে সহায়তা করার অভিযোগে ছাত্রীটির বান্ধবীসহ পাঁচজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। ধর্ষণের শিকার ছাত্রীটি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ায় তাকে ঢাকা মেকিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইল সদর উপজেলার এক গ্রামের দরিদ্র কৃষকের মেয়েটি নবম শ্রেণীর ছাত্রী। গত ৬ ডিসেম্বর এক বান্ধবী বিয়ের অনুষ্ঠানের কথা বলে তাকে মধুপুরে নিয়ে পাহাড়ি এলাকার বোকারবাইদ এলাকার এস এম নুরুজ্জামানের বাড়িতে নেওয়া হয়। অভিযোগ ওঠা ব্যক্তিরা মেয়েটিকে তিন দিন ওই বাড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। এরপর তারা মেয়েটিকে তাদের গ্রামের রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
লোকলজ্জার ভয়ে মেয়েটির পরিবার ঘটনা চেপে রাখে। মেয়েটিকে তারা গত ১২ ডিসেম্বর টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। মারপিটে আহত হয়েছে বলে তারা ওই ছাত্রীর চিকিৎসা করায়।
বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পর মেয়েটি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। পরে ২২ ডিসেম্বর তাকে আবার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। গত রোববার তারা চিকিৎসকদের কাছে ঘটনা খুলে বলে।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক নূর মোহামঞ্চদ জানান, গণধর্ষণের বিষয়টি জানার পর মেয়েটির চিকিৎসার জন্য একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
বোর্ডের প্রধান গাইনি বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরামর্শক রাজিয়া খাতুন বলেন, মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হয়েছে। সোমবার রাতে তাঁকে ঢাকায় ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে।
মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার টাঙ্গাইল জেলা সমন্বয়কারী আতাউর রহমান খান বলেন, তাঁরা বিষয়টি জানার পর রোববার টাঙ্গাইল পুলিশ ও প্রশাসনকে জানান। ওই রাতেই গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই মেয়ের বান্ধবী, শাজাহান আলী, এস এম নুরুজ্জামান, হারুন অর রশিদ ও মনিরুজ্জামান মনিকে গ্রেপ্তার করে।
গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবীর আকন্দ বলেন, মেয়েটির ভাই বাদী হয়ে গত সোমবার মধুপুর থানায় মামলা করেছেন
সোর্স লিঙ্ক
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
নাছি১২৩৪৫ বলেছেন: সবার জন্য আবার রিপোস্ট
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: শুধু রিমেন্ডে নিয়ে টানা হ্যাচড়া করলেই হবে না। কঠিন শাস্তি দিতে হবে-
এখানে দেখুন- 'ধর্ষণ' একটি মারাত্মক অপরাধ, আল-কোরআনের বিধান মতে ধর্ষণের শাস্তি-
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
নতুন বলেছেন: রিমান্ডে নিয়া শুধু কনফাম হতে হবে যে এইরাই প্রকৃত ধষক...
তারপরে ক্রসফায়ার... বিচারের নামে দেরীকইরা... মুক্তি দেবার দরকার নাই...
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
নাছি১২৩৪৫ বলেছেন: খাজা করলে কেমন হয়?
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
রীতিমত লিয়া বলেছেন: আজকে প্রথম আলো তে পড়লাম