নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই বেশ ভাল আছি !!!

নীল ভোমরা

আমি এক যাযাবর....

নীল ভোমরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

চর কুকরী-মুকরী ট্যুর!

১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১১





সবাই যায় নিঝুম দ্বীপ দেখতে...আর আমরা ঠিক করলাম যাব চর কুকরী-মুকরী দেখতে। নিঝুম দ্বীপের খুব কাছ থেকে আমরা পাড়ি জমালাম চর কুকরী-মুকরী..... নিঝুম দ্বীপ ফির কাভি!



চর কুকরী-মুকরী ভোলার দক্ষিণে মেঘনা মোহনায় বঙ্গোপসাগরের চমৎকার একটি দ্বীপ। কিন্তু আমরা ভোলার কোন লঞ্চে কেবিন পেলামনা। শেষে সদরঘাট থেকে উঠে বসলাম হাতিয়া মনপুরার লঞ্চ টিপু-৫ এ.... মনপুরা-টা দেখে গেলে মন্দ কি!



টিপু-৫ সদরঘাট ছাড়লো সন্ধ্যে ৫:৩০ টায়। সারারাত আড্ডায় কাটিয়ে দিলাম মেঘনা মোহনায় সূর্যদয় দেখবো বলে। সার্থক রাত জাগা..... লঞ্চের মাস্টার ব্রীজের সামনের ডেকে চাদর মুড়ি দিয়ে দেখলাম মেঘনার মোহনায় অদ্ভূত মোহনীয় এক সূর্যদয়!







মেঘনা মোহনায় সূর্যদয়!



মেঘনা চ্যানেলের ভোর দেখতে দেখতে ভোর৭:০০ টায় পৌঁছালাম মনপুরা দ্বীপে। মনপুরা ভোলার একটি উপজেলা। এর মধ্যে রাত তিনটায় তজুমুদ্দিনের এক ঘাট থেকে আমাদের সকালের নাস্তার এন্তেজাম হরেক রকম পিঠা লঞ্চে এসে দিয়ে গেলেন আমাদের এক সহযাত্রীর নিকটজন ....





মেঘনা মোহনায় খুব ভোরেও মাছ শিকারে ব্যস্ত জেলেরা





সকালের নাস্তা - ভোলার লোকপ্রিয় হরেক রকমের পিঠা!..কৃতজ্ঞতা জানাই রাত জেগে আমাদের জন্য তৈরী করেছেন যে সব মা-খালারা...



আমাদের রাতে থাকার ব্যবস্থা করা ছিল মনপুরায়... পানি উন্নয়ন বোর্ডের রেস্ট হাউজে। কিন্তু আমরা মনপুরায় নামলাম না। ঠিক করলাম টিপু-৫ হাতিয়া থেকে ফিরতি ট্রিপে যখন মনপুরায় থামবে তখন নামবো আমরা। সকাল ৯:০০টায় টিপু-৫ ভিড়লো হাতিয়ার তমরুদ্দিন ঘাটে। হৈ হৈ করে লঞ্চ থেকে নামলো সব নিঝুম দ্বীপের অভিযাত্রীর দল। ঢাকার লঞ্চ তমরুদ্দিন ঘাটে পৌঁছানোর পর একটা ট্রলার ছাড়ে নিঝুম দ্বীপের উদ্দেশ্যে...দুই ঘন্টার ট্রলার জার্নি নিঝুম দ্বীপ। আমাদের মধ্যে যাদের মনে কিঞ্চিৎ ইচ্ছে ছিল এই ট্যুরেই নিঝুম দ্বীপ-টাও দেখে যাওয়ার.... নিঝুম দ্বীপের এত অভিযাত্রী দেখে তারাও নিরুৎসাহিত হলো...নিঝুম দ্বীপ আর নিঝুম নেই! যেহেতু আগে থেকে নিঝুম দ্বীপে থাকার জায়গার ব্যবস্থা করে আসা হয়নি, সুতরাং.... ফির কাভি! দুপুর ১২:৩০টায় টিপু-৫ হাতিয়া থেকে ফিরতি যাত্রা করবে ঢাকার উদ্দেশ্যে...হাতিয়া ঘুরে দেখার জন্য আমাদের হাতে সময় তিন ঘন্টা।





হাতিয়ার তমরুদ্দিন ঘাটে টিপু-৫।





ছায়া বিছানো হাতিয়ার মূল সড়ক!



হাতিয়া থেকে মনপুরা এক ঘন্টার জার্নি। মনপুরায় এসে নামলাম দুপুর ১:৪৫টায়।





কেওড়া বনের মধ্যে দিয়ে মনপুরার পথ...





মনপুরা দ্বীপে সন্ধ্যায় হরিণের বিচরণ ক্ষেত্র। (হরিণের দেখা মিললেও ছবি তুলতে পারিনি)



মনপুরার একটি মৎস চাষ প্রকল্প, যেখানে মনপুরা ছবির স্যুটিং হয়েছিল





মনপুরার লঞ্চঘাট। সামনে চর পড়ায় ঢাকার বড় লঞ্চ এখানে এখন আর ভিড়তে পারেনা। সন্ধ্যের আড্ডার জন্য চমৎকার জায়গা!





মনপুরায় ক্যাওড়া বনের ওপারে সূর্য যখন পাটে!





১৯৭০ এর প্রলয়ংকরী জলচ্ছাসে বেঁচে যাওয়া মনপুরা দ্বীপের হাতে গোনা কয়েকজনের একজন .....সোবহান চাচা। শুধুই স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকা!



মনপুরায় থাকার মোটামুটি ব্যবস্থা করা গেলেও খাওয়ার ব্যবস্থা মোটেই সুবিধে নয়। বাজারে একটি মাত্র ভাতের হোটেল আছে। রকমারী মাছ খাবার আগাম অর্ডার দিয়ে রাতের খাবারের সাথে মিললো...চেউয়া, চাপিলা, ঢ্যালা...আর কি এক সামুদ্রিক ছোট মাছ..... মন্দ কি?!



পরদিন সকালে শুরু হলো আমাদের ট্যুরের মূল অভিলক্ষ্যে যাত্রা..... এক্সপ্লোর চর কুকরী-মুকরী! আমরা মনপুরা দেখতে এসে চলে এসেছি মেঘনা চ্যানেলের পূর্ব পাড়ে নোয়াখালী সংলগ্ন এলাকায় (হাতিয়া নোয়াখালীর অন্তর্ভূক্ত)। এবার মেঘনা চ্যানেল পাড়ি দিয়ে আবার যেতে হবে পশ্চিম পাড়ে মূল ভোলা ল্যান্ডে। আসার সময় মেঘনা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছি বড় লঞ্চে...কিন্তু এবার পাড়ি দিতে হবে মাছ ধরার ছোট ইঞ্জিন বোটে। বিশাল চওড়া এই মেঘলা চ্যানেল ইঞ্জিন নৌকায় পাড়ি দিতে সাহসের দরকার বৈকি! আবহাওয়া ভাল থাকায় আল্লার নাম করে যাত্রা শুরু করে দিলাম.....





ইঞ্জিন বোটে আমরা ক'জন.... আল্লাহ নাম জপছি!





নদীর কূল নাইরে.......





মহাজনের ট্রলার! দাদন নেয়া জেলেরা মাছ ধরে এইসব মহাজনের ট্রলারে জমা করে। ট্রলারে রয়েছে বরফ ও মাছ সংরক্ষণের অন্যান্য আয়োজন। তারপর বরিশাল হয়ে মাছ চলে যায় সোজা ঢাকা....





চিংড়ি পোনা ধরার ছোট জাল.....





নৌকার ছই-এর নীচে শুয়ে আমাদের এক সহযাত্রী তখনও ঢুকু ঢুকু চালিয়ে যাচ্ছেন!





ঐ যে দূরে দেখা যায় আমাদের গন্তব্য...চর কুকরী-মুকরী ও চর পাতিলা!



টানা ছয় ঘন্টা ইঞ্জিন বোটে মেঘনা চ্যানেল পাড়ির পর অবশেষে চর পাতিলায় প্রবশের খাল..





খালের দু'ধারে এই কেওড়া বন..... হরিণের অভয়ারণ্য





ভাললাগে খালের দু'ধারের বন প্রকৃতি।





এক জেলে নৌকা থেকে কিনে নেয়া তাজা মাছ.... রাতের খাবারের আয়োজন।





চর কুকরী-মুকরী ইউনিয়ন পরিষদ...যেখানে রাতের থাকার আয়োজন।



এখানে বলে রাখি..... মাছের দেশে বেড়াতে গিয়ে বড় মাছের দেখা পেলামনা। স্থানীয় বাজারে আপনি চেউয়া বা কুঁচো চিংড়ি ছাড়া ভাল মাছ পাবেন না।...ঐ এলাকার সব মাছ চলে আসে ঢাকায় বা অন্য বড় শহরে। তবে হ্যাঁ...কোন মহাজনের সাথে সখ্যতা থাকলে (যেমন আমরা এক মহাজনের আতিথেয়তা পেয়েছিলাম) তবেই সেখানে মাছ খেয়ে শান্তি!





ভাটার সময় কুকরী-মুকরী খাল।





অতিথি পাখি.....বেলে হাসের দল





দেখা মিলবে বড় আকারের চমৎকার সাইবেরিয়ান ডাক।





দেশী বক তো রয়েছেই।...আর দূরে ক্যাওড়া বনে রয়েছে হাজার হাজার হরিণ।



তাহলে আপনিও একবার সময় করে ঘুরে আসুন চর কুকরী-মুকরী!



মন্তব্য ৮৫ টি রেটিং +৩৭/-০

মন্তব্য (৮৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৮

রাজসোহান বলেছেন: হাপায়া গেলাম

১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৪

নীল ভোমরা বলেছেন: একটু জিরাইয়া লন!

২| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২২

ভোরের তারা বলেছেন: চমৎকার ছবি এবং জীবন্ত বর্ননা। মনে হল মাত্র ঘুরে এলাম।

১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৬

নীল ভোমরা বলেছেন: থ্যাংকু আপু!

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৬

জয় সরকার বলেছেন: ভাল্লাগচে!

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১০

নীল ভোমরা বলেছেন: থ্যাংকু!

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৭

মোঃ আমিনুল ইসলাম (মিলন) বলেছেন: ভালো হয়েছে.........এ থেকেই বুঝা যায় বাংলাদেশ অনেক সুন্দর

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১১

নীল ভোমরা বলেছেন: জ্বি.... পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়ালে বোঝা যায় ...কত সুন্দর আমাদের এই দেশ!

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩০

কাঠের খাঁচা বলেছেন: সেকেন্ড ছবিটা awesome


রাজসোহান বলেছেন: হাপায়া গেলাম

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১১

নীল ভোমরা বলেছেন: আপনিও একটু জিরিয়ে নেন।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫০

শ।মসীর বলেছেন: ওয়াও নাম শুনছি, যাবার প্ল্যান ও আছে.........ভাল লাগল ,একটা আইডিয়া পেলাম।

গেস্ট হাউজের কোন নাম্বার ?

আপনি আগেই দেখেছেন তবুও কেউ নিঝুম দ্বীপ দেখতে চাইলে
Click This Link

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৪

নীল ভোমরা বলেছেন: পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ!

ভোলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক লিটু ভাইয়ের মাধ্যমে আমরা মনপুরা ওয়াটার বোর্ডের রেস্ট হাইজে এবং চর কুকরীর ইউপি-এ থাকার ব্যবস্থা করেছিলাম।

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫০

চতুষ্কোণ বলেছেন: আপনার এই ধরনের পোষ্টগুলো বেশী ভালো লাগে। মনে হলো আপনার সাথেই ঘুরে এলাম।

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৪

নীল ভোমরা বলেছেন: ধন্যবাদ!

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:০৯

সায়েম মুন বলেছেন: পোষ্টের গ্রাভিটি অনেক বেশী সব ছবি ওপেন হয়না। যা দেখলাম তাতেই ভাল লাগল!

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

একটা জিনিস দেখলাম আপনি বেস ভ্রমণ পিপাসু। অনেক জায়গায় ঘুরে বেরান।

আর আমিও দেশের অনেক জায়গায় ঘুরেছি এবং ঘুরছি। কারণ আমার চাকুরীটাই এরকম। একবার রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার চাইল্যাতলী নামক এলাকায় থাকতে হয়েছে একমাস। সময় টা ২০০৮ সালের দিকে। গাড়ী ঘোড়া চলেনা, নৌকাই একমাত্র বাহন। তাও আবার থেকেছি বিডিআর ক্যাম্পে। ক্যাম্পটা একটা পাহাড়ের উপর। আর ঐ এলাকায় রাতের বেলা হাতি আসে আর হুহু করে চিল্লায়। এলাকার লোকজন চিলচিৎকার করে রাতের বেলা হাতি তাড়ায় ক্ষেতের ফসল রক্ষার জন্য। কখন হাতির পায়ের নিচে পড়ি এই ভয়ে ভয়ে একমাস কাটালাম। তবে সেখানে বিডিআর জওয়ানগণ সাহস দিত যে হাতি ক্যাম্পে আসে না। ঐ এলাকায় বেশ কিছু মায়া হরিণ চোখে পড়েছে।

অনেক বড় কাহিনী লিখে ফেললাম। আশা রাখি কিছু মনে করবেন না।

শুভকামনা রইল!

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৫

নীল ভোমরা বলেছেন: লংগদু ঘুরে আসবার সৌভাগ্য হয়েছিল আমারও। ধন্যবাদ।

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:২০

বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: আসা রইলো যাব একদিন। বড্ড ভাল লাগলো ভ্রমন কাহিনীটি।

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৫

নীল ভোমরা বলেছেন: নিশ্চয়ই ঘুরে আসবেন।

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:৩৭

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: অপূর্ব এ নিসর্গ...

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৬

নীল ভোমরা বলেছেন: সত্যিই.....অপূর্ব এ নিসর্গ...

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:৫৭

জুন বলেছেন: মনে হলো যেন খুব তাড়াহুড়ো করে লেখা ,সাজেকের মত প্রান নেই ।

সত্য বলার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী ।

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৮

নীল ভোমরা বলেছেন: সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ। এটা মূলতঃ একটা ছবি পোস্ট। অনেক ছবি দিয়েছি বলে আর বিষদ বর্ণনায় যাইনি। ছবির ক্যাপশানেই ছোট করে বর্ণনা দেবার চেষ্টা করেছি।

১২| ১২ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:২২

অলস ছেলে বলেছেন: ছবিগুলো দেখতে দেখতে মাথা খারাপ। আফসুস।

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৮

নীল ভোমরা বলেছেন: সময় করে ঘুরে আসুন একবার!

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৫৩

শয়তান বলেছেন:
চর কুকরী-মুকরী!

এরকম নামকরনের মিনি ইতিহাসটা বললে আরও ভাল হৈতো ।





**নৌকার ছই-এর নীচে শুয়ে আমাদের এক সহযাত্রী তখনও ঢুকু ঢুকু চালিয়ে যাচ্ছেন!**



=p~ =p~ =p~

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২৪

নীল ভোমরা বলেছেন: নামকরনের শানে নজুল জানা নেই। চর কুকরী-মুকরী, চর পাতিলা আর ঢাল চর মিলে চর কুকরী-মুকরী ইউনিয়ন, যা ভোলা জেলার চর ফ্যাশন উপজেলার অংশ।

জ্বি.... আমাদের এই বড়ভাই কাম ফ্রেন্ড অলয়েজ জলচর!

১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২৭

শিরীষ বলেছেন: ভোরের তারা বলেছেন: চমৎকার ছবি এবং জীবন্ত বর্ননা। মনে হল মাত্র ঘুরে এলাম।

১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫৭

নীল ভোমরা বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৩৭

অণৃণ্য বলেছেন: :) আহা ! বুক শিরশির করছিল।

১২ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

নীল ভোমরা বলেছেন: গাঙপাড়ের ছেলে না হলে মেঘনা চ্যানেল পাড়ি দিতে বুক শিরশির করবে বৈকি!

১৬| ১২ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মুহাম্মদ আমিন বলেছেন: খুব ভাল লাগল ....+++

১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৮:০৪

নীল ভোমরা বলেছেন: পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫৪

ঘু্ড্ডি বলেছেন: পুরান কথা মনে পরে যায়।

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৬

মইন বলেছেন: fatafati akta post.
miss korlam.
yahoo te asen na ken?

১৩ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

নীল ভোমরা বলেছেন: সময় পাইনা ভাই।...আবারও আসবো নিশচয়ই!

১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

লালসালু বলেছেন: ফাটা ফাটি পোষ্ট

১৩ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

নীল ভোমরা বলেছেন: ধন্যবাদ!

২০| ১৩ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

জুন বলেছেন: মাছগুলো কি মাছ ছিল, বোঝা যাচ্ছেনা ,অনেক চেষ্টা করলাম চিনতে ,কিন্ত পারলামনা ।

১৩ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নীল ভোমরা বলেছেন: এই মাছগুলি শুধুমাত্র সমূদ্রের কাছাকাছি নদীতে পাওয়া যায়। মাছগুলির মধ্যে ছিল পার্সে মাছ...আর ট্যাংরা মাছের মত দেখতে একধরনের মাছ কিন্তু ওগুলো ট্যাংরা নংয়...স্থানীয় নামটা ভুলে গেছি। বরিশাল, খুলনার লেকজন মাছগুলির নাম বলতে পারবেন। যাইহোক..... তাজা মাছের টেস্ট-ই আলাদা!

২১| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:৫৭

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: দারুণ লাগল আপনার ট্যুর!! মেঘনার সূর্যোদয় অসাধারণ!! অনেক ধন্যবাদ!!:)

১৪ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:১২

নীল ভোমরা বলেছেন: জ্বি.... একবার ঘুরে অসুন...দেখে অসুন নিজের চোখে! ভাল্লাগবে...

২২| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনি চর কুকরী-মুকরী যাবেন, এটা জানার পর থেকেই আপেক্ষা করছিলা, পোষ্ট টার জন্য। নামটা খুবই মজার

''শয়তান বলেছেন:
চর কুকরী-মুকরী!

এরকম নামকরনের মিনি ইতিহাসটা বললে আরও ভাল হৈতো।

১৪ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪১

নীল ভোমরা বলেছেন: আপনারা সবাই নামের ইতিহাস জানতে চাইবেন...এটা আগে জানা থাকলে-তো ইতিহাস জেনে তবেই ঢাকা ফিরতাম! ভাল থাকবেন।

২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

তাজা কলম বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ। চর কুকরি-মুকরি যাইতে মঞ্চায়!

১৪ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

নীল ভোমরা বলেছেন: ঘুরে আসুন...ভাল্লাগবে!

২৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫১

শায়মা বলেছেন: আপনার এই চরের নাম শুনে তো কুড়মুড়ে বিস্কিট বা চানাচুরের কথা মনে পড়ে যায়।

১৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:০৬

নীল ভোমরা বলেছেন: হাঃ..হাঃ...

২৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৪

জুন বলেছেন: কেওড়া বনের ধারে কেয়া গাছের ছায়ায় কুকরী দ্বীপে কৈ মাছ কাচামরিচ দিয়ে রেধে ভাতের সাথে

খেয়ে কেমন করে যে আমরা কয়েকজন কাথা মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে গেলাম কেউ জানেনা !!!

১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৭

নীল ভোমরা বলেছেন: জানবে কেমনে?!.... কুকরী দ্বীপের খুকি ভাতের সাথে কলা পাতে গাছের ছায়ায় কেওড়া তলায় কাঁচামরিচ দিয়ে কৈ মাছের ঝোল কাঁথামুড়ি দিয়ে চুপি চুপি না জানিয়ে খেলে বুড়োগুলো জানবে কিভাবে?!

২৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৯

ভাঙ্গন বলেছেন: বর্ননা এবং ছবিগুলো অনেক সুন্দর,জীবন্ত।
ঘুরে আসার সুযোগ কবে যে হবে!

১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৯

নীল ভোমরা বলেছেন: সময় করে একবার ঘুরে আসুন......

২৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮

পুরাতন বলেছেন: দারুন :D +++

১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৫

নীল ভোমরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৪৫

জুন বলেছেন: উপরের কমেন্টটা আবার মুছে ফেলবেন না দয়া করে, ওটা আমার একটা কবিতা !!!

২০ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪

নীল ভোমরা বলেছেন: আচ্ছা...এত করে যখন বলছেন, মুছবোনা।

২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১২

মুহিব বলেছেন: কত কত এডভেঞ্চার করেন। আমি শুধু আপনাদের ব্লগ পড়েই এর স্বাদ নেই। আমার কখনই এডভেঞ্চার করা হবে না।

২২ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৭

নীল ভোমরা বলেছেন: এর পরের বার আপনাকে নিয়ে যাব।

৩০| ২২ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

মুহিব বলেছেন: ইয়াহুহুহুহহুহুহ। অনেক ধন্যবাদ জিয়া ভাই।

৩১| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:১৩

জুন বলেছেন:

মুহিবের মত আমিও যেতে চাই,

সুনীল সাগরে ঝিনুক কুড়াতে আর ,

আর পানিতে ভেসে ভেসে শাপলা কুড়াতে ।

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৫০

নীল ভোমরা বলেছেন: পানিকে না আপনি ভয় পান?! সুনীল সাগরে ঝিনুক অনেক কুড়িয়েছেন। আমরা বেড়াতে যাই.... পথে প্রান্তরে, গ্রামে গঞ্জে। যেতে চাইলে নিশ্চয়ই যাবেন।

৩২| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

জুন বলেছেন: উপরের কমেন্টটা একটু কষ্ট করে মুছে ফেলবেন।ভুলে এসেছে ।

৩৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:১২

নিউটন বলেছেন: হা হা হা

৩৪| ০৫ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৭

বন্ধন ১৯৮৩ বলেছেন: জব্বর সব ছবিরে! :D
আসলে কি চর'টার নামে চর কুকরী মুকরী?
নিঝুম দ্বীপ নাকি মেয়েদের জন্য সেফ না? :||

+ & পোস্ট প্রিয়তে।

০৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৬

নীল ভোমরা বলেছেন: 'নিঝুম দ্বীপ মেয়েদের জন্য সেফ নয়'... এমন তথ্য আমার জানা নেই। তবে সদলবলে মেয়ে বন্ধুরাসহ নিঝুম দ্বীপ ঘুরে এসেছে অনেকেই... এমনটা জানি।

৩৫| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২৩

কানন বলেছেন: সুন্দর মনে হচ্ছে জায়গাটা । :)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১৬

নীল ভোমরা বলেছেন: নিঃসন্দেহে সুন্দর।

৩৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮

জসিম বলেছেন: কুকড়ির সৌন্দর্যই আলাদা। গিয়েছিলাম দু'বার।

মাছের চেয়ে সেখানকার কাঁকড়া খুবই সুস্বাদু। ইউনিয়ন পরিষদের উত্তর দিকে এক বাসায় ছিলাম। সেখানে ভাজা করে কাঁকড়া রান্না করে খেতে যে কি ভাল লেগেছে

এখনো জিভে জল আসে।
কেওড়ার বন অনেকটা বাঁচিয়ে রেখেছে কুকড়িকে।

এখন সেখানে বনের সাগরে বনের একটি অংশ কেটে রাস্তা বানানোর চেষ্টা চলছে বলে শুনেছি। এটাকুকড়িকে মূল ভূ-খন্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১৫

নীল ভোমরা বলেছেন: ক্যাওড়া বন কেটে বন বিভাগ কর্তৃক রাস্তা তৈরীর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে শুনেছি....তবে এই রাস্তা ভোলার মূল ভূ-খন্ডের সাথে চর কুকরী-কে যুক্ত করবে এমনটা শুনিনি! আসলে মূল ভু-খন্ডের সাথে কুকরীকে রাস্তা দিয়ে যুক্ত করার মত কোন প্রকল্প হাতে নেয়া আমাদের দেশের পক্ষে আদৌ সম্ভব কি?!

আপনার তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৩৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

অর্ফিয়াস বলেছেন: Darun......................

১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১৭

নীল ভোমরা বলেছেন: ধন্যবাদ!

৩৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪০

সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব সুন্দর ছবিগুলো। দেখে মন ভরে গেলো।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪১

নীল ভোমরা বলেছেন: ভাল থাকবেন।

৩৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৮

সুবিদ্ বলেছেন: অনেকদিন পরে চোখে পড়লো...

মনপুরা গিয়েছিলাম অনেকদিন আগে, ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে মনপুরা আপ-ডাউন; দারুন লেগেছিল...

অ.ট. মনপুরা দ্বীপে কিন্তু মনপুরা ছবির শ্যুটিং হয়নি, বগুড়ার কোন একটা জায়গায় হয়েছিল।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩১

নীল ভোমরা বলেছেন: মনপুরার লোকজন-তো বললো মনপুরাতে এই এই জায়গায় ছবির শুটিং হয়েছে...... জানিনা, হয়তো বগুড়াসহ আরও অন্যান্য জায়গাতেও হতে পারে।

৪০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

সাইফুর রহমান (রনী) বলেছেন: জটিল !! নিজের েচােখ দেখার মত অনুভূিত। দারুন !: #P !:#P !:#P

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩২

নীল ভোমরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৭:৫৮

সন্জু ৩০৭ বলেছেন: আপনাকে হুরু মানতে আমার কোন দ্বিধা নেই।
সালাম ওস্তাদ।

৪২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৩৯

কাঙাল বলেছেন: তাইলে তো যাইতেই হয়....

আরেকটি কথা, মানুষ এত সুন্দর পোস্ট লিখে ক্যামনে?

৪৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪০

নানাভাই বলেছেন: বড়ই মনোরম.........পিলাচ মারলাম।মনপুরায় আবার যাইবার মন চায়।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩০

নীল ভোমরা বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ! সময় করে ঘুরে আসুন...হাতীয়া, নিঝুম দ্বীপ, মনপুরা, চর কুকরী-মুকরী..... ভাল্লাগবে নিঃসন্দেহে।

৪৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি দেখে ভাল লাগল।
২নং টায় স্পেশাল ভাল লাগা :D

সাধারনজ্ঞান পড়ার সময় পড়তার চর আলেকজান্ডার, চর নিউটন...চর কুকরীমুকরী...আজ ছবিতেও দেখলাম :)

০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩১

নীল ভোমরা বলেছেন: ছবিগুলো আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। ভাল থাকবেন।

৪৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

রাখালছেলে বলেছেন: জার্নি তো না যেন চর কুকরি মুকরি আবিষ্কার করলেন। ভাল লাগল ।

৪৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৮

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: মনপুরার শুটিং হয়েছিল বগুড়া আর গাইবান্ধায়। এমাসের ২৪ তারখি যাচ্ছি কুকরি মুকরি, সাথে তাড়ুয়া সী বিচ

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৮

নীল ভোমরা বলেছেন: হুমম.......কনফিউশন আছে!...... আমিও জানতাম, 'মনপুরা' ছবির শুটিং মনপুরা'য় হয়নি!.....কিন্তু নিজ চোখে শুটিং দেখেছেন এমন কয়েকজন সহজ-সরল লোক পেয়ে গেলাম মনপুরায়!.....ছবির নাম যেহেতু ‌'মনপুরা'..... মনপুরায় দুই-একটা সিন হতেই পারে!! তাদের কথা মেনে নিলাম!


ঘুরে আসুন......ভাল লাগবে! শুভকামনা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.