নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিস্তি ৫৪:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যারা পড়তে আসেন, তাদের বেশির ভাগই গ্রামাঞ্চলের। যারা শহুরে সকল সুবিধা প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সাথে যুদ্ধ করে এখানে ভর্তি হন এবং এখন পর্যন্ত রাজধাণীর বাইরের শিক্ষার্থীরা তাদের আধিপত্য অব্যাহত রাখতে সমর্থ হয়েছেন ।
এখানে আমার আলোচনার বিষয় এটি নয় যে কে কত মেধাবী। আমি যে বিষয়টি বলতে চাই সেটি হলো এখানে ছাত্রদের পাশাপাশি ছাত্রীরাও ভর্তি হন। তাদেরা প্রথম দিকে হলে ওঠার সুযোগ পান না, আবার পানও বটে। সে সুযোগ পাওয়ার জন্য প্রায় সব ছাত্রীকে হলের নেত্রীদের দ্বারস্থ হতে হয়, সেই সূত্রে তাদের নানা রকমের অপকর্মে ব্যবহার করা হয়। অনেকে আবার আর্থিক কারণে এ ধরণের অপকর্মকে মেনে নেন। তাদের নিয়েও এ লেখা নয়।
এ লেখাটা হলে থাকা মেয়েদের নিয়ে। যাদের বেশির ভাগই নানা রকমের জটিলতায় পড়েন। এ জটিলতার কুফল সম্পর্কে তারা শুরুর দিকে কিছুই বুঝতে পারেন না, খুব এনজয় করেন, পরের দিকে তারা সতর্ক হন, তবে সেই সতর্কতা কাজে লাগে না। এ ধরণের গ্রামীণ সহজ সরল মেয়েদের বিপথে নেবার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক অনেকগুলো গোষ্ঠী কাজ করে। এর মধ্যে রাজনৈতিক গোষ্ঠী খুবই শক্তিশালী। এর কথা আমি আগেই বলেছিলাম।
কিন্তু এখানে আলোচ্য বিষয় হলো ছাত্রী হল গুলো সাধারণ ছাত্রীদের মধ্যে থেকে একটি চক্র সরলমতি কিছু ছাত্রীকে বিপথগামী করে থাকেন। সে বিপথে যাওয়া মেয়েরা সেই অন্ধকার জগত থেরেক বের হতে পারেন না। নিজের আর্থিক অবস্থা, কিম্বা মান সম্মানের ভয় কিম্বা তার জমে থাকা সময় কাটানোর জন্য সে পথে থেকেই যান। এ রকম ছাত্রীর সংখ্যা কম হলেও একবারে অনুল্লেখ্য নয় ।
তবে এদের বিপথগামী করারা সব সময় ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকেন, এদের সাথে হল প্রশাসনের ভালো সখ্য থাকে, তাই তারা নানা কর্পোরেট ডিউটির আবরণে ঢেকে দেন অনেক সরল মতি ছাত্রীরজীবন, সম্ভ্রম কিম্বা সম্মান।
২| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তথ্য প্রমানহীন পোস্ট। এভাবে এসব পোস্ট দিয়ে মানুষের মনে হলে বসবাসরত ছাত্রীদের সম্পর্কে বিরূপ ধারনা ছড়ান উচিত নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
শ।মসীর বলেছেন: কেমনে জানলেন এই খবর, প্রমান না দিলে কি হয় ?