নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চন্দ্রমুখীর সাথে কুয়াকাটা গিয়েছিলাম বছর আড়াই আগে। ২০১০ এর ডিসেম্বরে। একটা মিষ্টি মেয়ে। টুক টুক করে ওর মায়ে সাথে হাঁটছে। কথা বলছে কম। তখর ওর বয়স অল্প। মা ডাকটি শুনছিলাম ওর মুখে। সাথে ওর নানী, আমি, জাহেদ ভাই। নাশরাত আপা, তার সন্তানরা এবং ওদের বাবা। কয়েকদিন আমরা সেখানে ছিলাম। ওর প্রতি একটা বাড়তি অনুভূতি ছিল। ওর মা নাজনীন মানবজমিনে আমার বছর খানেকের সহকর্মী। রকিব ভাইও একই সাথে কাজ করতেন। তাই সম্পর্কটা পুরনো। সেই সুবাধে যোগাযোগ ছিল।
কিন্তু চন্দ্রমুখীকে অসুস্থ মনে হয়নি। পরে একবার মুকুল ভাই ফেসবুকে এক স্ট্যটাসে জানিয়েছিলেন চন্দ্রমুখী ক্রোনিক হেপাটাইটিসে আক্রান্ত। শুনে বুকটা কেমন মোচড় দিয়ে উঠলো। আর আজ? ভাবতে পারছি না। চন্দ্রমুখী নেই। কী অদ্ভূত বাস্তবতা। বুকটা ভেঙ্গে যাচ্ছে। সন্তানের মুখ মনে পড়ছে। আমার কন্যা সন্তান নেই। আমার ছোট দুই বোন ও এক ভাইয়ের তিনজনেরই কন্যা। তারা আমার সন্তানের মতই। চন্দ্রমুখীও আমার সন্তানের মত। ওর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না।
http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=40c068414b972229922b4f532dc9b8d4&nttl=16092013224630
©somewhere in net ltd.