নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিনামাটি রয়া চরিত্রাভিনেত্রীর (শাহানা গোস্বামী) ঝুলন্ত বুকের মতই ঝুলে থাকলো শেষ অবধি। তবুও প্রশংসা করি-- কারণ দু'টো--- একটি ঝকঝকে চিত্রায়ণ । দ্বিতীয়ত--- সাউন্ডের ব্যবহার অসাধারণ।
রুবাইয়াত এর আগেও একটি সিনামা বানিয়েছেন--- 'মেহেরজান'। তর্কের প্রেক্ষিতে সেটি বাতিল করেছিল-সরকার। কারণ ছিল মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত সিনামায় বাঙালির নারী পাকিস্তানি প্রেমিক। তবে ওই সিনামায় সমকামিতার গল্পটা নতুন করে দর্শকের চোখের সামনে বুলিয়ে নিয়েছিল নির্মাতা।
আন্ডার কন্সট্রাকশন সিনামাটিকে এক্সপেরিমন্টোল ধাঁছের সিনামা মনে হয়েছে। নারীর ভিন্ন রুপ এবং কামনা -বাসনা উঠে এসেছে নারীর চোখে। এটাই একমাত্র সাফল্য বলা যেতে পারে। তবে কিছু বিষয় এখানে একটু ভিন্ন!
বয়স্ক মহিলার 'রেডি' হওয়া মানে ব্রা'য়ের ফিতা ঠিক করা নয়! সিনামাটিতে রয়ার মা'কে আমরা দেখি জামাই আসছে- তাই রেডি হতে গিয়ে ব্রা'র ফিতা ঠিক করছেন! কেউ হয়্ত বলবেন, তাহলে কি যৌবনবতীর ব্রা'র ফিতা ঠিক করাটা দরকার ছিল? তাও মনে করি না। প্রাসঙ্গিতক না হলে যে কারো ব্রা'র ফিতা ঠিক করার দৃশ্যায়ন অশোভনীয় ।
সিনামাটিতে পেন্টির অবস্থান তুলে ধরতেও দেখি! এটিও রুবাইয়াত যে ধরণের সিনামা নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হতে চান--- তার সাথে যায় না! ---যদিও সিনামায় যৌনতা একটি কমন অনুষঙ্গ। সেটি বিবেচনা করলে ইমতিয়াজের সাথে একাকীত্ব শেয়ার করার চিত্রায়ন দুর্দান্ত হয়েছে!
যেখানে ইমতিয়াজ আর রয়ার আলাপের ফাঁকে হাত মুঠােয় পুরে নেয়ার দৃশ্যায়ন--- অনন্য। এমনকি ঠোঁটের ওপর হাত বুলিয়ে যাওয়াটাও! রয়ার কামাবেগ; এগিয়ে আসা--- ইমতিয়াজের চাহনির চিত্রায়ন অপূর্ব!
সিনামাটির স্পিরিট যদি হয় কিছু এলেবেলে ভাবনা --- তাহলে ঠিক আছে। আবার কারো কাছে মনে হতে পারে সব গল্প ছুঁয়ে যাওয়ার চেষ্টা; তাও হতে পারে। আমার মতে, সিনামার একটা মূল ম্যাসেজ থাকার কথা। --- সে ম্যাসেজ সিনামাটিতে বিভ্রান্তির! এখানে কি বলতে চাওয়া হয়েছে? সেটিও ক্লিয়ার না!
নায়িকারা বেশ্যা?
বাচ্চা ফয়দা আর পালন করা নারীর একমাত্র কাজ নয়?
স্বাবলম্বী নারীর গল্প বলতে চেয়েছেন পরিচালক!
নাকি একটা জীবনে উপরে ওঠার জন্য একটা ব্রেকই সফলতার চূড়ান্ত --- সেটি বোঝাতে চেয়েছেন!
খোলাসে হয়নি এর কোনোটিই! অনেকে বলতে পারেন-- মহাপণ্ডিত দেখি--- সিনামাটি পুরস্কার জিতে এসেছে। আপনি এসেছেন, এটা নিয়ে আলাপ করতে! হতে পারে। তবে পণ্ডিতি নয়; দর্শক হিসাবে এটা আমার নিজস্ব বিশ্লেষণ মাত্র!
নায়িকাদের মানুষ কি মনে করে? --- বেশ্যা-- বার্তাটা সিনামায় মিথ্যা প্রমাণের চেষ্টা থাকলেও সিনামাটি রয়া'র একাকীত্ব আর ইমতিয়াজ চরিত্র রূপায়নকারী একাকার হওয়া রাত--- এ বার্তাকে উড়িয়ে দিতে পারে না। সে রাতে রয়ার সাজগোজটাও! রক্ত করবীর নন্দিনী সেখানে লাল টুকটুকে শাড়িতে, একাকীত্বের বয়ানে হাজির---।
রবীন্দ্রনাথের রক্ত করবী নাটকটির ফরমেট ভাঙাগড়া নিয়ে সিনামার কাহিনী--- যেখানে রক্তমাংসের সমকালীন এক নন্দিনীকে আবিষ্কার করতে চাইছেন পরিচালক---- সে নন্দিনী নতুন ফরমেটে দাঁড়াবে-- যে নাটকটি ইউরোপে বছর খানেক প্রদর্শণীতে অংশ নিবে। রক্ত করবীর নন্দিনী চরিত্র কে করবে? রয়া নাকি মেহজাবিন! এ নিয়ে মনসত্ত্বাতিক দ্বন্দটাও তুলে আনা যৌক্তিকভাবে তুলে আনা হয়েছে।
১২ বছর ধরে নন্দিনী চরিত্র করা তরুণী রয়া ৩৩ বছর বয়সে এসে ইউরোপে এক বছর ধরে প্রদর্শণীতে অংশ নেয়ার সুযোগ হাত ছাড়া করতে চায় না। তার এ ব্রেকটা অনেক বড়! এ জন্যই হয়ত রয়ার সামনে এটাই সবচে বড় প্রায়োরেটি।
কারণ আমরা রয়া চরিত্রকে সিনামায় দেখি নাটকের বিদশে-ব্রেকের জন্য ইমতিয়াজকে কাছে টানার প্রাণান্ত চেষ্টা। তার জন্য অপেক্ষা, সঙ্গ দেওয়া এবং সন্তান নেবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করার মত ঘটনাগুলো। এ টুকুও হয়ত ঠিক আছে---
ঠিক আছে বলছি এ কারণে যে, সিনামাটি বলছে--- নারীর কাজ কেবল বাচ্চা ফয়দা করা আর লালন করা নয়। দ্বি-মত মোটেও করছি না। নারী বহু কাজ করতে পারে। করছেন। এতে আমাদের উৎসাহও দিই। কিন্তু নারীর প্রতি নারীর আচরণ এখানে একটা ভিন্নতা এবং দ্বি-মুখিতা চোখে লাগে।
অসুস্থ মা-কে রয়া তার কাছে নিতে চায়। মা যেতে চান না। রয়া বলছে ---- 'আমি তোমার মেয়ে না! তুমি আমার কাছে চলো। ভাইয়ার কাছে যাওয়ার আগের ক'টা দিন তুমি আমার কাছে থাকবা।' এমন আবেগম ময় কথামালায় যে মেয়ে তার মাকে ভাসিয়ে নিতে চায় --- সে একই মেয়েকে আমরা দেখি মায়ের চিকিৎসার সময় পাশে থাকার জন্য বিদেশ পাড়ি জমাতে অনাগ্রহ! কারণ রক্ত করবী ইউরোপের মঞ্চে যাবে--- এর পরিচালনার ভার তার হাতে।
পরিচালনাই সবচেয়ে বড় প্রয়োরিটি। একমাত্র কর্তব্য ইমতিয়াজের প্রজেক্ট সাকসেস করা! এটাই কী সিনামার মূল কথা ; হতে পারে-- জীবনের অনন্য সুযোগ ! সে সুযোগ হাত ছাড়া হলে একটা জীবন বৃথা! নাকি কামাবেগ!
এমন স্বার্থপরতার ভেতরও বিপরীত চিত্র একই নারী মধ্যে ---কাজের মেয়ে ময়নাকে দেখে বস্তি থেকে ফেরৎ আসার সময় তার চোখে! সে পানি কী তাকে ছেড়ে আসার কষ্ট! না , নিজের ভেতরের চাপা অতৃপ্তি !
মজার ব্যাপার হলো সিনামায় আমরা রয়াকে এমন একটা জায়গা থেকে থিয়েটারকর্মী হিসাবে দেখি; যেটি সমাজে বিরল --- সাধারণত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপাটে স্থপতির বউ --- থিয়েটার করেন কি-না সেটাও একটা প্রশ্ন!
সিনামায় রয়া'র মাকে দেখা যায় কোনো এক নায়িকাকে নিয়ে ভেগে গেলেও তার স্বামীপ্রেম কমেনি। তার ভাবনা- ফিরে আসবে স্বামী!
মায়ের কাছে মেয়ের যুক্তি বাবা নায়িকা নিয়ে ভেগে গেছে মানে--- মনে করার কারণ নেই --- নায়িকারা বেশ্যা!
রয়া-কে আমরা তাই ভেগে না গিয়েই বরের ফ্লাটেই পর পুরুষ সঙ্গ উপভোগে দেখি; হয়ত! যাকে উপরে ওঠার সিঁড়ি হিসাবে দেখছে রয়া!
অন্যদিকে ময়না। রয়া'র গৃহকর্মী। লিফটম্যানের সাথে বিয়ে পূর্ব যৌনানন্দে সন্তান সম্ভবা ! পরে বিয়ে করে সংসারী হওয়া ময়নার সামনে কেবল সামনের দিনগুলোয় তার সন্তানের উজ্জ্বল দিন।
তার স্বাবলম্বী হওয়ার ভাবনাটাও এখানে উল্লেখ করার মত--- রয়া যখন ময়ানাকে ফেরৎ আসতে বলল-- তার সোজা উত্তর সারা জীবন কী মাইনষের বাড়িতে কাম কইরা খামু! নিজের একটা সংসার তার চাই!
-- কিন্তু রয়া-- যে সমাজের প্রথাগত ছক ভাঙ্গতে চায়--- তাকে আমরা দেখি ভিন্ন আঙ্গিকে--- কাজের মেয়ে চলে যাওয়ার পর বর কনে মিলে মামা নুডলস চিবোচ্ছে। বর বলছে--- ময়না চলে গেছে, আরেকটা কাজের মেয়ে দেখ! এটাকে অবশ্য পুরুষতন্ত্রের আদেশি বয়ান বলা যেতে পারে।
একই সাথে দেখা যাচ্ছে রয়া পরিবারের জন্য সময় বের করতে পারছে না। কিন্তু একটা ব্রেকের আশায় ইমতিয়াজের জন্য তার নিজেকে উজাড় করে দেয়া! রান্না উৎসব!
ইমতিয়াজ অনাবাসি বাংলাদেশি--- তার বাংলাদেশে এসে হোটেলে থাকাটা তাকে কষ্ট দেয়। একাকী মুহুর্ত তাকে ছুঁয়ে যায়। কিন্তু বরের সাথে ঠাণ্ডা সঙ্ঘাতটা চলতে থাকে--- এমনকি সকালে বরের তৈরি করে দেয়া চা টাও টয়লেটে ফ্লাশ করে দেয়া মেয়েটাকে আমরা দেখি---আলোছায়ার খেলার মাঝে একাকীত্ব নিয়ে গল্প জুড়ে কাছাকাছি আসতে । ইমতিয়াজ --- তার ঠোঁট স্পর্শ করছে। এখানে কি বার্তা---!
বরের যৌনশক্তির ওপর আস্থা রাখতে পারছে না এই নারী! নাকি একটা ব্রেকের জন্য তাকে উজাড় করে দিতে হচ্ছে! সে নিয়ে শঙ্কা থাকতে পারে !
তাহলে তার মায়ের বক্তব্য কি ঠিক? সমাজ নায়িকাদের মনে করে বেশ্যা!
আমরা রয়াকে সিনামায় দেখি বর নির্ভর।---বরের কেটে রাখা চেকে তার হাত খরচের যোগান। নন্দন তত্ত্বের চর্চা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ--- তারপরেও মনে হবে, নন্দন যদি জীবনকে অ-আনন্দিত করে--- সেটা বর্জনই শ্রেয়!
রয়াকে তার মায়ের খোঁটাও শুনতে হয়--- পরের টাকায় ফুটানি মারি না। নিজে রোজগার করে চলি। সত্যি তাই। রয়া'র মা পিছিয়ে পড়া নারীদের কর্মসংস্থান করেছেন। তাদের হাতের কাজে পণ্য বিক্রি থেকে প্রাপ্ত আয়ের একটা অংশ দিয়েই চলে তার। রয়া'র মায়ের মধ্যেই আমরা একটা পূর্ণ নারী চরিত্রকে দেখি।
রয়া-কে যে জায়গায় বসিয়ে পরিচালক সমাজকে ভেবেছেন --- সেটি বিক্ষিপ্ত ভাবনার। কোনো একটা রেখায় তা মিলে না। মানুষের জীবন বিক্ষিপ্ত হলেও একটা লাইনে এসে দাঁড়ায় কখনো কখনো। তবে ব্যতিক্রম থাকতে পারে। সে ব্যতিক্রম নিয়েও সিনামা হতে পারে। তবে সেটা সার্বজনীন সিনামা কি-না ? প্রশ্ন থাকে!
রয়া'র এক্সপেরিমেন্টে রবীন্দ্রনাথের নন্দিনী গার্মেন্টকর্মী হিসাবেই ধরা দেয়--- নতুন এক্সপেরিমেন্টে! নিশ্চিতভাবে এটাকে সমর্থন করি। সব বাধা বিপত্তির ভেতর থেকে যে এক রক্তোজ্জ্বল ফুলের আলো--- সেটি নিঃসন্দেহে প্রশংসা ও আনন্দের। সমাজের বিবর্তনেও রবীন্দ্রনাথ সার্বজনীন সেটিও আমরা এখানে আওড়াতে দেখি--- তবে এক্সপেরিমেন্টকে উড়িয়ে দিতে চাই না। এটা ম্যাচিউর লেভেলে গেলে ভালো হতো।
মঞ্চের এ গল্পের সাথে রানা প্লাজার ধ্বসকে কানেক্ট করা হয়েছে। তবে সেটি কোনো পরিণত বার্তা দিতে পারেনি।
পশ্চিমবঙ্গের নচিকেতা কিম্বা বাংলাদেশি ব্যান্ড শির্পী মাকসুদও রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে এর আগে এক্সপেরিমেন্ট করেছেন। রীবন্দ্র মৌলবাদীরা তাদের ক্ষোভ ঝেড়েছেন। তবে কিছু এক্সপেরিমেন্ট দরকার আছে-- সেটি হয়ত রক্ত করবীর মূল ম্যাসেজ হতো পারতো--- সেটি না হয়ে রয়ার ভেতরে চাপা কষ্ট--- বিত্ত ভাঙতে গিয়ে নিজেই পুরনো বৃত্তে বন্দী এবং একেবারেই খাপছাড়া এক গল্পের ভেতর লুকিয়ে গেলো সিনামাটি!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
মোরতাজা বলেছেন: এডিট করা হয়েছে। দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩
রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: ছবিটি দেখার ভালোই ইচ্ছে আছে। রিভিউ পড়ে আরো বাড়লো। ভালো লাগলো, তবে কিছুটা দুর্বোধ্য মনে হলো।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪
মোরতাজা বলেছেন: লেখা দুর্বোধ্য?
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২
রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: নাহ্! আমি দুর্বোধ্য!! মানে আমার কাছে দুর্বোধ্য লেগেছে। কোনো কোনো জায়গায় বুঝতে পারি নাই। লেখাটা সার্বিকভাবে অনেক ভালো হয়েছে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মোরতাজা বলেছেন: দু এক জায়গার কথা বললে আমি সহজ করার চেষ্টা করতাম। প্লিজ।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
আনোয়ার ভাই বলেছেন: দারুন রিভিউ
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আবু শাকিল বলেছেন: ভাই কট্টিন রিভিউ।কট্টিন-
আপনার লেখা পড়েই মুভি দেখার ইচ্ছা জাগল -
ধন্যবাদ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০০
মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮
রাবার বলেছেন: দেখতে হবে
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০
মোরতাজা বলেছেন:
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ছবিটি দেখবো তাহলে । ভাল থাকবেন ব্লগার ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩১
মোরতাজা বলেছেন: শিওর
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০০
আনু মোল্লাহ বলেছেন: দেখি।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩১
মোরতাজা বলেছেন:
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
নিষ্কর্মা বলেছেন: সিনামাটি রয়া চরিত্রাভিনেত্রীর (শাহানা গোস্বামী) ঝুলন্ত বুকের মতই ঝুলে থাকলো শেষ অবধি।
নায়িকার স্তন কি বেশী ঝুলন্ত? সেই জন্যই সিনেমাটি দেখার আগ্রহ বেড়ে গেল। আলোচনাটি অনেক স্থানেই দুর্বোধ্য মনে হয়েছে। সহজ ভাষায় বললে হয়ত আরেকটু ভালো লাগত।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
মোরতাজা বলেছেন: আগে আরো একজন বলেছে--- দুর্বোধ্য । তবে ঠিক কোন জায়গায় দুর্বোধ্য তা বললে--- ঠিক করে নিতে পারতাম।
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: রিভিউ ভাল লাগল।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ !!!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
মোরতাজা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৪
টোকাই রাজা বলেছেন: দারুন রিভিউ
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
মোরতাজা বলেছেন: থ্যাঙ্কস
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: রিভিউ দেখে মুভিটা দেখতে চেয়েছিলাম কিন্তু কেন জানি আসেনা।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
মোরতাজা বলেছেন: আসে না- এর মানে বুঝলমান না!
১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৬
সোহানী বলেছেন: কঠিন এবং পংখানুপুংখ রিভিউ.... পরিচালক ও এতোটা গভীরে ভাবতে পারেনি মনে হয়।+++++++++ দেখে জানাতে ইচ্ছে হচ্ছে বাট এখানে এ ধরনের সিডি টাফ পাওয়া... অনলাইনে খুঁজতে হবে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৩
কবি সুবর্ণ আদিত্য বলেছেন: ভালো। অনেক বিশ্লেষণধর্মী তথ্য বেরিয়ে এসেছে...
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
মোরতাজা বলেছেন: চেষ্টা করেছি। ভালো লাগলে স্বার্থক।
১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৪
আরজু পনি বলেছেন:
শিরোনামের কারণে পোস্টটি পড়ার আগ্রহ পাচ্ছিনা...অথচ দু'দিন ধরে এই পোস্ট খোচাচ্ছে আমাকে...
মন্তব্যগুলো থেকে বোঝা যাচ্ছে ভালো রিভিউ...
নারীকে হেয় করার জন্যে আমরা কতো নিপুনভাবে তার শরীরকে ব্যবহার করি !
পরিচালক, প্রযোজক থেকে শুরু করে আপনি পোস্টদাতা কেউই কম যাননা !
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
মোরতাজা বলেছেন: হেও করা না ! দেশি নায়িকার বদলে বিদেশি নায়িকার আমদানিকে অপ্রয়োজনীয় করি বলেই শব্দটা নিয়েছি!
১৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮
এস. দেওয়ান বলেছেন: পাকিস্তানে হাজার হাজার পাকিস্তানি মেয়ে বাংলাদেশি ছেলেদের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে ৷ যার মধ্যে পরকীয়া প্রেম বেশি ৷ পাকিস্তানি পুরুষরা বাংলাদেশ বিরোধী কিন্তু পাকি মেয়েরা পুরুষদের মতো নয় ৷ বাংলাদেশি ছেলেদেরকে পাকি মেয়েরা পাকিদের চেয়েও বেশি পছন্দ ৷ ভাবছি এটা নিয়ে একটি পোষ্ট লিখব ৷
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
মোরতাজা বলেছেন: পিলিচ। লিকেন ভাই!
১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
মুভিটা দেখি নাই। তবে দেখতে হবে।
আপনার রিভিউ ভাল হয়েছে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৮
তৌহিদুর রহমান@ বলেছেন: বন্ধু আমার, লম্বা লেখা পড়ার অভ্যাস কম। তারপরও তোর লেখা বলে পড়লাম। অনেক দিন পর কিনা জানি না, পড়তে কষ্ট হয়েছে। লেখাটা সাবলীল ও বরাবরের মতোই তারেকীয়।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
মোরতাজা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পোস্টটি দুইবার এসেছে