নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলালিংক কর্মীদের স্বেচ্ছা বিচ্ছেদ সিদ্ধান্ত না নিলে ছাঁটাই!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

‘ভলেন্টারি সেপারেশন স্কিম’র সময় বাড়াবে না বাংলালিংক। এ সময়ের মধ্যে নিজ থেকে ইস্তফা না দিলে সুবিধাও মিলবে না বলে জানিয়েছেন অপারেটরটির সিইও এরিক অস।

২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬, সোমবার, স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণের সময় শেষ হবে বলে এরিক নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘ঘোষিত সময়ের মধ্যেই কর্মীদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এর সময় আর বাড়ছে না।’

এরিক মঙ্গলবার রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘কোনো সমস্যা দেখছি না। কোম্পানি ডিজিটাল হতে যাচ্ছে। পুরানো মোবাইল কোম্পানির ধারণা আর নেই। এখন পরিবর্তনের সময়। গ্রাহক সেবার জন্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে হবে। যারা কোম্পানির নতুন পথ চলায় অবদান রাখতে পারবে তাদের জন্য সুযোগ তো থাকছেই।’

কতসংখ্যক কর্মী চাকরি হারাবেন সেই বিষয়ে জানতে চাইলে অপারেটরটির চিফ কর্মাশিয়াল অফিসার (সিসিও) শিহাব আহমাদ জানান, সংখ্যা এখনই ঠিক করা হয়নি। ডিজিটাল রূপান্তরের পরিকল্পনায় কোম্পানির প্রয়োজনই এই সংখ্যা চূড়ান্ত করে দেবে।

আর ‘ভলেন্টারি সেপারেশন স্কিম’ নামে কর্মীদের এই স্বেচ্ছা অবসরের অফার যদি নির্ধারিত সময়ে কেউ না নেয়, সেক্ষেত্রে পরবর্তীতে চাকরি হারালে এই স্কিমের সুবিধা আর মিলবে না বলেও জানান শিহাব।

অপারেটরটির কর্মীরা ‘ভলেন্টারি সেপারেশন স্কিম’র সময় জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন। বাংলালিংক এম্প্লয়িজ ইউনিয়নের (প্রস্তাবিত) সভাপতি উজ্জল পাল বলছেন, আমরা চাই ‘ভলেন্টারি সেপারেশন স্কিম’এর মেয়াদ বাড়ানো হোক। অন্তত জুন পর্যন্ত বাড়ানো হোক।

টেলিকম খাতে চাকুরীর বাজার সঙ্কুচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বলেন, শীর্ষ অপারেটর ছাঁটাই করার উপর আছে। তারা এখন কেউ চলে গেলে বা বাদ দিলে সেখানে নতুন লোক নিচ্ছে না।

উজ্জলের মতে, টেলিকম কোম্পানিগুলোর আয় বাড়ছে। কিন্তু তারা কর্মী হয়রানি করছে। এটা হতে পারে না।

তিনি জানান, আইন অনুসারে কােম্পানীর চাকুরী বিধিমালা শ্রম অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার কথা। কিন্তু, অধ্যাবধি বাংলালিংকের চাকুরী বিধিমালা শ্রম অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদিত নয়। বরং যখন খুশি তখন পলিসি তৈরী করা হয়।

তবে এ বিষয়ে বাংলালিংক সিইও এরিক অস বলছেন, তারা শ্রম আইন মেনে চলছেন।


ইংরেজি খবরের লিঙ্ক---http://www.theindependentbd.com/printversion/details/35129

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা- ডিজিটালাইজেশন অটোমেশনের যুগে যন্ত্র ক্রমেই মানুষের জায়গা নিয়ে নিচ্ছে।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২১

মোরতাজা বলেছেন: হুমমম। তবে সেটি একটা পরিকল্পার ভেতর দিয়েই যাওয়া উচিৎ। হুট করে সব করে ফেলা উচিৎ না বলেই মনে করি!

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

বিজন রয় বলেছেন: ভাল খবর না।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

মোরতাজা বলেছেন: :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.