নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পাদক, শিল্প ও সাহিত্য বিষয়ক ত্রৈমাসিক \'মেঘফুল\'। প্রতিষ্ঠাতা স্বেচ্ছাসেবী মানবিক সংগঠন \'এক রঙ্গা এক ঘুড়ি\'।

নীলসাধু

আমি খুব সহজ এবং তার চেয়েও বেশী সাধারন একজন মানুষ । আইটি প্রফেশনাল হিসেবে কাজ করছি। টুকটাক ছাইপাশ কিছু লেখালেখির অভ্যাস আছে। মানুষকে ভালবাসি। বই সঙ্গে থাকলে আমার আর কিছু না হলেও হয়। ভালো লাগে ঘুরে বেড়াতে। ভালবাসি প্রকৃতি; অবারিত সবুজ প্রান্তর। বর্ষায় থৈ থৈ পানিতে দুকুল উপচেপরা নদী আমাকে টানে খুব। ব্যাক্তিগতভাবে বাউল, সাধক, সাধুদের প্রতি আমার দুর্বলতা আছে। তাই নামের শেষে সাধু। এই নামেই আমি লেখালেখি করি। আমার ব্লগে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন সবসময়। শুভ ব্লগিং। ই-মেইলঃ [email protected]

নীলসাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বইমেলায় স্টলভাড়া ১০ হাজারের মধ্যে রাখার দাবি প্রকাশক পরিষদের

২৯ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৯



সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্দায় ইতিমধ্যে কয়েক দফায় কাগজের দাম বেড়েছে। কাগজ ছাড়াও প্লেট, ছাপা, বাঁধাই প্রভৃতির মূল্যও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর সংকটে পড়েছে দেশের মুদ্রণ ও প্রকাশনাশিল্প। এ অবস্থায় আসন্ন একুশে বইমেলায় স্টলভাড়া সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা করার দাবি জানিয়েছেন প্রকাশকেরা।

আজ শনিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় বাংলাদেশ লেখক পাঠক প্রকাশক পরিষদ। রাজধানীর কাঁটাবনে পাঠক সমাবেশে ‘কাগজের মূল্যবৃদ্ধি ও সংকটে প্রকাশনাশিল্প: একুশে বইমেলা ২০২৩ নিয়ে আমাদের প্রস্তাবনা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন করে পরিষদ।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন বাংলাদেশ লেখক পাঠক প্রকাশক পরিষদের আহ্বায়ক ও শ্রাবণ প্রকাশনীর প্রকাশক রবিন আহসান। তিনি বলেন, দেশি যে কাগজের দাম এক বছর আগে ১ হাজার ৬০০ টাকা ছিল, সেটা এখন ৩ হাজার ৪০০ টাকা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘ডলার–সংকটের কারণে বিদেশি কাগজের দাম বেশি হয়েছে, এটা মানা যায়। কিন্তু দেশে যে কাগজ উৎপাদিত হয়, তার দাম সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। এটি আমাদের ওপর সবচেয়ে বড় চাপ। কাগজকলের মালিকেরা সিন্ডিকেট করে কাগজের দাম বাড়িয়েছেন। সরকার তা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে।’

পরিষদ বলছে, বইমেলায় সব প্রকাশনার জন্য ১৬ ফুট বাই ৮ ফুট আকারের স্টল বরাদ্দ দিতে হবে। প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেওয়া বন্ধ রাখতে হবে। তবে এই সংকট কেটে গেলে আবার প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেওয়া যাবে। উদ্যানের পূর্ব পাশে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের পাশে কোনো বইয়ের স্টল বরাদ্দ দেওয়া যাবে না। কারণ, গত দুটি মেলায় সেসব স্থানে স্টল বরাদ্দ পাওয়া প্রকাশকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আর লিটলম্যাগ সম্পাদকদের সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের জন্য স্বতন্ত্র জায়গা বরাদ্দ রাখতে হবে।

সংগঠনের সদস্যসচিব এক রঙ্গা এক ঘুড়ির প্রতিষ্ঠাতা নীলসাধু বলেন, প্রতিবছরের শেষ তিন মাসে এসে কলমালিক ও আমদানিকারকদের একটি সিন্ডিকেট কাগজের দাম বাড়িয়ে দেয়। বৈশ্বিক মন্দায় এ বছর সেটা প্রকট আকার ধারণ করেছে।

সব ব্যবসায় ভর্তুকি দিতে চাইলেও প্রকাশনার ক্ষেত্রে সরকারের গা ছাড়া ভাব বলে অভিযোগ করেন উত্তরণের প্রকাশক আহমেদ মাসুদুল হক।

আনন্দমের প্রকাশক শ্রাবণী মজুমদার বলেন, করোনার কারণে গত দুই বছরে ছোটখাটো প্রকাশনীর আয়ের কোনো জায়গা ছিল না। এ পরিস্থিতিতে বইমেলায় ব্যয় কিছুটা হলেও কমিয়ে আনা যায়, বাংলা একাডেমিকে সেই চেষ্টা করতে হবে।

মানুষকে মেলায় আনতে বিআরটিসি বাস সার্ভিস চালু করা, নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া, খাবারের দোকান নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখাসহ বইমেলাকে সামনে রেখে মোট ১৫টি প্রস্তাবনা দিয়েছে সংগঠনটি।

সমকালে প্রকাশিত আমাদের লেখা


প্রথম আলোতে প্রকাশিত খবর

বিডিনিউজে প্রকাশিত খবর


ঢাকা প্রকাশে খবর

বাংলাদেশ লেখক প্রকাশক পরিষদের ফেসবুক পেইজ
https://www.facebook.com/amrabooklovers



মন্তব্য ১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রকাশক পরিষদের দাবী যৌক্তিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.