নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নেগেটিভিটিতে বিশ্বাস করি না; তাই এমন নাম বেছে নিলাম, যা বাস্তব নয়!
টাইটেলের করা প্রশ্নের উত্তর যদি খুঁজতে আসেন, তাহলে সহজ উত্তর জেনে নিন, না, মিথ্যা বলে ধর্ম প্রচার হয় না, সম্ভব না।
বিভিন্ন সময়ে দেখবেন ধর্ম নিয়ে কোন একটা খবর বের হবার সাথে সাথে তার চাইতে বেশী প্রচার-প্রসার পায় মিথ্যা কিছু নিউজ। মিথ্যা নিউজ গুলি এত বেশীই প্রচার পায়, যে সত্যটাকে তখন খুঁজে পাওয়াই কষ্টের হয়ে দাড়ায়। দেখা যায় যারা নিজেদের ধার্মিক মনে করে, তারাই এইসব মিথ্যা প্রচার করে। কিন্তু কেন?
এর উত্তর খোঁজা কঠিন। তবে তার থেকে সহজ হচ্ছে এটা বোঝা যে কারা "প্রথম" এই মিথ্যা ছড়ায়। কারণ সব ঘটনার পিছনে এই "প্রথম" মিথ্যা সংবাদ ছড়ানোতে কারও না কারও লাভ থাকে।
আলোচনা আরও গভীরে যাবার আগে একটা বিষয় ক্লিয়ার করে নেই। যারা মিথ্যা কথা না যাচাই করেই ছড়িয়ে বেড়ায়, তাদের বিষয়ে আমার কি ধারণা। আমার ধারাণা তারা মিথ্যাবাদী। কারণঃ
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তা-ই বলে বেড়ায়। (সহীহ : মুসলিম ৫, ইবনু আবী শায়বাহ্ ২৫৬১৭)
আমি অন্য কোন ধর্মে মিথ্যার বিষয়ে জানি না, তবে ইসলামে মিথ্যার বিষয়ে বেশ কড়াকড়ি আছে।
হিযাম (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ‘‘অকল্যাণ হোক সে ব্যক্তির যে মানুষকে হাসানোর জন্যই মিথ্যা কথা বলে। অকল্যাণ হোক সে ব্যক্তির; অকল্যাণ হোক সে ব্যক্তির’’। (তিরমিযী ২৩১৫)
হাসানোর মত সাধারণ কাজে যে ধর্মে মিথ্যার নিষেধাজ্ঞা আছে, সেখানে সিরিয়াস কিছু নিয়ে মিথ্যাচার চরম বড় অপরাধ।
তাহলে মিথ্যার প্রচার করে কারা?
মিথ্যা তথ্য গুলির প্রচার সাধারণত নিজেদের ধার্মিক মনে করে এমন লোকেই করে থাকে। কারণ এদের ৯৯%ই আবেগী হয়। এরা মনে করে ধর্মের নামে যা আসে তা প্রচার করতে পারাটাই বড় একটা ভালো কিছু। আবেগ তাড়িত এই মানুষ গুলি তাই যা সামনে পায়, তাই প্রচার করে। এরা আলুর ভিতরে সৃষ্টিকর্তার নাম পাক, আর চাঁদের ভিতরে কারও ছবি দেখার খবর পাক, বিচার বিবেচনা না করেই প্রচার করে।
এদেরকে সাধারণত সিরিয়াস ভাবে নেওয়ার কিছু নাই, তবে হ্যাঁ অনেক সময়ই সিরিয়াস কিছু হয়ে যায়। ধর্মীয় দাঙ্গা ছড়াতে এদের ভূমিকা বিশাল।
তাহলে সব দোষ কি এই আবেগীদের?
এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়াটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার উপরে। আপনি কে, কিভাবে চিন্তা করেন, কি বোঝেন, কি মানেন এগুলির উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করে।
আপনি নিজে যদি সত্যিই ধার্মিক হন, কিন্তু এই ধরণের মিথ্যা প্রচারের থেকে নিজেকে দূরে রাখেন, বা এই ধরণের মিথ্যা প্রচারকে অপছন্দ করবেন, আপনি দেখতে পাবেন যে উপরে বলা আবেগীদের আপনি সম্পূর্ণ দোষ দিতে পারবেন না। কারণ আপনি খুব ভালো করেই জানেন যে এরা মিথ্যাটা প্রচার করছে ঠিকই, কিন্তু এরা আদতে মিথ্যাটার শুরু করে নি!
এবার আসি যারা আসলেই ধার্মিক না, নামকাওয়াস্তা ধর্ম মানে এবং অন্য দল যারা ধর্ম বিদ্বেষী, তাদের চোখে এই "আবেগী"রা কেমন। তাদের চোখে সব দোষ এই আবেগীদেরই। কে মিথ্যা শুরু করেছে সেটা তারা জানতে চায় না "ইচ্ছা করে"। কারণ সেটা জানতে চাইলে তাদের ঐ আবেগীদের উপর দোষ চাপানোটা কঠিন হয়ে যায়।
কেন ৯৯.৯৯% আবেগীরা মিথ্যা তৈরী করে না, কিন্তু প্রচার করে?
আবগী হলেও এরা কিন্তু জানে যে মিথ্যাটা ভালো কাজ না, গর্হিত কাজ। তাই এরা এ পথে পা বাড়ায় না। কিন্তু তারা যেহেতু আবেগী, একটা কথা তাদের সামনে পড়লে তারা আর যাচাই-বাছাই না করেই সেটা প্রচার করতে থাকে। বিপত্তিটা তখনই বাধে।
তাহলে মিথ্যাটা বানায় কারা?
মিথ্যাটা বানায় মূলত আগে বলা ০.০১% আবেগী, এবং ধর্ম বিদ্বেষীরা।
কালে ভাদ্রে কিছু আবেগী (এদের খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন) ভাবে যে এইটা বললে হয়ত ধর্মের সৌন্দর্য্য (?!) প্রকাশ পাবে; এবং এটা ভেবেই কিছু প্রচার করে।
আর আছে ধর্ম বিদ্বেষীরা। আমি বলছি না যারা ধর্ম-কর্ম করে না তারা, আমি বলছি ধর্ম বিদ্বেষীরা। ধর্ম বিদ্বেষীরা সব সময় কোন না কোন ধর্মের ও সেটার ফলোয়ারদের ক্ষতির চেষ্টায় লিপ্ত থাকে। এবং এই উদ্দেশ্যেই মূলত এরা মিথ্যা গুলির তৈরী করতে সচেষ্ট থাকে।
এর সাথের আছে বিভিন্ন রকম ফায়দা নেওয়া লোকজন। সেটা রাজনৈতিক হতে পারে, ব্যক্তিস্বার্থে হতে পারে, আরও বিভিন্ন কারণে হতে পারে। আমাদের দেশে বিভিন্ন সময়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকের উপর আক্রমনে এই ধরণের লোককে মিথ্যা তৈরীতে দেখা যায়। আবার ভারতে সেটা হয় মুসলিমদের উপর আক্রমণের ক্ষেত্রে।
তৃতীয় পক্ষ
একদল বানায়, আর একদল প্রচার করে। তাহলে তৃতীয় পক্ষ কারা? এরা মজা নেয়! এদের মূল কাজ হচ্ছে মাজ নেওয়া!
ধরেন ফিলিস্তিনে ইসরাইল হামলা চালালো, এদের ব্লগ বা ফেসবুক ঘুরেন, এরা কিচ্ছু বলবে না। এদের ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম ভরে থাকবে অন্য সব কিছু নিয়ে। কিন্তু এরা এমন কঠিন সময়ে বারেবারে এদিক ওদিক তাকাবে যে কখন একটা ভুয়া খবর প্রচার হবে। যেই না একটা ভুয়া খবর প্রচার পাবে, এরা তখনই ঐ ভুয়া খবরের বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করবে। এমন একটা ভাব নিবে যে সে যেন ফিলিস্তিনে যাচ্ছিলো নিপিড়িত মানুষদের সাহায্য করতে, কিন্তু এই ভুয়া খবর দেখে সে আসলে কনফিউজড যে আসলেই ওখানে কিছু হচ্ছে কি না।
বিশ্বাস করেন, এরা খুব বেশী মাত্রায় বিষাক্ত। না, যারা মিথ্যাটা তৈরী করেছে তাদের মত বিষাক্ত নয়, তবে যারা প্রচার করে বেড়াচ্ছে, তাদের থেকে হাজার গুনে বিষাক্ত। এরা নানান ধরণের এক্টিভিটির মাধ্যমে ঐ মিথ্যা যারা তৈরী করেছে, তাদের সহোযোগীতা করে।
--------------
আমাদের করণীয়ঃ
আমি ধর্মিক হই বা অধার্মিক হই, আমার মূল কাজ হওয়া উচিৎ এসব ক্যাচাল থেকে দূরে থাকা। এবং আমার জানা পরিচিত মানুষ গুলিকে এগুলি থেকে দূরে রাখা।
এই ধরণের বিশ্বকাপের শুরুর সাথে সাথেই কিছু লোক দেখলাম জাকির নায়েকর লেকচার শুনে ৪জন ধর্মান্তরিত হয়েছে এমন খবর প্রচার করতে। আমি যাকেই দেখেছি, তাকে অনুরোধ করেছি এই মিথ্যা নিউজ সরাবার জন্য। এবং বেশীরভাগ মানুষই সেটা সরিয়ে নিয়েছে।
কিন্তু আমারই কিছু আত্মীয় স্বজন আছে, এরা এটা করে নি, বরং ফেসবুকে জ্বালাময়ী পোষ্ট দিয়ে এ আবাগীদের গুষ্টি উদ্ধার করে ছেড়ে দিয়েছে। এমনই একজনের মামাত ভাই দেখলাম ঐ পোষ্ট দিয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে তোর ভাইকে কি বলেছিস এটা মিথ্যা। ওর উত্তর বলে লাভ হয় না, তাই বলি নাই!
--------------
আপনি যত সময় পর্যন্ত দোষীকে দোষী বলতে নারাজ, তত সময় কিন্তু আপনি নিজেই একজন দোষী।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এটা আসলে ধর্মকে না বুঝতে চেষ্টা করে নিজের অজ্ঞানতাকে প্রাধন্য দেবার জন্য মনে হয়ে থাকে। এই সমস্যায় অনেকেই ভুগে। আপনি একা নন এ সমস্যায়।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আগে প্রথম মন্তব্যের জবাব দেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: জ্বী, এবার আপনার কথা বলুন।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আল্লাহ যদি হযরত মুসা যদি সাথে কথা বলে থাকেন, আল্লাহ আপনার সাথেও কথা বলতেন; মুসা (আ ইহুদীদের সামাজিক নিয়ম কানুনের ভালো অংশগুলোকে (ততকালীন সময়ের জন্য ) চালু করেছিলেন; তবে, মানুষকে ওগুলো মানানোর জন্য আল্লাহের নামে চালায়েছেন।
ধর্মে যদি দরকারী বিষয়গুলো থাকতো, দেশগুলো ধর্ম দিয়েই চালু করা হতো; সংবিধানের দরকার হতো না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: মুসা আঃ এর সাথে কথা বলেছেন বলেই আল্লাহ আমার সাথে কথা বলবেন এমন ধারণাটা কতটুকু পাগলামী ধারণা তা আপনাকে বোঝাতে গেলে আরও কোটি খানেক মানুষ পাগল হয়ে যাবে, কারণ পাগলকে লজিক দেওয়া যায় না।
বাদ বাকিটা বোঝাতে গেলে আগে আপনাকে প্রথমটা বুঝাতে হবে।
যাই হোক, বয়স হয়েছে, প্রজ্ঞা বাড়ার কথা। একটু লেখা পড়া করুন। নিজের ধারণাকেই ঠিক ধারণা ভেবে বসে থাকবেন না।
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
৩ নং মন্তব্যে টাইপো:
আল্লাহ যদি হযরত মুসার সাথে কথা বলে থাকেন, আল্লাহ আপনার সাথেও কথা বলতেন; মুসা (আ ইহুদীদের সামাজিক নিয়ম কানুনের ভালো অংশগুলোকে (ততকালীন সময়ের জন্য ) চালু করেছিলেন; তবে, মানুষকে ওগুলো মানানোর জন্য আল্লাহের নামে চালায়েছেন।
ধর্মে যদি দরকারী বিষয়গুলো থাকতো, দেশগুলো ধর্ম দিয়েই চালু করা হতো; সংবিধানের দরকার হতো না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪১
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: টাইপো থাকলেও বোঝা যাচ্ছিলো।
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: মুসা আঃ এর সাথে কথা বলেছেন বলেই আল্লাহ আমার সাথে কথা বলবেন এমন ধারণাটা কতটুকু পাগলামী ধারণা তা আপনাকে বোঝাতে গেলে আরও কোটি খানেক মানুষ পাগল হয়ে যাবে, কারণ পাগলকে লজিক দেওয়া যায় না।
-পাগলের কথায় লজিক থাকে না, ধর্মেও লজিক নেই, উহা বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বিশ্বাসকে লজিক দ্বারাও যাচাই করা যায়। পাগলকে কিছু দ্বারাই বুঝানো যায় না!
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: বিশ্বাসকে লজিক দ্বারাও যাচাই করা যায়। পাগলকে কিছু দ্বারাই বুঝানো যায় না!
-ধর্মে যদি লজিক থাকতো ও উৎকৃষ্ট সামাজিক নিয়ম থাকতো, সংবিধানের দরকার হতো না
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সংবিধানের তো আসলেই দরকার থাকতো না, যদি মানুষ ধর্ম মানতো।
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: সংবিধানের তো আসলেই দরকার থাকতো না, যদি মানুষ ধর্ম মানতো।
-সভ্যতার এই সময়ে মানুষ জাতি খুবই শিক্ষিত: তারা বুঝে কোনটা জীবন, কোনটা রূপকথা
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: জ্বী, মানুষ খুব শিক্ষিত। এত শিক্ষিত যে সারা দুনিয়ায় অপকর্মে ভরে ফেলছে, মানুষ খুন করছে, গাছ কাটছে দেদারসে, পরিবেশ দূষণ করছে।
আচ্ছা, আপনি কি ভেবে চিন্তে কথা বলেন, নাকি যা মনে আসে তাই বলেন?
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: জ্বী, মানুষ খুব শিক্ষিত। এত শিক্ষিত যে সারা দুনিয়ায় অপকর্মে ভরে ফেলছে, মানুষ খুন করছে, গাছ কাটছে দেদারসে, পরিবেশ দূষণ করছে।
-আপনি কি সমাজনীতি, রাজনীতি, ফিলোসফি, টেকনোলোজী, অর্থনীতি আপনার সমমানের শিক্ষিত ১ জন জাপানী, জার্মান বা কোন আমেরিকানের সমান জানেন বলে মনে করেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমি কারও থেকেই বেশী জানি না, এমন দাবীও করি না, সব সময় জানার চেষ্টা করি, শেখার চেষ্টা করি।
৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৬
সোনাগাজী বলেছেন:
শাসনতন্ত্র, রাজনীতি, টেকনোলোজী, সায়েন্স, ভালো অর্থনীতি তো পশ্চিম থেকেএসেছে; বাংগালীরা ওদের সমান জানেন না, সেজন্য ধর্ম নিয়ে ব্লা ব্লা লিখে সব ভরায়ে ফেলেন
২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৪
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: কপাল ভালো বাংগালীরা ওদের সমান জানে না। ওরা জানে কিভাবে রেড-ইন্ডিয়ানদের হত্যা করে তাদের ভূমি কেড়ে নিতে হয়, ওরা জানে কিভাবে সারা বিশ্বের ধন-সম্পদ চুরি করে নিজেদের ধনী বানাতে হয়, ওরা জানে কিভাবে ইউক্রেনকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে দুনিয়া ব্যাপি ফায়দা লুটতে হয়, ওরা জানে কিভাবে একজন লাদেনের নাম করে একটি দেশ ধ্বংস করতে হয়, ওরা জানে কিভাবে দুদিন পরপর স্কুলে ঢুকে ফুটফুটে বাচ্চাদের বুকে গুলি চালাতে হয়.......... আমার সত্যিই ভালোলাগে এটা জেনে, যে বাংগালীরা ওদের মত "সভ্য" নয়।
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: যে কোনো ধর্মই ন্যায় ও নীতির কথা শিখায়। মিথ্যা বলা অনৈতিক কাজ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৫
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুম
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
নেওয়াজ আলি বলেছেন: যে কোনো ধর্মই ন্যায় ও নীতির কথা শিখায়। মিথ্যা বলা অনৈতিক কাজ।
-১ জন জাপানী যতটুকু ন্যায় ও নীতির পক্ষে, একজন আরব কিংবা পাকিস্তানী কি সেই রকম, নাকি দুর্বল?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনার কথার উত্তর নেওয়াজ আলি না দিলেও শেরজা তপন যা বললেন তার একটা উত্তর আপনি দিবেন আশাকরি।
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৪১
রানার ব্লগ বলেছেন: মিথ্যা বলে ধর্ম প্রচার সম্ভব নয়। ধর্ম কে আপনার উপর জোর করে চাপিয়ে দেয়া সম্ভব।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: মিথ্যা বলে ধর্ম প্রচার সম্ভব নয়। মিথ্যা বলে ধর্ম কে আপনার উপর জোর করে চাপিয়ে দেয়াও সম্ভব নয়। তবে মিথ্যা বলে মানুষের মাঝে ধর্মবিদ্বেষ ঢুকিয়ে দেওয়া সম্ভব।
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: গাজী সাহেব বলেছেন;
-১ জন জাপানী যতটুকু ন্যায় ও নীতির পক্ষে, একজন আরব কিংবা পাকিস্তানী কি সেই রকম, নাকি দুর্বল?
প্রথম প্রশ্ন; কয়জন জাপানিজের সাথে ব্যক্তিগতভাবে মিশেছেন আপনি?
দুই; ধর্মহীন জাতি চাইনিজদের ব্যাপারে কি বলবেন?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: দেখা যাক উনি কি বলেন!
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক কথা না বলে, একটা কথা বলে দেই- মূলত ধর্ম একটা অপ্রয়োজনীয় বিষয়। এবং ধার্মিকেরা আগাছা। যা দেশ বা সমাজের কোনো কল্যান করে না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: অধর্ম কোন কল্যান করেনি কখনও। ধর্মেই কল্যান হয়েছে। তবে কিছু লোক আছে, যারা বলে যে ধর্মের কোন প্রয়োজনীয়তা নাই, তারাই মূলত ক্যাচাল লাগিয়ে ধর্মের গায়ে ধুলি লাগিয়ে ধর্মকে কলুষিত করতে চায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
ধর্ম নিজেই একটা বিশাল মিথ্যার উপর ভর করে আছে!