নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপরিকল্পিতভাবে যেমন সুন্দর বাগান তৈরী সম্ভব নয়,\nতেমনি অপরিকল্পিত শিক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে একটা সুন্দর জাতী তৈরী সম্ভব নয়।\nআগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায়- কর্মমুখী,নৈতিকতা সমৃদ্ধ ও যুগোপযোগী শিক্ষা চাই,\nবর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় জাতির বোঝা তৈরী হয়, সম্পদ নয়।\n\

সামিউল ইসলাম বাবু

যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//

সামিউল ইসলাম বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

৩০০ বছরের বিপন্ন প্রজাতির লতা

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭





প্রজাতিঃ লতা
নামঃ নোয়ালতা
ইংরেজী নামঃ Hog Creeper
বৈজ্ঞানীক নামঃ Derris Scandens। (গাছটি লিগু মিনোসি পরিবার ভুক্ত।)
বেড়ঃ ৮ ফুট
লম্বাঃ কয়েক'শ ফুট
বয়সঃ ৩০০(অানুমানিক)
লতা গাছের গবেষকঃ ঢাকা সরকারী বাংলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও বিপন্ন উদ্ভিদ প্রাণী সংরক্ষন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারী আখতারুজ্জামান চৌধুরী
অবস্থানঃ গ্রামঃ সোনাতনপুর ডাকঃ রিশখালী বাজার উপজেলাঃ হরিণাকুন্ডু জেলাঃ ঝিনাইদহ।
যেভাবে যাওয়া যাবেঃ ঝিনাইদহ সদর থেকে বাস যোগে ডাকবাংলা বাজার যেতে হবে সোনাতনপুর পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন সোনাতনপুর বাজারের পার্শ্বে।

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ সোনাতনপুর গ্রামীন মেঠো রাস্তার পাশে নবগঙ্গা নদীর ধারে একটি বিরাট বটবৃক্ষ জুড়ে এই লতা গাছের রাজত্ব। বিস্ময়কর লতা গাছটির বেড় আট ফুট এবং লম্বা কয়েক’শ ফুট। প্রকান্ড ও মহিরুহ হয়ে লতা গাছটি একটি বৃহৎ বটগাছ জুড়ে আছে। এই লতা সম্পর্কে গ্রামবাসী কিছুই জান্তোনা। অধ্যাপক আখতারুজ্জামান চৌধূরীর বর্ণনা মতে, ১৯৮১ সালে ভার্সিটিতে পড়ার সময় তিনি বন্ধুদের কাছ থেকে এই লতা গাছের সন্ধান পান। ২০১১ সালে তিনি লতাগাছটি নিয়ে গবেষনা শুরু করেন। এরপর জাতীয় পর্যায়ে উদ্ভিদ গবেষকদের সঙ্গে পরামর্শ করে তিনি গাছটি নোয়া লতা বলে পরিচয় নিশ্চিত করেন।
দেশীয় উদ্ভিদ হিসেবে বাংলাদেশের কোথাও পুরাতন ও এতো প্রকান্ড লতা গাছ আর নেই।

সোনাতনপুর গ্রামের বংশি বদন ঘোষ তার পূর্বসুরীদের মতো তিনিও লতাগাছটি সংরক্ষন করে আসছেন বলে জানা যায়। গবেষনা থেকে জানা যায় ‘নোয়া’ লতাগাছটি বৃহৎ কাষ্টল আরোহী ও চির সবুজ। লতা গাছের পাতা যৌগিক ও জুলাই মাসে ক্ষুদ্রাকুতির সাদাটে ফুল আসে। বীজ ও কান্ডদ্বারা পরিবেশ বান্ধব নোয়া লতার বংশ বিস্তার ঘটে। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, মায়ানমার ও দক্ষিনপূর্ব এশিয়ায় নোয়ালতা গাছ পাওয়া যায়। সাধারণত নদি, খাল ও পতিত জমিতে নোয়া লতা গাছ হয়। ২০১৩ সালে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসনের সহায়তায় লতা গাছের গবেষক অধ্যাপক আখতারুজ্জামান চৌধূরী নোয়া লতা গাছটির পরিচয় নিশ্চিত করে সোনাতনপুর গ্রামে ফলক উন্মোচন করেন।

ছবি ও তথ্য সূত্রঃ ইন্টারনেট।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

শামচুল হক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২২

সুমন কর বলেছেন: যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষনের ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বিপন্ন প্রজাতির লতার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: পাঠ করেছেন জেনে ভালোলাগলো।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

আখেনাটেন বলেছেন: এখন কি অবস্থা!

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এখনো অাছে ওটা।

ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা জানবেন।

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: নোয়ালতা!!!


আচ্ছা ইনি কি আমাদের চারুলতাপির বড় বেইন নাকি ছুডো বইন???

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: হলেও হতে পারে। এটা ঠিক জানি

অাল্লাহ তায়ালার কি কুদরত একটা লতা এতোদিন জীবিত। সুবহানআল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.