নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
বাঁধ নির্মাণ করলে নিজেদেরই ক্ষতি এবং অযথা অর্থনষ্ট। এর নিচে আরেকটা বাঁধ বানালে পানি ঐ বাঁধে আটকাবে না, কারণ তার একটা যাওয়ার জায়গা লাগবে। পানি উঁচু স্থান থেকে নিচের দিকে যায়। বাঁধ নির্মাণ করলেও পানি বাঁধ উপচে বাংলাদেশে ঢুকে পড়বে অথবা বাঁধ ভেঙে ঢুকবে। তা না হলে পানি উপরে উঠে এসে সর্বত্র বন্যায় ডুবাবে।
ওরা নিজেরাই বন্যাকবলিত। তাই পানি না ছেড়ে উপায় নাই ওদের। ছাড়লে এদিকে আমরা যত বাঁধই দেই না কেন, লাভ নাই, বাঁধ ভেঙে বা উপচে পানি আমাদের এদিকেই আসবে। কারণ আমরা নিচু ভূমিতে আছি আর ওরা উঁচুতে। পানি উপর থেকে নিচে ধাবিত হয়। এতদিন কূটনৈতিক সম্পর্কের কারণে ছাড়ে নাই। ৩১ বছর পর ছাড়ছে।
ওরা ছাড়লে আমাদের কিছুই করার নাই স্যারেন্ডার করা ছাড়া। কিছুদিনের মধ্যে তিস্তাও ছাড়বে। রেডি থাকেন। ওদের সাথে হুদাই পাঙ্গা নেয়া ঠিক হয়নি। আসলে নদীতে নেমে কুমিরের সাথে যুদ্ধ করা কঠিন। চীনের যে বাঁধটা আছে সেটা ছাড়লেও তা ভারত হয়ে বাংলাদেশকেই বেশি ক্ষতি করবে৷ তাই তিস্তা মহাপরিকল্পনা করা জরুরি ছিলো ভারতের সাথে। আপসে এটা করলে পানি ছাড়লেও পানি গড়িয়ে আমাদের বন্যাকবলিত না করে সাগরে গিয়ে পড়েতো।
এখন যে অবস্থা সমপর্কের, চীনকেও তিস্তায় কাজ করতে আসতে দেবে না ভারত। আর ভারতকে তখন সাপর্ট দেবে আমেরিকা। কাজেই, ভারতের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। এ ছাড়া নয়। দেব দুলাল গুহ
©somewhere in net ltd.