নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী, বাংলাদেশি

থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।

নিষ্‌কর্মা

সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!

নিষ্‌কর্মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সি এন জি-র দাম বাড়তে পারে

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৫

গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি হবে, দেখুন তার তুলনামূলক চিত্র







২০০৯-১০ সালে দেশে মোট ২ হাজার ১১ কোটি ১৪ লাখ ১৩ হাজার ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করা হয়েছে। নীচে খাতওয়ারী সরবরাহকৃত গ্যাসের পরিমাণ, মোট সরবরাহের কত অংশ, সরবরাহকৃত গ্যাসের মূল্য দেয়া হয়েছে।



শুধু সি এন জি খাতে খেয়াল করুন, সেখানে কি পরিমাণ মূল্য বাড়তে যাচ্ছে। মনে রাখতে হবে, রমজানের শুরে থেকে চালু হওয়া 'গ্যাস রেশনিং' চালু থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।



খাত - পরিমান - শতাংশ - মূল্য [ প্রতি ঘন মিটার ], টাকায় - বিক্রয় মূল্য



বিদ্যুৎ খাত- ৮১৭ কোটি ৭৭ লাখ ৮৮ হাজার ঘ.মি. - ৪০% - ৳২.৮২

শিল্প খাত - ৩৩৬ কোটি ৪৩ লাখ ৬৩ হাজার ঘ.মি. - ১৬.৭২% - ৳৫.৮৬

ক্যাপটিভ পাওয়ার খাত - ৩১৮ কোটি ৮৭ লাখ ৬৪ হাজার ঘ.মি. - ১৫.৮৫% - ৳৪.১৮

আবাসিক খাত - ২২৭ কোটি ১৬ লাখ ৩৫ হাজার ঘনফুট - ১১.২৯% - ৳৫.১৬

সার কারখানা খাত - ১৮৩ কোটি ২৬ লাখ ২৬ হাজার ঘ.মি. - ৯.১১% - ৳২.৫৮



সিএনজি খাত- ১০৫ কোটি ৪২ লাখ ৬৮ হাজার ঘ.মি. - ৫.২৪% -

বর্তমান মূল্যঃ ৳৯.৯৭, বর্তমান বিক্রয় মূল্যঃ ৳১৬.৭৫

প্রস্তাবিত মূল্যঃ ৳১৭ প্রস্তাবিত বিক্রয় মুল্যঃ ৳২৫



বাণিজ্যিক খাত - ২২ কোটি ৯৯ লাখ ১০ হাজার ঘ.মি. - ১.১৪% - ৳৯.৪৭

চা বাগান খাত - ১ কোটি ৬৮ লাখ ৮৩ হাজার ঘ.মি. [এ খাতের অনান্য তথ্য পাওয়া যায় নাই ]



{তথ্য সূত্রঃ আমার দেশ; ৩১ ভাদ্র, ১৪১৭}





এখন সিএনজির মূল্য বাড়লে তার সরাসরি প্রভাব পড়বে যাত্রীবাহী পরিবহনের ভাড়ায়ও। এখন নগরভিত্তিক গণপরিবহনের ৯৫ শতাংশই সিএনজিচালিত। আর দূরপাল্লার বাসও প্রায় ৭০ ভাগ গ্যাসে চলছে। সিএনজির মূল্য বৃদ্ধি কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিবহন ভাড়া ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে। বিশেষত, নগরে চলাচলকারী হাজার হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ট্যাক্সিক্যাবের ভাড়া মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাবে — এটা প্রায় নিশ্চিত। এমনিতেই অটোরিকশা ও ট্যাক্সিক্যাব নির্ধারিত ভাড়া মানছে না। রমজানে ৬ ঘণ্টা সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার ধারাটি চালু হবার পর এসব যানবাহনের ভাড়া আরেক দফা বেড়ে গেছে।



এবারের প্রস্তাব অনুযায়ী ৫০ শতাংশ দাম বাড়লে সরকারের আয় বাড়বে বছরে ৫০০ কোটি টাকা। অথচ এর প্রভাবে দ্রব্যমূল্য ও যানবাহনের ভাড়া বৃদ্ধিসহ জীবনযাত্রার ব্যয় যে হারে বাড়বে, তাতে সাধারণ মানুষের পকেট থেকে বছরে চলে যাবে কয়েক হাজার কোটি টাকা।



জনগন আর কত সাফার করবে?

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫২

শোভন এক্স বলেছেন: চিন্তা করতেছি কোন একটা অজ পাড়া গাঁয়ে জমি কিনে কিছু একটা করতে হবে। মৎস চাষ টাইপের কিছু। ঢাকায় সব কিছুর দাম বেড়ে যাচ্ছে। জ্যাম বেড়ে যাচ্ছে। ভূমিকম্প বেড়ে যাচ্ছে। দূষন বেড়ে চলেছে। এখানে থাকার কোন মানে হয়না। তাছাড়া জব করতে ভালো লাগেনা। আমার কিছু বস আছে এই চিন্তাটাই আমার ভালো লাগেনা। নিজেই নিজের বস হতে হবে। প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে হবে। নদী, ফুল, গাছ-পালা, পাখি, এসবের মাঝে জীবনটা কাটাতে চাই।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আপনাকে অগ্রিম সাধুবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.