নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী, বাংলাদেশি

থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।

নিষ্‌কর্মা

সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!

নিষ্‌কর্মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্ধুর কম বয়েসি মেয়েকে বিয়ে করা কি আমাদের জন্য হারাম? কেউ কি চিন্তা করেছেন তা?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪১

ঘটনার সূত্রপাত হুট করেই। আমি আমার এক বন্ধুর বাসায় বেড়াতে গেছি। সে ভালো ধরনের ধার্মিক মানুষ। নামাজ, রোজা ইত্যাদি তো করেই; তার সাথে যত ধরনের ইসলামের আনুষাঙ্গিক সোয়াব হাসিলের উপায় আছে, তার একটাও সে বাদ দিতে চায় না। কোর’আন এবং হাদিস নিয়ে তার পড়াশোনা অনেক। আর আমি তাকে প্রায়ই সে সব নিয়ে খোচাখুচি করি।



তার তিন মেয়ে। ছোটটার বয়েস দশ-এগারো। কম হলেও হতে পারে, আমার অত মনে নাই। তবে এইটুকু মনে আছে মেয়েটার জন্মের সময়ে আমি আর আমার স্ত্রী আরেকটি সন্তানের জন্য পর্যন্ত প্ল্যান করেছিলাম। কিন্তু বয়েস আর সময় – এই দুই সদা-বহমান ফ্যাক্টরের জন্য সন্তান লাভ আমাদের হয় নাই।



তো আমার বন্ধুর সাথে আলোচনার ছলে আমি বললাম, “তোর ছোট মেয়ে তো ভারি মিষ্টি আর মায়া কাড়া। বিয়ে-টিয়ে দিবি না কি?” আমার বন্ধু তো আকাশ থেকে পড়ল। বলে কি, “কেবল মাত্র স্কুল শুরু করল, এখোনো অনেক পথে যেতে হবে মেয়েটাকে, আর তুই এখনই বলছিস বিয়ে করানোর কথা”।



আমি বললাম, “দেখ, আমার বয়েস এখন প্রায় পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই করছে। তোর মেয়ের বয়েস তো দশের মত। চিন্তা করে দেখ, একটা ভালো সুন্নত পালনের সুযোগ তোর সামনে কিন্তু আছে!”



এর পরে অনেক দিন আমার এই বন্ধুটি আমার সাথে বাক্যালাপ বন্ধ রেখেছিল, কেউ কিন্তু জানে না কেন আমাদের ভেতরে বাক্যালাপ বন্ধ ছিল। ওর ছোট মেয়েটি তো আমার মেয়ের মত, তাকে আমি কেন বিয়ে করতে যাব? এতো ছোট লোক তো আর আমি নই, আমার সামাজিক সন্মান আর মর্যাদা আছে। তারপরে নিজের কাজকর্ম আছে, পরিবারকে আমার সময় দিতে হয়।



অনেকদিন পরে বন্ধুটি এসে মাফ চাইল। বলল, “দোস্ত আমার ভুল হয়েছে, আমাকে মাফ করে দিস”। এবারে আমি আকাশ থেকে পড়লাম। কি এমন হল যে আমার কাছে সে মাফ চাইবে? মাফ তো চাইতে হলে আমাকে চাইতে হবে তার কাছে।



আমি যে চেষ্টা করিনি, তা নয়। ভদ্র সমাজে কেউ কখনো নিজের বন্ধুর কম বয়েসি মেয়েকে বিয়ে করতে চায় না। আদিম সমাজে গ্রুপ সেক্স বা ফ্রি সেক্স থাকলেও থাকতে পারে। আমাদের এ যুগে তা আর নেই। আমরা চিন্তাও করতে পারি না যে আমারই বন্ধু আমার কম বয়েসি মেয়েক বিয়ে করবে! কিন্তু আমার মাফ চাইবার প্রচেষ্টাগুলো ফলদায়ক হয় নাই।



আমার বন্ধু বলল, “দোস্ত, তুই যে বিয়ের কথা বলেছিলি, আমি পরে অনেক চিন্তা করে দেখলাম! আমাদের ধর্মে এই ব্যাপারটা ধর্মের অনেক কিছুর সাথেই মেলে না। চিন্তা করে দেখ, উনার [ রাসুল (সাঃ) -এর ] সব স্ত্রীর বয়েস ত্রিশ প্লাস। এমন কি উপঢৌকন পাওয়া ক্রীতদাসী মারিয়া – যার গর্ভে উনার পুত্র সন্তান, সেই মারিয়াও কিন্তু টুয়েন্টি-ফাইভ প্লাস। তাইলে কেন একটা ছয় বছরের মেয়েকে বিয়ে করার দরকার পড়ল”?



এই নিয়ে আরো অনেক আলোচনা করলাম। পরে এই সিদ্ধান্তে আসলাম যে ইসলাম ধর্মের অনেক কিছুই আল্লাহ থেকে এসেছে, কিন্তু অনেক কিছুই মানুষের বানানো। যেটুকু মানুষের বানানো, সেইটুকু চিরন্তন ভাবে প্রযোজ্য হচ্ছে না। যেমন এই কম বয়েসি মেয়ে বিয়ে করা।



অথচ নামা পড়া, রোজা করা, গরীবকে দান করা, অপরের জন্য কিছু মঙ্গল সাধন করা, শরীর পরিস্কার রাখা, পরিধানের বস্ত্র পরিচ্ছন্ন রাখা – এমন অনেক আদেশই মানুষের জন্য মঙ্গলজনক। এমন ধরনের অনেক ভালো কিছুর সাথে মিলালে কম বয়েসি মেয়ে বিয়ে করাটা ইসলামের অন্য আইনের সাথে সাজুয্যপূর্ণ হয় না।



[ সংযত ভাষায় আপনার যুক্তিপূর্ণ মন্তব্য আশা করছি। অন্যথায় যে কোন কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য মুছে দেওয়া হবে। ]

মন্তব্য ১০২ টি রেটিং +৬/-১

মন্তব্য (১০২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৪

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ইসলামের নবীকে হেয় করার জন্য ছদ্মনিকে, কাল্পনিক বন্ধুর নামে, এই ধরণের বানোয়াট কাহিনীর অভাব নাই। কাহিনী ফেঁদে একজন মুসলিমকে বোকা বানিয়ে আবার উল্টোদিকে তাকে দিয়েই মাফ চাওয়াচ্ছেন। সাব্বাশ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
বললেন না তো আপনি এমন বিয়ে করতে পারবেন কি না? না পারলে বলেন কেন পারবেন না?

২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০০

চানাচুর বলেছেন: আপনার বন্ধুর মাথা খারাপ হয়ে গেছে! :-* আর আপনার তো মাথা খারাপ আগে থেকেই ছিল :-*

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
মাথা আমার তো খারাপ না।
১৪০০ বছর আগে অনেকের মাথা খারাপ ছিল।
সেইটা আগে মেনে নেন। আমি তো ১৪০০ বছর পরের মানুষ। তারপরেও আমি আমার বন্ধুর কম বয়েসি মেয়েকে বিয়ে করতে পারব না।

৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১১

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: চানাচুর বলেছেন: আপনার বন্ধুর মাথা খারাপ হয়ে গেছে! :-* আর আপনার তো মাথা খারাপ আগে থেকেই ছিল :-*

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:



মাথা আমার তো খারাপ না।

১৪০০ বছর আগে অনেকের মাথা খারাপ ছিল।

সেইটা আগে মেনে নেন। আমি তো ১৪০০ বছর পরের মানুষ। তারপরেও আমি আমার বন্ধুর কম বয়েসি মেয়েকে বিয়ে করতে পারব না।

৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৩

না পারভীন বলেছেন: ৫০ হয়ে বন্ধুর ১০ বছরের মেয়েকে নিজের মেয়ের দৃষ্টিতে দেখতে পারতেন যেহেতু আপনার সন্তান নাই ।
আপনার নজর ভালনা ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

হা হা হা

পারভীন আপা, আপনার কথা শুনে হাসলাম।

তবে ১৪০০ বছর আগে হৈলে কি বলতেন আমার নজরডা বালা?

৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৭

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: তুমি একটা চরিত্রহীন লম্পট, নিজের মেয়ের মত মেয়ের দিকে কুদৃষ্টি দিয়েছ। বুকে সাহস থাকলে এই কমেন্টের ভাল একটি জবাব দিও।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

১৪০০ বছর আগে তো দৃষ্টি দিলে দোষ হয় নাই, এখন কেন দোষ হবে আমার?

৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৯

শার্ক বলেছেন: Marrying young girl is bad but burning adult girls are fine. How many any post you made on burning when the girls are pushed to be torched with their husband. You see this system and it only few years back and even sometime we see this type of activities among some Hindus.

But you are referring an event more than 1400 years ago and do you have any idea how they treat women that time. They just bury their new born baby girl alive.

Anyway, some of the activities that our prophet does but never order others to do the same and those things are not Ibadat. For example, marrying an 8 years girl is not Sunnah. Sunnah is you should not be unmarried for a long time because this will lower your gaze.

So, I think you realize the points and if intentionally someone blames our prophet without knowing him then Allah promise in the Quran hell fire is waiting for them and they will get the justice insAllah.

May Allah show you the correct path even if you are non-muslim. Ameen.

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৬

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
I am convinced with you comments that our prophet did some thing those are not Ibadat, meaning that we should not follow all of his works as Sunnah. If Allah is the supreme power and Muhammad is the person without any fault, then why he made those mistakes?

৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২১

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: তুমি একজন হিন্দু, এরা মুসলিমদের অবমাননা করার জন্য সকল পথেই চেষ্টা করে। কিন্তু তোমাদের কার যেন হাজার খানেক বৌ ছিল তার কথা কউ না ক্যান মশায়??

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৭

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

সত্য পথের যাত্রীদের একাধিক বৌ থাকলে দোষ হয় না, খলিফাদের ঘর ভর্তি উপপত্নি থাকলে দোষ হয় না! কেন হয় না?

৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২২

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: চিতায় তুলে দেয়া হতো যখন মৃত স্বামীর সাথে যুবতী কোন বৌকে তখন সেগুলি অনেক প্রশংসনীয় তাই না?

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

না, সেইটা আরেকটা অমানদিক ব্যবস্থা ছিল। আর সেইটা করেছিল যারা তারা তো সেই পদ্ধতি ধরে রাখতে পারে নাই।

যুদ্ধে ধৃত বন্দিনীদের আটক করেই মৃত স্বামীর লাশের পাশে যৌন উপভোগের মতই তা নির্মম।

৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৫

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:



চাচা আপ্নের কি মাইয়া আছে নি ? ছুডু টুডু তাইলে আই ও পঞ্চাশে যাইয়া লই নিকার প্রস্তাব দিমু নে

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ভাইস্তা, তুমার আগেই তো আমার মাইয়ারে আমার চাচাতো ভাইয়ের লগে বিয়া দিয়া দিমুনে। তুমি তো সিরিয়ালে পিছায়া পড়স অলরেডি!

১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৫

সুলাইমান হাসান বলেছেন: আবার ক্যাচাল X( X( X( X(

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ক্যাচাল না রে ভাই, ক্যাচাল ডা হৈছে সেই ১৪০০ বচ্ছর আগে। এখন কৈলেই তো আমি খারাপ লুক!

১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

এস. এম. রায়হান বলেছেন: আপনার [কাল্পনিক] ধার্মিক বন্ধুকে এখানে নিয়ে আসেন। তার সাথেই কথা বলি। আপনার মতো ছুপা নিকের কারো সাথে যুক্তি দিয়ে লাভ নাই। যুক্তিতে হেরে গেলে পরের দিন আরেক ছুপা নিকে আবারো বানোয়াট কাহিনী ফেঁদে পোস্ট দেবেন।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ছুপা নিক আমাদের নাই। যাদের ছুপা নিক আছে, তারাই ছুপা নিকের গন্ধ খুঁজে বেড়ায়। কাহিনী তো ১৪০০ বছর ধরে সবাই জানে, এখানে বানোয়াট কোন কাহিনী তো বলা হয় নাই।

এইসব কথা বলা মাত্রই আপনাদের মত ছুপা নিকের লোকদের শরীর জ্বলে ক্যান?

১২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৮

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: দেখুন ইসলাম নিয়ে একজন অমুসলিমের (আপনি যেই ধর্মেরই হন না কেন) কোন কিছু না জেনে উদ্ভট পোস্ট দেয়া কিন্তু ঠিক না। "বিবাহের ফিকহ" নিয়ে কি পড়াশোনা করেছেন বা একজন ইসলামিক স্কলারের কাছে এই সম্পর্কে মতামত জেনেছেন কি??

এসব না করে শুধু শুধু হীন উদ্যেশ্য পোস্ট দেয়া কিন্তু ঠিক না। আপনি অমুসলিম বলে ইসলাম সম্পর্কে ধোয়াটে ধারনা নিয়ে এইরকম পোস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

ধন্যবাদ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আপ্নে জানেন তো? তাইলে এই খানে বয়ান কৈরা গেলেই তো ভালো হৈত।

১৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

আদৃতা হাসান বলেছেন: সবকিছু সবার জন্য না। প্রতিটা ঘটনার কারন আলাদা। নবী(সা:) জীবনে তো আরো অনেক কিছু করেছেন। সব বাদ দিয়ে এটা নিয়ে কেন ব্যস্ত হলেন ভাই। বাদ দিন না।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৬

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
প্রতিটি ঘটনার পেছনে কোন না কোন কারন আছে। আর প্রতিটি কারনের জন্য ঘটনাগুলো আমাদের জন্য অনুকরনীয়। আপ্নে বললেন যে সবকিছু সবার জন্য না। ঠিক আছে। তাইলে ইসলাম ধর্মে অনেক বি না ধি বিধান মানলেও চলবে বলে ধরে নিচ্ছি।

১৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪১

রবিউল ৮১ বলেছেন: এস. এম. রায়হান বলেছেন: আপনার [কাল্পনিক] ধার্মিক বন্ধুকে এখানে নিয়ে আসেন। তার সাথেই কথা বলি। আপনার মতো ছুপা নিকের কারো সাথে যুক্তি দিয়ে লাভ নাই। যুক্তিতে হেরে গেলে পরের দিন আরেক ছুপা নিকে আবারো বানোয়াট কাহিনী ফেঁদে পোস্ট দেবেন।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৬

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ছুপা নিক আমাদের নাই। যাদের ছুপা নিক আছে, তারাই ছুপা নিকের গন্ধ খুঁজে বেড়ায়। কাহিনী তো ১৪০০ বছর ধরে সবাই জানে, এখানে বানোয়াট কোন কাহিনী তো বলা হয় নাই।

এইসব কথা বলা মাত্রই আপনাদের মত ছুপা নিকের লোকদের শরীর জ্বলে ক্যান?

১৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৫

আদৃতা হাসান বলেছেন: ওহ, বিসর্গ আর ) মিলে তো স্মাইলি হয়ে গিয়েছে :(
মুছে দিন না হয় কমেন্ট টা।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৭

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


আমি এই সমস্যাটা জানি, সো ডোণ্ট ওরি।

১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬

লজিক মানুষ বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইল দেখে তো মনে হয় আপনি একজন শিক্ষিত লোক। এই ধরনের নিম্ন মানের চিন্তা মাথায় আসে কি করে? সারা জিবন কি এই শিখেছেন? X( X( X( X(

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
এইতো ভাই লাইনে আসলেন। আমি তো ১৪০০ বছর আগেকার বিভিন্ন কর্মকান্ড এখন ফলো করার চেষ্টা করি, যেগুলাকে ধর্মে "সুন্নত" বলে চালানো হয়। এই ঘটনাটাও তেমন একটা সুন্নত। পালন করলে সোয়াব পাওয়া যাবে।

আপনার কথায় বোঝা গেল, ইসলামের সব কিছুই পালন করতে নেই। কোন কোন সুন্নত পালন করতে নেই, তার একটা লিস্ট পেলে মন্দ কিন্তু হতো না।

১৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৭

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন:
এই পোস্ট ব্যন্ড করা হোক ইসলামের মুল ধারনা কে বিকৃত ব্যখ্যা করা হয়েছে । কারও ধর্মানুভুতিতে আঘাত করার অধিকার লেখকের নাই । এই লেখার পাল্টা যুক্তি অনেক আছে । কিন্তু লেখক এত বড় মুর্খ যে কোন যুক্তি তার মাথায় ঢুকবে না ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ইসলামের কোন মূল ধারনাকে বিকৃত করা হয়েছে?

ইসলামের ইতিহাসে কি ৫২ বছরের কোন ব্যক্তির সাথে ৬ / মতান্তরে ৯ / মতান্তরে ১৪ বছরের কোন মেয়ের কি বিয়ে হয় নাই? আর সেই ব্যক্তির কাজকে কি আমরা আজও সুন্নত হিসাবে পালন করছি না?

যদি না হয়ে থাকে, তা হলে অবশ্যই এই পোস্ট ডিলিট করা উচিত।

১৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৯

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: এই পোস্ট ব্যন করা হোক ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

কারন বলুন। গায়ের জোরে তো আর কিছুই হয় না ভাই। যুক্তি দিয়ে কথা বলুন। এই পোস্টে কোথায় তথ্য বিকৃতি আছে দেখিয়ে দিন।

১৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২০

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: এই পোস্ট ব্যন করা হোক

এই পোস্ট ব্যন্ড করা হোক ইসলামের মুল ধারনা কে বিকৃত ব্যখ্যা করা হয়েছে । কারও ধর্মানুভুতিতে আঘাত করার অধিকার লেখকের নাই । এই লেখার পাল্টা যুক্তি অনেক আছে । কিন্তু লেখক এত বড় মুর্খ যে কোন যুক্তি তার মাথায় ঢুকবে না ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আগে আপনার পক্ষের কারন বলুন। গায়ের জোরে তো আর কিছুই হয় না ভাই। যুক্তি দিয়ে কথা বলুন। এই পোস্টে কোথায় তথ্য বিকৃতি আছে দেখিয়ে দিন।


ইসলামের কোন মূল ধারনাকে বিকৃত করা হয়েছে?

ইসলামের ইতিহাসে কি ৫২ বছরের কোন ব্যক্তির সাথে ৬ / মতান্তরে ৯ / মতান্তরে ১৪ বছরের কোন মেয়ের কি বিয়ে হয় নাই? আর সেই ব্যক্তির কাজকে কি আমরা আজও সুন্নত হিসাবে পালন করছি না?

যদি না হয়ে থাকে, তা হলে অবশ্যই এই পোস্ট ডিলিট করা উচিত।

২০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩০

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: এই পোস্ট ব্যন করা হোক

এই পোস্ট ব্যন্ড করা হোক ইসলামের মুল ধারনা কে বিকৃত ব্যখ্যা করা হয়েছে । কারও ধর্মানুভুতিতে আঘাত করার অধিকার লেখকের নাই । এই লেখার পাল্টা যুক্তি অনেক আছে । কিন্তু লেখক এত বড় মুর্খ যে কোন যুক্তি তার মাথায় ঢুকবে না ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আগে আপনার পক্ষের কারন বলুন। গায়ের জোরে তো আর কিছুই হয় না ভাই। যুক্তি দিয়ে কথা বলুন। এই পোস্টে কোথায় তথ্য বিকৃতি আছে দেখিয়ে দিন।


ইসলামের কোন মূল ধারনাকে বিকৃত করা হয়েছে?

ইসলামের ইতিহাসে কি ৫২ বছরের কোন ব্যক্তির সাথে ৬ / মতান্তরে ৯ / মতান্তরে ১৪ বছরের কোন মেয়ের কি বিয়ে হয় নাই? আর সেই ব্যক্তির কাজকে কি আমরা আজও সুন্নত হিসাবে পালন করছি না?

যদি না হয়ে থাকে, তা হলে অবশ্যই এই পোস্ট ডিলিট করা উচিত।

২১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৮

কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: @ লেখক: আমি অন্ততঃ ১৫ টি যুক্তিপূর্ণ কারন দেখাতে পারি। পরে পোষ্ট করছি।

তার আগেঃএক্স ফ্যাক্টরঃ আপনি কি সৃষ্টিকর্তা? যে সৃষ্টি করবেন?
মাফ করবেন ভাই, যে পদ্ধতির কথা আপনি বলছেন, সেভাবে সাধারনত সৃষ্টি হয়না। আপনার মত অস্বাভাবিক প্রাণী হয়ত ওভাবে হয়, আমার জানা নাই।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

আমি সৃষ্টি নিয়ে কিছুই বলি নাই। দয়া করে আরেকবার পড়ে দেখবেন কি আমার লেখাটা?

২২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৮

কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: @ লেখক: আমি অন্ততঃ ১৫ টি যুক্তিপূর্ণ কারন দেখাতে পারি। পরে পোষ্ট করছি।

তার আগেঃএক্স ফ্যাক্টরঃ আপনি কি সৃষ্টিকর্তা? যে সৃষ্টি করবেন?
মাফ করবেন ভাই, যে পদ্ধতির কথা আপনি বলছেন, সেভাবে সাধারনত সৃষ্টি হয়না। আপনার মত অস্বাভাবিক প্রাণী হয়ত ওভাবে হয়, আমার জানা নাই।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

আমি সৃষ্টি নিয়ে কিছুই বলি নাই। দয়া করে আরেকবার পড়ে দেখবেন কি আমার লেখাটা?

২৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩১

কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: আপনার ব্লগ দেখলাম। আপনি তো দেখছি, রসিকতার উদ্দেশ্য নিয়ে পোষ্টটি দেয়েছেন। যুক্তিপূর্ণ কারনের জন্য নয়!!
তারপর সেই ভাষায় বোলব, যা আপনি বুঝবেনঃ

১। মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে বিয়ের আগে আয়েশা (রাঃ) এর একটি বিয়ে ঠিক হয়েও ভেঙ্গে গিয়েছিল। এর মানে কি?

এর মানে হল বাল্য বিবাহ সে সময়ে স্বাভাবিক একটি প্রথা ছিল। ১৪০০ বছর আগে ভাই কেউ এটাকে অনৈতিক মনে করত না।

আমাদের এ অঞ্চলে তো গৌরিদানও বৈধ ছিল! আজ আছে? আশা করি গৌরিদান কি টা বোঝেন।

সময়ের সাথে সমাজ বদলায়।

২। এটি ছিল একটি ঐশ্বরিক দিক নির্দেশনা। সুতরাং এটি ছিল অবশ্য কর্তব্যঃ নিচের হাদিসটি পড়ুন।

Narrated ‘Aisha:
That the Prophet said to her, “You have been shown to me twice in my dream. I saw you pictured on a piece of silk and some-one said (to me). ‘This is your wife.’ When I uncovered the picture, I saw that it was yours. I said, ‘If this is from Allah, it will be done.” {Bukhari :: Volume 5 :: Book 58 :: Hadith 235}

অন্য কারনগুলোও বলতাম, কিন্তু অনর্থক টাইপ করা হবে।
আর আপনার জন্য বলছি, বাল্য বিবাহ এখনকার আইনে আপনার জন্য অপরাধ হবে। জেলে যাবেন যদি ব্লগাররা জানতে পারে :)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ইসলাম ইসলাম করেন, আর এখন বলছেন বাল্য বিবাহ এখনকার আইনে অপরাধ। ধর্ম আগে না কুফুরি কানুন আগে?

অন্যগুলো লিখেন নাই, কেননা সেইগুলাতে তেমন কোন লজিক নাই আপনার। লজিক থাকলে আপনিও অন্য ধর্মকারিদের মত ছেড়ে কথা বলতেন না।

২৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৬

আমি মুখতার বলেছেন: মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাথে বিয়ের আগে আয়েশা (রাঃ) এর একটি বিয়ে ঠিক হয়েও ভেঙ্গে গিয়েছিল। এটা জানতাম।

আমাদের দেশের দুর্বল মেয়েরা(আরব্দের তুলনায়) ৮-৯ বছরে বিয়ে করত। আর সবাই কি আপনাদের মত গাঞ্জুত্তি যে বিয়া করসি তো খায়া লাইসি টাইপের হবে???

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

বিয়া করলে দোষের কিছুই নাই। মেয়েদের সব ধর্মেই নীচু করে দেখা হয়েছে। ইসলাম সেই তুলনায় একটু সন্মান দিয়েছে। কিন্তু তারপরেও মেয়েদের অনেক বিধি নিষেধ দিয়ে ঘরের ভেতরে বন্দী করে রাখা হয়েছে। এখন মেয়েরা কিছু করতে গেলেই ধর্মে এইটা নিষেধ, ঐটা নিষেধ টাইপের কথা শোনা লাগে।

আর ধর্মের অনেক কথাই উত্তম, কিন্তু সব কথাই যে উত্তম হবে, তা আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি না। মেয়েদের ব্যাপারে সব ধর্মই অত্যন্ত কঠোর।

২৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:০১

জেরী বলেছেন: আজব তো....আপনি সাইকো নাকি?আপনার যে মানসিকতা সেই বিবেচনায় আপনার চিড়িয়াখানায় বাস করাটাই অতি উত্তম

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আমি ক্যান চিড়িয়াখানায় যাবো? কোন কিতাবে কম বয়েসি মেয়ে বিয়া করা নিষেধ করা হৈসে, বলবেন না? ধর্মের প্রচারক যা করে গেছেন, তা করতে পারলে সোয়াব পাওয়া যায়, আর আপনি বলছেন যে আমাকে চিড়িয়াখানায় যেতে হবে?

আশ্চর্য তো :) :)

২৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৭

শিপু ভাই বলেছেন:
১৪০০ বছর আগের কথা বাদ দেন। মাত্র ৬০/৭০ বছর আগেও বাংলাদেশ ও এই উপমহাদেশে ৭/৮/৯ বছরের মেয়েদের অহরহ বিয়ে হত। সব ধর্মেই। তো কি হইছে???

আর আপ্নে যেই কথা জানতে চাইছেন তার জবাব- আপনি আপনার বন্ধুর কন্যাকে বিয়ে করতে পারেন। কোন সমস্যা নাই। যদি সে ১৮ বছরের নিচে হয় তাহলে আপনার গুনাহ হবে না কিন্তু বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে দন্ডনীয় অপরাধ হবে!!!

ইসলামে বাল্যবিবাহের অনুমোদন আছে। কিন্তু আপনাকে বাল্যবিবাহ করতেই হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নাই।


১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
শিপু ভাই, আপ্নেই প্রথম একটা সঠিক উত্তর দিলেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১০

আমি মুখতার বলেছেন: এইখানেই তো ভুল করলেন। কুরআন ও হাদিসে বলা আছে মেয়েরা তাদের কাজ করতে পারবে পর্দা রেখে। এখন পর্দা মানেই তো ঘরের ভেতর বন্দি থাকা না। এই আয়েশা (রাঃ) ছিলেন অনেক হাদিস প্রণয়নকারী, তিনি তো পর্দার মধ্যে ছিলেন। তার কাজ কি আমরা দেখছি। নারি এমনকি অনেক পুরুষদের থেকেও আয়েশা (রাঃ) অনেক বিদুষী ছিলেন। আপনি যে বলেছিলেন ধর্মের কিছু না কিছুর কারণ থাকতে হবে, এটা একটা বড় কারণ। আয়েশা (রাঃ) অনেক বছর মুহাম্মাদ (সাঃ) এর সাথে ছিলেন ও অনেক কিছু জেনেছেন ও সহিহভাবে বুঝেছেন। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন কেন নবী (সাঃ) উনাকে বিয়ে করেছিলেন। আরেকটা কারণ, যেহেতু আয়েশা (রাঃ) এর বিয়ে ভেঙ্গে যায়, ফলে হ্যত পরে তাকে কেউ বিয়ে করতে রাজি হত না। সবশেষে, আপনি এমন কোন প্রমান দেখাতে পারবেন যে আয়েশা (রাঃ) কে জোর করে বিয়ে করা হয়েছিল? পারবেন না। এতে প্রমানিত হয় আয়েশা (রাঃ) বিয়েতে সম্মত ছিলেন। এখন আপনি বলতে পারেন , আয়েশা (রাঃ) সম্পদের লোভে বা ক্ষমতার লভে বিয়ে করেছিল। সত্যি কথা বলতে মহানবি (সাঃ) গরিব ছিলেন। অনেক দিন তিনি উপোষ করে কাটাতেন। এখন বলুন, আর কোন সন্দেহ আছে?

আর কিছু বলি, উহুদ যুদ্ধে একজন নারি তীরন্দাজও ছিল। সম্পদের হিসেবে একজন মেয়ে তার ভাইয়ের চেয়ে অনেক বেশি পায়। স্বামীর স্ত্রীর সম্পত্তির উপর কোন অধিকার নেই আরও অনেক কিছু বলা যায়। পর্দার মধ্যে থেকে বেগম রোকেয়া বা সুফিয়া কামাল যা লিখেছিল, আজকের পর্দার বাইরে কোন মহিলা কবি কি তাদের ধারে- কাছেও পউছাতে পেরেছে? আসলে পর্দা কোন বাধা না। কার মধ্যে যদি প্রতিভা থাকে তবে তা এম্নেই আসবে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৬

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

একজ্যাক্টলি! এইতো সত্য কথা বের হচ্ছে।
তবে ধর্মের সব কথাই যে উত্তম, তা কিন্তু সঠিক না। তাই না ভাইজান?

আর দীর্ঘদিন কারো সাথে থাকলে তার সমন্ধে অনেক কিছুই জানা যায়। আয়েশার স্বামীর তো আরো অনেক স্ত্রী ছিল, অন্য অর্থে আয়েশার আরো অনেক সতীন ছিল, তারা কিন্তু তাদের স্বামীকে বেশি পায় নাই। তাই তাদের থেকে তেমন হাদিস পাওয়া যায় নাই।

অথবা এমন হতে পারে, আয়েশার বাবা তার স্বামীর মৃত্যুর পরে ক্ষমতাসীন হয়েছিল বলেই তার গুরুত্ব অনেক বেশি। আর সেই কারনে পরবর্তীকালে সে তার ভাইদেরসহ আলীর বিরুদ্ধাচারন করার সাহসও পেয়েছিল!

২৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৪

আন্ডারটেকার বলেছেন: এই লোকতো সিরিয়াসভাবে সাইকো।

১. বন্ধুর বাচ্চা মেয়ের দিকে খারাপ দৃষ্টি দিয়েছে।
২. সেটা হাসিল না করতে পেরে ইসলামকে অবমাননা করে পোষ্ট দিয়েছে।
৩. লেখকের এই জবাবটা দেখেন : লেখক বলেছেন:

ভাইস্তা, তুমার আগেই তো আমার মাইয়ারে আমার চাচাতো ভাইয়ের লগে বিয়া দিয়া দিমুনে। তুমি তো সিরিয়ালে পিছায়া পড়স অলরেডি!


এ লোক একটা সাইকো এবং বিকৃতরুচির লোক। ঘেন্না লাগছে তোকে। থুঃ....

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
সাইকো আমি ক্যান?

আমি দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মের ইতিহাস থেকে দুইটি ঘটনার যের টেনেই কথাগুলো বলেছি।

নিজের চাচাতো ভাইয়ের সাথে নিজের মেয়ের বিয়ে কি ইসলামের ইতিহাসে হয় নাই? তাইলে সেই মেয়ের পিতাটা কি সাইকো না?

৫২ বছরের কোন পুরুষ কি তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর ল্পম বয়েসি মেয়েকে বিবাহ করে নাই? সে কি সাইকো না?

যদি এই ঘটনার জন্য এই লেখার পাত্রদেরকে ঘেন্না লাগে, তা হলে তো ১৪০০ ব্ছরের আগেকার এইসব ঘটনার জন্যও তো ঘেন্না লাগতে হবে।

২৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৫

আমি মুখতার বলেছেন: আগের কমেন্টে কিছু বানান ও শব্দ ব্যাড পরেছে। ঠিক করে দিচ্ছি।

এইখানেই তো ভুল করলেন। কুরআন ও হাদিসে বলা আছে মেয়েরা তাদের কাজ করতে পারবে পর্দা রেখে। এখন পর্দা মানেই তো ঘরের ভেতর বন্দি থাকা না। এই আয়েশা (রাঃ) ছিলেন অনেক হাদিস প্রণয়নকারী, তিনি তো পর্দার মধ্যে ছিলেন। তার কাজ আমরা দেখছি। নারি এমনকি অনেক পুরুষদের থেকেও আয়েশা (রাঃ) অনেক বিদুষী ছিলেন। আপনি যে বলেছিলেন ধর্মের সব কিছুরই না কারণ থাকতে হবে, এটা একটা বড় কারণ। আয়েশা (রাঃ) অনেক বছর মুহাম্মাদ (সাঃ) এর সাথে ছিলেন ও অনেক কিছু জেনেছেন ও সহিহভাবে বুঝেছেন সাথে আয়েশা (রাঃ) ছিলেন খুব বুদ্ধিমান। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন কেন নবী (সাঃ) উনাকে বিয়ে করেছিলেন। আরেকটা কারণ, যেহেতু আয়েশা (রাঃ) এর বিয়ে ভেঙ্গে যায়, ফলে হয়ত পরে তাকে কেউ বিয়ে করতে রাজি হত না। সবশেষে, আপনি এমন কোন প্রমান দেখাতে পারবেন যে আয়েশা (রাঃ) কে জোর করে বিয়ে করা হয়েছিল? পারবেন না। এতে প্রমানিত হয় আয়েশা (রাঃ) বিয়েতে সম্মত ছিলেন। এখন আপনি বলতে পারেন , আয়েশা (রাঃ) সম্পদের লোভে বা ক্ষমতার লভে বিয়ে করেছিল। সত্যি কথা বলতে মহানবি (সাঃ) গরিব ছিলেন। অনেক দিন তিনি উপোষ করে কাটাতেন। এখন বলুন, আর কোন সন্দেহ আছে?

আর কিছু বলি, উহুদ যুদ্ধে একজন নারি তীরন্দাজও ছিল। সম্পদের হিসেবে একজন মেয়ে তার ভাইয়ের চেয়ে অনেক বেশি পায়। স্বামীর স্ত্রীর সম্পত্তির উপর কোন অধিকার নেই আরও অনেক কিছু বলা যায়। পর্দার মধ্যে থেকে বেগম রোকেয়া বা সুফিয়া কামাল যা লিখেছিল, আজকের পর্দার বাইরে কোন মহিলা কবি কি তাদের ধারে- কাছেও পউছাতে পেরেছে? আসলে পর্দা কোন বাধা না। কার মধ্যে যদি প্রতিভা থাকে তবে তা এম্নেই আসবে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
দরকার ছিল না, যা লিখেছেন তা পাঠযোগ্য ছিল।

৩০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৫

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: যাক! অনেকদিন পর, আরেকজন চুলকানিযুক্ত নাস্তিক দেখলাম। দেখি, কত গদাম সহ্য করতে পারেন। চুলকানি ছাড়া নাস্তিকতা ধারণ করা যায়না? আমি দেখি পারি :(


আর আপনি হিন্দু হলে, আপনার ধর্মের মানুষদের কাছে গিয়ে এই পোষ্টের কথা বলেন। দেখবেন, তারা আপনাকে লাথির উপর রাখবে। নিজের ধর্মের প্রতি ভালোবাসা সবার থাকে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আপনার একটা কথার সাথে আমি একমতঃ "নিজের ধর্মের প্রতি ভালোবাসা সবার থাকে। "

৩১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৫

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: রিভার্স খেলতাছেন মনে হয় !! X(

ইসলামে কি বলতেছে সেইটা বিবেচনা করার মত মানসিক পরিপক্বতা আপনার নাই। বেটার হয় আয়নায় নিজের চেহারাটা আরেকবার দেখেন। কবে যে নিজের নাতিনের বান্ধবীরে বিয়া করতে চাইবেন আল্লাহ মালুম !!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

আমারে দুষ দিয়েন না। আমি নাদান মানুষ। ১৪০০ বছর আগেকার ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতাসি মাত্র।

৩২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৬

আমি মুখতার বলেছেন: আপনার পোষ্ট ও কিছু মন্তব্য পড়ে বুঝতে পারছি, আপনাকে বলে কোন লাভ হবে না।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

নিজদের গুষ্ঠির লোকদের বুঝান যে ইসলাম পালন কর্তে হৈলে চোক্ষে ঘোড়ার ঠুলি লাগাতে হবে, আর অন্ধভাবে অনুকরন করতে হবে। নাইলে হেগোর একবার চোখ ফুটলে ধর্ম ব্যবসা আপনার কিন্তুক মাইর যাবে!

১৪০০ বছর আগের সহিহ কাজকে আপ্নে অনুমোদন দেন কি না তাই বলেন একবার!

৩৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৩

আত্নভোলা বলেছেন: এই ঘটনা নিয়ে অনেক ব্যাখ্যা আছে এবং ভাল করে বিশ্লেষন করলে পাওয়া যায় যে নবী(স) সাথে আয়শা(র) বিবাহের সময় উনার বয়স কখনোই ৮ বছর ছিল না। দয়া করে একটু পড়াশোনা করুন জানতে পারবেন।

আর সব থেকে বড় কথা হচ্ছে যে মানুষ টার দেখানো পথ আজ হাজার বছর পরেও অবিকৃত রয়েছে এবং আজও যে মানুষ টা কে সবাই যে পরিমান শ্রদ্ধা করে টা অন্য কোন ধর্ম প্রচারক পেয়েছেন বলে মনে হয়না তাকে নিয়ে যে কোন কথা বলার আগে ভাল করে জেনে বলা উচিৎ।

আপনার জন্য করুনা হচ্ছে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আমি তো ৮ বছর বয়েস ছিল তা বলি নাই। দেখুন ৬ থেকে ১৪ পর্যন্ত বিভিন্ন কিতাবে উল্লেখ আছে। গড় করলে ( ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪ ) ১০ আসে।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, উনার দেখানো পথেই সবাই হাটছে আজকেও। তাই উনার কাজগুলোও সহিহ। সেই একই পথে আমি হাটতে চাইলে এত বাধা দেন ক্যান?

ধর্ম এবং উনার দেখানো পথ কি খুবই খারাপ? ৫২ বছর বয়েসে কম বয়েসি (এখানে ১০-১১ বছর বলা হচ্ছে ) একটা মেয়েকে বিয়ে করা কি খারাপ?

না কি ইসলামের ইতিহাসে এই ঘটনাটি ভুলভাবে উদ্ধৃত করা হয়েছে?

৩৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫০

সবুজ মহান বলেছেন: একটা কথাই বলতে পারি
স্টুপিড একটা পোস্ট দিছেন

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
স্টুপিড ক্যান? ভুল কোথায় বললেন না তো!

আওনি কি ইসলামের ইতিহাস বা হাদিস থেকে বলতে চাইছেন যে ৫২ বছরের কেউ ৬ / মতান্তরে ৯ / মতান্তরে ১৪ বছরের কোন মেয়েকে বিয়ে করে নাই?

স্টুপিডিটা সেই সময়েই হয়েছে। আমরা অনুকরন করতে গেলেই সব দোষ হবে কেন?

৩৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০০

গ্যাম্বলার বলেছেন: ওকে, চুলকাইতে থাকো...........

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

আমি গ্যাম্বলিং করি না -- ঐটা হারাম, তাই চুল্কাইতেও পারি না!

৩৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৫১

কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: নিষ্‌কর্মা, আপনার মধ্যে অনুধাবন শক্তির বেশ অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। আমার প্রথম কমেন্ট টি এক্স ফ্যাক্টর নামের ব্লগারের একটি নোংরা কমেন্টের প্রতিবাদে ছিল, যা আপনি মুছে দিয়েছেন।

উনি আপনার পশ্চাতদেশ ব্যবহার করে নতুন প্রজাতি সৃষ্টির তালে ছিলেন।

আমার দ্বিতীয় কমেন্টটি পড়ুন, এবং ভালো করে ভাবুন।
আপনার উত্তর নিশ্চয় পাবেন :)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
সেই মন্তব্যটি মোছা হয় নাই?

৩৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৪

আমি মুখতার বলেছেন: মূর্খ, আয়েশা (রাঃ) ছিলেন হজরত আলি (রাঃ) এর শাশুড়ি। আর আয়েশা (রাঃ) কারো প্রতি বিরুদ্ধাচরণ করেন নি, শুধু একটা ভুল বুঝা বুঝি হয়েছিল। জঙ্গে জামাল এর কাহিনি পড়লে বুঝবেন।

আর আপনার মাথায় যে ঘিলুর অভাব আছে তা দেখা যাচ্ছে। একটা ক্লাসে সব ছাত্র সমান সময় পেলেও যে সবচেয়ে বুধিমান ও মনযোগী সেই ১ম হয়। আর মহানবী(সা:) সব স্ত্রীদের সমান খেয়াল নিতেন এটা তার জীবনী পরলেই জানা যায়। তিনি এও বলেছেন সব স্ত্রীর সাথে সমান খেয়াল নিতে। এখন আয়েশা (রাঃ) বুদ্ধিমতি ও বিদুষী ছিলেন বলেই তা করতে পেরেছিলেন। অন্য স্ত্রীরাও হাদিস প্রণয়ন করেছে কিন্তু উনার মত পারে নি। আপনার বোঝার অনেক সমস্যা আছে দেখি।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


আলির শ্বাশুড়ি ছিল আয়েশা, সম্পর্কের হিসাবে তাই হয়। তাদের ভেতরে হয়েছিল সামান্য ভুল বুঝাবুঝি। এখন তো সামান্য ভুল বুঝাবুঝিই বলবেন। কেননা মূল ইতিহাস তো অন্য দিকের কথা বলে। আর তা বললে তো ইসলামের ফার্ষ্ট ফ্যামিলির অনেক গুপ্র কথাই বের হয়ে আসবে। ক্ষমতার দ্বন্দ পারিবারিক স্থিতিশীলতাকে ভেঙ্গে দিয়েছিল সেই শুরু থেকেই। আর সেই নাটের গুরু কে চিলেন?


ইসলামের ইতিহাস পড়বেন আপনি। মদিনায় মাইগ্রেট করা কুরাইশদের দিন যাপন কষ্টকর হয়ে পড়লে তাদের একটু আধটু ডাকাতি করার অনুমতিও দেওয়া হয়েছিল। যে জন্য তারা মক্কাগামী বাণিজ্য কাফেলার উপরে আঘাত করত। ধর্মের নামে এর কি ব্যাখ্যা দেওয়া হয় এখন?

৩৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫১

মুনিম সিদ্দিকী বলেছেন: এই কাহিনী তো চার্বাকের ! আপনি কি চার্বাক না তাঁর বলা সে কাহিনী নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন?

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


১৪০০ বছর আগের কোণ ঘটনা যদি ধর্মের পর্দার আড়ালে পবিত্র হয়, তা হলে কেন এই যমানায় আমাদের কেউ তাদের বন্ধুর কন্যাকে শাদি করতে গেলে সমস্যা হবে?

৩৯| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫২

দীপ জ্বেলে যাই বলেছেন: @মুনিম সিদ্দিকী, চার্বাকটা কে? গল্প ফাদায়তো তারা বহুত ওস্তাদ!

৪০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৪

দীপ জ্বেলে যাই বলেছেন: @লেখক,
আপনার মনমানসিকতার সাথে এক প্রজাতির মানুষের মিলে যায়। তাদের কাহিনী এখানেঃ

মুক্তমনার ব্যবচ্ছেদ!

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


মুক্তমনারা আমার চেয়েও অনেক মুক্ত মনের মানুষ। উনাদের ধারে কাছেও আমি যেতে পারি না। তবে আমার মতের কথা আমি আমার মত করে বলি। আমার মানসিকতা উনাদের মত না। আমি কয়েকটা ক্ষুদ্র ব্যাপার নিয়ে অনেক ধন্ধের ভেতরে আছি।

৪১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১

আমি মুখতার বলেছেন: আপনার ইতিহাস জ্ঞান নিয়ে আমার প্রব্ল সন্দেহ আছে।
এখন তো সামান্য ভুল বুঝাবুঝিই বলবেন। কেননা মূল ইতিহাস তো অন্য দিকের কথা বলে। আর তা বললে তো ইসলামের ফার্ষ্ট ফ্যামিলির অনেক গুপ্র কথাই বের হয়ে আসবে। ক্ষমতার দ্বন্দ পারিবারিক স্থিতিশীলতাকে ভেঙ্গে দিয়েছিল সেই শুরু থেকেই। আর সেই নাটের গুরু কে চিলেন?

আপনি যখন জানেন তো বলেন না কেন?



মদিনায় মাইগ্রেট করা কুরাইশদের দিন যাপন কষ্টকর হয়ে পড়লে তাদের একটু আধটু ডাকাতি করার অনুমতিও দেওয়া হয়েছিল। যে জন্য তারা মক্কাগামী বাণিজ্য কাফেলার উপরে আঘাত করত। ধর্মের নামে এর কি ব্যাখ্যা দেওয়া হয় এখন?



মদিনার এলাকা ডিয়ে কুরাঈশরা অস্ত্র নিয়ে যেত আর উনারা হাত- পা গুতিয়ে বসে থাকত, এইটাই আপনার কথা , নাকি???
একবার একটি টহল দলের সাথে কুরাইশ কাফেলার মারামারি হয়েছিল যার জন্য ঐ টহল দলের শাস্তি ও কুরাইশদের রক্তের বিনিময়ে মূল্য দেয়া হয়েছিল। এইটা মুহানবি (সাঃ) এর জীবনী পরলেই জানা যায়। এইডাতেও আপনাদের চুলকানি?????

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:২২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আপনার সাথে তর্ক করতে ভালো লাগছে না, কেননা আপ্নে তর্ক করার নামে মূল বিষয় থেকে অনেক দূরে নিয়ে যাচ্ছেন। মূল বিষয় ছিল যে একজন বয়স্ক মানুষ কি তার বন্ধুর কম বয়েসি কন্যাকে বিয়ে করতে পারবে কি না। সেই পথে হাঁটলে অনেক সমস্যা আছে আপনাদের তাই অন্য কথা টেনে এনে কথা প্যাচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

আর ভাই ইতিহাস আমরা লিখি না, লেখে আপনের মত লোকেরা। সো আপনে সেই ইতিহাস বললে দ্বীন ও দুনিয়ার অনেক লাভ হপে।

৪২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৩৩

বিভ্রান্ত নাগরিক বলেছেন: ভাই আপনেত তাও আপনার বন্ধুর মেয়েকে বিয়ে করতে চাইছেন। আমার চেনা জানা আরেকজনের অবস্থাত আরো খারাপ। সেই লোকের কোনও ছেলে সন্তান ছিলনা বলে একটা গরীব ছাওয়ালরে পালক নিয়া পালছে। এখন সেই ছাওয়ালের বিয়া দিছে অতি সুন্দরী এক মহিলার সাথে। কিন্তু ইদানিং সেই পালক পূত্র বধুকে দেখে তার মাথার ঠিক থাকেনা। সেইটা তার পালক পুত্র টের পেয়ে গেছে এবং তার পালক পিতার প্রতি কৃতজ্ঞতার চিহ্ন স্বরুপ সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সে তার বউকে তালাক দিবে এবং অতঃপর তার পালক পিতা তাকে বিয়ে করবে। কিন্তু এই ঘটনা আশেপাশের লোকজন জেনে যাওয়ায় এখন সমাজ তাদের একঘরে করেছে, যদিও শরিয়ত মতে এতে দোষের কিছু নাই, বরং এইটা সুন্নত।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
হে হে হে

৪৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:২০

কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: @বিভ্রান্ত নাগরিক : প্রথমতঃ মোহাম্মদ (সাঃ) কিন্তু ঐশ্বরিক নির্দেশ পেয়েছিলেন। সুতরাং এটি ছিল তাঁর জন্য অবশ্য কর্তব্য।

দ্বিতীয়তঃ এই ঘটনা যখন ঘটেছিল তখন যায়নাব (রাঃ)-এঁর বয়স হয়েছিল ৩৯ বছর।

এছাড়া, যায়নাব বিনত জাহাশ (রাঃ) (জন্ম - ৫৮৮ খৃঃ) ছিলেন মক্কার সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশের বিখ্যাত বনি হাশেম গোত্রের জাহাশ পরিবারের মেয়ে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি মোহাম্মদ (সাঃ)-এঁর আপন ফুফু, উমাইমাহ বিনত আব্দ আল মোতালিবের মেয়ে ছিলেন। কাজেই তিনি রক্তের সম্পর্কে মোহাম্মদ (সাঃ)-এঁর আপন ফুফাতো বোন ছিলেন। ইসলামি বিধি মোতাবেক ফুফাতো বোনের সাথে বিয়ে কোন অনৈতিক কিছু নয়।

মোহাম্মদ (সাঃ)-এঁর আপনজন যারা মক্কা থেকে মদিনায় বাধ্য হয়ে এসেছিলেন, যায়নাব (রাঃ) তাদের মধ্যে একজন ছিলেন। তবে সেই সময় যায়নাব (রাঃ) বিধবা ও নিঃসঙ্গ ছিলেন। রাসুল (সাঃ) উনার জন্য একজন সঙ্গীর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। তিনি তাঁর পালিত পুত্র যায়েদের (রাঃ) সাথে তার বিয়ের প্রস্তাব দেন। যেহেতু যায়েদ (রাঃ) একজন উঁচু মানের আলেম এবং যায়নাব (রাঃ) একজন দানশীলা মহিলা ছিলেন; রাসুল (সাঃ) তাদের বিয়ের মাধ্যমে তাদের উভয়ের ইসলামী জীবন সমৃদ্ধ হওয়ার চিন্তা করেন। অধিকন্তু এই বিয়ের মাধ্যমে কোরাইশ বংশের সামাজিক উঁচু-নীচু মূল্যবোধের পরিবর্তন ঘটিয়ে নতুন মূল্যবোধ গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। মানে আন্তবর্ণের বিয়ে ঘটিয়ে যুগ যুগ ধরে চলে বর্ণ বিদ্বেষী প্রথা উচ্ছেদ করতে চেয়েছিলেন।

যায়েদের (রাঃ) প্রথম ও একমাত্র স্ত্রী ছিলেন না যায়নাব (রাঃ)। বারাকা নামের মোহাম্মদ (সঃ)-এঁর এক মুক্ত দাসীও উনার স্ত্রী ছিলেন। সেই বারাকার গর্ভে এক ছেলে (ওসামা) ও এক মেয়েও (নাম অজ্ঞাত) ছিল। এই বিয়ের মাধ্যমে যায়নাব (রাঃ)-কে শুধু দাসকে বিয়ে নয়, সাথে দাসের অন্য স্ত্রী ও দাস কন্যার সাথে এক ঘরে সমান মর্যাদায় থাকতে হয়েছিল। এত ছিল যায়নাব (রাঃ) এর প্রচণ্ড মনকষ্টের কারন।

যায়েদ (রাঃ) পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে বারংবার উনার সাথে যায়নাব (রাঃ)-এঁর বিয়ে ভেঙ্গে দিতে নবী মোহাম্মদ (সাঃ)-কে অনুরোধ করে যাচ্ছিলেন আর নবী তা শুনে যায়েদকে (রাঃ) এই বিয়ে ভাংতে নিষেধ করেছিলেন এই বলে যে, তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই থাকতে দাও এবং আল্লাহকে ভয় করো। কিন্তু এরপরও যখন যায়েদ (রাঃ) যায়নাব (রাঃ)-কে তালাক দিয়ে দেন তখন সেই ঘটনার উপরে কোরআনের এই আয়াত নাজিল হয়:-

“আল্লাহ যাকে (যায়েদ) অনুগ্রহ করেছেন; আপনিও যাকে অনুগ্রহ করেছেন; তাকে যখন আপনি বলেছিলেন, তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই থাকতে দাও এবং আল্লাহকে ভয় কর। আপনি অন্তরে এমন বিষয় গোপন করছিলেন, যা আল্লাহ পাক প্রকাশ করে দেবেন আপনি লোকনিন্দার ভয় করেছিলেন অথচ আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। অতঃপর যায়েদ যখন যয়নবের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল, তখন আমি তাকে আপনার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করলাম যাতে মুমিনদের পোষ্যপুত্ররা তাদের স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে সেসব স্ত্রীকে বিবাহ করার ব্যাপারে মুমিনদের কোন অসুবিধা না থাকে। আল্লাহর নির্দেশ কার্যে পরিণত হয়েই থাকে।” (৩৩:৩৭)


কাজেই আপনার বর্ণিত ঘটনাটি শরিয়ত সম্মত নয়।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


রাধা আর শ্যাম করলে লীলা খেলা, আর আমরা করলেই পাপ!

৪৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৫৬

আমি মুখতার বলেছেন: এইটা তোমাদের মত লোকদের পুরান টেকনিক। তেনা পেচাইলেন আপনি আর এখন আপনি বলেন আমি তেনা পেচাই। সরাসরি বইলা দেন তাল গাছ আপনের , তাইলেই তো হইত।
মূল বিষয় ছিল যে একজন বয়স্ক মানুষ কি তার বন্ধুর কম বয়েসি কন্যাকে বিয়ে করতে পারবে কি না। সেই পথে হাঁটলে অনেক সমস্যা আছে আপনাদের তাই অন্য কথা টেনে এনে কথা প্যাচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

পারবে না। কারণ মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, তোমরা নিজের দেশের আইন আগে মান্য কর।

আর আপনি পারলেও বিয়ে কইরেন না, আপনার জীবন তো শেষ, মাইয়ারও জীবন শেষ করবেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২২

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


রাধা আর শ্যাম করলে লীলা খেলা, আর আমরা করলেই পাপ!

৪৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৪

বিভ্রান্ত নাগরিক বলেছেন: ঐশ্বরিক নির্দেশ কে দিয়েছিলেন? উত্তরঃ আল্লাহ
উনি কার বিয়ের ব্যপারে নির্দেশ দিয়েছিলেন? উত্তরঃ মোহাম্মদ
উনি কার কাছে নির্দেশ পাঠিয়েছেন? উত্তরঃ মোহাম্মদ
এই নির্দেশ কি জনসম্মুখে হয়েছেঃ উত্তরঃ না
এই নির্দেশের কথা কে প্রকাশ করেছেন? উত্তরঃ মোহাম্মদ

আশা করি ছাগু ব্যতিত সবাই বুঝবেন ঐশ্বতিক নির্দেশের কথা। আর যে ঈশ্বর তার পগম্বরকে বলেন যে পালক পুত্র নিজের পুত্র হতে পারে না, কাজেই তার তালাক দেওয়া বউকে বিয়ে করা যায়েজ, সে ঈশ্বরে আমার বিন্দু মাত্র শ্রদ্ধা নাই।

দ্বিতীয়ত, আপনি যয়নব মোহাম্মদের ফুফাত বোন তাই তাকে বিয়ে করা যাইয়েজ বলেছেন সেই যুক্তি ধোপে টিকেনা। াপনার পরের যুক্তি গুলিও মানতাম যদি মোহাম্মদ যয়নবকে জায়েদ এর সাথে বিয়ে না দিয়ে আগেই বিয়ে করতেন। আর, আপনি বলেছেন যে যেহেতু যাহেদ এর আরেকটা বউ ছিল কাজেই সেটা ছিল যনবের মনঃকষ্টের কারন, ওয়েল, যয়নব যখন মোহাম্মদকে বিয়ে করেন তখন কি তার কোনও বউ ছিলনা?

আবার যে রমনী আপনার মহান ইসলাম ধর্মে দিক্ষিত হওয়ার পরে ও মহানবীর পুত্রবধু হওয়ার পরেও দাস-দাসী এইরকম শ্রেনীভেদ থেকে বের হতে পারেন নাই, তার প্রতি আমার ধিক্কার ছাড়া আর কিছু জানানোর নাই। ভাইজান খোড়া যুক্তি রেখে সরল পথে চিন্তা করেন।

কথায় কথায় কোরানের আয়াত দিয়েন না। কোরান কার উপর নাজিল হয়েছিল? উত্তরঃ মোহাম্মদ। আল্লাহর বানি যখন আসে, তখন সেটা মোহাম্মদ ছাড়া অন্য কেউ কি শুনতেন? উত্তরঃ না।

আজকাল বাংলাদেশে অনেক ভন্ড পির জন্মেছে, তাদের মধ্যে একজন বলে যে সে মক্কায় যায়না হজ্জ করতে, মক্কা তার কাছে আসে। আপনি যদি কোরানের আয়াত বিশ্বাস করেন তাইলে এই পীরের কথা বিশ্বাস করতে অসুবিধা কোথায়?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: উনাদের বিভ্রান্তি আরো বাড়বে আপনার লেখা পড়লে। :) :)

৪৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৬

বিভ্রান্ত নাগরিক বলেছেন: আরেকটা ব্যপার ভুলেই গেছিলাম, আপনার দেওয়া কোরানের আয়াত অনুযায়ী আমার বর্ণিত ঘটনা কেমনে শরীয়ত সম্মত হইলনা সেইটা বুঝলামনা।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: বিচার উনারা মানেন, কিন্তু তাল গাছটা উনাদের থাকতে হবেই হবে।

৪৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:১৬

পাপী ব্রহ্মচারী বলেছেন: অভিবাদন লেখক ও একমাত্র অপতিক্রিয়াশীল বিভ্রান্ত নাগরিককে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩৪

আমি মুখতার বলেছেন: @বিভ্রান্ত নাগরিক ঃ ভাই , আপনের সব গুলার উত্তর উইকিতে আসে। =p~ =p~ =p~ এখন আপ্নেও কন তালগাছ আপনের.।।

Click This Link

৪৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১১

কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: @বিভ্রান্ত নাগরিক: ঐশ্বরিক দিক নির্দেশনাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করলে তো আলোচনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হয়।
সেক্ষেত্রে, প্রশ্নটিও তার গুরুত্ব হারায় এবং শরীয়তের সম্মতির বা ধর্মীয় নৈতিকতার ধার ধারেনা।
সেক্ষেত্রে Consent of two concerning adults বিষয়টিই প্রাধান্য পাবে।
৪৩নং কমেন্টে আমার উল্লেখিত "আপনার বর্ণিত ঘটনাটি শরিয়ত সম্মত নয়।" বাক্যটি ভুল। পালক পুত্র বিষয়টি মাথা থেকে হারিয়ে গিয়েছিল। শুধুই পুত্রবধু শব্দটি মাথায় কাজ করছিল।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৭

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আমার লেখায় আমি বলেছি যে, কিছু কিছু ঐশ্বরিক নির্দেশনা আছে, কিন্তু মানুষের বানানো অনেক কিছুই এই কিতাবে আছে। আর সেই কারনে মানুষের বানানো নিয়ম বা ধারাগুলোকে এখন আর আপনারা ব্যাখ্যা করতে পারছেন না। এইটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার -- চিন্তা করে দেখেন।

৫০| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৬

ম্যাও পাগলা বলেছেন: এই ক্যাচাল আর ভালো লাগেনা। এমনিতেই দেশে সমস্যার শেষ নাই । এইসব কাহিনী নিয়ে কথা বলাই বেকার।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: ইডাও জনগণগুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। কেমনে বাদ দেই বলেন?

৫১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৫

সরোজ রিক্ত বলেছেন: নিজের ধর্ম পালন করো, না পারলে মানবতার কাজ করো।

৫২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৭

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: কবি বলিয়াছেন-

কৃষ্ণ করলে লীলা,
তুমি করলে বিলা,
সহজ এই কথা খান-
বুঝোনা ক্যালা???

যদি সমঝদার হও তাহলে নিশ্চয় বুঝিতে পারিবে ;) ;) ;) ;)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

এইটাই তো কথা --

রাধা আর শ্যাম করলে লীলা খেলা, আর আমরা করলেই পাপ!

৫৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩৩

অনিমেষ রহমান বলেছেন: কবি বলিয়াছেন-

কৃষ্ণ করলে লীলা,
তুমি করলে বিলা,
সহজ এই কথা খান-
বুঝোনা ক্যালা???

যদি সমঝদার হও তাহলে নিশ্চয় বুঝিতে পারিব


:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.