![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] nobojatok.blogspot.com
ক্লাশ ফোরে পড়তে, ইসলাম ধর্ম শিক্ষা ক্লাসে টিচারের বেহেশতের বর্ননা চোখের সামনে ভাসে।
ভাল কাজের ফল বেহেশত। সবাই যা জানে আমিও তাই জানি।
বেহেশতে গেলে পাওয়া যাবেঃ
শারাবুন তহুরা (শারাব-> মদ)।
৭০ জন হুর(প্রায় স্বচ্ছবসনা চীরযৌবনা সুন্দরী নারী/পরী)।
গেলমান(অপ্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ)।
নিজের চীরযৌবন।
যেকোন খাবার।
যা ইচ্ছা করবো তাই।
ইহজাগতিক দুনিয়ায় প্রায় সব ধর্মেই এবং সভ্য সামাজিকতায় নিষিদ্ধ হলোঃ
মদ্যপান।
বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ।
বহুগামিতা।
সমকামিতা।
বেহেশতে গেলে মদ্যপান (শারাবুন তহুরা), বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ, বহুগামিতা (৭০ জন হুর) এবং সমকামিতাসহ (গেলমান) যা ইচ্ছা তাই করা যাবে।
প্রশ্ন আমার একটাই, আল্লাহর বেহেশতে করা গেলে, তবে কি ইসলাম ধর্মে মদ্যপান, বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ,বহুগামিতা,সমকামিতা বৈধ?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
}নবজাতক{ বলেছেন:
মুখ লাল করলে হবে?
আমি কি না বুঝে ভুল বলেছি?
উত্তরে কিছু বললেন না তো?
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: ছবিটা খুবি জসিলা!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০২
}নবজাতক{ বলেছেন:
হা হা হাআআআআ!!!
আমার কল্পনায় কিন্তু হুর'রা আরো জসিলা আর খুল্লাম-খুল্লাম!!!
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
শয়তান বলেছেন: সম্পুরক প্রশ্নঃ ধর্মগ্রন্থগুলায় যৌনতার এতটা আধিক্য কেন ?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৬
}নবজাতক{ বলেছেন:
যৌনতার সুরসুরি না থাকলে দলে লোক ভেরানো কঠিন বলে।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৫
যোগী বলেছেন: কৈতেরিনা
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১২
}নবজাতক{ বলেছেন:
হা হা হাআআআআ
কাউরে গিয়া জিগান না!!
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৫
হায়রে দুনিয়া বলেছেন: আজকের দিনের সবচেয়ে ফালতু আর আজাইরা পোস্ট।
মাইনাস।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১০
}নবজাতক{ বলেছেন:
আল্লাহ'র বেহেশতের বর্ননা সহজ বাংলায় দিলে হয় ফালতু আর আজাইরা পোস্ট।
আপনি কি জানেন, আল্লাহর যে কোন কিছুতে অবিশ্বাস মানে ইসলাম ধর্ম থেকে আপনি বাদ?
আপনি আমার পোস্টে মাইনাস না দিয়ে কোরানের বেহেশতি বর্ননার ঐ সব আয়াতে যেয়ে মাইনাস দেন।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৭
যোগী বলেছেন: অবশ্যই না
মাইনাস
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
}নবজাতক{ বলেছেন:
মাইনাস দিয়া লাভ নাই। আমি নতুন কিছুই বলিনি। সবই কোরানে আছে।
আল্লাহর ঐ দুনিয়ায় করা গেলে এই দুনিয়া কী দোষ করলো?
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৭
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: বেহেশতে সমকামিতা জায়েজ এইটার কোন প্রমাণ আমারে দিতে পারবেন? অপ্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ / গেলমান দের পুরুষদের সাথে সমকামিতার জন্যই তৈরি করা হবে এটার কোন বিশুদ্ধ রেফারেন্স কি আছে?
নাকি শোনা কথা?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
}নবজাতক{ বলেছেন:
যা চাই তাই পাবেন, কথাটার মানে বোঝেন?
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
ফাহিম আহমদ বলেছেন:
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৯
}নবজাতক{ বলেছেন:
আহ্বারে, এইখানেও পলিটিক্স
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
ফাহিম আহমদ বলেছেন: নবজাতকের মত কথা মাইনাচ----------
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
}নবজাতক{ বলেছেন: মাইনাস দিয়া লাভ নাই। আমি নতুন কিছুই বলিনি। সবই কোরানে আছে।
আল্লাহর ঐ দুনিয়ায় করা গেলে এই দুনিয়া কী দোষ করলো?
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১০
অণুসন্ধানী বলেছেন: এইসব আবালীয় পোষ্টে কইস্যা মাইনাস
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৭
}নবজাতক{ বলেছেন:
উত্তর উপরের কমেন্টে গিয়া দেখেন।
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১১
নীল_পদ্ম বলেছেন: ভাইয়া, প্রশ্নটা কি ইসলামের মধ্যে থেকে করেছেন নাকি ইসলামের বাইরে থেকে!!! মানে আপনি কি মুসলিম নাকি অমুসলিম!!! আগে আপনার অবস্থান ঠিক করেন তাইলে আপনার বোঝার জন্য সুবিধা হবে এবং আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েও যেতে পারেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৭
}নবজাতক{ বলেছেন:
আফামনি,
আমার পজিসন দিয়া আপনার কাম নাই। আপনার ভিতরে শুধু না হইলেই হইল।
ইসলাম ধর্মে কোরানের বর্ননায় ইহজাগতিক এবং পরজাগতিক যা কিছুই আছে না কেন, সবকিছুতেই আপনার বিশ্বাস এবং ভক্তি থাকতে হবে। তা হলেই আপনি একজন মুসলমান, নয় কি?
পরজাগতিক বেহেশতি দুনিয়ায় ঐসব অকাম-কুকাম, আরাম-আয়েশ যদি আমরা সজ্ঞানে মেনে নিয়ে ঐসব পাওয়ার জন্য ধর্মীয় রীতি মেনে চলি তবে ইহজাগতিক দুনিয়ায় ঐগুলা কেন বৈধ নয়?
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৭
আমিই স্রোত বলেছেন: reverse post
১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: Tui Malaun!
১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২২
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: আপনার কেন মনে হল যা চাও তাই পাবে মানে গেলমান চাইলেই গেলমান দিবে?
আর আপনি আল্লাহর কাছে গেলমান চাইবেনই বা কি করে?
আপনার পিতা যদি আপনাকে বলে তুমি পরীক্ষায় ১০০তে ১০০ পেলে তুমি যা চাও তাই দিব। আপনি ১০০ পাওয়ার পর আপনার আব্দার করতে গেলে অবশ্যই লিমিটের মধ্য করবেন তাই না? আপনি হয়ত বলবেন লেটেস্ট কোন মোবাইল, দামী ব্র্যান্ডের হাতঘড়ি, এগুলো।
আপনি নিশ্চয় বলবেন না আমার সাথে ঐশ্বরিয়া রায়ের একরাত কাটানোর ব্যবস্থা করে দেন আব্বা।
রাইট?
নেগেটিভ চিন্তা না করে অলওয়েজ পজিটিভ চিন্তা করতে শিখেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩
}নবজাতক{ বলেছেন:
তাহলে আপনি বলছেন বেহেশতে গেলেও কন্ডিশন আছে? নতুন জিনিস তো!!!
আরে আপনি বেহেশতে আল্লাহ'র কাছে চাইবেন কেন? যা ইচ্ছা পোষন করবেন তাই পাবেন। খালি চিন্তা করার অপেক্ষা। সেই জন্যই তো ঐ টা বেহেশত। জানেন না!!??
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: বলেছেনআল্লাহর বেহেশতে করা গেলে, তবে কি ইসলাম ধর্মে মদ্যপান, বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ,বহুগামিতা,সমকামিতা বৈধ?
উত্তর: আল্লাহ নিজেই এবং তারঁ প্রেরিত রাসূল নিজেই ইহ জগতে বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ,বহুগামিতা,সমকামিতা অবৈধ? ঘোষনা করেছেন ।
আবারও বলছি অবৈধ ঘোষনা করেছেন ।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা ।সারা জাহানের মালিক । সুতরাং... যদি আস্তিক হয়ে থাকেন, তাহলে তিনি যা বলেন তাই আইন । তাই নিয়ম ।
মাইনাস
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪০
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনিই প্রথমজন যে মাথা গরম না করে সত্যিকারের উত্তর দেবার চেষ্টা করেছেন। অনেক ধন্যবাদ। মেনে নিলাম আপনার উত্তর।
আমি তর্ক করার জন্য এই পোস্ট দেই নি, দিয়েছি জানার জন্য।
তবে আপনার উত্তরে যা বুঝলাম, ইহজাগতিক দুনিয়ায় ঐ সব নিষেধ। কিন্তু কষ্ট করে ইসলাম ধর্ম সঠিক ভাবে পালন করে কেউ যদি বেহেশতে যায়, সে বেহেশতে যা যা পাবে, ঐ গুলো তাদের মধ্যে অন্যতম। আমি কি ঠিক বুঝলাম?
বেহেশতে ঐগুলা অটোমেটিক পাওয়া গেলে, দুনিয়ায় কেন করা যাবে না, জানাবেন কি?
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: প্রথমত নবজাতক আইনষ্টাইন, দ্বিতীয়ত গেলমান, মদ, হুরী, তৃতীয়ত হুরীর অশ্লীল ছবি, ৪র্থত জিকো ভাইজানের রাগ, ৫মত ক্লান্ত দুচোখে দেখা বিনোদন, ৬ষ্ঠত শয়তান ভাইয়ের সংসদ অধিবেশনের সম্পূরক প্রশ্ন, ৭মত যোগী ভাইয়ের প্রথমত কৈতারিনা এরপরে আইসা মাইনাস দিয়া যাওয়া, ৮মত ফাহিম ভাইজানের কিয়ের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি, মানে বাবার কসম, ৯মত লাস্যময়ী সুন্দরী নীল_পদ্ম আপার পর্দা ছাড়াই পর্দানশীন ইসলামিকতা............
ব্যাফক বিনুদুন!
পোষ্টে প্লাস।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪১
}নবজাতক{ বলেছেন:
হা হা হাআআআআআ
চমৎকার বিশ্লষন। সাবাস।
১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
মেহেদী_হাসান বলেছেন: বেহেশতে গেলে পাওয়া যাবেঃ
শারাবুন তহুরা (শারাব-> মদ)। --কিন্তু যাতে নেশা হয় না। ফলে তা হারাম হবে না। এলকোহল বিহীব ড্রিংসের সাথে তুলনা করতে পারেন।
৭০ জন হুর।-- কিন্তু তারা একজনের জন্যই ফিক্সড হবে যা বিবাহতুল্য। বিবাহিত বহির্বিত যার তার সাথে সম্পর্কের সাথে এর কোন মিল নাই।
গেলমান- -কিছু পুরুষ চাকর বাকর থাকবে তার মানে এই হয় যে, তারা সমকামিতার জন্য।
নিজের চীরযৌবন।- এটা ঠিক আছে।
যেকোন খাবার।- এটাও ঠিক আছে।
যা ইচ্ছা করবো তাই।- কিন্তু কথা আছে, বেহেস্তে গেলে সবার চরিত্র ভাল হয়ে যাবে ফলে খারাপ কিছু করতে এমনিতেই ইচ্ছে করবে না।
তথ্যবিকৃতি আর না জেনে বলা কোনটাই ভাল না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
}নবজাতক{ বলেছেন:
শনেছি দোজখের আগুন দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৭০ গুন বেশি উত্তপ্ত।
তাহলে বেহেশতি শারাবুন তহুরায় আর এলকোহল লাগে!!??
বেহেশতে ৭০ জন হুর একজনের জন্য অফিশিয়ালী ফিক্সড হলেই সেটা বিয়ে সমতূল্য!!?? এটা শুধু বেহেশত বলে? আর দুনিয়ায় অন্যের দিকে তাকালে চোখে সীসা ঢালবে, আর কিছু করলে হবে পরকীয়া????
পুরুষ চাকরের বয়সটা মার্ক করেছেন? প্রাপ্তবয়স্ক নয় কেন? আপনার নিজের এই ব্যাপারে বোঝার বয়স হয়েছে নিশ্চই!!!
আর বেহেশতে খারাপ কাজ কী করবেন? অলরেডি মরে গেছেন, খুন করতে পারবেন না। বাকী খারাপ কাজ আর থাকে কী? না জানলে আবার এই পোস্ট পড়েন।
১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: Tui Malaun!
ভাই বিনুদুন আনলিমিটেড!
১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৬
মেহেদী_হাসান বলেছেন: * টাইপোঃ হয়--> নয়
নিচের লাইনে
গেলমান- -কিছু পুরুষ চাকর বাকর থাকবে তার মানে এই নয় যে, তারা সমকামিতার জন্য।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
}নবজাতক{ বলেছেন:
কোথাও কি উল্লেখ আছে, যে গেলমানরা সমকামীতার জন্যও নয়? চাকর/দাস/গোলামদের কি কি উপায়ে ব্যাবহার করা যায়, জানেন?
শুধু ৭০ জন প্রায় ন্যাংটা সুন্দরী হুর দিবে কেন? ১ টা মা আর ২ টা বোন/ভাই (ভাল অর্থে) দিবে না কেন? বেহেশত তাহলে শুধু যৌন ফ্যান্টাসী পুরনের জায়গা?
২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৭
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: পি এইচ ডি দেয়া হল। বিষয়, বেহেশত এবং এর পারিপার্শিকতায় গেলমান যৌনাচারের এবং দুনিয়ার গেলমান যৌনাচারের তুলনামুলক পার্থক্য ও প্রয়োগ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
}নবজাতক{ বলেছেন:
হা হা হাআআআআআ!!!!
অসাধারন।
আফনেরে ১টা গেলমান আর ২ হুর দিলাম।
২১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
রাজসোহান বলেছেন: ব্যাফুক বিনুদুন, আইচ্চা একখান কথা কই আপনে খালি ইসলামের পিছে লাগছেন ক্যা?দুইন্যায় কি আর ধম্ম নাই?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬
}নবজাতক{ বলেছেন:
তর লগে আমার পুরান ক্যাচাল আছে। ধান্দা থাকলে সাইডে যা।
২২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩২
রাজসোহান বলেছেন: এখনও কিছু দেই নাই, আমার কমেন্টের উত্তর পাওয়া গেলে তারপর দিব
২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: পরজাগতিক বেহেশতি দুনিয়ায় ঐসব অকাম-কুকাম, আরাম-আয়েশ যদি আমরা সজ্ঞানে মেনে নিয়ে ঐসব পাওয়ার জন্য ধর্মীয় রীতি মেনে চলি তবে ইহজাগতিক দুনিয়ায় ঐগুলা কেন বৈধ নয়?
আইনষ্টাইন ভাই আপনি এত জ্ঞানী লোক হয়েও কেন বুঝতে পারছেন না যে দুনিয়াতে সম্পদ সঙ্কট আছে কিন্তু বেহেশতে তা নাই। ধরুন আপনার কোন সুন্দরীকে পছন্দ। আরেকজনেরও একই সুন্দরী পছন্দ। এখন আপনারা দুইজনই সেই সুন্দরীকে পেতে চান। এক্ষেত্রে উপায় একটাই, হয় আপনারা মারামারি করে একজন আরেকজনকে মারেন অথবা গণবিবাহ কইরা ফালান। তাহলে দেখা যাচ্ছে একজন মারা যাচ্ছে। আর মারা না গেলে অর্থাৎ গণবিবাহ করলেও সমস্যা। ধরেন টাইমিং মিলল না। এতে কি হবে? একটা মনমালিন্য সৃষ্টি হবে। পরবর্তীতে এ থেকে আপনি মানসিকভাবে দুঃখ পাবেন এবং আপনাকে মনোচিকিৎসকের কাছেও যেতে হতে পারে। এতে আপনার কিছু অর্থ খরচ হয়ে যাবে। আর অর্থ না থাকলে কি হবে? আপনি একটা জিনিস পছন্দ হল অথচ কিনতে পারবেন না। ঐ কিনতে না পারা জিনিসটার জন্য আবার আপনার মানসিক চাপ বাড়বে। আবার মনোচিকিৎসক আবার অর্থ খরচ। এর থেকে দ্বীনের পথে আসুন। বেহেশতে ভাল মানের ফটোকপি মেশিন আছে। শুধু পছন্দ করবেন আর ফটোকপি করে নিয়ে যাবেন। ফটোকপি মেশিনগুলো খুবই উন্নত। একশ ভাগ আসলের মত আউটপুট দেয়। জার্মানীর তৈরী।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০০
}নবজাতক{ বলেছেন:
মানলাম আপনার কথা।
তাহলে আপনি কি বলছেন, ইহজাগতিক দুনিয়ায় যেগুলি নিষিদ্ধ এবং গর্হিত, বেহেশতে অনেক সুবিধাসহ ঐসব নিষিদ্ধ এবং গর্হিত জিনিসগুলোই কয়েকগুন বেশি আকারে পাচ্ছি, নয় কি?
২৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭
বাদশা মিন্টু বলেছেন: কিছু কথা কিছু আচরন কিছু বিশ্বাস ভাই একান্তই নিজের । আমি কেমন জীবন, আচরন এবং উপলব্ধি করবো এটা একান্ত নিজস্ব । আপনার প্রশ্নটা আপনার মনে আসা অত্যন্ত স্বাভাবিক । এই প্রশ্নের জবাবও আপনি নিজের মতো করে দিতে পারেন । তার মানে আপনি এটাই বিশ্বাস করেন। আপনি বেহেশতে যেতে চান সেখানে গিয়ে পেতে চান সুবিধা সমূহ । তার মানে আপনি লালায়িত । আপনি আল্লাহ তায়ালার নৈকট্যের চেয়ে বেহেশতি বর্ণণার কথা টাকেই জোর করে তুলে ধরতে চাইছেন । যা পেতে চান তাই পাবেন এই কথাটার অর্থ আপনি এমনভােব করতেপোরেননা । যদিও আপনার দৃষ্টিভঙ্গির বিষয় । ধর্মগ্রন্থের কোনো বর্ণণা বা রেফারেন্স দেবার আগে সবদিক বিবেচনা করে দিতে হয় । আসল কথা কি ভাই আমারা এখন আধুনিক যুগের মানুষ । সবকিছুই রেিডমেট চাই । বেহেশত, হুর, সিমকামিতা সবই চাই... আর এগুলো ধর্মে বলেছে আপনি এগুলো পেতেই পারেন । অবৈধ সবকিছু আপনি পেতেই পারেন ।সবসুবিধাই আপনাকে দেয়া হবে । সেজন্য আপনাকে আগে বেহেশতে তো যেতে হবে । এমনতো আর নাযে আপনার পা ধরে ছুড়ে মারবে আপনি জাহান্নাম পার হয়ে স্বর্গের বড় ডালে আটকিয়ে যাবেন । সেখানে এইসব সুখ পা্বেন । আল্লাহর লীলা বোঝা দায় । সবচেয়ে বোকা তারাই যারা আল্লাহর নৈকট্যের চিন্তা না করে আবোল তাবোল চিন্তা করে । ধন্যবাদ আপনার প্রগতিশীল চিন্তাকে । কিন্তু ভাই চিন্তার স্বাধীনাতর সঙেগ যোগ করুন অন্ধ বিশ্বাস । এটি উপদেশ নয় অনুরোধ । বলা তো যায়না... পেতেও পারেন..বিশ্বাসে মেলে বস্তু তর্কে বহুদূর...
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:২৬
}নবজাতক{ বলেছেন:
বুঝলাম আপনার কথা। হ্যা আমি বেহেশতে যদি যাই, কোরানে উল্লেখিত সবধরনের বেহেশতি সার্ভিস চাই, আমি লালায়িত, ঐ খানে ঐগুলাই পাওয়া যায়, নয় কি?
টু দ্যা পয়েন্টে কমেন্ট না করে ইন-জেনারেল একটা কমেন্ট করলেন।
আমি কি পোস্টে ভুল কিছু লিখেছি?
মদ্যপান, বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ,বহুগামিতা,সমকামিতা ইত্যাদি সহ যদি আল্লাহর নৈকট্য পাওয়া যায়, তবে সবকিছুই নিব বৈকি!!! আল্লাহর নৈকট্য'র সাথে ফ্রী ইনক্লুডিং সার্ভিস।
আল্লাহর নৈকট্যের অনুভূতি জানিনা, তবে ঐগুলার অনুভূতি কম-বেশী আন্দাজ করা যায়। মজাটা ঐ খানেই।
২৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
েমাঃআব্দুল্লাহ আল-আিমন বলেছেন: আরিফ থেকে আনা সুন্দর বলেছেন।
২৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
েমাঃআব্দুল্লাহ আল-আিমন বলেছেন: আরিফ থেকে আনা সুন্দর বলেছেন।
২৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
হারান সত্য বলেছেন: এক লোক ওয়াজ মাহফিলে বেহেশতের বয়ান শুনে প্রশ্ন করল - আচ্ছা বেহেশতে গেলে যা মন চাইবে তাই যদি পাওয়া যায় তাহলে আমি কি সেখানে হুক্কা খেতে পারব? হুজুর উত্তর দিলেন - যদি তুমি সেখানে বসে হুক্কা খাওয়ার ইচ্ছা করতে পার তাহলে নিশ্চয়ই পাবে - তবে সেই স্থান এতই সুন্দর, এতই পবিত্র এবং খাওয়ারমত এত ভাল জিনিস থাকবে যে তোমার হুক্কার কথা মনেই থাকবে না।
একই কথা আপনাকেও বলি। আপনি আপনার অন্যায়, কুৎসিত কামনাগুলি যদি সেখানে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে আল্লাহ হয়ত তা পুরোন করবেন - কিন্তু এই ধরনের কুৎসিত কামনা-বাসনা মনে লালন করে সেখানে যেতে পারবেন বলে মনে হয় না।
যখন বলা হয়েছে আপনি যা চাইবেন তাই পাবেন - এটা শুনে ভাল কিছু চাওয়ার কথা চিন্তায় না এসে এ'সব কুৎসিত বিষয় চাওয়ার কথা কেন আপনার মনে আসল? কোরআনে সুন্দরী হুরের কথা বলা আছে সত্য, কিন্তু স্ত্রীর কথাও তো আছে। কোরআনে কোথাও স্ত্রী ছাড়া অন্য হুরদের সাথে শারিরিক সম্পর্কের কথা না বলা থাকলেও সুন্দরী নারীর কথা শুনেই তাদের সাথে শারিরিক সম্পর্ক করার কথা কেন মনে আসল? দোষটা কার, কোরআনের বর্ননার না আপনার?
একজন অফিসার ঠিকমত দ্বায়িত্ব পালনের মাধ্যমে প্রমোশন, বোনাস এ'সবের আশা করতেই পারে। কিন্তু সেই যদি ঘুষ গ্রহন করে তাহলে সেটা অন্যায়। সে পাচ্ছে কিন্তু একই টাকা - তহালে সরাসরি ক্লায়েন্টের কাছ থেকে নিলে সেটা ঘুষ হিসেবে নিন্দনীয়, আর ঠিকমত কাজ করে কোম্পানী থেকে বোনাস হিসেবে নিলে সেটা প্রসংসনীয় - তাই না? বিষয়টা এ'করম। আল্লাহ আপনার জন্য বেহেশতের পুরোষ্কার রেখেছেন -দুনিয়ায় সঠিক ভাবে দ্বায়িত্ব পালেনর মাধ্যমে তা অর্জন করতে হবে। ঘুষখোরেরমত সরাসরি দুনিয়াতে তা পেতে চাইলে সেটা নিশ্চয়ই অন্যায়।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭
}নবজাতক{ বলেছেন:
আহারে কী ব্যাখ্যা!!!
আপনারে ৭০ জন হুর দিবে আপনার বইন কইরা। হেগো লগে আপনে সকাল-বিকাল এক্কা-দোক্কা খেইলেন। আর বাকী সবাই পাবে ভোগের জন্য। কোরান পড়ে কমেন্ট করলেন না ঐ ওয়াজ শুনে!?
২৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
বাদশা মিন্টু বলেছেন: hfhfh
২৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
ফেরারী... বলেছেন: ব্লগে আজাইরা পোষ্ট না দিয়া ইন্টারনেট কে কাজে লাগাইলেই তো অনেক কিছু জানতে পারবেন। হাদিস, কুরান সম্পর্কে অনেক বই, লিঙ্ক পাবেন। বেহেশ্তে ওগুলা এই কারোনেই দেয়া হবে যে আপনি দুনিয়াতে সব কিছু পাওয়ার পরেও সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ মেনে সেগুলা কোন কিছুই ভোগ করেন নি। আর বেহেশ্তে সবাইরে এগুলা দেয়া হবে সেটা আপনারে কে কইলো? আর "শারাবুন তহুরা" এমন এক পানিয় যেটা খেলে মোন নেশা হবেনা, আপনার বিবেক বুদ্ধি লোপ পাবেনা যা দুনিয়ার নেশার পানীয় গুলা করে থাকে।
নিজের মনে যখন এত প্রশ্ন, তাহলে জানার জন্য কষ্ট করে কেন নিজেই একটু খোজ করে দেখেন না??
মাইনাস
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনি আমারে একটা শারাবুন তহুরা দিয়া ধরতে পারবেন না।
৭০ জন হুর আর গেলমান নিয়া কিছু বল্লেন না তো!!??
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
}নবজাতক{ বলেছেন: আপনি লিখেছেন "বেহেশ্তে ওগুলা এই কারোনেই দেয়া হবে যে আপনি দুনিয়াতে সব কিছু পাওয়ার পরেও সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ মেনে সেগুলা কোন কিছুই ভোগ করেন নি।"
-- এবার পয়েন্টে আসেন, ঐ গুলা সৃষ্টকর্তা দুনিয়ায় কিভাবে নিষেধ করেছে? ঐগুলা খারাপ কাজ/পাপ তাই নিষেধ, নয় কি? সৃষ্টিকর্তা বলেন নি যে, বেহেশতে পাবে তাই দুনিয়াতে ঐগুলা করোনা। বলেছেন, ঐগুলা পাপ এবং পাপের ফল দোজখ।
যদি আপনার কথাই মেনে নেই, তবে তার মানে দাঁড়াল, "দুনিয়ায় কিছু কাজ একেবারেই নিষেধ, কারন ঐ কাজগুলো খারাপ/পাপ। কিন্তু বেহেশতে, দুনিয়ার "ঐ" খারাপ/পাপ কাজগুলোই জায়েজ।
আমি কি ঠিক বুঝলাম?
৩০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০১
amhabib বলেছেন: ব্যাফুক বিনুদুন,আজাইরা পোষ্ট
৩১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
আই.কিউ. বলেছেন: যাক পোস্ট হিট খাইছেরে..........
সামান্য জ্ঞান নিয়া আর এই চুলের (!) পোস্টে কমেন্ট করলাম না।
আমার মতো মুসলমানরা তাদের ধর্মটাকে খুব কম জানে, তাই কেউ কেউ সুযোগ নিয়ে এর বেশ অপব্যাখ্যা করে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনার ব্যাক্তিগত জ্ঞানের অজ্ঞতার জন্য আমি সহ এই পোস্টের কোন পাঠক দায়ী না। দুর্গন্ধযুক্ত কমেন্ট করে এই পোস্টের পাঠকদের ঘৃনা, থুতু এবং বমির উদ্রেক করবেন না।
৩২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: আপনি বলেছেন:আমি তর্ক করার জন্য এই পোস্ট দেই নি, দিয়েছি জানার জন্য।
তবে আপনার উত্তরে যা বুঝলাম, ইহজাগতিক দুনিয়ায় ঐ সব নিষেধ। কিন্তু কষ্ট করে ইসলাম ধর্ম সঠিক ভাবে পালন করে কেউ যদি বেহেশতে যায়, সে বেহেশতে যা যা পাবে, ঐ গুলো তাদের মধ্যে অন্যতম। আমি কি ঠিক বুঝলাম?
-----------
উত্তর আপনার রুচিবোধ যদি থেকে তাহলৈ আর তখন এইরকম খারাম বোধ থাকবে না ।
বেহেশতে ঐগুলা অটোমেটিক পাওয়া গেলে, দুনিয়ায় কেন করা যাবে না, জানাবেন কি?
--------------------
উত্তর আমি একবার বলেছি আবার বলেছি >>>>>>>
আল্লাহ নিজেই এবং তারঁ প্রেরিত রাসূল নিজেই ইহ জগতে বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ,বহুগামিতা,সমকামিতা অবৈধ? ঘোষনা করেছেন ।
আবারও বলছি অবৈধ ঘোষনা করেছেন ।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা ।সারা জাহানের মালিক । সুতরাং... যদি আস্তিক হয়ে থাকেন, তাহলে তিনি যা বলেন তাই আইন । তাই নিয়ম ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
}নবজাতক{ বলেছেন:
আমি সুন্দর করে খারাপ বিষয় বলতে পারিনা। খারাপ কাজে যে শব্দগুলি কমন সেগুলিই ব্যাবহার করি।
আচ্ছা বুঝলাম।বেহেশতে যেগুলা পাওয়া যাবে, দুনিয়ায় সেগুলার একটু-একটুও করা যাবে না। ঠিক তো?
তারমানে দুনিয়ায় যেগুলা নিষেধ, বেহেশতে সেগুলার অনেক কিছুই অনেক বেশি করে পাব।
৩৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: আরে বেহেশতে যারা যাবে, তারা ভাল মানসিকতার লোক। তারা সমকামীতা অথবা নিষিদ্ধ যৌন সম্পর্ক করে যাবেনা দুনিয়া থেকে। তাই তারা বেহেশতে গিয়ে ঐ রকমের কাজ কর্ম করবেননা এইটা সিউর থাকেন।
আর আপনার মত যারা বেহেশতে গিয়ে ঐসব কাজকর্ম করার চিন্তা করেন তাদের আনফর্চুনেটলি বেহেশতে যাওয়া হইতেসে না এইটাও সিউর থাকেন! বেটার জাহান্নাম নিয়ে গবেষণা করেন বস!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনি লিখেছেন "আরে বেহেশতে যারা যাবে, তারা ভাল মানসিকতার লোক। তারা সমকামীতা অথবা নিষিদ্ধ যৌন সম্পর্ক করে যাবেনা দুনিয়া থেকে। তাই তারা বেহেশতে গিয়ে ঐ রকমের কাজ কর্ম করবেননা এইটা সিউর থাকেন।"
তারা বেহেশতে গিয়ে ঐ সব করবে না তো, হুর আর গেলমানদের দিবে ভাই-বোন পাতানোর জন্য? কোরানে বেহেশতের বর্ননা পড়েছেন কখনও?
৩৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৮
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: আরেকজ আইনষ্টাইন ভাই আইয়া পড়ছে......... জমছে ভাল......
হ তা তো পাইবেনই। দুইন্যাতে এত কষ্ট করে নিয়ম শৃঙ্খলা মানলেন সেইটার পুরষ্কার পাইবেন না?!
আর মিয়া আপনে আপনের গেলমান আর হুর নিয়া বিদায় হন। আমার ঐসবের বদভ্যাস নাই। ঐগুলা বরং বেহেশতে সাপ্লাই দিয়া দেখেন কিছু ইনকাম হয় কিনা।
৩৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি কইতারিনা, তয় ছবির হুরডারে আমার পছন্দ অইছে.....
৩৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩
আই.কিউ. বলেছেন: আপনার ব্যাক্তিগত জ্ঞানের অজ্ঞতার জন্য আমি সহ এই পোস্টের কোন পাঠক দায়ী না। দুর্গন্ধযুক্ত কমেন্ট করে এই পোস্টের পাঠকদের ঘৃনা, থুতু এবং বমির উদ্রেক করবেন না।
খুব ভালো।
দুর্গন্ধযুক্ত পোস্ট করে এই ব্লগের পাঠকদের ঘৃনা, থুতু এবং বমির উদ্রেক করবেন না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনি আমাকে কপি করেছেন।
কপি করেছেন প্রোফাইল ছবি।
আমিঃ পোস্ট করেছি ২৯টি
আপনিঃ পোস্ট করেছেন: ১৫টি
আমিঃ মন্তব্য পেয়েছি ৩৬০টি
আপনিঃ মন্তব্য পেয়েছেন: ১৮৪টি
আমিঃ ব্লগ লিখেছি ২ বছর ৯ মাস
আপনিঃ ব্লগ লিখেছেন: ২ বছর ৬ মাস
আমার ব্লগটি মোট ১২১৪১ বার দেখা হয়েছে
আপনার ব্লগটি মোট ৬২৩২ বার দেখা হয়েছে
এমনকি আমার কমেন্ট কপি করে পোস্ট করেছেন।
তবে এগুলা কিছুই না। আমি আপনার ডবল। চালায় যান, সবারই তো আপনার মতো ফ্যান থাকে না।
৩৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
রাজসোহান বলেছেন: হ।
৩৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: আমি একজন ভাল মানুষ এবং আমার ১ টা বউ দুনিয়াতে, বেহেশতে গিয়ে হবে ৭১ টা; ৭০ টা হুরকেও বউ বানাব যদি আমার বউ অনুমতি দেয়। সবার ভরন পোষণ ও অন্যান্য যা যা লাগে সব সার্ভিস দিব, কাউকেই ঠকাবো না।
আর যেগুলা গেলমান দিবে, তাঁরা আমার ভাইয়ের মতন। আমি যা খাব, তাঁদেরও তাই খাওয়াব। তাঁদেরকেও ঠকাবোনা এবং তাঁদের সাথে কোনোও প্রকার অমানুষিক ও নিষিদ্ধ কাজ করবনা। -- আমার অবস্থান ক্লিয়ার করলাম।
এখন আপনার অবস্থান ক্লিয়ার করেন, আগে জানি আপনি কি চান। এত কিছু থাকতে গেলমানদের পিছে লাগছেন কেন ভাই?
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:১৮
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনি বেহেশতে গেলেই যে আপনার বউ আপনার সাথে থাকবে এটা কোথায় পেলেন?
আপনাকে ৭০ জন হুর'ই দেওয়া হবে, আমার জানা মতে বউ'এর ব্যাপারে কিছু উল্লেখ নাই।
আর, আপনার বউ যদি বেহেশতে যায় তবে তিনি কয়টা গেলামান পাবেন এ ব্যাপারেও উল্লেখ নাই। পুরুষশাষিত সমাজের যেমন মেয়েদের গুরুত্ব নাই, পুরুষশাষিত বেহেশতেও মেয়েদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার কোন দাম নাই। তবে পুরুষেরা যে ৭০ জন হুর পাবে এটা কনফার্ম। ব্যাপারটা বুঝলেন?
গেলমানদের ভাই বানাবেন আর ৭০ জন হুর'কে বউ'এর অনুমতি নিয়ে বউ বানাবেন, এটা কি আপনার ওরিয়েন্টেশান স্ট্রেইট বলে? দুনিয়ার বউ'কে বেহেশতেও বউ বানিয়ে ৭০ জন হুর'দের বোন বানাবেন না কেন?
৩৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: আমি একজন ভাল মানুষ এবং আমার ১ টা বউ দুনিয়াতে, বেহেশতে গিয়ে হবে ৭১ টা; ৭০ টা হুরকেও বউ বানাব যদি আমার বউ অনুমতি দেয়। সবার ভরন পোষণ ও অন্যান্য যা যা লাগে সব সার্ভিস দিব, কাউকেই ঠকাবো না।
আর যেগুলা গেলমান দিবে, তাঁরা আমার ভাইয়ের মতন। আমি যা খাব, তাঁদেরও তাই খাওয়াব। তাঁদেরকেও ঠকাবোনা এবং তাঁদের সাথে কোনোও প্রকার অমানুষিক ও নিষিদ্ধ কাজ করবনা। -- আমার অবস্থান ক্লিয়ার করলাম।
এখন আপনার অবস্থান ক্লিয়ার করেন, আগে জানি আপনি কি চান। তবে এত কিছু থাকতে গেলমানদের পিছে লাগছেন কেন ভাই?
৪০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
রোবোটিক্স বলেছেন: মাত্র ছয়টা নাস্তিক (পড়ুন ইসলামবিদ্বেষী) ব্লগে
বছেদের নিকগুলা গেল কই
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩১
}নবজাতক{ বলেছেন:
আরে কী যে বলেন? ইসলাম নিয়ে জানার জন্য প্রশ্ন করলেই পাব্লিকে বলে নাস্তিক!!! কী আজিব!!!!
যারা ইসলাম নিয়ে করা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনা বা জানে না, তারা প্রশ্নকর্তাকে কিছু কমন ডায়লগ দেয়। যেমনঃ
# নাস্তিক
# মালাউন
# ইসলাম বিদ্বেষী
# রুশদী/তসলিমা'র চ্যালা
# ছাগু
# লা কুম দি নুকুম ওয়ালিয়াদিন
# যার যার ধর্ম তার তার কাছে, সহ ইত্যাদি
টু দ্যা পয়েন্টে আসেন। দোযখে যেমন পাপীদের ভয়াবহ শাস্তি দেওয়া হবে, বেহেশতে ঠিক তেমনি পূন্যবানদের আরাম-আয়েশে থাকার ব্যাবস্থা হবে। আর বেহেশতের বর্ননায় পুরুষালী যৌনফ্যান্টাসীকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, নয় কি? পারলে উত্তর দেন বা ব্যাখ্যা করে বলেন আমি ঠিক বলিনি।
৪১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩
হাফিজুর রহমান মাসুম বলেছেন: প্লাস না দিয়া উপায় নাই। এক কুতুবে কইছে, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদুর'। ঐ ম্যা আমরা কি তাইমা থাকবার লাইগা আছি নি? তর্কতো করতেই হইব। যাইতে হইব বহুদুর। যাগো স্থবিরতা দরকার হেরা মরুকগা। আমাগো বহুদুর যাওয়ার ইচ্ছা তাই বহুত তর্ক করমু।
৪২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মো : সোহেল রানা বলেছেন: দুনিয়া আর বেহেস্তকে এক করে দেখার উপায় নেই। পৃথিবীতে আমরা যা সাভাবিক ভাবে করি চাঁদে বা মঙ্গল গ্রহে তা করা সম্ভব নয়। আবার দুনিয়াতে আসারে পূর্বে আমরা মায়ের গর্ভে ছিলাম সেখানে তো সবাই মায়ের মাসিকের রক্তই ছিল আমাদের আহার। এ পৃথিবীতে আসার পর কি আমরা তা খাই। সুতরাং আল্লাহ আমাদের স্রষ্টা তিনি ভাল জানেন তার সৃষ্টি এ মানুষের জন্য কি ভাল কি মন্দ। যদি নিজেকে মুসলিম হিসাবে পরিচয় দেন তবে তো আপনাকে আল্লাহর প্রতি ঈমান, রাসূলের প্রতি ঈমান, কুরআনের প্রতি ঈমান, আখেরাতের প্রতি ঈমান, ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান, বিচর দিবসের প্রতি ঈমান, বেহেশত-দোজখের প্রতি ঈমান আনতে হবে বিনা দিধায়। আর যদি আপনি কিছুই বিশ্বাস না করেন তাতে কারও কিছু যায় আসে না। নিজের জন্য নিজেই দায়ী থাকবেন। আল্লাহ সকলকে প্রকৃত সত্য উপলব্দী করার তৌফিক দান করুন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
}নবজাতক{ বলেছেন:
মায়ের মাসিকের রক্ত আমাদের আহার ছিল, এটা কই পাইছেন বস্!!??
আপনি সরাসরি উত্তর না দিয়ে ডাইনে বায়ে যান কেন? ঈমান নিয়া মুখে ফেনা তুলেছেন। ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন করলেই ঈমান নাই?
টু দ্যা পয়েন্টে আসেন। দোযখে যেমন পাপীদের ভয়াবহ শাস্তি দেওয়া হবে, বেহেশতে ঠিক তেমনি পূন্যবানদের আরাম-আয়েশে থাকার ব্যাবস্থা হবে। আর বেহেশতের বর্ননায় পুরুষালী যৌনফ্যান্টাসীকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, নয় কি? তার মধ্যে আল্লাহ'র নৈকট্য লাভের সাথে সাথে ইনক্লুডিং মদ্যপান (শারাবুন তহুরা), বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ, বহুগামিতা (৭০ জন হুর) এবং সমকামিতা (গেলমান)'কেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দুনিয়াতে এগুলো করা নিষেধ। দুনিয়ার ভাষায় আল্লাহ'র বেহেশতের বেহেশতি সার্ভিস ব্যাখ্যা করলেই আপনারা ঈমান নিয়ে, বিশ্বাস নিয়ে টানা-টানি শুরু করেন। কী আজিব!!!
পারলে উত্তর দেন বা ব্যাখ্যা করে বলেন আমি ঠিক বলিনি
৪৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৩
িরতুন িক্লস বলেছেন: লেখক বলেছেন:আমি তর্ক করার জন্য এই পোস্ট দেই নি, দিয়েছি জানার জন্য।
কথাটার সত্যতা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে । জানার জন্য হলে ২৩ নং মন্তব্য
পাওয়ার পরে আর প্রশ্ন করার কথা না ।
"খাঁটি নাস্তিক আনাতোল ফ্রাঁস যখন একবার শুনতে পেলেন ফরাসী সরকার যে পুস্তকে ভগবানের নাম উল্লেখ থাকে সে পুস্তক কিনতে দেয় না , তখন তিনি ক্রুদ্ধকন্ঠে বলেছিলেন , 'তাহলে ফরাসী বিদ্রোহ এত রক্তপাত করে পেলুম আমরা কী সে স্বাধীনতা - যে স্বাধীনতা আস্তিককে তার ধর্মবিশ্বাস প্রচার করতে দেয় না?" (------সৈয়দ মুজতবা আলী)
সত্যিকারের আধুনিকতা অন্যের বিশ্বাসকে হেয় করে না, তাকে মর্যাদা দেয় ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১৮
}নবজাতক{ বলেছেন:
২৩ নং কমেন্ট উনি শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেছেন।
আমার দৃষ্টিকোন থেকে দেখা বেহেশত'এর বর্ননায় উনি সুন্দর কথা আর উদাহরনের প্রলেপ দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
বেহেশত-দোযখ কোন আধুনিকতা নয়, খুবই প্রিমিটিভ বিষয়। সেখানে বেসিক ইন্সটিংককেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। যেমনঃ সীমাহীন কষ্ট, দীর্ঘমেয়াদী আজাব, অফুরন্ত যৌবন, নারীভোগ, আরাম-আয়েশ সহ ইত্যাদি। এগুলো নিয়ে কথা বল্লে বিশ্বাসের অমর্যাদা হয় কিভাবে?
আপনি সরাসরি স্বীকার করেন যে, বেহেশতের বর্ননায় পুরুষশাষিত দৃষ্টিভঙ্গীর সাথে সাথে; আল্লাহ'র নৈকট্য লাভের সাথে সাথে ইনক্লুডিং মদ্যপান (শারাবুন তহুরা), বিবাহবর্জিত নারী/পুরুষ সম্ভোগ, বহুগামিতা (৭০ জন হুর) এবং সমকামিতা (গেলমান)'কেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দুনিয়াতে এগুলো করা নিষেধ।
৪৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
শয়তান বলেছেন: বরাবরের মতই আস্তিকরা ভিন্ন ট্র্যাকে কমেন্ট করলো
৪৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৫৪
হিমু ব্রাউন বলেছেন: নব জাতক ভায়া সত্তুর ডা হুর পরীতে বন্ধু আমার তো কাম নাই আমি দোজখে যাব .........আমি দোজখে যাব ........
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
}নবজাতক{ বলেছেন:
ইয়ে মানে, দোযখে গেলে আপনার বরাদ্দ ৭০ জন হুর'দের নিয়া চিন্তা করবেন না। ওদের আমি দেখে-শুনে রাখব।
৪৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
অবাঞ্চিত বলেছেন: এই প্রশ্নগুলো আমারও। যে জিনিসগুলো দুনিয়ায় অবৈধ, বেহেস্তে গেলে সেগুলাই আপ্নে পাবেন। ঘটনাটা এরকম যে, বাবা ছেলেকে বলল, "তুমি যদি ৩ মাস মদ না খেয়ে থাক, তাহলে এরপরে আমি তোমাকে নিজে হুইস্কি এনে দিব"। আর সেক্স জিনিসটা এতো খারাপ হইলে বেহেস্তে ৭০ খান হুর পরি রাখার কি দরকার, দুনিয়ার ৪ খান বিয়া করা বৌ রাখলেই হইত!
যাই হোক, ধর্ম নিয়া ক্যাচাল কইর্যা লাভ নাই
৪৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৬
}নবজাতক{ বলেছেন:
ঘোষনাঃ
এই পোস্টের মন্তব্যকারীদের মধ্যে যাদের নিকের প্রোফাইল পিকচার নাই, যেমনঃ
েমাঃআব্দুল্লাহ আল-আিমন
হারান সত্য
আমি বিবেক বলছি
িরতুন িক্লস
অবাঞ্চিত
তারা, হয় মগবাজারের পেইড ব্লগার কিংবা কারো ক্লোন। নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ের ব্লগে উস্কানীমূলক মন্তব্য এবং রেটিং এর হের-ফের করাই এদের প্রধান কাজ। এদের থেকে সাবধান।
অবাঞ্চিত আমার লেখা ইনডাইরেক্টভাবে সমর্থন দিয়ে লিখেছেন "যাই হোক, ধর্ম নিয়া ক্যাচাল কইর্যা লাভ নাই"। ইসলাম ধর্মের কেঁচো খুড়তে সাপ বেরনোর ভয়ে উনি আমাকে থামাতে চেয়েছেন।
েমাঃআব্দুল্লাহ আল-আিমন
পোস্ট করেছেন: ৬টি
মন্তব্য করেছেন: ১১টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ১২টি
ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ১০ মাস
ব্লগটি মোট ৯৭৭ বার দেখা হয়েছে
আমি বিবেক বলছি
পোস্ট করেছেন: ৯টি
মন্তব্য করেছেন: ৮৫টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ৬৮টি
ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ৩ মাস
ব্লগটি মোট ১৮৭২ বার দেখা হয়েছে
হারান সত্য
পোস্ট করেছেন: ৯টি
মন্তব্য করেছেন: ১৩৮টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ২৯টি
ব্লগ লিখেছেন: ৩ মাস ৩ সপ্তাহ
ব্লগটি মোট ৭৫১ বার দেখা হয়েছে
িরতুন িক্লস
পোস্ট করেছেন: ৫টি
মন্তব্য করেছেন: ৭৬টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ১৬টি
ব্লগ লিখেছেন: ৪ মাস ৪ দিন
ব্লগটি মোট ৯১৮ বার দেখা হয়েছে
অবাঞ্চিত
পোস্ট করেছেন: ০টি
মন্তব্য করেছেন: ৪০৯টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ০টি
ব্লগ লিখেছেন: ৩ সপ্তাহ ২ দিন
ব্লগটি মোট ৫৩১ বার দেখা হয়েছে
৪৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: এই জিনিস আমি গতকাল মিসাইলাম কেমনে
আমি সয়ং ব্লগে উপস্থিত . তাও তোমাদের সন্দেহ ???
ভালো জিনিসের জন্যে লোভ দেখাইতে হয় .
যেমন ১ম হলে গোল্ড মেডেল পাবে, ঘড়ি পাবে, মিষ্টি পাবে ...আরো কত কি
কিন্তু মনে রেখো লোভে পাপ পাপে মৃত্যু .
যেইসব মালাউন কাফের রা আমাকে অবিশাস করবে আমি তাদের দোজখের আগুনে পুড়িয়ে মারবো
আর যারা আমার পক্ষে নিবে তাদের জন্যে আছে
শারাবুন তহুরা (শারাব-> মদ)।
৭০ জন হুর(প্রায় স্বচ্ছবসনা চীরযৌবনা সুন্দরী নারী/পরী)।
গেলমান(অপ্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ)।
নিজের চীরযৌবন।
যেকোন খাবার।
কিন্তু মনে রেখো লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু
১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৮
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনে মিলাদের তবারক বিলানোর অনেক পরে আসছেন। তবারক শ্যাষ!!!
৪৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
অপলক বলেছেন: দারুন প্রশ্ন করেছেন। ছোটতে আমি মনে মনে কত যে প্রশ্ন করেছি! সদুত্তর পাইনি কারও কাছে। একবার এক হুজুর যুমআর নামায শেষে আমাকে ধমকে মসজিদ থেকে বের করে দিয়েছিল। কিন্তু উত্তর দিতে পারেনি। তবে প্রশ্নটা এটা ছিল না। ব্যক্তিগতভাবে একসময় ধর্ম নিয়ে আমি প্রচুর লেখা পড়া করেছি। মাগার ঘাপলিং আছেই।
আসলে মানুষকে কত ভাবে যে আকৃষ্ট করা হয়েছে প্রত্যেকটা ধর্মে, বলে শেষ করা যাবে না। খাবারের লোভ আর যৌনতা একটা কমন ব্যাপার। কাজী নজরুল ইসলাম তার এক কবিতায় বলেছিলেন, "আমাকে বেহেশতে দাখিল করা হলে,আমি তোমার দীদার লাভ করতে চাই। " কবিতার ভাষায় বলতে পারলাম না। তবে এরকমই ছিল। যখন পড়েছিলাম আমার মনে হয়েছিল, এটাই আসলে সব চেয়ে বড় বেহেশতী উপহার হবে মানুষের জন্যে।
৫০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
ডট কম ০০৯ বলেছেন: ভাই নব্জাতক আপনি এই দুনিয়াতে সব কাম করেন কোন প্রবেল্ম নাই মরার আগে খালি তওবা কইরেন যদি কবুল হয়।
তয় আমারে জিগায়েন না আপনি মরবেন কবে?!!
৫১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:১৮
মনির হাসান বলেছেন: হা হা হা হা হা ... কোরান হাদিসে সবই ফকফকা ... খালি ধরায় দিলেই পাব্লিক গোস্বা করে । এইটা কি ধরনের অন্ধত্ব কওন যায় ... ভাবতাছি ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৫
}নবজাতক{ বলেছেন:
একজনও টু দ্যা পয়েন্টে ডিটেইল কিছু বলতে পারে নাই। প্রসঙ্গ নিয়া সামান্য নাড়াচাড়া কইরাই ভয়ে লেজ তুইলা পালাইছে।
৫২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩০
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: কি বেপার আপনার যে এখনো ব্যান চাইলো না ?
৫৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৩
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: এই পুস্টে এক্টা জিনিসই ভালা লাগছে। তয় কি ভালা লাগছে তা কমু না
১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৮
}নবজাতক{ বলেছেন:
হুর'এর ছবি।
৫৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৫
এ.জে. মিন্টু বলেছেন: আপনে আছেন প্রশ্ন নিয়া... ৭০ জন কেমনে সামলামু এই চিন্তায় আমার ঘুম আহেনা
১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৩
}নবজাতক{ বলেছেন:
ভয়ের কিছুই নাই। নিশ্চিন্তে ঘুমান।
ফুটপাতে যেমন শাল্সা বিক্রী করে, খেলে কি যেন হয় , তেমনি শারাবুন তহুরা খেলেও ৭০ জন আপনার কাছে হবে কুপোকাত।
৫৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৩৯
শেলী বলেছেন: যা ইচ্ছা পোষন করবেন তাই পাবেন। খালি চিন্তা করার অপেক্ষা। সেই জন্যই তো ঐ টা বেহেশত।
একটা জিনিষ জানেন তো ওখানে কারা যাবেন। তাদের মন হতে হবে পবিত্র। কলুষ সবকিছু বের করা হবে ওখানে ঢুকার আগে।যা খুশি তাদের মনে আসবেনা।আর গেলমান যাদের বলছেন তারা হবে অনেকটা রোবটের মত। আর তাদের পাবে শুধু সাবিকুনরা( অগ্রগামী) যাদের কাছে আল্লাহই সব। আর সাধারণ বা ডান দিকের মানুষরা পাবে তাদের wife দের। পড়ুন সুরা ওয়াক্বিয়া।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০০
}নবজাতক{ বলেছেন:
এত কিছু বুঝিনা। আরবী ভাষা জানিনা।(দুনিয়ার কত ভাগ মানুষ আরবীভাষার মানে বুঝে ইসলাম পালন করে? ২১শে ফেব্রুয়ারী তে এতো ঢাক-ঢোল পিটিয়ে বিশ্ব মার্তৃভাষা দিবস পালন তাহলে কেন? আর কেনই বা শুধু আরবীভাষা? কেনই বা এই পক্ষপাতিত্ব? আমার জন্ম আরবীভাষীর ঘরে না হলে সেটা কি আমার দায়? হায় কী প্রহসন!! ) আমার পোস্টে পড়েছেন নিশ্চই যে লিখেছি "ভাল কাজের ফল বেহেশত। সবাই যা জানে আমিও তাই জানি।"
আপনি লিখেছেন "কলুষ সবকিছু বের করা হবে ওখানে ঢুকার আগে।যা খুশি তাদের মনে আসবেনা।"
-- তারমানে বেহেশতবাসীরা ব্রেন/মাইন্ডওয়াশ হয়ে বেহেশতে যাবে। কোরানে যেমন বলা আছে, "যা ইচ্ছা করবো তাই পাবো" তেমন না। ব্রেন/মাইন্ডওয়াশ হবার পর তাদের আর কোন ইচ্ছা জাগবেনা। অর্থ্যাৎ পাওয়া যাবে কিন্তু খাওয়ার ইচ্ছা করবে না। এ তো দেখি বিশাল প্রতারনা। যে রগরগা বেহেশতের বর্ননা সবাই করে আসলে সেটা শো-রুম। ভিতরে বহুত কন্ডিশান আছে, তাই না? নতুন জিনিস জানা গেল।
৫৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪২
শেলী বলেছেন: আরবী জানা না থাকলে এরকম মনে হয়। হুর শুধু নারী নয়,এটা পুরুষও হতে পারে। আপনারা মুহম্মদ আসাদের ,"The message of Quran" পড়ুন।
Click This Link
১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:১২
}নবজাতক{ বলেছেন:
উপরে আল্লাহ, আল্লাহ'র বেহেশত-দোযখ। নীচে আল্লাহ'র কোরান, প্রেরীত পুরুষ মহাম্মদ। ইসলাম ধর্মে আর কী লাগে?
মুহম্মদ আসাদের The message of Quran পড়ার টাইম নাই। তারে চিনি না। প্রেরীত পুরুষ মহাম্মদ' এর টাইমে এই "মুহম্মদ আসাদ" কই ছিল? সাহাবী আলী "মুহম্মদ আসাদ"এর মাতব্বরী দেখলে নির্ঘাৎ তলোয়ার দিয়া এক কোপে দুই খন্ড করতো!!! ঐ সময় তার বই লাগেনি আর এই সময় আল্লাহ'র নিজস্ব কোরান বাদ দিয়া "মুহম্মদ আসাদের The message of Quran" পড়ব? কত বড় শিরক!!!
চিনি আল্লাহ, আল্লাহ'র কোরান আর মহাম্মদ'কে। এই তিনটাই যথেষ্ট নয় কি?
৫৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৮
কখনও মানব কখনও দানব বলেছেন: যারা গেল্মানগো ইউটিলিটি নিয়া ব্যাপক ফাপর মারতেছেন দয়া কইরা এইপোস্টের আলোচনা (শেষের কমেন্টগুলান) পইড়া ব্যাপারটা ক্লীয়ার কইরেন Click This Link
৫৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০৩
ফাহরুখ খান বলেছেন: হুর মানে যে নারী এই কথা কোথায় পাইছেন?আরবী হুর শব্দের অর্থ সঙ্গী বা সাথী।আগে ভালভাবে কোরআন পড়েন তারপর তর্ক করেন।
হুর নিয়া অনেকের অনেক কথে শুনছি কিন্তু গেলমান নিয়া সমকামিতার কথা আগে শুনি নাই।ব্যপারটা কি?
১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:৩০
}নবজাতক{ বলেছেন:
আরবী ভাষা জানি না। বাংলাদেশের সবাই যা জানে আমিও তাই জানি। দরকার হলে আমার পোস্ট আবার পড়েন।
তাহলে হুর মানে নারী না? সঙ্গী বা সাথী? তাই যদি হয়, তা হলে, হায় হায়!!! একি শোনালেন ভাই?
তারমানে দাঁড়াল; এক পুরুষ মানুষ বেহেশতে গেলে ৭০ জন সঙ্গী বা সাথী পাবে যারা নারী নয়, পুরুষ। আমি নিজে যেহেতু পুরুষ মানুষ সেহেতু আগ্রহ আমার নারীতে, পুরুষে নয়( আমি স্ট্রেইট, গে/বাই সেক্সুয়াল না)। আমার মত যারা সমকামী নয়, তারা যদি বেহেশতে যায়, তাদের কী হবে?
উপরে শেলী লিখেছেন, "সাবিকুনরা( অগ্রগামী) যাদের কাছে আল্লাহই সব। আর সাধারণ বা ডান দিকের মানুষরা পাবে তাদের wife দের। পড়ুন সুরা ওয়াক্বিয়া।" কিন্তু কেউ যদি বিয়ের আগেই মারা গিয়ে বেহেশতে যায়? তারা কী পাবে?
আমি তো ৭০ জন হুর(সুন্দরী নারী/পরী)'এর চিন্তায় ছোটবেলা থেকেই বিভোর ছিলাম। আপনি আমার স্বপ্ন আজ ভেঙ্গে দিলেন। কষ্ট করে ধর্ম করে তাহলে লাভ কী? মরে গেলেও গে হতে পারব না।
৫৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৪:০০
শেলী বলেছেন: সঙ্গী বা সাথী পুরুষ ,নারী দুইই হবে। কাজেই যারা পুরুষ তারা নারী পাবে আর যারা নারী তারা পুরুষ পাবে। আপনাদের ইংরেজী শিখতে কোনো অসুবিধা নাই শুধু আরবীর বেলায় সমস্যা। ভাষা যত শিখবেন ব্রেন তত শার্প হবে। আর আমি অনুবাদের বেলায় মুহম্মদ আসাদ follow করি। এই বইটা কোরানের অনুবাদ। উনি ইহুদি কনভার্ট ছিলেন । অন্য সব ইহুদিদের মত উনি জেনেটিকালি brilliant ছিলেন।
আমিতো জানি বেহেস্তে কোন স্হুল আনন্দ থাকবেনা।শুধু মোল্লাদের কথাকে ধর্ম মনে করে আমরা যদি নিজেরা জানার চেষ্টা করতাম তাহলে এত কনফিউসন হতনা।আপনি complain করতে পারেন আরেকটা ভাষা শিখা অনেক কঠিন। কোরানে মাত্র 2000 শব্দ আছে যা জানলে পুরা কোরান জানা যায়।
৭০ জনের কথা কোথায় পেলেন। আমি রেফারেন্স জানতে চাছ্ছি।
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
}নবজাতক{ বলেছেন:
"আপনাদের ইংরেজী শিখতে কোনো অসুবিধা নাই শুধু আরবীর বেলায় সমস্যা। ভাষা যত শিখবেন ব্রেন তত শার্প হবে। "
--- (কোরান নাকি আরবী মানে না বুঝে পড়লে ১ নেকী, মানে বুঝে পড়লে ৩ নেকী?)
মোহাম্মদের উচিৎ ছিল আরো কয়েকটা ভাষা শিখে কোরানের ভাষান্তর করা। কিংবা পরে যেসব কট্টর সাহাবী কোরানের সকল আয়াত সংগ্রহ করেছেন তারাও অন্য ভাষায় রূপান্তর করতে পারতেন। আমি বাংলা, ইংরেজী এবং রাশিয়ান ভাষা অনর্গল বলতে, লিখতে এবং বুঝতে পারি। তাহলে তো স্বীকার করছেন যে, আমার ব্রেন শুধু আরবীভাষী মোহাম্মদ এবং তাঁর সাহাবীদের চেয়ে শার্প? নাকি শুধু আরবীভাষা শিখলেই ব্রেন শার্প হয়?
৬০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:১৫
অপলক বলেছেন: কেউ যদি অবিবাহিত অবস্থায় মারা যায় তবে ৩০ বছর বয়সী মানুষ রূপ ধারন করত জান্নাতবাসীদের গোলাম হিসেবে চিরজীবন তাদের সাথেই অবস্থান করবে।
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
}নবজাতক{ বলেছেন:
আর কেউ যদি ১ জন নাবালিকা সহ ১৯ টি বিয়ে করে? তার জন্যে স্পেশাল ব্যবস্থা তাই না?
৬১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:৫৪
আমি বিবেক বলছি বলেছেন: খুবই দুঃখিত আপনার ব্লগে মন্তব্য করার জন্য। অনুশোচনাটা আপনার দেয়া অপবাদ পাবার পরেই।
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
}নবজাতক{ বলেছেন:
আপনি দুঃখিত জেনে খুশি হলাম।
৬২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
ডট কম ০০৯ বলেছেন: আপ্নে কেডা জানতে মঞ্চায়
হিন্দু না মুস্লিম
বুকে হাত দিয়া উত্তর দেন
মহিলা হইলে মাইন্ড কইরেন না।লোল
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩
}নবজাতক{ বলেছেন:
অন্য যায়গায় গিয়া "লোল" ফালান, ফুটেন!!!
৬৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: আমাদের সহ সবকিছু আল্লাহ তৈরী করেছেন যার ক্ষমতার শেষ নেই সীমাবদ্ধ গ্যান,বুদ্ধি দিয়ে তা অনেক সময়ই বুঝা যাবে না যেখানে আমরা তার বানানো পুতুল মাত্র।এক সময় মীরাজ অসম্ভব মনে হতো এখন অনেকেই বলছেন মীরাজ সম্ভব (সময়কে বেধে রাখা।)আপনি কারও প্রতি বিদ্বেষ না রেখে আরও পড়াশোনা করুন অনেক কিছু জানতে পারবেন।
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮
}নবজাতক{ বলেছেন:
আমার জন্য সীমীত জ্ঞানই যথেষ্ট। তথাকথিত "কোরান" যা সর্বাঙ্গীন ভাবে মানুষের কল্যানে দাবী করা হয়, তার অনেক কিছুই যদি মানুষের বোধগম্য না হয়, তাহলে কল্যান কিসে বয়ে আসবে? "বোরাক"-এ চেপে?
৬৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:০৮
কিংবদন্তী বলছি বলেছেন: শুনেন ভাই, মনে করেন আপনি পরীক্ষায় বসেছেন, আপনি কিন্তু আপনার জীবন থেকে অনেক কিছুই ছেটে ফেলবেন পরীক্ষায় ভালো করার জন্য। শুধু তাই না, আপনার স্যার এর কথা মত যেভাবে করলে ভালো নাম্বার পাব যাবে সেইগুলি কাজে লাগাবেন। দুনিয়া টা হচ্ছে একটা টেস্টিং গ্রাউন্ এখানকার নিয়ম আর বেহেস্তের নিয়ম এক নাও হতেও পারে। আর এই বাপরে আল্লাহ ভালো জানেন।
শুধু তাই না, আপনার চাহিদা কিন্তু নর্ভর করবে আপনি কোন পরিবেশে আছেন তার উপরে। কাজেই বেহেস্তে গেলে আপনি শরাবুন তাহুরা, গেলমান বা হুর পরী নিয়ে কি করবেন টা ওখানেই ঠিক হবে।
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০
}নবজাতক{ বলেছেন:
ভাই এটা কি আপনি "ওহি" মারফত জেনেছেন?
৬৫| ২৭ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:০০
রেড ওয়াইন বলেছেন: পিলাচ।
আমি গেলমান চাইনা, শুধু হুরপরী চাই।
৬৬| ২৭ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:০১
রেড ওয়াইন বলেছেন: রেড ওয়াইন ও চাই, পাওয়া যাইব না?
৬৭| ১০ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:১১
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ইদি নাখই!
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৭
}নবজাতক{ বলেছেন:
@রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী
অযৌক্তিক ভাবে, আপনি রুশ ভাষার খুবই আশ্লীল একটি গালি দিয়েছেন। আপনি যদি আমার রুশ ভাষা যাচাই করতে চান তবে ভূল করেছেন। রুশ ভাষার শ্লীল শব্দের সাথে সাথে অশ্লীল শব্দভান্ডারও আমার খুব সমৃদ্ধ। আমি আপনাকে নিরাশ করবো না।
রুশ ভাষায় গালি দিলামঃ-
আপনার গর্ভধারিনী মা'কেঃ ত্ভোইয়া মামা ইয়োবানা সুকা ব্ল্যিয়াদ!
আপনার জন্মদাতা পিতা'কেঃ ত্ভোইয়া পাপা ভ্দখ্লেনা মুদিলা ব্ল্যিয়াদ!
আপনার নিজের বোন'কেঃ সিস্ত্রা ত্ভোইয়া উলিচ্নায়া প্রস্তিতুতকা ব্ল্যিয়াদ!
আপনার নিজের ভাই'কেঃ ব্রাত ত্ভোই মুদাক ব্ল্যিয়াদ!
আপনার প্রিয়তমা স্ত্রী'কেঃ (যদি থাকে, না থাকলে যে ভবিষ্যতে হবে তাকে) ঝেনা ত্ভোইয়া বেয দিরোচ্নোই পিদারাস্ত ব্ল্যিয়াদ!
এবার স্বয়ং আপনাকেঃ তি ইয়োপানি পিদার ব্ল্যিয়াদ, সুকা, মুদিলা, য্দোখনি খুইসোস ব্ল্যিয়াদ, তিবিয়া তোল্কা স্ত অবোরাল এয়েপ্তে ব্ল্যিয়াদ, পাশোল ভ্ পিন্দু সুকা!! তি পিয্দা ব্ল্যিয়াদ!!
যদি এতেও আপনি খুশি না হন, তবে আরো নন্ষ্টপ চালাতে পারি। লাগলে আওয়াজ দিয়েন। আশাকরি নিজের কাছের মানুষদের নিয়ে গালি শুনে খুশি হয়েছেন। ভবিষ্যতে অন্যকে চিন্তা-ভাবনা করে গালি দেবেন।
৬৮| ১৫ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৪৬
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: জনাব নবজাতক,
প্রথমত আপনি একটা বড়সড় ভুল করলেন। আমি আপনাকে গালি দিই নাই। এক কমেন্টে দেখলাম আপনি রুশ জানেন। তাই অনেক সময় বাংলায় আমরা যেমন বলে উঠি "ধুর বাল!", সেইরকম ভাবে আমি ঐ কথাটা বলেছিলাম। শ্লেষাত্মক কথা এরকম আমরা অনেক সময় বলেই থাকি। এছাড়া আপনার ঐ পোষ্টে আপনি নিজেও দেখেছেন আমি অনেক ফাতরামি মূলক মন্তব্য করেছি। এই মন্তব্যও ঐ জাতীয় একটা মন্তব্য ছিল যা কোনভাবেই আপনাকে ব্যাক্তিগতভাবে অথবা আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয় নাই। আর আপনি নিজেও ঐ পোষ্ট কোন সিরিয়াস উপস্থাপনার মধ্য থেকে দেন নাই, কারন আপনার পোষ্টের একটি ছবি, তাই সেখানে আলোচনার সুবিধার্থে অযথা ফালতু মন্তব্য পরিহার করার প্রয়োজনীয়তা আমি অনুভব করি নাই। তারপরেও আপনার মনকষ্টের কারন হয়ে থাকলে আমি দুঃখিত।
যাই হোক আপনি অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়াশীল মানুষ। বিষয়টা ব্যাক্তিগতভাবে নিয়েছেন, এবং অন্য কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখেননি। তার উপর আমার দোষে আমার পুরো গুষ্টিকে দোষী করেছেন। আমার খুনের শাস্তি হিসেবে আমাকে সহ আমার বাবা, মা, ভাই বোন সবাইকে ফাসি দিলেন। তবুও আপনার বাবা-মা, ভাই-বোন আত্মীয়ের প্রতি আমার সালাম রইল।
এবং আপনার প্রতিঃ
মাঙ্গে আইছে আমার।তোর মত অতি প্রতিক্রিয়াশীল খানকিচোদা আবালরে আমি উপ্তা কইরা খাড়াইয়া খাড়াইয়া চুদি। যা এইবার কি বাল ফালাবি ফালাগা মদারি। তোর চিন্তা ভাবনার গুষ্টি চুদাই। যা তোরে চিন্তা ভাবনা না কইরাই গালি দিলাম। কি করবি করগা। কাউরে পুইছা চলার সময় আমার নাই। আবালচোদ জানি কোনহানাকার।
মুছে ফেলুন
৬৯| ১৫ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৫৬
সাজিদ বলেছেন: আপনার সন্তানকে কি শিশু অবস্হা থেকেই এডাল্ট মুভি দেখতে দিবেন? কেন বিভিন্ন বয়সের মানুষের জন্য বিভিন্ন সিনেমা দেখানো হয়? ধরেন একটা ১০ বছরের বাচ্চাকে নিয়মিত রেটেড মুভি দেখানো হলো বুঝতে পারছেন কি রকম প্রতিক্রিয়া হবে? বিশ্বাসীরা মনে করে এই নশ্বর জীবনটাও একটা পর্যায় যেখানে সংযম শিক্ষা নেয়া উচিত বেহেশতে এমন লোকেরাই যাবে যারা সব কিছু পেয়েও সাইকো হয়ে না যায়। বুঝলেন?
৭০| ১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:০৬
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হিসেব মতে স্বর্গেও মানুষের চাওয়া পাওয়া, তৃপ্তিবোধ, রুচিবোধকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। ধরুন আপনার যা ইচ্ছে চাইবার অধিকার দেয়া হল এখন, আপনি বললেন,
---আমি এক মাসের জন্য খোদ ঈশ্বরের স্থলাভিষিক্ত হতে চাই।
এবং এই সুযোগে নিজে ইশ্বর করে পূর্বের ইশ্বরকে অন্ততকালের জন্য অন্তরীণ করে রাখলেন। এটা কী চাওয়া সম্ভব?
এখানে থাকা কালে আপনি আপনার চাহিদা মত সম্ভাব্য সেলিব্রেটি নারীদের তালিকা তৈরি করলেন, যাদের সঙ্গ লাভে আপনি ইচ্ছুক।কিন্তু ওপাশে গেলে দেখবেন ওগুলো মাথা থেকে মুছে ফেলা হয়েছে, আপনার রুচি পছন্দ নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে এমনভাবে যে, ঈশ্বর যেসব নমুনা দিচ্ছেন সেগুলোতেই আপনার মুগ্ধতা কাটছেনা।
গেলমানের বিষয়টি কোনভাবেই সমকামিতার সাথে দূরতমও সম্পর্ক রাখেনা। এটি অবিশ্বাসীদের আক্রমণ করার একটি বিকৃত ইস্যু। আক্ষরিকভাবে যে স্বর্গের সব কিছুকেই সুন্দর বলা হয়েছে, সেখানকার বয়-বেয়ারা গুলোও সুদর্শন হবে, তার মানে এই না যে আপনার জন্য লালগালিচা বিছিয়ে রাখা ৭০ হাজার হুর ফেলে গেলমান সহবাসের রুচি হবে। বরঞ্চ, অন্যান্য ইচ্ছা, রুচি এবং চাহিদার মত এটিও ঈশ্বর কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হবে (আপনার অজ্ঞাতসারে, আপনাকে পূর্ণ সুখ-সুবিধা দিয়ে, পূর্ণ স্বাধীনতার অনুভূতি দিয়ে)।
ভুলে যাওয়া উচিত নয়, নবী মুহাম্মদ যে আরবে এসেছিলেন এবং তখনকার সারা পৃথিবীতে বহু স্ত্রী রাখার এবং বহু নারী গমনের যে বৈধ সংস্কৃতি ছিল, সেটি থেকেই এত হাজার হুরের বিষয়টি একটু বেশি করে লিখিত হয়েছে। সেকালে চলনসই সংস্কৃতি মতে নবী সোলায়মান, দাউদের বহু স্ত্রী ছিল বৈধভাবে, যেমনটি বৈধ ছিল যেকোন ধনিক, ক্ষমতাধর ব্যক্তিবর্গের। এটা নিয়ে সেকালের মানুষ রুচির প্রশ্ন তুলেনি। সে সময়কার বহু নারী রাখার দুনিয়াব্যাপী সচল সংস্কৃতিকে যেভাবে কঠোর শর্ত সাপেক্ষে (৪ নারীর সাথে সমানাধিকার নিশ্চিত না করতে পারলে কঠোর শাস্তি হবে) মাত্র সর্বোচ্চ ৪ নারীতে সীমাবদ্ধ করা হয়েছিল, সেটিকে তৎকালীন মানুষেরা ব্যক্তি চাহিদার (বহু নারী পাবার) উপর ধর্মের কঠোর হস্তক্ষেপ, নিপীড়ন মনে করেছিলেন বলেই মনে হয়।এই কঠোর (সেকালের তুলনায়) সীমারেখা মেনে চললে বহু নারীতে অভ্যস্ত সেকালের বিশ্ববাসীকে হাজার নারী পুরস্কার পাবার সুসংবাদ দেয়া হয়েছিল পরকালের কথা বলে। পরকালে হাজার হুর পুরষ্কারের ঘোষণা শুধু পৃথিবীতে পুরুষের মাঝে নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাবোধ আনার জন্যই। শাস্ত্রমতে পৃথিবীতে ব্যভিচারী মানুষের জন্য নয়।
ঠিক যেকারণে পৃথিবীতে দাড়ি রাখা ও গোফ ছাটার উপর জোর দেয়া হচ্ছে সেটি করতে পারলে, পরকালে ক্লিন সেভড ও সুন্দর গোফ মুখায়ব দেয়া হবে।যে মদ দেয়া হবে, সেটিতে মদের স্বাদ হবে, কিন্তু মাতলামি হবেনা।কেউ মাতলামি করতে চাইবেনা, কারণ মানুষের তৃপ্তিবোধটা মদের স্বাদ নেবার মাঝেই পূর্ণাঙ্গ থাকবে।মদ নিষিদ্ধ, সেটি মানুষকে নেশাগ্রস্থ ও মাতাল করে, ফলত কথা ও আচরণগত দুর্যোগ ঘটে। সমকামিতার মত এ ধরনের দুর্যোগ ঘটাটা স্বর্গের সংজ্ঞামতে সম্ভব নয় বলে (ঈশ্বর নিজেই চাননা), স্বর্গবাসীর চাহিদা রুচিবোধ সেদিকে ধাবিত হবেনা। যা পাবে সেটি দিয়ে মোহাবিষ্ট করে রাখা হবে এবং চাহিদার একটা গন্ডি থাকবে (সেটি পুরোপুরি আপনার অজ্ঞাতসারে)।
তখনকার যুগের মানুষ গাড়ি, বাড়ি পাগল হলে হয়ত আসত যে স্বর্গবাসীদের এত বড় বাড়ি দেয়া হবে যে যার দৈর্ঘ্য হবে তিন দিনের পথ। কিন্তু পৃথিবীকে পরীক্ষা ক্ষেত্র হিসেবে শৃঙ্খলিত করতে গেলে শর্ত আরোপ করা হবে, কোন লোকের একের অধিক গাড়ি/বাড়ি থাকা যাবেনা।
পুরোটাই আমার ব্যক্তিমত। কোন পুথি পাঠ থেকে নয়।
১৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৭
}নবজাতক{ বলেছেন:
আহা, অপূর্ব প্রাঞ্জল বর্ননা।
এমন যদি অফিশিয়ালী (?) পেতাম কোন ধর্মীয় পুস্তক থেকে!!!!
৭১| ১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অপ্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ চাকরদের কথা দিয়ে বুঝানো হইছে যে, "তারা সেইসব হুরের সাথে আকাম করতে পারবে না" , এমনটা না যে আমার সাথে করবে।
আরেকটা ব্যাপার আছে। নিয়াতের উপরেই সব নির্ভরশীল।
যাদের মানসিকতা ঐ টাইপ যে, মাইয়া পাইলে ধুমসে আকাম, গোলমান পাইলেই ধুমসে কুকাম, তাদেরকে বেহেশতে নেয়ারই কথা না।
বেহেশত যদি সত্যি থাকে, তাহলে আল্লাহরও মানুষের মানসিকতা বুঝার ক্ষমতা আছে।
আর মদে সমস্যা বুঝতাসি না। দুনিয়ায় মদ হারাম কারণ, এইটা খাইয়া কী করুম তার ঠিক থাকবে না, আমাকে ধোঁকা নিয়ে মাতাল অবস্থায় যে কোন চুক্তি করিয়ে নেয়া যায়, তাই। কিন্তু যদি পরকাল এমন জায়গা, যেখানে এসবের ভয় নাই, সেখানে মদ খাইলে সমস্যা কী?
এখন বলতে পারেন, ইহকালে জেলের ভিতর বা খালি রুমে খাইলে সমস্যা কী ? সমস্যা হইল অভ্যাস। এটা আপনাকে মাতলামী করতে বাধ্য করবে।কখনও বাইরেও মদ পান করতে বাধ্য করবে।
১৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩২
}নবজাতক{ বলেছেন:
দেখেন, সত্যি একটা কথা বলি। কোন বিতর্ক নয়।
বেহেশতি দুনিয়ায়, পরকালে যা পাওয়া যাবে, তার মোটামুটি বিবরন/বর্ননা কোরান-হাদীস থেকে পাওয়া যায়। ইহজাগতিক মানুষ হিসেবে আর দশজন সাধারন মানুষের মতই আমিও সেগুলির কামনা/বাসনা করি। এবং আমি ইহজাগতিক ভাবেই সেগুলি কামনা(ধুমসে অকাম-কুকাম ইত্যাদি) করি। কোন অলৌকিকতায় নয়। এবং সেগুলোকে ঐভাবেই ইঙ্গীত দেওয়া হয়েছে।
বেহেশতে যাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু কেউ যদি যেতে পারে, তাদের জন্যই পোষ্টে উল্লেখিত সার্ভিস।
-------------------------------------------------------------------------
আপনি লিখেছেন "যাদের মানসিকতা ঐ টাইপ যে, মাইয়া পাইলে ধুমসে আকাম, গোলমান পাইলেই ধুমসে কুকাম, তাদেরকে বেহেশতে নেয়ারই কথা না।"
আপনি পুরো ব্যাপারটা উলটো করে দেখেছেন। সত্যি ইহজাগতিক এই মানসিকতায় বেহেশতে যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু কেউ যদি যায়, ঐখানে এই কাজগুলোই করা হবে(করতে দেওয়া হবে)।
এই পোষ্টের প্রায় সবার সাথেই কমেন্টে বিতর্ক হয়েছে এবং হচ্ছে। আপনিই বলেন তাহলে, বেহেশতে কেন ঐ সব ইন্দ্রীয়ভোগ্য ব্যাপারগুলো মুখ্য ভাবে বর্নিত হয়েছে? আপনি কি ঐ সব বেহেশতি ইন্দ্রীয়ভোগ্য ব্যাপারগুলি কোথাও শোনেন নি?
আপনি আরো লিখেছেন-- "আর মদে সমস্যা বুঝতাসি না। দুনিয়ায় মদ হারাম কারণ, এইটা খাইয়া কী করুম তার ঠিক থাকবে না, আমাকে ধোঁকা নিয়ে মাতাল অবস্থায় যে কোন চুক্তি করিয়ে নেয়া যায়, তাই। কিন্তু যদি পরকাল এমন জায়গা, যেখানে এসবের ভয় নাই, সেখানে মদ খাইলে সমস্যা কী?"
-- জানেন নিশ্চই, ইসলামের শুরুতে মদ নিষিদ্ধ ছিলনা। সবার মতো আমিও জানি যে, ঐ সময়ে মদ খেয়ে নামাজ পড়া তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছিল বলে মদ নিষিদ্ধ হয়। এবং আরো শোনা যায় যে, যেদিন মদ নিষিদ্ধ হওয়ার ওহী নাজিল হয়, সেদিন মক্কায় মদের বন্যা বয়ে গিয়েছিল। সবার মতো আমি আরো জানি যে, কোরান (কোরানের সকল আয়াত সমূহ) অনেক আগে থেকেই লওহে মাহফুজে সংরক্ষিত ছিল। তাহলে নিশ্চই মদ নিষিদ্ধ করার আয়াতও আগে থেকেই সংরক্ষিত ছিল। তবে কেন প্রথমেই ঐ সংরক্ষিত আয়াত দ্বারা মদ নিষিদ্ধ না করে, নামাযে মাতলামীর জন্য মদ নিষিদ্ধ হয়? কোন ব্যাখ্য করতে পারবেন? (যে কেউ)
এবার জগতিক ব্যাপারে আসি। মদ খেলে কেউ মাতাল হয় না। তবে মদ বেশি পরিমানে খেলে বা মাতাল হওয়ার জন্য খেলে মাতাল হয়। আপনি যদি কাউকে ধোকা দিয়ে মাতাল করে চুক্তি করতে চান তবে করা সম্ভব।
আপনার ব্লগাররা অনেকেই উন্নত বিশ্বের ফ্রি দেশগুলোতে থাকেন, ঐ সব দেশে যতভাগ মানুষ মদ খায়, তার কতভাগ মানুষ তথাকথিত মদ খেয়ে মাতাল হয়? উপরে "সাঈফ শেরিফ " লিখেছেন--'বেহেশতে যে মদ দেয়া হবে, সেটিতে মদের স্বাদ হবে, কিন্তু মাতলামি হবেনা।' তাহলে যে পরিমান মদ খেলে মাতাল হবেন না, সে পরিমান খেলে দুনিয়ায় সমস্যা কোথায়?
আর হ্যা, তৃতীয় বিশ্বের যে সব দেশে তিন বেলা খাবার পাওয়াই কঠিন, সেখানে আপনার মত "আকাশ_পাগলা"রা শুধু জেলে বা খালি রুমে নয়, শুধুমাত্র মদের নাম শুনলেই মাতাল হবে, বোতল দেখলে মূর্ছা যাবে।
৭২| ১৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৯
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: একটা কথা জান্তে চাই, ডিম আগে না মুরগী আগে?
৭৩| ২০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:১২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: তবে কেন প্রথমেই ঐ সংরক্ষিত আয়াত দ্বারা মদ নিষিদ্ধ না করে, নামাযে মাতলামীর জন্য মদ নিষিদ্ধ হয়?
আপনি যদি ইবাদাত করেন, এমন না যে আল্লাহর অনেক লাভ হচ্ছে বা সুবিধা হচ্ছে। আপনি ইবাদাত করেন বা না করেন, উনার এতে কিছুই আসে যায় না। আমি জানি আমার ছোট ভাই সারা রাত টিভি দেখলে কালকে স্কুলে যেতে পারবে না। কিন্তু আমি যদি নিষেধ করি,তার মনে হবে আমি ফাও ফাও বড় ভাই সুলভ ক্ষমতা খাটালাম।
আমি ওরে সারা রাত টিভি দেখতে দিলাম।পরেরদিন সকালে ডেকেও দিলাম। যখন তার উঠতে অনেক কষ্ট হল, তখন বুঝায়া বললাম যেন আর কখনও এমন না করে। তাহলে পরে এত কষ্ট হয়।
যদিও আমি আগেই জানতাম এমন হবে, তাও আমি তাকে জানার সুযোগ করে দিলাম। এভাবে বুঝানোটা সহজ।
-------------
যে পরিমাণ মদ খেলে মাতাল হবেন না,আপনি সে পরিমাণই খান। এখন আপনি শিওরিটি দিতে পারবেন কী, যে,কখনই কোন পরিস্থিতিতে এর পরিমাণ বাড়বে না !! একটা লাইনে হাসলাম যে, যত লোক মদ খায়,তত লোক মাতাল হয় না। খ্যাকজ। দারুণ যুক্তি। হ্যা, তত লোক মাতাল হয় না ঠিকই, কিন্তু যদি যারা মদ পান করে তাদের মাঝে প্রতিদিন ২০%ও মাতাল হয় আর তার মাঝে ২০%ও যদি একটা করে অপরাধ করে(বা নিজেরাই কোন এক্সিডেন্ট করে বা ভুলে কোন চুক্তি করে), তাহলে প্রতিদিন মিনিমাম ৪টা অপরাধ বেশি হবে বা মিনিমাম ৪টা লোকের ক্ষতি হবে। বছরে কয়জনের ক্ষতি হয়?
উন্নত বিশ্বেও তৃতীয় শ্রেণীর লোক থাকে। আবার, তৃতীয় বিশ্বে থাকা মানেই তৃতীয় শ্রেণীর না। তৃতীয় বিশ্বের আকাশ_পাগলারা কী বলতে চায় সেটা উন্নত বিশ্বের "নবজাতকরা" বুঝার চেষ্টা করে না, নাকি না বোঝার ভান করে, নাকি বোঝার ক্ষমতাই নেই?হয়ত নিজেরা বোতলে মগ্ন থেকে সজ্ঞানে আছে মনে করে বলেই হয়ত কথার মর্ম ধরতে পারে না।
২১ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩২
}নবজাতক{ বলেছেন:
চমৎকার বিশ্লেষন এবং ব্যাখ্যার চেষ্টা। সেই কারনে ধন্যবাদ।
আপনি শেষ কমেন্টের শেষ প্যারায় যেভাবে খোলাখুলি আপনার নিজের অবস্থান জানিয়েছেন তাতে আমি আনন্দিত। তবে বোঝানোর ক্ষমতাও অর্জন করতে হয়। আসুন ব্যাক্তিগত হানা-হানি ছুড়ে এই পোষ্টের প্রাসঙ্গিক আলোচনায় ফিরে আসি।
কথার পিঠে অনেক কথা চলে আসছে যেগুলো এই পোষ্টের সাথে সম্পৃক্ত নয়। তবুও আসুন সৌজন্যতার খাতিরে সংক্ষেপে আলোচনা করি।
আপনি লিখেছেনঃ 'আমি জানি আমার ছোট ভাই সারা রাত টিভি দেখলে কালকে স্কুলে যেতে পারবে না। কিন্তু আমি যদি নিষেধ করি,তার মনে হবে আমি ফাও ফাও বড় ভাই সুলভ ক্ষমতা খাটালাম।'
-- ছোট ভাইয়ের প্রতি বড় ভাইয়ের দায়িত্ব আছে। বড় ভাই তাকে আদেশ- উপদেশ দিবেই। মানা-না মানা ছোট ভাইয়ের কর্তব্য। ছোট ভাই নাও মানতে পারে বা ঠেকে শিখবে, এই কারনে তাকে ভুল করার আগে আদেশ-উপদেশ না দেওয়া বড় ভাইয়ের সুকৌশলে দায়িত্ব এড়ানোর অপচেষ্টা। বা ছোট ভাইয়ের উপর নিজের কর্তৃত্বের অভাব। অসুখ হবার পর ঔষুধ খাওয়ার চেয়ে অসুখ যাতে না হয়, আগে থেকে সেই চেষ্টাই করা উচিৎ।
আপনি আরও লিখেছেনঃ'কিন্তু যদি যারা মদ পান করে তাদের মাঝে প্রতিদিন ২০%ও মাতাল হয় আর তার মাঝে ২০%ও যদি একটা করে অপরাধ করে(বা নিজেরাই কোন এক্সিডেন্ট করে বা ভুলে কোন চুক্তি করে), তাহলে প্রতিদিন মিনিমাম ৪টা অপরাধ বেশি হবে বা মিনিমাম ৪টা লোকের ক্ষতি হবে। বছরে কয়জনের ক্ষতি হয়?'
-- আপনার কথা মানলাম যে মাতাল হলে অপরাধ সংঘটিত হতে পারে। কিন্তু সকল অপরাধীই কি মাতাল ব্যাক্তিরা? মাতালের দ্বারা যদি প্রতিদিন ৪ টা অপরাধ বেশি হয়, তবে বাকী সবগুলো অপরাধ ঘটিত হয় যারা মাতাল নয় তাদের দ্বারা। আর এই সংখ্যা ৪০'ও হতে পারে। নয় কি?
এই জাতীয় প্রশ্ন এবং উত্তর আমার পোষ্টের সাথে সম্পৃক্ত নয়। পোষ্ট সম্পৃক্ত আলোচনায় খুশি হবো।
৭৪| ২১ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: সবার মতো আমি আরো জানি যে, কোরান (কোরানের সকল আয়াত সমূহ) অনেক আগে থেকেই লওহে মাহফুজে সংরক্ষিত ছিল। তাহলে নিশ্চই মদ নিষিদ্ধ করার আয়াতও আগে থেকেই সংরক্ষিত ছিল। তবে কেন প্রথমেই ঐ সংরক্ষিত আয়াত দ্বারা মদ নিষিদ্ধ না করে, নামাযে মাতলামীর জন্য মদ নিষিদ্ধ হয়? কোন ব্যাখ্য করতে পারবেন? (যে কেউ)
উত্তর : পৃথিবীকে দেখানোর জন্য যে মদ্যপান সত্যিকার অর্থেই ইবাদতে বাধা দেয় । শয়তানী ধোকা সৃষ্টি করে ।
যদি বলেন মানুষ পৃথিবীতে এতো সমস্যা সৃষ্টি করে তাহলে মানুষই বা আল্লাহ কেন সৃষ্টি করেছেন ? হেহেহহ
৭৫| ২১ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: আপনার ব্লগাররা অনেকেই উন্নত বিশ্বের ফ্রি দেশগুলোতে থাকেন, ঐ সব দেশে যতভাগ মানুষ মদ খায়, তার কতভাগ মানুষ তথাকথিত মদ খেয়ে মাতাল হয়? উপরে "সাঈফ শেরিফ " লিখেছেন--'বেহেশতে যে মদ দেয়া হবে, সেটিতে মদের স্বাদ হবে, কিন্তু মাতলামি হবেনা।' তাহলে যে পরিমান মদ খেলে মাতাল হবেন না, সে পরিমান খেলে দুনিয়ায় সমস্যা কোথায়?
আর হ্যা, তৃতীয় বিশ্বের যে সব দেশে তিন বেলা খাবার পাওয়াই কঠিন, সেখানে আপনার মত "আকাশ_পাগলা"রা শুধু জেলে বা খালি রুমে নয়, শুধুমাত্র মদের নাম শুনলেই মাতাল হবে, বোতল দেখলে মূর্ছা যাবে।
উত্তর: হ্যাঁ উন্নত দেশে যেখানে মদ্যপান প্রকাশ্রে সম্ভব । অনেকে তারা অল্প পরিমানেও গ্রহন করে যেখানে মাতলামি সৃষ্টি হয় না । কিন্তু তা স্বল্প সময়ের জন্য কিন্তু ধীরে ধীরে কোন কোন সময় তারা অতিরিক্ত মদ্যপানে মাতলামীও সৃষ্টি করে ।
ওয়াইন চামড়ার জন্য ভাল ঔষধ হিসেবে হালকা গ্রহন করলে কিন্তু কেউই এই মাত্রা ধরে রাখতে পারে না ।
৭৬| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ৮:২০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: """ সুকৌশলে দায়িত্ব এড়ানোর অপচেষ্টা। বা ছোট ভাইয়ের উপর নিজের কর্তৃত্বের অভাব। """
আপনি ব্যাপারটা অন্যভাবে নিয়েছেন। ছোট ভাই যদি বাই চান্স ওই দিন স্কুলে নাও যেতে পারে, তাতে এমন আহামরি কিছু হবে না। একদিন স্কুলে যেয়ে আইন্সটাইন হবার কিছু নাই। কিন্তু ঐ একদিন তাকে হাতে নাতে শিখিয়ে দিলে আরও অনেক দিন স্কুল কামাই এর ঝুঁকি কমে যাবে।
আর, কর্তৃত্বের অভাব। এটাও একটা পয়েন্ট ধরেছেন। ভাল। তখন নবী ছাড়া বাকিরা আল্লাহর কর্তৃত্বে বিশ্বাস করছিল না। এখন উপর থেকে ঠাডা পরে নামায পড় কথা লেখা আসলে, সেটা ত আর কোন মানুষের জন্য কোন পরীক্ষা হল না। ম্যাজিক দেখায়া কর্তৃত্ব ফলানোর ইচ্ছা সৃষ্টিকর্তার খুব একটা ছিল বলে মনে হয় না।
"""তবে বাকী সবগুলো অপরাধ ঘটিত হয় যারা মাতাল নয় তাদের দ্বারা। আর এই সংখ্যা ৪০'ও হতে পারে। নয় কি?"""
এটা কোন যুক্তির কথা হল? এখন আপনি যদি বলেন, যে,কাউকে এসিড মারা নিষিদ্ধ। ধরেন দেখা গেল, ১০০ টা নির্যাতনের ২০টায় মেয়েদের এসিড মারা হচ্ছে। এখন আপনি যদি বলেন, মেয়েদের উপর যত অত্যাচার হয়, তার অনেকগুলোয় এসিডের ব্যাবহার হয় না। সেই সংখ্যা ৮০ ও হতে পারে। নয় কি?তাহলে, এসিড মারা আইনে নিষেধ কেন?
তাহলে আমি কী উত্তর দিতে পারি ???
এই কারণে মদ খাওয়া হারাম। মদ না খেলেই সব অপরাধ কমে যাবে তা নয়, কিন্তু কিছুটা হলেও কমবে।
আর, সেটাই আমাদের কাম্য। সব দিক থেকে এমন ভাবে কিছু কিছু কমাতে পারলে, অপরাধের মাত্রা একদম নগণ্য হয়ে আসবে। তাই না?
""এই জাতীয় প্রশ্ন এবং উত্তর আমার পোষ্টের সাথে সম্পৃক্ত নয়। পোষ্ট সম্পৃক্ত আলোচনায় খুশি হবো।""
আমার ধারণা, এই জাতীয় প্রশ্ন এবং উত্তর আমার পোষ্টের সাথে যথেষ্টই সম্পৃক্ত । কারণ, আপনিই ৭১ নম্বর কমেন্টের উত্তরে জানতে চেয়েছেন যে, কেন মদ নিষিদ্ধ। সেটারই উত্তর দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। পোষ্ট সম্পৃক্ত আলোচনা হল। খুশি হতে পারেন।
৭৭| ২৯ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫০
প্র।ইভেট বলেছেন: u fool man
৭৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১
কাকপাখি ২ বলেছেন: তরে বইলা লাভ নাই। নাইলে কইতাম। কিন্তু কথাডা শুনার মত যোগ্যতা নাই তর। ............
৭৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
কাডির বলেছেন: ভাই বুঝলাম সব ঠিক আছে কিনতু আপনার বুঝার ভুল....যা চাবেন টাই পাবেন এটাও ঠিক কিনতু ওখানে তো আর শয়তান থাকবে না তাই আপনার নজরও খারাপ থাকবে না....।তাই যেটা খারাপ সেটা হবে না।
আর দুনিয়াতে তো আপনাকে ভালো খারাপ বুঝার ability দেয়া হয়েছে, আর ALLAH যা জানেন আপনি তো তা জানেন না তাই না....so ভাই এতো ছোট মাথায় আমরা এতো বড় জিনিস নিয়ে মাথা না ঘামাই....।
ভালো থাকবেন...
৮০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:২৪
অবাঞ্চিত বলেছেন: "চল, আমরা একসাথে রাত কাটাই"
এখন এইখানে যদি আমি বলি, আমি খারাপ কিছু বলি নাই, শুধু একসাথে আমরা রাতে বসে বসে যিকির করার জন্য বলছি, তাহইলে সেটা মানবেন? নিজেরা খারাপ যা কিছু আছে, সেটা বলবেন, আর কেউ যখন প্রশ্ন করবে কেন এটা বলা হল, তখনই ভোল পাল্টায়ে আরেকজনের উপরে দোষ চাপাবেন যে, "তার মানুষিকতা খারাপ"। এজন্যই ইসলাম কে এতো ঘৃনা করি। নিজেরা সব কুকর্ম করে যায়েজ করে নিবে, আর কেউ জিজ্ঞাসা করলেই তখন সেটা তার মানুষিকতার দোষ।
৮১| ১৩ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১৬
ইমরাজ বলেছেন: লেখক কি চায়, সে নিজেই জানে না
১৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৫২
}নবজাতক{ বলেছেন: আহেম!! আহেম!!
৮২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
সাফায়েতুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো । খুব ভালো লাগলো । নতুন কোন পোষ্টের আশাই থাকলাম । আপনার সবগুলো পোষ্টে এবং কমেন্টে সহমত পোষণ করছি । ভাল থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪
জিকো বলেছেন: