![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক এক সময় মনে হয় বেঁচে থেকে আর লাভ নেই এক এক সময় মনে হয় পৃথিবীটাকে দেখে যাবো শেষ পর্যন্ত এক এক সময় মানুষের ওপর রেগে উঠি অথচ ভালোবাসা তো কারুকে দিতে হবে এক এক সময় ইচ্ছে হয় সব কিছু ভেঙেচুরে লন্ডভন্ড করে ফেলি আবার কোনো কোনো বিরল মুহূর্তে ইচ্ছে হয় কিছু একটা তৈরি করে গেলে মন্দ হয় না।
#নীলপরী
___________________________
দেখতে দেখতে একবছর পার হয়ে গেছে বুঝেই উঠিনি।এভাবেই কেটে যাবে একদিন হয়ত এখনকার সময় গুলো সময়ের মহাসমুদ্রে বিলিন হয়ে যাবে,ফেলে যাওয়া অতীত বারবার ডেকে নিয়ে আসবে। প্রথম যখন মেডিকেলের প্যারা পাওয়া শুরু করলাম তখন মনে হত ভুল জায়গায় চলে আসছি। এখন যে মনে হয়না তা না। তবে অনেকটা সহ্যশক্তি বেড়ে গেছে। স্যারদের বকাগুলিকে ভালোবাসতে শিখে ফেলেছি। কর্মজীবনে সঠিক কাজ এ ইলিগাল না করতে পারলেও অনেক সৎ ব্যাক্তি বসের ঝারি খান, এটা সহ্য করতে না পেরে অনেকেই ইলিগাল কাজ করতে বাধ্য হয়ে যায়।
আর আমরা ছাত্রছাত্রীরা সঠিক কাজ সঠিক মত না করার জন্যে স্যারদের কাছে বকা খাই, এটা ভালোবাসা। আমাদের স্যারদের মুল্যকত আমরা আজও বুঝে উঠতে পারিনি। প্রোস্ট গ্রাজুয়েশন পরিক্ষার কোন ভাইবায় কোন উত্তর দেওয়ার পর স্যার বলেছিল এক ভাইকে তুমি অমুক স্যার এর ছাত্র তাইনা? জি স্যার। এইজন্যেই ত তুমি পেরেছ।
এইসময় জতক্ষন না আমাদের জীবনে না আসবে ততক্ষন না ।আমরা আমাদের স্যারদের ভ্যালু কত বুঝতে পারবোনা।
সামনে প্রফ এই টেনশনেই অনেকে পড়া বাদ দিয়ে খালি টেনশন করে যায়।
অনেক পড়া বাকি আছে পরিক্ষার হলে স্যার দের প্রশ্নের উত্তর দিতেই পারিনা।মাঝেমাঝে ভাবি ব্রেইন্টা বুঝি ফ্রাইব্রোসিস হয়ে গেছে। আজ থেকে কয়েক বছর আগে কত ভালো রেজাল্ট ছিল, সবার নয়নের মণি ছিলাম, এখন এগুলো ভাব্লেই মনে হয় সপ্ন দেখতেছি দিনে দুপুরে।
যেই ছেলের খাতা দেখে সবাই লিখত।
আজ তাদের অন্যদের খাতা না দেখে পরিক্ষা দেওয়া ইম্পসিবল। সাম্নের বেঞ্চে বসা মেয়েটিকে একটু দেখাতে বলতে তর্জনী আঙুল ঠোট এ রেখে বলে আমি আগে লিখি পরে সময় থাকলে দেখিস। অন্যের দেখা আগে পাপ মনে হত
আর এখন তর্জনী আঙুল এর নিষেধাজ্ঞা একটুও অনুশোচনার সৃষ্টি করেনা।
ক্লাসের ফ্রাস্ট ব্রেঞ্চের ছাত্র গুলো গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া ছাত্রছাত্রীরাও সাপ্লি দিতে দিতে হাপিয়ে যাচ্ছে।
তবে সান্তনার বাণী হচ্ছে প্রত্যেক সাপ্লিরই পাশ আছে
আবার কারো কারো মতে
সাপ্লি ইজ দ্যা পিলার অব সাক্সেস।
তবে যারা সাপ্লি খায় নন সাপ্লিখোরদের এসব কথায় চোখের জল আটকানোগেলেও মনের দাগটা থেকেই যায়।
নিজেকে আজ প্রশ্ন করতেছি
আমি কি সব ভালোর শীর্ষ এ গিয়ে রোগীদের মুখে হাসি ফুটাতে পারবো আমার ফ্রাইবোসিস ওয়ালা মাথাটাকে কাজে লাগিয়ে?
#সোহেল _
ভাই তোর দার্শনিকতা ছাড় আমার ব্রেকাপ হইছে কি করব সেইটা বল।
★ তোর ত প্রতিদিনি ব্রেকাপ হয় আজ আবার নতুন কি?
★ ভাই আজ সিরিয়াস, আমি বাচবোনা।
★যা মর
কিছুক্ষন পরেই দেখি সে বলছে অনুশোচনার সুরে,,,,
আসলে আমারি ভুল যার লিমিটলেস অবহেলাটাকেও ভালবেসেছি সে আমাকে বুঝলোনা।
জানিস আমি মারা গেলে তানিয়া একটুও কাদবেনা
কেননা তার চোখের কাজলের দাম আমার থেকেও অনেক বেশি।
ছেলেটি নিকোটিনে ডুবে ডুবে বলছে দোস্ত প্রেম করিস না ফ্লাটিং কর তাতে সুখ না থাক কষ্ট নেই অন্তত।
প্রথম প্রেম যে ঠোটে দেওয়ার কথা ছিল প্রিয়ার ছোয়া
প্রথম প্রেম সে ঠোটে দিল নিকোটিন এর ধোয়া।
আরে সালা এইডা কথা হইল।
ঠান্ডা মাথায় আমার কথা শুন
দুরবিক্ষন যন্ত্র দিয়ে কোন জিনিস দেখলে অনেক বড় মনে হয় আবার ঐ একই জিনিস উলটো করে দুরবিক্ষন যন্ত্র এর সাম্বে ধরলে ছোট্ট হয়ে যায়।
কস্টগুলো ঊল্টো করে দেখ কস্ট কমে যাবে।
জীবন মানে বহতা নদী কারো জন্যে থেমে থাকেনা।
কেউ যদি তোকে ছাড়া ভালো থাকতে পারে তুই কেন পারবিনা। জীবন্টাকে একটা রেলগাড়ি চিন্তা কর। এ গাড়ীর অনেক দরজা আছে অনেক স্টেসন আছে। কোন স্টেশন এর কোন দরজা দিয়ে কে উঠল আর কে বের হয়ে গেল তা দেখার সময় নেই।
গাড়ি চলবে গাড়ির মত খালি খেয়াল রাখবি দরজায় যেন কেউ আটকে না থাকে।
ভালোবাসায় সফল হয়ে বড়জোর বিয়ে করা জায় আর ব্যারথ হয়ে দুনিয়ার সব করা জায়।
আজ যে তোকে ইগনর করেছে কাল দেখবি যে সে তোর ছাত্র হয়ে গেছে।
আজ যে তোকে অবহেলা করেছে কাল দেখবি যে সে যেই কলেজের সামান্য টিচার তুই তার অধ্যক্ষ।
আচ্ছা মানলাম তুই অনেক কস্ট পাইসিস, ঐ লোক্টার দিকে দেখ যার দীর্ঘ ১০ বছর রিলেশনের পর প্রিয়া তাকে ছেড়ে চলে যায়।
_সে আমার সাথে প্রতারণা করলো কেন?
_আল্লাহ ভালোই করেছে এখন তোর সাথে এমন না হয়ে তর বিয়ের পর পরকিয়া করে অন্যজনের সাথে চলে যেত তখন কেমন হত
_আল্লাহ জা করেন মঙ্গলএর জন্যেই করেন।
তোর জীবনে অর চেয়েও ভালো কেউ আছে তাই কোন কারনে তোকে ছেড়ে চলে গেছে।
_আর দোস্ত এগুলোকে সত্যিকারের ভালোবাসাও বলেনা।
_বাড়ি থেকে বের হওয়ে আসার সময় ছেলের মুখপানে চেয়ে দারিয়ে থাকা জতক্ষন দেখা যায় এইটা ভালোবাসা
_বান্ধবিকে কাধে মাথা রেখে বাদাম খাওয়ার সময় বড় ভাই দেখেও না দেখার ভান করার নাম ভালোবাসা
_বাড়ী থেকে আসার সময় ছোট্ট বাচ্চাটির কান্নাকাটির নাম ভালোবাসা।
_এককাপ চা দুইজনে ভাগ করে খাওয়ার নাম ভালোবাসা।
_তোমার একটু অসুস্থতায় তোমার পাশের বন্ধুর টেনশন এর নাম ভালোবাসা
_অনাহারি পথশিশুকে একবেলা ভালো খাওয়ানোর নাম ভালোবাস
_যে তোমার সাথে একদিন ঝগড়া না করে ঘুমোতে পারেনা। এই দুষ্টুমিটাও ভালোবাসা।
_দৃষ্টি ভংগি চেঞ্জ কর
_জীবন বড় আনন্দের
দোস্ত এখন গুমা।
একটা রিভটিল খেয়ে ঘুম দে।
গুড নাইট
#নিরব
©somewhere in net ltd.