করোনা আর আমরা

২২ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:১২

জন সাধারণ চাইলেই টেস্ট করতে পারবেনা, হতে হবে বিদেশ ফেরত, একজন করোনা রোগির চিকিৎসক কোয়ারেন্টাইন এ রয়েছে, টেস্ট করতে পারছেনা।

জরুরী লক ডাউন দিয়ে দেওয়া দরকার, উর্ধতন কর্মকর্তাদের সচেতনতা এর অভাব আছে, তারা সুধু সচেতনতা করতেছে ভয়াবহতা কেমন হতে পারে কেউ তুলে ধরছেনা, তাই এখনো সবাই বাইরে ঘূড়াঘুড়িতেই ব্যাস্ত।
সবাই ছুটি পেয়ে আনন্দে ঘুরে বেড়াচ্ছে, কেউ ঘরে থাকতেছেনা, যাদের হোম কোয়ারেন্টাইন এ থাকার কথা তারাও ভালোভাবে মানছেনা, আপনারা কি ভাবেন এমনিতেই সব হয়ে যাবে, কেনইবা হবে একদিন আগে যেখানে সারাদেশে আতশবাজি তারপরের দিনেই কিভাবে সবাই সচেতন হবে, যে দেশে এক এক্সিডেন্ট এ ১২-১৩ জন মারা যায় সেখানে 2-4 জন মারা গেলে তারা কিভাবে সচেতন হবে, যে দেশের নামিদামি হস্পিটাল মাস্ক সাপ্লাই দিতে পারেনা, সে দেশের মন্ত্রিরা বলে চিনের মত হস্পিটাল বানাবে, দিয়াবাড়ি কেই আগে বানান।
একটা রোগিকে ভালো করতে গিয়ে চারজন ডাক্তার কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হলে, কিভাবে বলে যে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ এ এনেছি। করোনা প্রতিরোধের ব্যাবস্থা উন্নত দেশগুলোতেও নাই,
করোনা তো এখনো শুরুই হয়নি কিভাবে বলতেছেন এটা মারাত্নক নয়, সারাবিশ্বে মহামারি উন্নত দেশগুলো ভীত, তবে এটা সত্য আপনাদের শক্তির কাছে কাছে করোনা কিছুইনা বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র ছাড়া।
এইসব যদি আপনারা বলেন,মানুষ কেন ঘরে থাকবে,শুধু সচেতন হতে বললে শুনবেনা, বাংগালীকে করোনা ভাইরাসের ভয় টাও দেখাতে হবে, ভয় দেখিয়ে পাশে থেকে নির্মুল করার কথাও শুনাতে হবে, সবার কথা শুনবেনা সবাই শুধু অন্যকে দিয়ে কাজ করাইতে পছন্দ করে, তাই এই অবস্থা, আমরা এমন এক ক্রান্তিলগ্নে আছি যেখানে বাবা সন্তানকে, সন্তান বাবাকে, এক নেতা আরেক নেতাকে, কেউ কাউকে বিশ্বাস করেনা।

আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।

Noman Islam Nirob

০ টি +০/-০