![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজে জানি না, অন্যরা ভালো বলতে পারবে?
টেলিভিশনের পর্দায় শাহবাগের বিশাল জনসমাবেশের ছবি দেখে অনেকেই উচ্ছ্বসিত হয়ে একে মিশরের তাহরির চত্বরের সঙ্গে তুলনা করেছেন। গতকাল (শুক্রবার) বিকেলে ছিল প্রতিবাদকারীদের মহাসমাবেশ। মহাসমাবেশে ঘোষণা করা হয়েছে- যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি না দেখে প্রতিবাদকারীরা ঘরে ফিরে যাবে না। কিন্তু, আজ দুপুরে সেখানে গিয়ে দেখা গেল ভাঙা হাটের দৃশ্য।
জানা গেল, আজ সেখানে কেউ খাবারের প্যাকেট পাঠায়নি। বিনা ভাড়ায় কোনো রিকশাওয়ালাও যাত্রী টানেনি। উদ্যোক্তা ও অংশগ্রহণকারীদের উতসাহে ভাটা পড়েছে।
রূপসী বাংলা হোটেলের (সাবেক হোটেল শেরাটন) মোড় থেকে শাহবাগ মোড় পর্যন্ত পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে। কিন্তু সমাবেশের কোনো দর্শক নেই। লোকজন শুধু শাহবাগ মোড়েই সীমিত। ওদিকে, মতস্যভবন মোড় পর্যন্ত পুলিশি ব্যারিকেড। কিন্তু, রাস্তায় সাধারণ লোক চলাচল ছাড়া সমাবেশে এসেছে, এমন কারো দেখা মিললো না।
এদিকে, টিএসসি থেকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধ পর্যন্ত সড়কেও সাধারণ লোকের চলাচল। চারুকলা ইনস্টিটিউটের সামনেই কেবল একদল তরুণ-তরুণীকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবি জানিয়ে গান গাইতে এবং স্লোগান দিতে দেখা গেল। এ সময় অন্য একদল তরুণ-তরুণী জয়বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দিচ্ছিল।
ভিড় শুধু শাহবাগের তৈরি করা মঞ্চে এবং মঞ্চের সামনে। কাটাবন মোড় থেকে শাহবাগ মোড় পর্যন্তও পুলিশি ব্যারিকেড। কিন্তু, ওদিকের লোক চলাচলও অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক।
শনিবার ও শুক্রবারে শাহবাগ মোড় থেকে টিএসসি পর্যন্ত ছুটির আমেজ এমনিতে থাকে। এ থেকে ওই পরিবেশ সামান্যই ব্যতিক্রম ছিল। ছবির হাটে সবসময়ই তরুণদের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।
বাংলা একাডেমীর একুশে বইমেলা, কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরি চত্বরের জাকজমকপূর্ণ ই-কমার্স মেলার জনসমাগমও শাহবাগের স্বাভাবিক জন-চলাচলকে বাড়িয়ে তুলছিল।
'সমাবেশ কেমন চলছে,' "প্রশ্ন করতেই পরিচিত এক তরুণ কবি বললেন, এবার সম্মান থাকতে থাকতেই এটা বন্ধ করে দেয়া উচিত। লোকজন আর হবে না।"
একটি ছোট জটলায় এক তরুণী তার বন্ধুদের সঙ্গে আলাপ করছিলেন, "আওয়ামী লীগ এ থেকে কী লাভ করতে চায়? তাকে জনগণের কাছে ভোটের জন্য যেতে হবে না?"
এক তরুণ আইনজীবী বলছিলেন, জনতার দাবি অনুযায়ী আইন চলতে পারে না।
মহাসমাবেশের সমর্থনে একটা বিশাল এলাকা পুলিশি ব্যারিকেডে থাকায় যানজট আশপাশের এলাকায় ব্যাপক মাত্রায় রূপ নিয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছেন ওই রুটে চলাচলকারী লোকজন।
ফার্মগেটের দিক থেকে ভিআইপি রোড ধরে আসা যানবাহনকে রূপসী বাংলা হোটেলের মোড়ে পুলিশ বায়ে কাকরাইলের দিকে ঘুরিয়ে দিচ্ছে। ফলে এই সড়কেও বিশাল জট।
বিশেষ করে দুর্ভোগে পড়েছেন মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে বায়তুল মোকাররম ও মতিঝিলে যাওয়া অফিসগামী এবং সাধারণ মানুষ। কারণ মূল রাস্তা তথা সায়েন্স ল্যাবরেটরি থেকে মতস্য ভবন মোড় পর্যন্ত সড়ক বন্ধ থাকায় যানবাহনকে নানা দিক দিয়ে ঘুরে যেতে হচ্ছে।
একজন যুবক তার বৃদ্ধ বাবার কথা বললেন, তিনি সকালে তার বায়তুল মোকাররমের দোকানে যেতে মহাদুর্ভোগে পড়েছেন। বৃদ্ধ ব্যক্তিটি আবার হার্টের রোগী।
এদিকে সর্বশেষ পাওয়া খবরে জানা গেছে, শনিবার বিকেলের দিকে শাহবাগে আবার লোক সমাগম হতে শুরু করেছে।
লিং
Click This Link
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
টাইম পাস বলেছেন: আমাকে ভুল বুঝবেন না। আমার কাছে খারাপ লাগছে তাই শেয়ার করলাম। আমি দেশের বাহির এ আছি
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩১
মাসরুর প্রধান বলেছেন: শিবির এর লোক ইরান রেডিওতে আছে দেখা যায়।
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩২
নায়করাজ বলেছেন: একটা লাভ হইল । দালালগুলি চেনা গেল।
ইসলামের নাম দিয়া মিথ্যার বেসাতি খুলে বসেছে ইরান বাংলা রেডিও। বাংলা বিভাগে কিছু জামাতী রাজাকার আছে। ওদের কাজ এটা।
মিথ্যার বেসাতি দিয়ে এরা কোন ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চায় ? এই কি নবীর শিক্ষা ?
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
নায়করাজ বলেছেন: জামাত শিবিরের অর্থনৈতিক শক্তি ভেঙ্গে দেন। ওদের সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে বয়কট করুন। ওদের প্রতিটি অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানুন। ওদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করবেন না। বরং বিনিয়োগ বা অংশীদারিত্ব থাকলে প্রত্যাহার করুন। ইসলামী ব্যাংক থেকে সকল টাকা তুলে নিন। আপনার টাকা দিয়ে ওদের দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালাতে দেবেন না।
নিচের লিংকে গিয়ে লেখাটা কপি/পেস্ট করুন। শেয়ার করুন, ছড়িয়ে দিন। সবার সামনে ওদের মুখোশ খুলে দিন। জামাত শিবির পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য পাবেন এখানে : Click This Link
৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
দূরবী৩২১ বলেছেন:
“লাখো শহীদ ডাক পাঠালো,
সব সাথীরে খবর দে।
পুরা বাংলা ঘেরাও করে
রাজাকারদের কবর দে।“
৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
রাইসুল নয়ন বলেছেন: দূরবী৩২১ বলেছেন:
“লাখো শহীদ ডাক পাঠালো,
সব সাথীরে খবর দে।
পুরা বাংলা ঘেরাও করে
রাজাকারদের কবর দে।“
৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
শিক্ষানবিস বলেছেন: ধন্যবাদ রেডিও তেহরান-কে। আমাদের দেশীয় কোন মিডিয়া শাহবাগ সম্পর্কে এমন সত্য ঘটনা বলার সাহস পায় না।
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২১
নুসরাত আহসান বলেছেন: শিক্ষানবিস :এই আেজবােজ মন্তব্য করে িক লাভ হয়। এই ব্লগ যারা পড়ে তারা তো আর ঘাসে মুখ দিয়ে চলে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭
সপ্নচোরা বলেছেন: আপনি বললেন.........জানা গেল, আজ সেখানে কেউ খাবারের প্যাকেট পাঠায়নি। বিনা ভাড়ায় কোনো রিকশাওয়ালাও যাত্রী টানেনি। উদ্যোক্তা ও অংশগ্রহণকারীদের উতসাহে ভাটা পড়েছে।
আপনি শাহবাগে আজকে গিয়েছিলেন???? না কি শুনা গেল জানা গেলতেই ব্যাস্ত???
আমি তো সকাল থেকেই শাহবাগে ছিলাম........বারটা একটার দিকে মূল মঞ্চে এতবেশী কেক-রুটি-কলা ছিল যে নেয়ার লোক ছিল। ভলান্টিয়াররা তো নিচ্ছিলই না অন্যদেরকে যখন দেয়া হচ্ছিল তখন তারা বলছিল--------
“আমি স্বতস্ফুর্ত ভাবে আন্দোলনে এসেছি, আমি নিজের পকেটের টাকা খরচ করেই খাব, আপনি অন্য কাউকে দেন”
আমি নিজে খাবার বিলি করতে যেয়ে এই কথা শুনেছি..........আর জন সমাগম.........
গতকালের মতো ছিলনা এটা সত্যি কিন্তু অন্য দুইদিনের দ্বিগুণ ছিল এটা নিশ্চিত.....প্রমান চান??? আপনি এখনি শাহবাগ চলে যান....চলমান মানুষকে হিসাব করতে হবেনা, মূল চত্তর বা বিভিন্ন জায়গায় মঞ্চকরে বসে থাকা মানুষ গুলোকে দেখেন......আমার বিশ্বাস আপনি যদি আপনার বিশ্বাসে অন্ধ না হন,আপনাকে বোল পাল্টাতেই হবে.........