নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্রের কোন ধর্ম থাকা কি একটা মিস কনসেপ্ট?

১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৬


একটা দেশের মাঝে অনেক ধর্মের মানুষ থাকে। জন্মসূত্রে সবাই নিজের দেশের নাগরিক। এখন একটি নির্দিষ্ট ধর্মকে কোনো দেশের রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলে যারা সে ধর্মের অনুসারী নয় তাদের জন্য এটা স্বস্তিকর নয়। রাষ্ট্র কখনো ধর্ম পালন করেনা, রাষ্ট্রের কাজ হচ্ছে সব ধর্মের মানুষ যেন সমানভাবে রাষ্ট্রীয় সকল সুবিধা ভোগ করতে পারে সেটা নিশ্চিত করা। আবার যারা একেবারেই কোনো ধর্ম পালন করেনা তারাও সকল সুবিধা পাবে রাষ্ট্রের কাছ থেকে। রাষ্ট্রকে রাষ্ট্রধর্ম দিয়ে বেঁধে ফেলার দরকার নেই। রাষ্ট্র শুধু দেখবে ধর্ম যারা পালন করে এবং যারা পালন করেনা তাদের উভয়ের ব্যক্তি স্বাধীনতা নিশ্চিত হচ্ছে কিনা।

রাষ্ট্রকে একটা নির্দিষ্ট ধর্মের মধ্য আবদ্ধ করলে ফেললে সেই ধর্মের অনুসারীরা অন্য ধর্মের অনুসারীদের তুলনায় অনেক ক্ষেত্রেই বেশি সুবিধা লাভ করে। এই বাড়তি সুবিধা নেওয়ায় একই দেশের নাগরিক হয়েও অন্যরা বিবিধ সমস্যায় পড়ে। কোন দেশে ধর্ম পালন কিংবা ঈশ্বর বিশ্বাসী হওয়া রাষ্ট্রের জন্য খুব বেশি ক্ষতিকর কিছু নয়, ক্ষতিকর হচ্ছে এই ধর্ম পালন করতে গিয়ে অথবা স্বস্ব ঈশ্বরে বহুমাত্রিক বিশ্বাসের কারনে রাষ্ট্রে বিভাজন তৈরি হওয়া। এছাড়া নির্দিষ্ট কোন ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে রাষ্ট্র নিজেকে জড়িয়ে নিলে, সেটা পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট ধর্ম থাকলে অনেক ক্ষেত্রে সকল নাগরিকদের জন্য সমানভাবে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়না।

জন্মসূত্রে ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে সকল বিশ্বাসী জন্মগ্রহণ করে। কে কোন ধর্ম অনুসরণ করবে সেটা সে যে পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছে সে পরিবারই ঠিক করে দেয়। তাই ধর্মের কাঠামো এই পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। আধুনিক বিশ্বে বিজ্ঞান গবেষণা করতে গেলে ধর্ম অনেকটা বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম আছে এমন দেশের মধ্যে শুধুমাত্র সৌদির অর্থনীতি ভালো, তবে জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চায় তার পিছিয়ে। বাকি সবগুলো দেশ অর্থনীতি, রাজনীতি, এবং জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চায় আধুনিক বিশ্ব থেকে অনেকখানি পিছিয়ে আছে।তবে রাষ্ট্র ধর্ম খ্রিস্টান এমন দেশের মধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ ভালো করেছে, তার কারণ হচ্ছে খ্রিস্টান ধর্ম এখন ইসলাম ধর্মের চেয়ে কম সংবেদনশীল।

যাইহোক দূর্ত শিয়াল এরশাদ নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ঢুকিয়ে দেয়। এরপর আর কেউ এটাকে সরানোর সাহস দেখায়নি। আপনার কি মনে হয়, রাষ্ট্রধর্ম কোনো রাষ্ট্রের জন্য কতটুকু দরকারি? রাষ্ট্রধর্ম থাকলে রাষ্ট্র পরিচালনায় কি কি সুবিধা পাওয়া যায়, নাগরিকরা কিকি সুবিধা পায় রাষ্ট্রের ধর্ম থাকার কারনে?

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অবশ্যই।
আমি সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রীর সংসদে দেয়া ভাষণ শুনেছিলাম।
বিরাট ধান্ধাবাজির কাজ ছিল এটা।

২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আসলে রাষ্ট্রের ধর্ম থাকাটা খুব বেশি দরকারি কিছু না। এটা থাকলে বরঞ্চ আরো ঝামেলা সৃষ্টি হয়।

২| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:০০

ঊণকৌটী বলেছেন: যে কুনো দেশের রাষ্ট্রীয় ধর্ম হওয়া উচিত মানব কল্যাণ সমাজে উচু নিচু সবার জন্য আইন সমান হওয়া উচিত কিন্তু দুঃখের বিষয় শিক্ষিত মানুষ এরাই বেশি আইন ভঙ্গ করে সবাই টাকার জন্য পাগলা

২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:১৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নাগরিকদের কল্যাণের জন্য রাষ্ট্রের আইন আছে তবে রাষ্ট্রধর্ম যুক্ত করাটা যৌক্তিক কোন ব্যাপার ছিলো না।

৩| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধুর্ত এরশাদ জাতির সবাইকে ইডিয়ট বানায়ে নিজে ভালো থেকেছে; তার, পাগলা ছেলেকে ৬ শত কোটী টাকা দিয়ে গেছে, এখন সেই পাগল এমপি, বোধ হয়।

২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তার ছেলে কে কি শেখ হাসিনা এমপি বানিয়েছে! আমি ঠিক সিউর না।

৪| ২০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখন কেন সেটা বাদ দিচ্ছে না । রাষ্ট্র ধর্ম য়েটাই থাকুক সুবিধা পায় সাহেদ সাবরিনা সম্রাট শামীম।

২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:১৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এটা বাদ দেওয়ার মত ঝুঁকি শেখ হাসিনা নিবেন না। উনি বুঝে গেছেন অথর্ব জনগন আসলে কি চায়।

৫| ২০ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৫৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: যত বড়ো অপরাধী বা দুর্নীতিবাজই হোক, কেউ যদি ধর্মীয় প্রলেপ দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে তবে বাংলাদেশের অধিকাংশ পাবলিক তাকেই পীর মেনে মাথায় তুলে রাখে। লেজে হোমো এরশাদ হচ্ছে তারই জলজ্যান্ত প্রমান - যার মতো মিথ্যাবাদী, দুর্নীতিবাজ ও খুনির মতো লোক রাষ্ট্রধর্ম প্রবর্তন করে প্রচুর অর্ধশিক্ষিত ও কুশিক্ষিত লোকের কাছে এখনো পীরের মতোই।

এই সকল অন্ধভক্ত ভেড়ার পালের অতিভক্তির কারণে মানুষ কনফিউজড হয়ে যায় এই বলে যে ধর্মে কি চৌর্যবৃত্তি, দুর্নীতি, প্রতারণা, হত্যা এসবই জায়েজ। আর এরই ধারাবাহিকতায় গোটা জাতি হারিয়ে ফেলেছে নূন্যতম মূল্যবোধ এবং রাষ্ট্র হয়ে পড়েছে দুর্নীতি ও সকল ধরণের মূল্যবোধহীন কর্মকান্ডের সূতিকাগার।

২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:১৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্মের মোড়কে অপরাধ করে পার পাওয়া সহজ। এরশাদ ঠিক সেসময় সে কাজটিই করেছে।

৬| ২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৭:৩১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: জনগন থেকে প্রতিবাদ না আসলে সরকার এটা সরাতে ও পারছেনা।

২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:১৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: জনগনকে এটা বুঝতে পারার মত শিক্ষিত করা হয়নি।

৭| ২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: পৃথিবীর কোন দেশে কি রাষ্ট্র ধর্ম আছে, যদি থাকে তাহলে সেটা কেন হলো?

২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: শাসকরা মেজরটির মোটিভ বুঝেই রাষ্ট্রধর্ম করে। এতে তাদের সমর্থন বাড়ে। আর অনেক শাসকই অতিভক্তি থেকে রাষ্ট্র ধর্ম ঘোষণা করে।

৮| ২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৪১

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: চুলকানির মতো আরো টপিক আছে- আজকাল কেউ সে বিষয়ে চুলকায় না; সবাই এখন সিনেমার রিলে আটকে গেছে! যেমনি নাচায় তেমনি নাচি!

২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই ব্যাপারটি কি কোনো ছোটখাট বিষয়? এইটা নিয়ে অনেকবারই আদালতে রিট হয়েছে।

৯| ২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মকে সব কিছু থেকে দূরে রাখতে হবে। তবেই শান্তি।

২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:২৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: রাষ্ট্রকে একটা নির্দিষ্ট ধর্মে আবদ্ধ করা সঠিক নয়।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৮

রাশিয়া বলেছেন: ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম হওয়ার কারণে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা কি রাষ্ট্রের কাছ থেকে অতিরিক্ত কোন সুবিধা ভোগ করছে? তাহলে এই রাষ্ট্রধর্মের প্রয়োগ কোথায়? এইটা নিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের মাথাব্যাথা কোথায়? আর সমস্যা হয়ে থাকলে এটা বাতিল করতে অসুবিধা কি?

২০ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, অনেক ক্ষেত্রেই বেশি সুবিধা পায়। ধর্মীয় স্থাপনা, সেগুলোর জন্য বাজেট, সর্বোপরি সংবিধানে একটা নির্দিষ্ট ধর্মের অন্তর্ভুক্তি বাকি ধর্মাবলম্বীদের হীনমন্যতায় ভোগায়। বাতিল করতে কি অসুবিধা এটা বাবুনগরী আর শফি সাব ভালো বলতে পারবে আমার চেয়ে।

১১| ২০ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬

রাশিয়া বলেছেন: আমি যতদূর জানি, মসজিদ নির্মাণে সরকার কোন অর্থ সাহায্য করেনা। ধনী ব্যক্তিরা স্বর্গে জমি কেনার আশায় নিজেদের বাবা মায়ের নামে মসজিদ বানায় নয়তো এলাকাবাসীর দান সদকায় মসজিদ গড়ে ওঠে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সাহায্য আসে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষা কার্যক্রম বা এ ধরণের জনহিতকর কাজের অর্থায়নে।

সংবিধানের ২ (ক) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন।

আমি তো দেখছি সব ধর্মের নামই অন্তর্ভুক্ত করা আছে। তাহলে হীনমন্যতায় ভোগার কারণ কি?
রাষ্ট্রধর্ম বাতিল করলে শফি বা বাবুনগরীরা কোন প্রতিবাদ করবে বলে আমার মনে হয়না। যাদের ইসলাম সম্পর্কে কোন জ্ঞান নেই কিন্তু নিজের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে, তাদের কাছ থেকে এই প্রতিক্রিয়া পাবার আশঙ্কা আছে।

২০ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ২০১৬ সালে যখন প্রজতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এটার উপর রিটের শুনানির ডেট পরে তখন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেন, “যদি রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেওয়া হয়, তাহলে হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে কঠিন, কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আমরা প্রয়োজনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেব”।

তিনি বলেন, “সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম যদি বাতিল হয় তাহলে রাষ্ট্রীয়ভাবে, সাংগঠনিকভাবে কোনো মুসলমান তার মুসলমান পরিচয় নিয়ে থাকতে পারবে না। কোনো মুসলমান মুসলমান থাকতে পারবে না”। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মানুষদেরও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রক্ষার আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “ইসলাম শান্তির ধর্ম। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকলে সবার জন্য শান্তি আসবে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সব সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য শান্তি হবে”।
প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তবে, এই শব্দটি ব্যবহারে এর মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে।

১২| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪২

কানিজ রিনা বলেছেন: রাস্ট্র ধর্ম ইসলাম হলেই কি নাহলেই কি,
দেশে নব্বই ভাগ মুসলিম, অন্যান্য ধর্ম
দশভাগ। এখন এই দশভাগ অন্যান্য ধার্মীক
নব্বই ভাগ মুসলিমদের কাছে নির্যাতিত হচ্ছে
কিনা সেটা দেখার দায়ীত্ব সরকারের।

২১ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আইনের প্রয়োগ এক হিসেব আর সংবিধানে আলাদা ভাবে স্বীকৃতি দেওয়া আরেক হিসেব। রাষ্ট্রধর্ম না হলে কি হবে সেটা ২০১৬ সালে বাবুনগরী বলেছিল, উপরের কমেন্টের রিপ্লেইতে দেওয়া আছে।

১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:০০

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: রাষ্ট্র ধর্ম বিষয়টাই একটা চরম ফালতু বিষয়। দেশের জনগণ নিজ বিশ্বাসে তাদের ধর্ম পালন করবে। এটাই স্বাভাবিক হবার কথা ছিল। মুক্তিযুদ্ধের চারটি মূলনীতির অন্যতম ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। জিয়া এসে একে বিনস্ট করেছেন। আর এরশাদ এর বলাৎকার করে ছেড়েছেন। ধর্মের প্রতি ভালবাসায় এটা করেননি এরশাদ, নিজের স্বার্থে বোকা পাবলিকের সেন্টিমেন্টে অভিনব তকমা সংযোজন করলেন।
স্বাধীনতার মূল স্তম্ভগুলো এভাবেই ক্রমশঃ বিনষ্ট হচ্ছে। সুবিবেচক কোন নেতা আর পেলাম না।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম সবসময়ই ক্ষমতাবানদের স্বার্থে ব্যবহার হয়ে আসছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.