১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জায়নামাজ! মুসলমানদের সবচে পবিত্র জিনিষ!

জাতীয় পতাকা প্রত্যেকরে হৃদয়ে জায়নামাজের পবিত্রতা সম্মান নিয়ে থাকে। এটাকে প্রকাশ্যে আনলেও তাতো শ্রদ্ধাই পাবার কথা!

কিন্তু যারা তা নিয়ে চিৎকার করে আর এইসব ছবি দেখেও নিরুত্তাপ থাকে- কিংবা তখন আমেরিকার পতাকায় সুইমিং কষ্টিউমের উপমা তুলে ধরে- তারা স্রেফ ভন্ড, সুবিধাবাদী মাত্র!!!! তাদের চেতনা সিজনাল এবং একপাক্ষিক!

২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০২

রুমি৯৯ বলেছেন: আমাদের ধর্মে নামাজের অন্যতম শর্তের মধ্যে আছে নামাজ পড়ার স্থানের পবিত্রতা|যেহেতু তিনি পবিত্র কিছু পাননি,তাই জাতীয় পতাকাকে বেছে নিয়েছেন|কেন নিয়েছেন,তিনি জাতীয় পতাকাকে পবিত্র মনে করেছেন তাই|এখানে বিতর্কের কিছুই নেই|বরং খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে যারা এই নির্দোষ বিষয়টিকে ইস্যু বানানোর চেষ্টা করছে তার কতটুকু দেশপ্রেমিক|

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৯

নিয়েল হিমু বলেছেন: জাতীয় পতাকার সন্মান আঈনে পতাকা অবমাননার যত টুকু শাস্তি আছে ততটুকুই যথেষ্ট ফাঁসির দাবী করছি না আমি ।

জাতীয় পতাকা আজ একজন ধর্মিয় কাজে ব্যবহার করে নামাজ পড়ল, আগামীতে আরেকজন তার দেব দেবীর পদতলে দিল পবিত্র কাপড়ই সেখানে থাকে অযুহাতে, আরেকদিন আরেকজন অন্য একটা আদর্শে পতাকা পায়ে রেখে ঈশ্বর অনুষন্ধানে চার্চে দাড়ালো । লক্ষ করুন প্রত্যেকেই ধর্মিও পবিত্রতার দাবীদার । এখন কি হবে ?
একটাই কথা জাতীয় পতাকার অবমাননার বিচার চাই ।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২১

নিশমনো বলেছেন: কেউ এগুলিরে আগে থাপড়ায়নাই কেন?

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১২

শার্লক_ বলেছেন: বাহ!! বেশ বেশ। দেখি কে কত হাউ কাউ করতে পারে।

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৯

হাবিবুর রাহমান বাদল বলেছেন: জাতীয় পতাকার উপর নামাজ পড়ার জন্য ফাসিঁ দাবি করা হয়েছে কারন তারা মৌলবাদী। আর পতাকার উপর পা তুলে জুতো নিয়ে যাহারা বসে আছেন তিনি বা তাহারা হলেন প্রগতিশীল সুতরাং তাহাদের বিচার দাবী করা একমাত্র মৌলবাদীদের কাজ হতে পারে।

৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

অলস শরীফ বলেছেন: ভাই এরাই জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান। এদের মুখেই দেশ প্রেমের কথা বেশী শোনা যাই। জাতীয় পতাকার সাথে জায়নামাজের কিসের তুলনা? ঢাকা শহর মসজিদের শহর এখানে ওলিতে গলিতে মসজিদ। এগুলো ভন্ড নামাযী ছাড়া আর কিছুই না আর এসব ভন্ডামীর কারনে ইসলাম ধর্ম নিয়ে উল্টাপাল্টা কথাবার্তা। দেশে প্রেম ইমানের অঙ্গ। কাজেই জাতীয় পতাকা নিয়ে অবমাননা করা আর ইমানের ক্ষতি করা একি ব্যাপার। আর যার ইমান নাই তার কোন নামায নামাযই না।