নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে জাতের যা !! ভূতুম পেঁচা

১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭


১। যে জাতের যাঃ ছোট বেলায় মক্তবে আম ছিপাড়া পড়তাম। অনেকেই পড়তেন। সবার কিছু স্মৃতি থাকে সেই সময়কার মক্তবে পড়ার। আমারও কিছু স্মৃতি আছে মক্তবে আম ছিপাড়া পড়ার। তার কিছুটা মধুর কিছুটা তিক্ততা আর কিছুটা মজার! মধুর তিক্ততার কথা না হয় নাই বললাম। মজার ঘটনাটা বলিঃ
আমরা দ্বিতীয় পর্যায়ে র করে পড়তাম আলিফ যবর আ, বা যবর বা তা যবর তা, -----------------------যা যবর জা,
আমাদের সহপাঠি এক দূরন্ত ছাত্র সবার সাথে সুর লাগিয়ে বলতো আলিফ যবর আ, বা যবর বা তা যবর তা, -----------জে জাতের যা !!
আজ মনে হয় সত্যি যে জাতের যা , সে জাতেরই রয়ে যাবে ! তাকে পরিবর্তণ করা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। লালন ঠিকই বলেছিলেন জাত গেল জাত গেল বলে একি আজব কারখানা। আজ থেকে দেড়শতাধিক বছর আগের অত্যন্ত সাধারণ একজন মানুষ হয়েও কি গভীর সত্য অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। দুঃখ হয়, এত কিছুর পরও মানুষ প্রজাতির সমগ্র-বোধের বিন্দুমাত্রও কি তাতে পরিবর্তন হয়েছে?

২। সহজাত প্রবৃত্তিঃ সহজাত প্রবৃত্তি হল কোন জীবের আচরণের একটি অংশ। স্নায়বিক প্রক্রিয়াসম্পন্ন প্রাণীরা সহজাত প্রবৃত্তি নিয়ে জন্মায়। এটি জন্মগতভাবে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত, অর্জিত নয়। বুদ্ধি এবং জ্ঞান এক বা সমার্থক নয়। বুদ্ধি হচ্ছে মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। আর জ্ঞান হচ্ছে বুদ্ধি দ্বারা অর্জিত গুণাবলী। মহান আল্লাহ মানুষের মন ও মগজে বুদ্ধি দিয়ে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। যাতে মানুষ বুদ্ধির সাহায্যে সঠিক শিক্ষা লাভ করতে পারে। আল্লাহর একত্ব, তার উৎস ও মৌলিকত্বকে ধারণ করে বহুমুখী জ্ঞান অর্জন করতে পারে। আর সেই অর্জিত জ্ঞান দিয়ে মানুষের ইহ ও পারলৌকিক উপকার সাধন করতে পারে, কল্যাণ করতে পারে মানুষ ও মানবতার। বুদ্ধিজীবি আর জ্ঞানজীবি এক কথা নয়। যারা জ্ঞান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে তারা জ্ঞানজীবি, বুদ্ধিজীবি নয়।

৩। মুর্খদের সাথে তর্ক করা বোকামীঃ একজন সাহাবি বলেছিলেন, মূর্খের সাথে কখনো তর্ক করিও না কারন সে তোমাকে তার লেভেলে এনে তোমাকে হারিয়ে দিবে। তাই যখনই কারো সাথে যুক্তিতর্ক করার সময় দেখবেন সে বারবার কথার প্রসংগ পাল্টাচ্ছে আর আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করছে তখনই ধরে নিবেন মূর্খ আপনার সামনে। মুর্খদের অযোক্তিক প্রশ্নের উত্তম জবাব হল চুপ থাকা যদিও সে মনে করে আপনি তার কাছে হেরে গেছেন। এটাই তার আত্মতৃপ্তি। হযরত হাসান বসরী রাঃ বলেনঃ তুমি তাদের মতো হয়ো না, যারা আলেম ও দার্শনিকদের মতো জ্ঞান রাখে; কিন্তু মুলত আমলে মুর্খদের সমান।

৪। অগভীর জলে সফরী ফরফরায়তেঃ অর্থাৎ যার বিদ্যা বুদ্ধি কম সে নিজেকে পণ্ডিত জাহির করার জন্য বেশী বকে। সে শোনে কম বলে বেশী। একবার এক সভায় এমনই এক লোক তার বিদ্যা জাহির করার জন্য বিভিন্ন দেশের দর্শনীয় স্থান সমূহের নাম বলে সেখানে গিয়েছে বলে দাবী করতে লাগলো। তার কথা শুনে একজন বললো জিওগ্রাফি সম্পর্কেতো আপনার বেশ অভিজ্ঞতা। লোকটি বললো ও জিগ্রাফি ! ওখানেও তো আমি ১ সপ্তাহের মতো ছিলাম !!

৫। অপাত্রে উপদেশ দেওয়া বৃথাঃ হিন্দু ধর্মে কোন অন্যায়ের প্রায়শ্চিত্য করতে পাঠা বলির প্রচলন আছে। ঠাকুর পাঠাকে সারা রাত মন্ত্রবনী পাঠ করে পাঠাকে পবিত্র করতে চাইলেও পাঠা এক কান ঝাড়া দিয়ে তার জবাব দেয়। প্রবাদ আছে ঠাকুরের মন্ত্রপাঠ আর পাঠার কান ঝাড়া। এমনি চোরের কাছে ধর্মের কাহিনী বলা আর উলুবনে মুক্তা ছড়ানো একই কথা। চোর কোন মূল্যবান দ্রব্যাদি দেখলে যেমন লোভ সামলাতে পারেনা, তেমনি মূর্খদের কাছে উপদেশ বানী কপচলেও তা আমলে নিবেনা।

৬। ভূতুম পেঁচাঃ পেঁচার কথা উঠলেই মনে পড়ে যায় ছোটবেলায় পড়া সুকুমার রায়ের ছড়াটি
প্যাঁচা কয় প্যাঁচানি,
খাসা তোর চ্যাঁচানি !
শুনে শুনে আনমন
নাচে মোর প্রাণমন !

লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকা নিঃসঙ্গ নিশাচর পাখি পেঁচা। এর ইংরেজী নাম Brown Fish Owl (Bubo zeylnensis) এরা লম্বায় ৫৬ সে.মি., বড় কানওয়ালা লালচে-পাটকিলে পেঁচা। লম্বা লম্বা কালো টানে পিঠ ভর্তি, তলা সাদাটে-লালচে, তার উপর ঢেউ ছিট। ঘাড়ে ও গলায় সাদা ছোপ। চোখ উজ্জ্বল সোনালি-হলুদ, চঞ্চু মলিন ধূসর। পালকহীন পা ও আঙুল ধোঁয়াটে হলুদ। স্ত্রী-পুরুষ দেখতে একই রকম। খাদ্য মাছ, ব্যাঙ, কাঁকড়া, ইঁদুর, পাখি ও সরীসৃপ। সাধারণত জোড়ায় থাকে। সন্ধ্যের দিকে মুখে 'বুম বুম' ডাকে। অনেক দেশ এবং ধর্মে পেঁচাকে একটি অশুভ পাখি হিসেবে দেখা হয়। মধ্যযুগে ইউরোপে পেঁচাকে একটি অশুভ পাখি হিসেবে দেখা হতো। তাই এই পাখি দেখার সাথে সাথে পুড়িয়ে মারার প্রথা ছিল। পেঁচাকে নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে একধরনের ভয় কাজ করার অন্যতম কারণ হলো এই পাখির দেখা খুব সহজে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে দিনের আলোতে পেঁচার দেখা পাওয়া এককথায় অসম্ভব। নিশাচর পাখি পেঁচা অনেকটা নিঃসঙ্গও বটে। খুব একটা লোকসমুক্ষে তাদের বিচরণ নেই। নির্জন পরিবেশে থাকতেই পেঁচা অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। গাছের উঁচু মগডাল, ঘনপাতার আড়াল, পরিত্যক্ত বাড়ি, গাছের কোটর, অপেক্ষাকৃত অন্ধকার স্থানে পেঁচা বসবাস করে। মূলত লোকচক্ষুর আড়ালে নিজেকে গুটিরে রাখার জন্যেই পেঁচার এই ব্যবস্থা।

কৈফিয়তঃ অদ্যকার এই খাপছাড়া লেখাটি কারো উদ্দেশ্য করে লেখা নয়।
তার পরেও যদি কাকতালীয়ভাবেকারো চরিত্রের সাথে মিলে যায় তা হলে তা সর্ম্পূর্ণভাবে অনভিপ্রেত।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

মুরাদ পাভেল বলেছেন: পোষ্টটি ভাল লাগল। আশা করি আমার প্রোফাইলে ঘুরে আমার পোষ্টগুলোও পড়বেন এবং মন্তব্য করে আমাকে সেফ হতে সাহায্য করবেন।

১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ
পড়তে থাকুন, লিখতে থাকুন
দেখবেন একদিন ঠিকই সেফ
হয়ে গেছেন। শুভকামনা রইলো।

২| ১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

প্রামানিক বলেছেন: হে হে হে নুরু ভাই আমি ছবি দেখেই বুঝে ফেলেছি। তবে লেখাটি মন্দ নয়।

১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই বোঝার জন্য।
ভ্রমর জানে কোন ফুলে কি মধু
কাউয়া চিনে ঘাউয়া কাঁঠাল
ভ্রমরা চিনে মধু
মুরুক্ষ জঞ্জালে চিনে
ডেকসি ভরা কদু,


শুভেচ্ছা রইলো।

৩| ১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: আমি ও মূর্খ কিন্তুু তর্ক করি না । সব ভালোর ভিতরে আমি নেই । সব খারাপের ভিতরে ও না। তবে যার কাছ থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলি তাকে আর আমার দলে রাখি না । লোক চক্ষুর অন্তরালে আমি থাকি তবে বিপদে ঝাপিয়ে পড়ার জন্য আমার আগে কেউ যেতে পারে না। সুন্দর সুকথ্য বলেছেন লেখক।

১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে জাভেদ ভাই
আপনি তর্ক করেন না সুতারাং আপনি মূর্খ না।
মানুষের সব ভালো হয়না আবার সবাই ১০০ ভাগ
খারাপও না। মানুষের মাঝে পশুত্ব আছে মনুষত্বও আছে,
তবে পশুত্ব যখন মনুষত্বের উপর রাজ করে তখন সে
অমানুষ হয়ে যায়। পশুত্ব যেন আমাদের কব্জা করতে না পারে
সেদিকে যত্নবান হলেই মানুষ মানুষই হয়। পশু নয়।

৪| ১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ব্লগিং স্টাইল, পোষ্টার ধরণ, পোষ্টের বিষয় থেকে বুঝা যায় যে, আপনি "মক্তবে" পড়েছেন, ও উহা আপনার জীবনের উপর প্রভাব ফেলেছে। যাঁরা ইউনিভার্সিটি অবধি পড়েছেন, তাঁদের লেখায় ইউনিভার্সিটির প্রভাব বুঝা যায়। ইউনিভার্সিটিতে পড়া যায় কিনা দেখুন!

১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আমাদের বয়সে মক্তবে না পড়ে কোন গত্যান্তর ছিলোনা,
বাড়িতে মাদ্রাসা, মক্তবের ছাত্র লজিং থাকতো, ফজরের
নামাজের পরে স্কুলে যাবার আগে তাদের সাথে মক্তবে
যাওয়া ছিলো অলিখিত আইন। যা ভাঙ্গার সাহস আমদের
ছিলোনা। আপনার সময়েও তো মক্তব থাকার কথা।
তা আপনি মক্তবে না পড়েই ইউনিভার্সিটি!! এই জন্যই
ইচড়ে পেকেছেন, ইচড়ে পাকলে যা হয় !!

৫| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ রাজীব ভাই
সাথে থাকার জন্য।

৬| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দাড়ান আগে একটু হেসে নি...

যে জবর জা পড়তে আমরাও যে জাতের যা পড়তাম .

খেলা উপভোগ এবং হাততালি দেওয়ার জন্য গ্যালারীতে বসলাম, চলুক।



১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খেলা উপভোগ্য করতে দক্ষ খেলোয়ার আবশ্যক,
প্রতিপক্ষ ভালো না খেললে খেলা জমেনা।
তবুও সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাবো।
এ ক্ষেত্রে দর্শকদের সমর্থন ও উৎসাহ
পেলে খেলা জমতেও পারে।
অপেক্ষায় থাকুন, দেখিনা কি করে !!

৭| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাসির কি হলো!
দেখবেন দাঁত পড়ে গিয়ে
পা ফুটো না হয়!!
দাঁত থাকতে দাঁতের
মর্যদা বুঝতে হবে!!

৮| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

শামচুল হক বলেছেন: নুরু ভাই, পেঁচাওয়ালা ঠিকই বুঝতে পেরেছে এবং আপনাকে খোঁচাও মেরেছে।

১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঠিক বুঝতে পারলেও খোঁচা পড়েছে অন্যখানে,
অপ্রাসাঙ্গিক কথা বলা তার মজ্জাগত অভ্যাস!!
এরা কারো সাথে যুক্তিতর্ক করার সময়
কথার প্রসংগ পাল্টায় আপনাকে অপমান করার
চেষ্টা করছে তখনই ধরে নিবেন মূর্খ আপনার সামনে।

৯| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৫

পবন সরকার বলেছেন: নুরু ভাই, এই গরীবের বাড়িতে একটু ঢু মারলে খুশি হবো।

১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অবশ্যই আসবো সরকার ভাই
গাজীসাবকে দাওয়াত দিন,
নইলে অনাহুত হয়ে যাবেন কিন্তু।
তার চেয়ে আগে ভাবে দাওয়াত দিন।

১০| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: এই যুগে সোসালিস্ট দেশের স্বপ্ন বেকুবীপনা

১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা বুঝাবেন কাকে?
উনিতো দিন-কানা
বুঝেও বোঝেনা,
এখন সময় ভালোনা।

১১| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫০

পবন সরকার বলেছেন: চাঁদগাজী আমার বাড়িতে চীফ গেষ্ট হিসাবে বসে আছে এখন আপনি আসলেই আসর আরেকটু জমজমাট হয়।

১৩ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সমাদর করেন,
শুনছি উনি নাকি আবার চাঁন্দে ফিরে যাবেন,
কারো কারো প্রতি অভিমান করে।
(তারা নাকি তাকে অফ যেতে বলেছেন)

১২| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৩০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পোষ্টের ছবি তো চাঁদগাজীর সাথে হুবাহু মিল আছে। আপনি কোথায় পেলেন এই ছবি?

১৩ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কারো কারো ছবিতো চান্দেও দেখা গেছে,
সুতরাং মিলতেই পারে।

চাঁন্দের থেকে নিয়া এলাম
চান্দু মিয়ার ছবি।
কি মায়াবী মুখ খানা তার
অবাক হয়ে ভাবি।

১৩| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৪১

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: লেখা অবশ্যই সঠিক ও ভালো। এই লেখা কার গাঁয়ে লাগবে সেইটা বুঝে গেছি...

যাইহোক,, সময় থাকলে আমার লেখায় একটু ঘুরে আসার দাওয়াত রইলো।
লিংক: Click This Link

১৩ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখা সঠিক হলে ঠিক আছে,
গার গাঁয়ে লাগবে তা ভেবে
লেখক লেখেনা, লেখক লেখে
তার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.