নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার ও বাংলাদেশ ইতিহাস সম্মিলনীর সভাপতি অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক। ঢাকাশহরের অতীত ইতিহাস নিয়ে তিনি গবেষণা করেছেন। দেশের বরেণ্য ইতিহাসবিদ, শিক্ষক, চিন্তক ও প্রগতিশীল চেতনার ধারক মুনতাসীর মামুন একাধারে কিশোর সাহিত্য রচয়িতা, ছোটগল্পকার, রাজনৈতিক ভাষ্যকার। মুক্তিযুদ্ধ ও গণহত্যাবিষয়ক গবেষক, অনুবাদক, প্রবন্ধকার, শিল্প সমালোচক, শিল্প সংগ্রাহকসহ ইতিহাস-ঐতিহ্য চর্চার মতো সৃজনশীল কাজেও তিনি নিয়োজিত। নানান প্রতিকূলতা যেমন, মৃত্যুর হুমকি, মুরতাদ ঘোষণার পরও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক, সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তিনি ছিলেন উচ্চকণ্ঠ। গত চার দশকের বেশি সময় ধরে তিনি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কীর্তিমান শিক্ষক, বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’-এর বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক। শিক্ষক হিসেবে লেখন, পঠন ছিল তার ধ্যান-জ্ঞান। কিন্তু রাষ্ট্রের প্রয়োজনে কলমযোদ্ধা হিসেবে রাজপথ থেকে কারাবরণ পর্যন্ত বহুমাত্রিক ভূমিকা তাকে এনে দিয়েছে জনসমাজে বিশিষ্টতার আসন। বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে অসাম্প্রদায়িক মুক্তিযুদ্ধের চেতনাসমৃদ্ধ একটি জনরাষ্ট্রে পরিণত করতে অধ্যাপক মামুনের সামাজিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক ভূমিকা অনন্য। আজ এই লেখকের ৬৬তম জন্মবার্ষিকী। জন্মদিনে অধ্যাপক ড.মুনতাসীর মামুনের জন্য ফুলেল শুভেচ্ছ।
প্রতিথযশা লেখক ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, পুরো নাম মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুন। জন্ম ১৯৫১ সালের ২৪ মে ঢাকার ইসলামপুরে নানার বাড়িতে। তাঁর গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার গুলবাহার গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মিসবাহউদ্দিন এবং মায়ের নাম জাহানারা খান। পিতামাতার তিন পুত্রের মধ্যে তিনি জ্যেষ্ঠ। মুনতাসীর মামুনের শৈশব-কৈশর কেটেছে চট্টগ্রামের চাঁটগায়। চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রাষ্ট প্রাইমারি ও হাইস্কুলে এবং চট্টগ্রাম কলেজে তিনি পড়াশোনা করেন। ১৯৬৮ সালে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। ১৯৭২ সালে তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন এবং একই বিভাগ থেকে ১৯৮৩ সালে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। স্বাধীনতার পর ইতিহাস বিভাগ থেকে তিনিই প্রথম পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই দৈনিক বাংলা/বিচিত্রায় সাংবাদিক হিসেবে যোগ দেন মুনতাসীর মামুন। ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে অধ্যাপক পদে কর্মরত আছেন। এর পাশাপাশি ঢাকাশহরের অতীত ইতিহাস নিয়ে তিনি গবেষণা করেছেন। এছাড়া তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের 'মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ গবেষণা ইন্সটিটিউটে' সন্মানিক প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হিসেবে ১৯৯৯-২০০২সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। কৈশর থেকে লেখালেখির সাথে জড়িত হয়ে ১৯৬৩ সালে পাকিস্তানে বাংলা ভাষায় সেরা শিশু লেখক হিসেবে প্রেসিডেন্ট পুরস্কার লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেয়ার পর অনুবাদ, চিত্র সমালোচনা ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে রচনা করেন অনেক বই। তাঁর লেখালেখি ও গবেষনার বিষয় উনিশ, বিশ ও একুশ শতকের পূর্ববঙ্গ বা বাংলাদেশ ও ঢাকা শহর। ঢাকার ইতিহাস চর্চার সঙ্গে ড. মুনতাসীর মামুনের নাম অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। গত দু’দশকে তাঁর নিরলস চেষ্টায় ঢাকার ইতিহাস আক্ষরিক অর্থে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, ঢাকা নিয়ে গবেষণার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন অনেক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগে ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ পদে এক বছরের জন্য নিয়োগ পেয়েছেন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন। তিনি এই পদে থেকে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ নিয়ে গবেষণা করেন।
স্বাধীন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ডাকসুর প্রথম নির্বাচনে মুনতাসীর মামুন ছিলেন সম্পাদক। একই সময়ে তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি। ডাকসুর মুখপত্র "ছাত্রবার্তা" প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর সম্পাদনায়। তিনি বাংলাদেশ লেখক ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও যথাক্রমে প্রথম যুগ্ম আহ্ববায়ক ও যুগ্ম সম্পাদক। তিনি জাতীয় জাদুঘরের ট্রাস্টি বোর্ড ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী এবং জাতীয় আর্কাইভসের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ছিলেন। ঢাকা নগর জাদুঘরের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ঢাকার ইতিহাস চর্চার জন্য তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন সেন্টার ফর ঢাকা ষ্টাডিজ (ঢাকা চর্চা কেন্দ্র)। এ কেন্দ্র থেকে ঢাকা ওপর ধারাবাহিক ভাবে ১২টি গবেষণামূলক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি বাংলা একাডেমীর একজন ফেলো এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল ও সিনেটের নির্বাচিত সদস্য হয়েছেন কয়েকবার। '৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির তিনি একজন প্রতিষ্ঠাতা ও সক্রিয় সদস্য। তিনি এবং তাঁর স্ত্রী ফাতেমা মামুন প্রতিষ্ঠা করেছেন মুনতাসীর মামুন-ফাতেমা মামুন ট্রাস্ট। এ ট্রাস্ট গরিব শিক্ষার্থী ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের নিয়মিত সাহায্য করছে।
মুনতাসীর মামুনের প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২২০। গল্প, কিশোর সাহিত্য, প্রবন্ধ, গবেষনা, চিত্র সমালোচনা, অনুবাদ সাহিত্যের প্রায় সব ক্ষেত্রেই মুনতাসীর মামুনের বিচরণ থাকলেও ইতিহাসই তার প্রধান কর্মক্ষেত্র। । তার প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থঃ
• প্রশাসনের অন্দরমহল, • ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী, • বাংলাদেশের রাজনীতিঃ এক দশক, • ১৯ শতকের ঢাকার মুদ্রণ ও প্রকাশনা,
• ১৯ শতকে পূর্ববঙ্গের মুদ্রণ ও প্রকাশনা, • আইন, আদালত ও জনতা, • ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ ও পূর্ব বাংলার প্রতিক্রিয়া, • ১৯৭১ চুকনগরে গণহত্যা, • আমার ছেলেবেলা , • দুঃসময়ের দিনগুলি, • ঢাকার স্মৃতি ৯ এবং ১০, • ঢাকার স্মৃতি ৮,
লেখকের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তার প্রাপ্ত উল্লেখযোগ্য পুরস্কার সমূহঃ
• বাংলা একাডেমী পুরস্কার, • লেখক শিবির পুরস্কার, • সিটি আনন্দ আলো পুরস্কার, • একুশে পদক (২০১০), • নূরুল কাদের ফাউন্ডেশন পুরস্কার, • হাকিম হাবিবুর রহমান ফাউন্ডেশন স্বর্ণপদক পুরস্কার, • ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার, • অগ্রণী ব্যাংক পুরস্কার
• অলক্ত স্বর্ণপদক পুরস্কার, • ডঃ হিলালী স্বর্ণপদক, • প্রেসিডেন্ট পুরস্কার (১৯৬৩), • মার্কেন্টাইল ব্যাংক স্বর্ণপদক
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অর্লিয়েন্স শহর তাঁকে 'অনারেবল ইন্টারন্যাশনাল অনারারী সিটিজেনশিপ' প্রদান করে।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ১৯৭৫ সালে বিয়ে করেন। তার স্ত্রী ফাতেমা মামুন একজন ব্যাংকার। মুনতাসির মামুনের দুই ছেলে মিসবাহউদ্দিন মুনতাসীর ও নাবীল মুনতাসীর এবং কন্যা রয়া মুনতাসীর। তিনি দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক দর্শনে বিশ্বাসী। আজ এই লেখকের ৬৬তম জন্মদিন। জন্মদিনে তার জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা।
উৎসর্গঃ জনাব চাঁদগাজী। যিনি কখনোই আমাকে জীবিত গুণীজনদের নিয়ে লেখা পড়ার সুযোগ পান নাই।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গুণীদের কদর করতে শিখুন,
লোকে আপনাকে সম্মান দিবে।
ঢিল ছুড়ে সালাম আশা করা
দুরাশা। আল্লাহ আমাদের
সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
২| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আগামি কাল কাজী নজরুল ইসলামের পয়দা দিবস!
মনে আছে?
নাকি, মৃত্যুবার্ষিকী ছাড়া আপনার মেমরি কাজ করে না!!
আজকের কথা আলাদা
আমাদের চন্দ্রাবতী মৃত্যুবার্ষিকীর কথা শুনলে ভয় পায়!!
তাই, এবার থেকে সবার পয়দাবার্ষিকীতেই লিখুন।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হ.হ দিমুনে !!
আগে দিনটা আসতে দিন!
খালি ফাল পাড়ে !!
সুজনে সুজন চিনে
ভ্রমরা চিনে মধু
বলদে বলদ চিনবে
চিংড়ি মাছ আর কদু
৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুতাসির মামুন যদি ব্লগে লেখেন, ২টি মন্তব্য পাবেন: একটি ব্লগার কাইকর থেকে, অন্যটি ব্লগার নিজামুদ্দীন মন্ডল থেকে।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কাইকর কি মন্ডলের দলে !!
নিজাম ভাই আর কাইকর
ভাবখানা ধর-মার,
এ দিয়ে কি বোঝা যায়
কে আপন কেবা পর!
৪| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @"চাঁদগাজী"
আমার সাথে টক্কর
ওই ব্যাটা গাজী?
সাহস যদি থাকে তোমার
লড়াই হোক আজি??
ব্লগবাসী দেখে নিক
কে কত বীর,
আজ যে জিতবে
সেই হবে পীর!!
(আমরা ইয়ং জেনারেশন! সবাইকে উৎসাহ দিচ্ছি! তাতেও ম্যাওপ্যাও করতে হবে??!)
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাব লোক ভালো
সব দোষ প্যাচার ,
কোটরে থাকে সে
সব দেখে আঁধার !!
৫| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
শাওন সাফা বলেছেন: ভেটগাজী বা হাবলাগাজীরা অমৃতসাধ চেনা বা জানার কথা নয়।জানতে হলে চর্চা করতে হয়।না জেনে ,না বুঝে প্রগতিশীল লেখক ,গবেষক ও ইতিহাসবিদ জনাব মুনতাসীর মামুনের মত প্রথিতযশা খ্যতিমান ব্যক্তির জন্মদিনে শুভেচ্ছা না জানিয়ে ব্যঙ্গ করে ব্লগে লিখার শর্ত ভঙ্গ করেছেন।আশা করি যথাযথ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিবেন ।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি গুণীদের অসম্মান করিনা কখনোই।
কারণ তোদের কাছে আমার ব্যক্তিগত
কোন চাওয়া পাওয়া নাই।
৬| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
২২০টা গ্রন্হ প্রকাশ করেছেন উনি, কেহ পড়ে? ঝালমুড়ি বিক্রয়ের কাজে লাগে হয়তো!
সৈয়দ মুজতবা আলী খুবই কম বয়স থেকে লেখা শুরু করে ১৮টি বই লিখেছেন।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জনাব চাঁদ গাজী অধ্যাপক ড.মুনতাসীর মামুনের ইতিহাস ভিত্তিক গবেষণা ধর্মী
গ্রন্থগুলো এক কথায় অসাধারণ। পড়ে দেখতে পারেন, অনেক কিছু জানতে পারবেন।
কাউকে ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে হেয় প্রতিপন্ন করে নিজের সম্মানটুকে ভূলুণ্ঠিত
করবেন না।
৭| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
@শাওন সাফা ,
বই মেলায় বইটই বের হয়েছে আপনার?
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা শাওন সাফা ভালো বলতে পারবেন।
ফ্লোর দেওয়া হলো শাওন সাফাকে।
তা জনাব আপনার কোন বই টই ...
বের হয়েছে নাকি!
৮| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সেই ছোট বেলা থেকেই মুনতাসির মামুনের প্রচুর লেখা পড়ে আসছি,খুবই ভাল লাগতো, তাকে অনেক শ্রদ্ধা করতাম কিন্তু যেদিন জানলাম ফার্মাস ব্যাংক লুটের সাথে উনিও জড়িত সেদিন থেকে উনার প্রতি শ্রদ্ধা উঠে গেছে।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমরা প্রথমে না জেনে না বুঝে
শোনা কথার উপর নির্ভর করে
মন্তব্য করে বসি।
যারা কাজ করেন তাদের ভুল থাকবেই
যারা কাজ করেনা তাদের ভুল হবার কথা নয়।
আবুল হোসেনকে পদ্মা সেতুর দুর্নীতির মহারাজা
বলা হলেও তা প্রমানিত হয় নি, কেবল সময় বেড়ে
গেছে, বেড়েছে ব্যায়ও। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরও
রেহাই পায়নি দুর্নীতির উপাধি পেতে। সুতরাং সবাইকে এক
পালায় মাপার দিন শেষ হয়েছে।
৯| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই বিখ্যাত লেখক ও ইতিহাস লেখকের আসল বাসস্হান হওয়ার কথা জেল।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কিন্তু তারা জেলে না গিয়ে দিব্যি মানুষের শ্রদ্ধা
ভালোবাসা নিয়ে সমাজে বিচরণ করছে।
তাই বলতে হয় আপনার আক্রোশের
বাতাশ তাঁকেস স্পর্শ করেনি।
১০| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: নূরু ভাই, শুভেচ্ছা নেবেন। (৩) নং কমেন্ট পড়ে শুধু হাসলাম।....... শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী সাহেব খুব রসিক মানুষ।
আপনার প্রতিটা লেখা পড়ার চেষ্টা করি। তবে হয়তো সব সময় কমেন্ট করা হয়না। ড. মুনতাসির মামুনকে নিয়ে চমৎকার লেখেছেন। উনার সম্বন্ধে তেমন কিছু জানতাম না। তিনি ২২০টি গ্রন্থের প্রণেতা!! জন্মদিনে উনার জন্য অনেক শ্রদ্ধা রইলো।
২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ কাওসার ভাই
আপনাদের মতো নিষ্ঠাবান
পাঠক আছে বলেই লিখি।
যে মানুষটি ২২০ গ্রন্থের
লেখক তিনি অবশ্যই
শ্রদ্ধার পাত্র।
১১| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: নুরু ভাই মুনতাসির মামুন সাহেব ফার্মাস ব্যাংকের ডিরেক্টর তাই উনি কোন ভাবেই এই ব্যাংক লুটের দায় থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবেন না।
২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মুনতাসীর মামুন দুই হাতে লেখেন না- লেখেন দশ হাতে এ রকম কথা প্রচলিত আছে এপার বাংলায় ওপার বাংলায়। তাঁর রয়েছে একাধিক পরিচয়। তিনি তাঁর প্রতিটি পরিচয়ে সফল। বাংলাদেশে তিনিই একমাত্র ইতিহাসবিদ যিনি ইতিহাসকে জনমানসে প্রতিষ্ঠা করার জন্য চার দশক চেষ্টা করে গেছেন, ইতিহাসকে সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে গেছেন।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁর বিশ্লেষণধর্মী অনুসন্ধানী বিশাল রচনা তাঁকে সমসাময়িক সময়ে সবার চেয়ে আলাদা করেছে- করেছে স্বতন্ত্র। খ্যাতিমান হয়ে উঠেছেন তিনি মুক্তিযুদ্ধের গবেষক হিসেবে। তাঁর রচিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ দলিল হিসেবে স্বীকৃত। শুধু তাই নয় দুটি প্রজন্মকে তিনি মুক্তিযুদ্ধ মনস্ক করে তুলতে অবদান রেখেছেন।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তিনি যে পরিমাণ কাজ আর গবেষণা করেছেন তা রীতিমতো ঈর্ষার পর্যায়ে চলে গেছে বলে মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক গবেষক সমালোচকরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
সুতরাং তার বিপক্ষে কথা বলার আগে আরো জানা প্রয়োজন!
১২| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
শামচুল হক বলেছেন: হায়রে হায় কি ফাটাফাটি ঝগড়া, আমরা এখন ক্ই যাই?
চাঁদগাজীর পক্ষ নিলে দেখবো পিঠের চামড়া একটাও নাই।
২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পাটা পুতায় ঘসা-ঘসি
বেচারা মরিচের দফা শেষ !!
১৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি ২২০ টি বই ( মোটামুটি গার্বেজ) লিখছিলেন টাকার খনির পথ বের করতে।
২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁর বিশ্লেষণধর্মী অনুসন্ধানী বিশাল রচনা তাঁকে সমসাময়িক সময়ে সবার চেয়ে আলাদা করেছে- করেছে স্বতন্ত্র। খ্যাতিমান হয়ে উঠেছেন তিনি মুক্তিযুদ্ধের গবেষক হিসেবে। তাঁর রচিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ দলিল হিসেবে স্বীকৃত।
এটাকে অস্বীকার করলে আপনার অস্তিত্ব টালমাটাল অবস্থায় পতিত হবে জনাব।
১৪| ২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
পবন সরকার বলেছেন: নুরু ভাই, গাজী ভাই এই উপলক্ষ্যে আমি একটা পোষ্ট দিয়েছি, সময় করে একটু দেখে আসবেন। আমি কিন্তু আপনাদের সাথেই আছি।
২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বলেন তো কারো সাথে নাই
গোপনে বলেন আছি,
কাঠাল পাকার গন্ধে
যেন ঘুর ঘুর করে মাছি!!
কানে কানে বলিঃ
আপনাদের সাথে পাই
তাইতো ওকে মারি ঘাই!!
১৫| ২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
"মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁর বিশ্লেষণধর্মী অনুসন্ধানী বিশাল রচনা তাঁকে সমসাময়িক সময়ে সবার চেয়ে আলাদা করেছে- করেছে স্বতন্ত্র। খ্যাতিমান হয়ে উঠেছেন তিনি মুক্তিযুদ্ধের গবেষক হিসেবে। তাঁর রচিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ দলিল হিসেবে স্বীকৃত। "
-উনি মুক্তিযু্দ্ধ কোথা থেকে দেখলেন, ঢাকায় তো মুক্তিযুদ্ধের কইছুই ছিলো না? উনার কাছে অহি এসেছিলো?
২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এ বিষয়ে আনার কোন গবেষণা ধর্মী কোন পুস্তক আছে?
আপনি কেন পারেন নাই কোন গ্রন্থ রচনা করতে।
ঢাকায় মুক্তি যুদ্ধ হয়নি এটা কি আপনার
উর্বর মস্তিস্কের গবেষণা!
১৬| ২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামনে কোন এক সময়ে, উনি ও ড: মহিউদ্দিন আলমগীর জেলে যাবেন।
২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হয়তো যেদিন আপনি মন্ত্রী হবেন !!
আপনার মন্ত্রী হবার যেমন সম্ভবনা নাই
তেমনি তাদের জেলে যাবার সম্ভাবনাও ক্ষীণ!!
১৭| ২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: উনি মেধাবী গবেষক, প্রথিতযশা লেখক কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু 'চেতনা' ব্যবসা, ইসলাম বিমূখী মন্তব্য, অবস্থানের কারণে একটা নির্দিষ্ট দলের পেইড লেখক হিসেবেই খ্যাত। অবশ্য কিছুদিন আগে উনি নিজেই আফসোস করে বলেছেন, জনকন্ঠও(চেতনার ডিলার) এখন তাঁর লেখা ছাপে না।...
২৪ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তিনি যে পর্যায়ে পৌছে গেছেন
সে পর্যায়ে যাবার যোগ্যতা তিনিই
অর্জন করেছেন। যোগ্যতা না থাকলে
এতদূরের পথ পাড়ি দেওয়া কারো পক্ষেই
সম্ভব নয়।
১৮| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১৩
পবন সরকার বলেছেন: সামনে কোন এক সময়ে, উনি ও ড: মহিউদ্দিন আলমগীর জেলে যাবেন।
চাঁদাগাজী ভাইয়ের কথায় বড়ই চিন্তায় আছি, কারণ দুইজনের বাড়িই চাঁদপুরের কচুয়া থানায়।
২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যদি গাজীসাব চাঁদপুরের মন্ত্রী হন তা হলে
এই দু'জনের নির্ঘাত জেল !!
১৯| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩১
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ২২০ টা বই!
কি আর বলবো! ওনার একটা বই পড়ে দেখে রিভিউ দেয়া লাগে দেখি
২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চেষ্টা চালিয়ে যাও
আদা জল খেয়ে।
আমরা অপেক্ষায়
আসো রিভিউ নিয়ে।
২০| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: উনি কি ম্যাক্সিক গোর্কির ফ্যান_ আমার ছেলেবেলা"""মানুষ কনফিউসড হতে পারে।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হলেও হতে পারে!!
আজকালতো ফ্যানের যুগ
কে যে কার ফ্যান বোঝা ভার।
২১| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪
সনেট কবি বলেছেন: প্রতি মন্তব্য ভাল লেগেছে।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ফরিদ ভাই
ভালো লাগাটা আপেক্ষিক
কার কোনটাতে ভালো লাগা
তা ব্যক্তি বিশেষের উপর নির্ভর করে।
কেউ দুধ বেচে মদ পান করে আবার কেই
মদ বিক্রি করে দুধ পান করে।
২২| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
ঢাবিতে ছিলাম। যদিও এই ভদ্রলোকের ডিপার্টমেন্ট ভিন্ন। তবু তাকে ভাল করে চিনি। ভদ্র মহোদয়ের মেধা ছিল। তার গবেষনাও কাজে লাগতো। যদি না তিনি 'চেতনা' ব্যবসায় নিজেকে আকন্ঠ নিমজ্জিত করতেন। নিজেকে আধুনিক প্রমানে ইসলামের বিপরীতে দাঁড়াতে হবে, এই থিউরী তার থেকে ভাল আর কে জানে! দলকানা লেখক হিসেবেও তিনি স্মরনীয় হয়ে থাকবেন কিছু কাল।
আর ২২০ বই! মাঝে মাঝে বিরূপ মন্তব্য করলেও চাঁদগাজী ভাইয়ের উপলব্ধিকে সম্মান জানাতে হয়। মুড়ি বিক্রেতাদের কাগজের ঠোঙার অভাব পূরনে এই জাতীয় লেখকের বস্তা বস্তা বই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে মনে হয়।
যাই হোক, পোস্টে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ নতুন নকিব
কে কাকে সম্মান করবে
আর কে কাকে এড়িয়ে চলবে
এটা যার যার নিজস্ব ব্যাপার।
আপনার ভালো না লাগতেই পারে।
তবে ঢাকার উপর তার গবেষণাধর্মী গ্রন্থগুলো
আমি অনেক যত্ন নিয়ে পাঠ করতাম। অনেক কিছু
জেনেছি। সে জন্য আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ।
ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই লোক বাংগালী পিগমী, উহা প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক হওয়ারও যোগ্য নয়।