নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
সাম্য, দ্রোহ আর প্রেমের কবি, বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রাণ পুরুষ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১১৯ তম জন্ম জয়ন্তী আজ। কাজী নজরুল ইসলাম বাঙ্গালি মনীষার এক মহত্তম বিকাশ। বাঙালির সৃষ্টিশীলতার এক তুঙ্গীয় নিদর্শন। এক হাতে বাঁশের বাঁশরী, আরেক হাতে রণতূর্য নিয়ে ধুমকেতুর মতোই বাংলা সাহিত্যে আবির্ভাব হয়েছিলেন কবি নজরুল। সাহিত্য ও সঙ্গীতের প্রায় সর্বক্ষেত্রে তাঁর দৃপ্ত পদাচারণা। নজরুল তাঁর বহুমাত্রিক প্রতিভার স্পর্শে বাংলা সাহিত্য-সঙ্গীতে যুক্ত করেছেন যুগ-মাত্রা। তিনি একাধারে কবি, সাহিত্যিক, গীতিকার, সুরকার, শিল্পী, অভিনেতা, এবং পরিচালক। সাহিত্য সংস্কৃতির প্রতিটি ধারায় তিনি ছিলেন সমুজ্জল। মানবতার অগ্রদূত কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা ১৩০৬ সালের আজকের দিনে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন । আজ কবির ১১৯তম জন্মবার্ষিকী। প্রেম ও দ্রোহের কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে, বাংলা ১৩০৬ সালের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন । তবে বাংলাদেশের সঙ্গে বালক বয়স থেকে তাঁর মৃত্যুকাল পর্যন্ত ছিল কবির গভীর সম্পর্ক। কৈশোরে পিতৃবিয়োগের পর থেকেই স্থান থেকে স্থানান্তরে নজরুলের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। কখনো শিক্ষালাভের আশায়, কখনো জীবনধারণের বেপরোয়া চাপে সেই অস্থির কিশোরের ছুটে বেড়ানোর প্রবণতা কারো নজর এড়ায় না। ১৯০৮ সালে পিতা কাজী ফকির আহমদের প্রয়াণের সময়ে নজরুলের বয়স আট বছর দশ মাস। এরপর বছরখানেক কবি জন্মভূমি চুরুলিয়ায় গ্রামের মক্তবে পড়াবার কাজ ও মসজিদে ইমামদারির কাজ অর্থের আশায় করেছিলেন। পিতৃহীন, সহায়-সম্বলহীন বালক নজরুলকে স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিয়ে তাকে মানুষ করে গড়ে তোলার অভিপ্রায়ে, কবিকে মৈমনসিংহের এক পল্লীগ্রামে নিয়ে এসেছিলেন বর্ধমানে কর্মরত ওই গ্রামের এক পুলিশ অফিসার। এখানে-ওখানে কাজ এবং পাঁচটি স্কুলে প্রায় বছর দশেক লেখাপড়ার টানে তিনি ছুটে বেড়িয়েছিলেন। কখনো মঙ্গলকোট, কখনো ময়মনসিংহ এবং কখনো ফের শিয়ারসোল স্কুলে। স্কুলের ফার্স্টবয় হয়েও ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় প্রি-টেস্ট পরীক্ষার পর তাঁর ফাইনালে আর বসা হয়ে ওঠেনি।
কবি কাজী নজরুল স্বভাবে ছিলেন আজীবন কিঞ্চিৎ অস্থির, কিঞ্চিৎ চঞ্চল। কিন্তু প্রতিভার এই বরপুত্র সৃষ্টির ক্ষেত্রে ছিলেন আজীবন গভীর নিমগ্ন এক স্রষ্টা। অস্থিরতা তাঁর বৈচিত্র্য ভাবনার সহচর। আর চাঞ্চল্য তাঁর অদমিত প্রাণশক্তির প্রকাশ। সাহিত্যকর্মে অসামান্য অবদানের জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ‘জগত্তারিণী স্বর্ণ-পদক, ভারত সরকার ‘পদ্মভূষণ’, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ডি. লিট ডিগ্রী এবং বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘একুশে পদক প্রদান করেন। তাঁর লেখা গানের সংখ্যা প্রায় তিন হাজারের মত। ব্রিটিশশাসিত ভারতের অখন্ড বঙ্গভূমির বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্ম নিলেও নন্দিত কবিপুরুষ কাজী নজরুল ইসলাম আজ আমাদের জাতীয় কবি। রাজনৈতিক উত্থান-পতনে নানা ভৌগোলিক বিভাজনের সূত্রে এক অর্থে ভিনদেশি হয়েও যে-কারণে তিনি আজ আমাদের জাতীয় কবির মর্যাদায় অভিষিক্ত, এর পেছনে রয়েছে তাঁর প্রতি ও তাঁর সৃষ্টিকর্মের প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা এবং একই সঙ্গে এদেশের মানুষের সঙ্গে তাঁর নিজের সম্পৃক্ততা, সম্প্রীতি ও আক্ষরিক অর্থেই প্রেমের বন্ধন। অসাম্প্রদায়িক চেতনার প্রতীক বাংলার জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবনাবসান ঘটে ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার পিজি হাসপাতালে। কিন্তু আমাদের হৃদয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যু নেই; এদেশের শিল্প-সংস্কৃতির মূলধারায় নজরুলের সৃষ্টিকর্ম হারাবে না তার চিরন্তন প্রবহমানতাকে। আজও তিনি বেঁচে আছেন বেঁচে থাকবেন বহুকাল তাঁর কবিতায়, আর গানে গানে।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্রের চির ভাস্বর ও চির অম্লান জাতীয় কবির আজ ১১৯তম জন্মবার্ষিকী। সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে আজীবন নিবেদিত এই অমর কবির জন্মদিনে তাঁকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবসায়।
(বিঃদ্রঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পথিকৃৎ, যুগস্রষ্টাম বিদ্রোহী কবি এবং বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নাজরুল ইসলামের জন্ম-মৃত্যু ও সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশী ওয়াকিবহাল। তাই অধিক লিখে পাঠকের ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটানো থেকে বিরত থেকে স্বল্পপরিসরে তাঁর জন্ম দিনে আমার এই স্মৃতিচারণ, শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা নিবেদন)
২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সাকিব ভাই
দ্রোহের কবির জন্মদিনে
শুভেচছা ও শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।
২| ২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪১
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কবির জন্য শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
জানেমান নুরু ভাইকে উম্মমমমমাহ্
শুকনো পাতার নূপুর পায়ে
নাচিছে ঘুর্ণিবায়।
জল তরঙ্গে ঝিলমিল ঝিলমিল
ঢেউ তুলে সে যায়...
২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ নিজাম ভাই
আপনাকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা
করতে পেরে যারপরনাই আনন্দিত।
শুভেচছা রইলো আপনার জন্য।
৩| ২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২১
অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: প্রিয় কবির প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
২৫ মে জাতীয় প্রিয় কবির জন্মদিনে যেন জন্মবার্ষিকীর শ্রদ্ধা বিশ্ব ছাড়ায়ে যায়।
খুব ছোট যেটি খুব বেশি পড়তাম।
ঝাঁকড়া চুলো তাল ,তুই দাঁড়িয়ে কেন ভাই ?
আমার মতো পড়া কি তোর মুখস্ত হয় নাই ।
তুই দাড়িয়ে কেন ভাই ?
২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার করে
আমাদের জাতীয় কবিকে
শ্রদ্ধা জানানোর জন্য
আপনাকে অসংখ্য
ধন্যবাদ অনুতপ্ত হৃদয়।
শুভেচছা রইলো।
৪| ২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা পড়ে মন ভরলো না।
অনেক জরুরী বিষয় পাইনি।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: রাজীব ভাই সে কারনেই
লেখার শেষে কৌফিয়ত দেওয়া আছে।
আশা করি মার্জনা করবেন
৫| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০২
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: খালু আশা করি ভালো আছেন
যে যাই বলুক আপনি ইউনিক ব্লগার। তাই আপনাকে আমরা পছন্দ করি, এবং করবো। ধন্যবাদ।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রান্তর পাতা,
কারো কথায় আমার লেখনি
থেমে থাকবেনা। চলতি পথে
কু-বাতাসের ঝাপটা আসবেই।
কোন ব্যাপারনা !!
৬| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বিদ্রোহী কবির জন্মদিনে কবির প্রতি অনেক শ্রদ্ধা ও ভালবাসা। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ, এতো চমৎকার বিখ্যাত মানুষদের নিয়ে প্রতিদিন লেখার জন্য। আপনার লেখাগুলো পড়ে আমি অনেক কিছু শিখতে পারি। লাইক দিলাম +++++
আচ্ছা, একটি প্রশ্ন। পশ্চিমবঙ্গ কালকে কবির জন্মদিন কেন?
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চৌধুরী ভাই
বিদ্রোহী কবির জন্মজয়ন্তীতে শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য। লাইকের জন্যও।
আপনার প্রশ্নে উত্তরে বলছিঃ চাঁদ ও তিথি নক্ষত্র অনুযায়ী আমাদের থেকে একদিন পিছিয়ে ভারত (পশ্চিমবঙ্গ)।
আমাদের যেদিন ১২ জৈষ্ঠ সেদিন ভারতে ১১ জৈষ্ঠ। কবির জন্মদিন ১১ জৈষ্ঠ বিধায় তারা তাদের ১১ তারিখ
কবির জন্মদিন পালন করে। ২১শে ফেব্রুয়ারী প্রতি বছর ৮ই ফাল্গুনে হয়না। তাই এই পার্থক্য। নিচে আজকের
আনন্দবাজার পত্রিকার ডেট লাইনটা দেখুনঃ
৭| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনি ভীষনই ইনফরমেটিভ ব্লগ লেখেন। আপনার একেকটি লেখা ব্লগ শোকেসে অনেককিছু যোগ করছে। এজন্যে আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।
প্রেম ও দ্রোহের কবি! বেশ বলেছেন! ওনার জন্যে রইল সকল শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
পোষ্টে লাইক।
শুভকামনা আপনার জন্যে।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সামু পাগলা,
আন্তরিক ও উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্যের জন্য।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
৮| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই শুভ দিনে জাতীয় কবির কৈফিয়ত কবিতার কিছূ অংশ খূব ভাল লাগল তাই শৈয়ার করলাম -
কবি-বন্ধুরা হতাশ হইয়া মোর লেখা প’ড়ে শ্বাস ফেলে!
বলে, কেজো ক্রমে হচ্ছে অকেজো পলিটিক্সের পাশ ঠেলে’।
পড়ে না ক’ বই, ব’য়ে গেছে ওটা।
কেহ বলে, বৌ-এ গিলিয়াছে গোটা।
কেহ বলে, মাটি হ’ল হয়ে মোটা জেলে ব’সে শুধু তাস খেলে!
কেহ বলে, তুই জেলে ছিলি ভালো ফের যেন তুই যাস জেলে!
গুরু ক’ন, তুই করেছিস শুরু তলোয়ার দিয়ে দাড়ি চাঁছা!
প্রতি শনিবারী চিঠিতে প্রেয়সী গালি দেন, ‘তুমি হাঁড়িচাঁচা!’
আমি বলি, ‘প্রিয়ে, হাটে ভাঙি হাঁড়ি!’
অমনি বন্ধ চিঠি তাড়াতাড়ি।
সব ছেড়ে দিয়ে করিলাম বিয়ে, হিন্দুরা ক’ন, আড়ি চাচা!’
যবন না আমি কাফের ভাবিয়া খুঁজি টিকি দাড়ি, নাড়ি কাছা!
মৌ-লোভী যত মৌলবী আর ‘ মোল্-লা’রা ক’ন হাত নেড়ে’,
‘দেব-দেবী নাম মুখে আনে, সবে দাও পাজিটার জাত মেরে!
ফতোয়া দিলাম- কাফের কাজী ও,
যদিও শহীদ হইতে রাজী ও!
‘আমপারা’-পড়া হাম-বড়া মোরা এখনো বেড়াই ভাত মেরে!
হিন্দুরা ভাবে,‘ পার্শী-শব্দে কবিতা লেখে, ও পা’ত-নেড়ে!’
আনকোরা যত নন্ভায়োলেন্ট নন্-কো’র দলও নন্ খুশী।
‘ভায়োরেন্সের ভায়োলিন্’ নাকি আমি, বিপ্লবী-মন তুষি!
‘এটা অহিংস’, বিপ্লবী ভাবে,
‘নয় চর্কার গান কেন গা’বে?’
গোঁড়া-রাম ভাবে নাস্তিক আমি, পাতি-রাম ভাবে কন্ফুসি!
স্বরাজীরা ভাবে নারাজী, নারাজীরা ভাবে তাহাদের আঙ্কুশি!
নর ভাবে, আমি বড় নারী-ঘেঁষা! নারী ভাবে, নারী-বিদ্বেষী!
‘বিলেত ফেরনি?’ প্রবাসী-বন্ধু ক’ন, ‘ এই তব বিদ্যে, ছি!’
ভক্তরা বলে, ‘নবযুগ-রবি!’-
যুগের না হই, হজুগের কবি
বটি ত রে দাদা, আমি মনে ভাবি, আর ক’ষে কষি হৃদ্-পেশী,
দু’কানে চশ্মা আঁটিয়া ঘুমানু, দিব্যি হ’তেছে নিদ্ বেশী!
---
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভৃগু'দা
কবির জন্মজয়ন্তীতে তাঁর
কৈফিয়ত কবিতার উদ্ধৃতি
আমার লেখাকে সমৃদ্ধ করেছে।
ধন্যবাদ আপনার সম্পৃক্ততার জন্য।
ভালো থাকবেন।
৯| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই,
সব সময় সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য।
১০| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় কবিকে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে মাগফিরাতের দুআ। তাকে আল্লাহ পাক জান্নাতের উঁচু স্থানে সমাসীন করুন।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নতুন নবিক আমার সালাম নিবেন।
খুব ভালো লাগলো আপনার প্রার্থন।
কবির আত্মার শান্তি হোক।
১১| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
বিজন রয় বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা।
২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ বিজন'দা
ভালো লাগলো আপনার
মন্তব্য। ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: কবির প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা।