নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক মহামতি আকবরের ৪১৩তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩০


পৃথিবীর ইতিহাসে মহান শাসকদের অন্যতম মোগল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর। তিনি মহামতি আকবর নামেও পরিচিত। সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর তার বিশ্বস্ত সহযোগী বৈরাম খান ১৫৫৬ সালের ১৪ ই ফেব্রুয়ারি তের বছরের আকবরকে মুঘল সম্রাট বলে ঘোষণা করে। নামে সম্রাট থাকলেও দেশ পরিচালনা ও অন্যান্য কাজ বৈরাম খানই করতো। ১৫৬০ সালে আকবরের বয়স আঠারো হলে, সে বৈরাম খানকে হজ্জ করতে পাঠিয়ে দিয়ে ক্ষমতা নিজ হাতে তুলে নেয়। ১৫৬০ সালে বৈরাম খাঁকে সরিয়ে আকবর নিজে সকল ক্ষমতা দখল করেন। কিন্তু আকবর ভারতবর্ষ ও আফগানিস্তানে তার সাম্রাজ্য বিস্তার চালিয়ে যান। ১৬০৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রায় সমস্ত উত্তর ভারত তার সাম্রাজ্যের অধীনে চলে আসে। আকবরের মৃত্যুর পর তার পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন। সম্রাট আকবর ছিলেন একজন বহুমুখী প্রতিভাসম্পন্ন সামরিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি প্রশাসনকে পুনর্বিন্যস্ত করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। তিনি একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করেন এবং তাঁর সাম্রাজ্যকে ১২টি (পরবর্তীকালে ১৫টি) সুবাহ-য় বিভক্ত করেন। তাঁর প্রাদেশিক সরকার ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল কেন্দ্রীয় সরকারের কাঠামো অনুসরণ করে। আকবরের সাম্রাজ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ সুবাহ ছিল বাংলা। আবুল ফজলের তথ্যানুসারে, বাংলা ১৯টি সরকারে এবং প্রত্যেকটি সরকার আবার কতগুলি পরগণায় বিভক্ত ছিল। আকবর জাবতি প্রথা নামে একটি রাজস্ব ব্যবস্থা গড়ে তোলেন। এর মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে ভূমি জরিপ, শ্রেণিকরণ এবং সরকারকে একটি নির্দিষ্ট হারে রাজস্ব প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়। তবে এ ব্যবস্থা বাংলায় প্রবর্তিত হয় নি এবং মুর্শিদকুলী খান এর পূর্বপর্যন্ত বাংলা সুবাহ-র রাজস্ব ব্যবস্থা একটি সুষ্ঠু রূপ পরিগ্রহ করে নি। মনসবদারি পদ্ধতি প্রবর্তনের মাধ্যমে আকবর তাঁর সামরিক বাহিনীকে পুনর্গঠিত করেন। এ ব্যবস্থাধীনে প্রত্যেক কর্মকর্তাই মনসব বা পদমর্যাদার অধিকারী ছিলেন এবং প্রত্যেককে নির্দিষ্টসংখ্যক ঘোড়া, হাতি, ভারবাহী পশু এবং শকট রাখতে হতো। নগদ অর্থ বা ভূমি অনুদানের মাধ্যমে তাদের ভাতা প্রদান করা হতো। আকবরের দ্বীন-ই-ইলাহী বাংলার জনগণকে বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। পন্ডিতদের মতে, আকবরই বাংলা সনের প্রবর্তক। আকবরের রাজত্বকালে শিল্প ও স্থাপত্যের বিশেষ অগ্রগতি সাধিত হয়। বাংলার শহরগুলির মধ্যে রাজমহল (যার নামকরণ করা হয়েছিল ‘আকবরনগর’) এবং হুগলিতে তাঁর সময়ে নির্মিত হয় বেশ কিছু সুরম্য অট্টালিকা। বিশ্বের সর্বকালের তৃতীয় ধনী মুঘল বাদশাহ আকবর ২০১৫ সালে 'মানি' ম্যাগাজিনের তালিকায় তিন নম্বরে স্থান দেওয়া হয়েছিল। ১৬০৫ খ্রিষ্টাব্দের আজকর দিনে সম্রাট আকবর আগ্রায় মৃত্যুবরণকরেন। আজ মহামতি আকবরের ৪১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। মোগল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবরে মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর ১৫৪২ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই অক্টোবর অমরকোটে জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্ণ নাম মির্জা আব্দুল-ফথ জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবরতার পিতা সম্রাট হুমায়ুন এবং মাতা হামিদা বানু বেগম। ১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দে শের শাহ-এর কাছে হুমায়ুন-এর পরাজয়ের পর, হুমায়ুন আশ্রয়ে জন্য নানা স্থান ঘুরে অমরকোটে এলে, সেখানে আকবরের জন্ম হয়। কথিত আছে পারশ্যের পথে হুমায়ুন পলায়নের সময় জানতে পারেন যে, তাঁর ভাই আশকরী পথে আক্রমণ করতে পারেন। তাই তিনি আকবর এবং তাঁর মা হামিদা বানুকে অমরকোটে রেখে একাই পারশ্যের পথে চলে যান। কিন্তু আশকরী এঁদের সন্ধান পাওয়ার পর সযত্নে আশ্রয় দেন। ১৫৪৫ খ্রিষ্টাব্দে হুমায়ুন কান্দাহার এবং কাবুল উদ্ধার করার পর, তিনি পরিবার পরিজনকে উদ্ধার করেন। ১৫৫১ খ্রিষ্টাব্দে হুমায়ুন-এর অপর ভাই হিন্দোলের মৃত্যুর পর, আকবরবকে আনুষ্ঠানিকভাবে গজনীর শাসনকর্তা করা হয়। ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে হুমায়ুন দিল্লীর সিংহাসন দখল করার পর, আকবরকে পাঞ্জাবের শাসনকর্তা করা হয়। ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দে হুমায়ুন-এর মৃত্যুর পর, আকবর সিংহাসনে বসেন। এই সময় আকবরের অভিভাবক হিসেবে বৈরাম খান তাঁর অভিভাবক ছিলেন। মোগল শাসনাধীনে থাকা অবস্থায় বাংলাদেশে কর্‌রানী রাজবংশের প্রতিষ্ঠা হয় ১৫৬৪ খ্রিষ্টাব্দে। এই রাজবংশের সুলতান সুলেমান আকবরের সার্বভৌমত্ব স্বীকার করে নিয়েছিলেন। ফলে বাংলা তখন ছিল মোগলদের করদ রাজ্য। সুলেমানের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র দাউদ বাংলার স্বাধীন সুলতান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। আকবর দাউদকে দমন করার জন্য, সেনাপতি টোডরমল এবং মুনিম খাঁকে পাঠান। এদের মধ্যে প্রথম যুদ্ধ হয় ১৫৭৫ খ্রিষ্টাব্দের তুকারই সমরক্ষেত্রে। এই যুদ্ধে উভয় বাহিনীই চূড়ান্ত জয়লাভে ব্যর্থ হয়। ১৫৭৬ খ্রিষ্টাব্দে রাজমহলে দ্বিতীয়বার যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে দাউদ পরাজিত ও নিহত হন। এরপর বাংলাতে মোগল শাসনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। কিন্তু বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে তখনও আফগান শাসকরাই স্বাধীনভাবে রাজত্ব করতেন। মুনিম খাঁ-এর মৃত্যুর পর মোগল শিবিরে ভাঙন ধরে। এই সময় অনেকেই মোগল শিবির ত্যাগ করে দিল্লীতে চলে যায়। এই অবসরে মীর্জা হাকিম নিজেকে স্বাধীন সুলতান হিসেবে ঘোষণা দেন। ক্রমে ক্রমে বাংলা ও বিহার মোগল সাম্রাজ্য থেকে বিচ্যুত হয়। আকবর মীর্জা হাকিম ও অন্যান্য বিদ্রোহীদের দমন করার জন্য টোডরমল এবং মানসিংহকে পাঠান। মূল দমনের কাজটি করেন টোডরমল। আর মীর্জা হাকিম-এর সাম্ভাব্য পাল্টা আক্রমণ ঠেকানোর জন্য সাথে থাকেন মানিসিংহ। উভয়ের প্রচেষ্টায় বাংলা আবার মোগল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।

সম্রাট আকবর ছিলেন রাজ্যের সুশাসক এবং সব ধর্মের প্রতি সহানুভূতিশীল। ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দে বৎসরে আকবর একটি সমন্বিত নতুন ধর্ম প্রচারের উদ্যোগ নেন। এক কথায় সকল ইসলামী শরীয়তের বিরুদ্ধে নিজের মনগড়া নীতি চালু করে। এবং অস্বীকার কারীদের হত্যা করে। ধর্মীয় আবহে বেড়ে ওঠার পরও কিছু ক্ষমতালোভী, ধর্মব্যবসায়ী, সার্থপর আলেমদের সংসর্গে আকবর চুড়ান্ত ভাবে অধপতেন চরমসীমায় নিমজ্জিত হয়। এই ধর্মের নাম দেওয়া হয়েছিল দীন-ই-ইলাহি বা তৌহিদ-ই-ইলাহি। এই ধর্মের আদর্শে তিনি মুদ্রা থেকে কালিমা তুলে দেন। মুদ্রা ও শিলালিপি থেকে আরবি ভাষা তুলে দিয়ে ফারসি ভাষার প্রবর্তন করেন।
বাংলা সন বা বঙ্গাব্দের জনক নিয়েও রয়েছে বিতর্ক ও বিভ্রান্তি। সেসব অহেতুক প্রশ্নবাণে জর্জরিত না করে নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন ও বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহার দৃষ্টিপটে মহামতি আকবরই বাংলা সনের প্রবর্তক। একই সাথে তিনি আরব দেশীয় চান্দ্র মাসের পরিবর্তে পারস্যের সৌর বৎসরে প্রচলন করেন। প্রাথমিকভাবে এই বৎসর-গণন পদ্ধতির নাম দেন তারিখ-ই-ইলাহি বা সন ই ইলাহি। এই ইলাহি সনকে ভারতবর্ষের আদর্শে নতুন করে সাজানোর জন্য আকবর ৯৯২ হিজরি সনে, তাঁর রাজসভার রাজ জ্যোতিষী আমির ফতেউল্লাহ শিরাজীর উপর দায়িত্ব অর্পণ করেন। আকবর ৯৬৩ হিজরি সনের রবিউল আখির মাসের ২ তারিখে [১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দ] সিংহাসনে আরোহণ করেন। হিজরি সনের মর্যাদা দেখিয়ে, ৯৬৩ সংখ্যাকে ইলাহি সনের প্রথম বৎসরের মর্যাদা দেন। এর পরবর্তী বৎসর থেকে সৌরবৎসর হিসাবে গণনা শুরু করেন। এই সূত্রে হিজরি চান্দ্র-মাস তুলে দিয়ে সৌরমাস গণনা শুরু করেন। আকবর এই নতুন বর্ষ-গণন পদ্ধতি প্রচলনের আদেশ জারি করেন ৯৯২ সালের ৮ই রবিউল তারিখ। খ্রিষ্টাব্দের বিচারে এই তারিখ ছিল ১০ মার্চ ১৫৮৫। যদিও আকবরের সিংহাসন আরোহণের দিন থেকে ইলাহি বর্ষের শুরু হওয়ার আদেশ জারি হয়েছিল, কিন্তু কার্যত দেখা গেল, পারস্যের পঞ্জিকা অনুসারে বৎসর শেষ হতে ২৫ দিন বাকি রয়ে যায়। তাই ইলাহি সন চালু হলো– আকবরের সিংহাসন আরোহণের ২৫ দিন পর। এই নির্দেশানুসরে বিষয়টি কার্যকরী হয়– ২৮ রবিউল আখের ৯৬৩ হিজরী, ১১ মার্চ, ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দ। মুঘলদের মধ্যে সুদীর্ঘ সময় রাজত্ব করেছে বাদশাহ আকবর। ধর্মীয় আবহে বেড়ে ওঠার পরও কিছু ক্ষমতালোভী, ধর্মব্যবসায়ী, সার্থপর আলেমদের সংসর্গে আকবর চুড়ান্ত ভাবে অধপতেন চরমসীমায় নিমজ্জিত হয়। ১৬০৫ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ অক্টোবর আগ্রার ফতেপুরের সিক্রিতে সম্রাট আকবর মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬৩ বছর। আগ্রার সিকান্দ্রায় তার সমাধি মৃত্যুর পর তার পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন। আজ মহামতি আকবরের ৪১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। মোগল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবরে মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পড়লাম।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গুড !!

২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫২

জগতারন বলেছেন:
এ পোষ্ট দেওয়ার জন্য আপনার প্রতি সুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জগতারণ।
মন্তব্যে উৎমসাহিত হলাম।

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩২

ফেইরি টেলার বলেছেন: চমৎকার লেখনী । কিছু যোগ করি , মুঘল সাম্রাজ্য মূলত মঙ্গোলিয়ান সাম্রাজ্যেরই আরেকটি রুপ আরো স্পেসিক করে বললে তৈমুর ল্যাং এর তিমরিদ সাম্রাজ্যই পরবর্তীতে মুঘল সাম্রাজ্যের রূপ লাভ করে । তৈমুর ল্যাং হালাগু খানের ডিরেকট ডিসেনডানট

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ফেইরি টেলার
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি শুধু সম্রাট নন, উনি "দ্বীনে এলাহীর" পয়গম্বরও

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তিনি দ্বীনে ইলাহীর প্রবর্তক পয়গম্বর নন।

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০৮

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত বলেছেন: চমৎকার লিখা। সাথে আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ দিচ্ছি, হেডলাইনে "ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ "মুসলিম" শাসক" না লিখে "ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক" লিখার জন্য।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ শরাফাত ভাই
মন্তব্যে প্রীত হলাম।
শুভেচ্ছা নিন।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৩৮

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: @ ফেইরি টেলার: "তৈমুর ল্যাং হালাগু খানের ডিরেকট ডিসেনডানট" ইতিহাসপ্রতিষ্ঠিত সত্য নয়। তৈমুরের এক স্ত্রী হালাকু খানের দাদা চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন এবং তৈমুর দাবি করেছিলেন তার বংশ ও চেঙ্গিস খানের বংশ সাধারণ এক পূর্বপুরুষ থেকে উদ্ভূত, তবে হালাকু খানের সরাসরি উত্তরসূরি তৈমুর, এটি একটি নতুন তথ্য।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুন্দর আলোচনার জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ রশীদ ভাই।
আগামীতে সাথে থাকবেন নিমন্ত্রণ রইলো।

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট আকবর।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইয়েস আাকবর দ্যা গ্রেট !

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২২

হাবিব বলেছেন:
আকবর দ্যা গ্রেট ! মৃত্যু বার্ষিকীতে সুন্দর লেখা উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাইকে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ হাবিব স্যার ।
মন্ত্যবে আপ্লুত হলাম।

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৫৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: ইংরেজদের বাংলা দখল যদি অন্যায় হয় তাহলে মোগলদেরটা অন্যায় না কেন?

তারা দুই দলইতো বিদেশী ছিলো?
মোগলদের তুলনায় বারো ভূইয়ারা ভালো ছিলো।রাজপূত জাতির হলেও ঈসা খার জন্ম বাংলায়।সম্ভবত তিনি বাংলা জানতেন কারণ তার কামানের গায়ে বাংলা লেখা আছে।
তারা এদেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য মোগলদের বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন।
মারাঠি বা বিজাপুর অার গোলকুন্ডার মুসলিম শাসকরাও মোগলদের বিদেশী অাক্রমণকারী মনে করতো অার অাপনি তাদের বাংলা দখলেল প্রশংসা করছেন কোন যুক্তিতে !!!!!!

১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৫২

কায়ছর৭৮৬ বলেছেন: ইসলামের এক চরম শত্রু আকবর। নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য দীন-এ-ইলাহী করেছিলেন। মুসলমানের হিতাকাঙ্খী-ই মুসলমানের ঐতিয্য হতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.