নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

খ্যাতনামা কূটনীতিবিদ হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর ৯০তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১


হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী বাংলাদেশের একজন আন্তজাতিক খ্যাতি সম্পন্ন্ কূটনৈতিক, সাবেক পরাষ্ট্র সচিব ও পরাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলা, ইংরেজী, উর্দু, ফরাসি এবং ইতালিয়ান ভাষায় পাশাপাশি আরবী, স্প্যানিশ, পর্তুগীজ, জার্মান এবং ইন্দোনেশিয়ান ভাষায়ও তার সম্যক দখল ছিল। একাত্তরে মুজিবনগর সরকারকে সর্বতোভাবে সমর্থন ও সহযোগিতা করার জন্য তিনি তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে সম্মত করাতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। তিনি সিলেটে-১ আসন (সদর- কোম্পানীগঞ্জ) থেকে ১৯৮৬ সালে ৩য় সংসদ, ১৯৮৮সালে ৪র্থ সংসদ এবং ১৯৯৬ সালে ৭ম সংসদ নির্বাচনে জাতীয় সংসদ সদস্য নিবাচিত হন। ১৯৮৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৪১তম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করার গৌরব অর্জন করেছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালের ১৪ই জুলাই তিনি সর্বসম্মতি ক্রমে জাতীয় সংসদের স্পীকার নির্বাচিত হন এবং ২০০১ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এ পদে বহাল ছিলেন। হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী চমৎকার করে কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করতেন তর্জমাও জানতেন। উচ্চশিক্ষিত দিল দরাজ উদার ভদ্র বিনয়ী এই মানুষটি সংসদ পরিচালনায় দক্ষতাই দেখাননি। তিনি সবকটি মোনাজাত নিজে পরিচালনা করতেন। আরবী, ফার্সি, বাংলা মিলিয়ে করা তার মোনাজাত সংসদকে তন্ময় করে দিত। তরুণ বয়সে বোম্বে চলচ্চিত্রের অভিনয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন এই সুদর্শন মানুষটি। দীর্ঘ কূটনীতিক জীবনের চাকুরি শেষে হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী এরশাদ সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ও পরবর্তীতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছিলেন। সৌদি রাজ পরিবারের আপনজন হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী আরব দুনিয়ায়ও রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে তিনি সিলেটের হযরত শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়টি আদায় করেছিলেন সেনাশাসক এরশাদের কাছ থেকে। আজ এই কূটনীতিবিদের ৯০তম জন্মবার্ষিকী। ১৯২৮ সালের আজকের দিনে তিনি পূণ্যভূমি সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। খ্যাতনামা কূটনীতিবিদ হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা।

রাজটিকা কপালে নিয়ে ১৯২৮ সালের ১১ নভেম্বর সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর (বর্তমানে দক্ষিণ সুনামগঞ্জ) উপজেলার দুর্গাপাশা গ্রামে এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করে ছিলেন হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী। তার পিতা আব্দুর রশিদ চৌধুরী ছিলেন অবিভক্ত ভারতের কেন্দ্রীয় বিধান সভার সদস্য এবং মাতা সিরাজুন নেছা চেীধুরী ছিলেন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য। সিলেট সরকারী আলীয়া মাদ্রাসার হাই মাদ্রাসা সেকশনে প্রাথমিক শিক্ষা ও আসামে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপনের পর ১৯৪৭ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী। তারপর ইংলিশ বারে অধ্যয়ন করেন ও লন্ডনের ইনার টেম্পলের একজন সদস্য হন। লন্ডনেরই 'আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠান' থেকে ডিপ্লোমা ডিগ্রী অর্জন করেন। এছাড়াও, ম্যাসাচুসেটসের ফ্লেচার স্কুল অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোমেসি থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। গ্রেট ব্রিটেন ও ইউরোপে পাকিস্তান ছাত্র সংসদের সভাপতি ছিলেনস তিনি। সে সুবাদেই তিনি যুক্তরাজ্যে প্রথম এশিয়ান স্টুডেন্টস কনফারেন্স আয়োজনে সক্ষমতা দেখান। ১৯৫৩ সালে তিনি পাকিস্তান ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন। হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযোদ্ধা কুটনৈতিক হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় নয়া দিল্লীস্থ বাংলাদেশ মিশনের প্রধান হিসেবে ১৯৭১ সালের ৫ ডিসেম্বর ভারতের সংসদ অধিবেশনে ভাষণ দেন। তখন তিনি নতুন দিল্লীতে বাংলাদেশ মিশনের প্রধান ছিলেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের স্বীকৃতি আদায়ে ৪০টির ও অধিক দেশের সাথে কুটনৈতিক তৎপরতা চালান। ১৯৭২ সালে তৎকালীন পশ্চিম জার্মানীতে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭৬ সালের পর সুইজারল্যাণ্ড, অস্ট্রিয়া এবং ভ্যাটিকানেও একই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। এছাড়াও, আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা বা আইএইএ এবং জাতিসংঘের শিল্পাঞ্চল উন্নয়ন সংস্থা বা ইউনিডো'র প্রথম স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন।

১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলে হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী তার জার্মানীর বাসায় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্য শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জামাতা ড. ওয়াজেদ ও দুই নাতি-নাতানিকে আশ্রয় দিয়েছিলেন। তার অনুরোধে জার্মান সরকার তার বাসার সামনে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছিলেন। হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীকে জার্মানস্থ সোভিয়েত দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ রাখার অনুরোধ জানালেন ড. ওয়াজেদ। তার ধারণা ছিল, সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদেরকে আশ্রয় দেবে। তিনি বললেন আশ্রয় নিতে চাইলে সোভিয়েত কেন জার্মানিতেই হবে। এটা কোনো সমস্যা নয়। ইচ্ছা করলে লন্ডনেও যাওয়া যেতে পারে। একসময় ভারতীয় হাই কমিশনার মি. রহমান টেলিফোন করে শেখ পরিবারের সদস্যদের কুশলাদি জা্নতে চাইলে তিনি জানালেন তারা ভালো আছে, সে তাদের দেখাশোনা করছেন। ভারতীয় হাই কমিশনার বললেন, মিসেস গান্ধী খুব খুশি হয়েছেন তিনি তাদের আশ্রয় দিয়েছি জেনে। ভারতীয় হাইকমিশনার মি. রহমান শেখ হাসিনার সাথে দেখা করতে চাইলে তাদের সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা হয়। তবে সেখানে তিনি উপস্থিত ছিলেন না। এর পর ড.ওয়াজেদ সবাইকে নিয়ে গেলেন কার্লশোতে। সেখানে শিক্ষা সফরে এসেছিলেন তিনি। কিছুদিন পর ভারতীয় হাইকমিশনার জানালেন, শেখ পরিবারের সদস্যগণ নিরাপদে, সুস্থভাবে বসবাস করছেন দিল্লিতে। এর পর ২৫ আগস্ট জেনেভা থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব আবু সাঈদ চৌধুরী টেলিফোনে জানালেন, মোশতাক সাহেব খুবই ক্ষিপ্ত। কেন তিনি হাসিনা-রেহানাদের আশ্রয় দিয়েছেন সেই জন্য। আবু সাঈদ তাকে বললেন, দয়া করে আপনি ঢাকা যাবেন না। গেলে বিপদ হবে। দু’দিন পর ঢাকা থেকে বার্তা, হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীকে ওএসডি করা হয়েছে। এর পর জল গেড়িয়েছে অনেক। ১৯৮৪ সালে হুমাযয়ুন রশীদ চৌধুরীকে উপ মন্ত্রীর পদমর্যাদায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা এবং ১৯৮৫ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়।

দক্ষিণ এশিয়ার জাঁদরেল কূটনীতিক হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী ১৯৮৫ সালের ৩ জুলাই জাতিসংঘের ৪১তম সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন কমন ওয়েলথ সোসাইটি অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। বিশ্ব শান্তিকল্পে অনবদ্য কূটনৈতিক ভূমিকার জন্য ১৯৮৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের কলেজ অব উইলিয়াম অ্যান্ড ম্যারী থেকে 'মহাত্মা গান্ধী শান্তি পুরস্কার' লাভ করেন হুমায়ু্ন রশীদ চৌধুরী। এছাড়াও তিনি 'উ থান্ট শান্তি পদক' লাভ করেছিলেন। প্রয়াত এই রাজনীতিবীদ ১৯৮৬-৮৭ সালে জাতি সংঘের সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেণ্ট হিসেবে দ্বায়িত্ব পালণ করনে। ২০০১ সালের ১০ই জুলাই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর মৃত্যুর পর তাকে সিলেট শহরে হযরত শাহজালাল (র) এর মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। আমরা কেউ তাকে আর মনে রাখি না। এমনকি যে রাজনৈতিক দলে থেকে জীবনের শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন সেই দলও না। তিনি সিলেটের বহু উন্নয়নের সূচনা তৈরী করে গেছেন। সিলেটে আধুনিক রেল ষ্টেশন, ঢাকা সিলেট মহাসড়কসহ বহু উন্নয়ন করে গেছেন। কোম্পানিগঞ্জকে উপজেলা রুপান্তরীত করে গেছেন। সিলেট বাসির উন্নয়নের সূতিকাগার, সিলেট অন্তপ্রাণ এই মহান মানুষটির স্মরণে স্থানীয়ভাবেও কোন আয়োজন নেই। অথচ সিলেটের উন্নয়নে তিনি ছিলেন একজন নিবেদিত প্রাণ মানুষ। সিলেটের অনেকেই তার আনুকুল্য নিয়েছেন। আমরা কেউ তাকে আর মনে রাখি না তার জন্মদিন অথবা মৃত্যুবার্ষিকীতেও। কেউ তাকে মনে রাখুক আর নাইবা রাখুক তার মেধার গুণেই তিনি সিলেটবাসি তথা দেশের গর্বের প্রতীক হয়ে আছেন। আজ এই কূটনীতিবিদের ৯০তম জন্মবার্ষিকী। মেধাবী, সৎ, ত্যাগী, দেশপ্রেমিক ও আধ্যাতিক রাজনৈতিক নেতা হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীর জন্মদিনে তার জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
nuru.etv.news@@gmail.com

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খ্যাতনামা কূটনীতিবিদ হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাহমুদুর রহমান ভাই আপনাকে ধন্যবাদ
কূটনীতিবিদ হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: গুনি এই মানুষটি জন্মদিনে অনেক অনেক ভালবাসা, আল্লাহ তাকে বেহেশত নসীব করুণ।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খ্যাতনামা কূটনীতিবিদ হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর
জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: সিলেটবাসী সুরমা নদীর কাছে উনার নামে একটা চত্তর করেছেন- চত্তরের মাঝখানে না আছে কোন সৌন্দর্ষ্য না আছে শ্রী! মানুষ এমন-ই হয়;

সব্যসাচী' লেখকের কবিতার মতো বলতে হয়- মানুষ এমন ভাবে বদলায়া যায়, ক্যান যায়? পুন্নিমার চান হয় অমাবস্যা কিভাবে আবার?

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার মন্তব্য আর নান্দনিক ক্ষোভ প্রকাশের জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ রিফাত ভাই।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

হাবিব বলেছেন: মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খ্যাতনামা কূটনীতিবিদ হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ হাবিব ভাই
তবে মাহমুদ ভাইকে রিপিট কেন?

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

হাবিব বলেছেন:



লেখক বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ হাবিব ভাই
তবে মাহমুদ ভাইকে রিপিট কেন?


আসলে আমিও শুভেচ্ছা জানাতেই আসছিলাম তাই

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তা বুঝেছি তবে ফিঙ্গারকে শান্তি দিতে
কপি পেস্ট !!! :)

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

হাবিব বলেছেন:



এটা জেনে ভালো লাগছে.........



১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ জানার জন্য।

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০

নজসু বলেছেন: শুভেচ্ছা।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ নজসু ভাই

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
জানলাম।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জানতে হলে পড়তে হবে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২২

জগতারন বলেছেন:
১৯৮৪ সালে ফল সেমিষ্টারে তাহাকে SOSU (Southeastern Oklahoma State University) -এ Bngladesh Night-এর উৎসবে আমরা সকল ছাত্র-ছাত্রীরা আমাদের ক্যাম্পাসে খ্যাতনামা কূটনীতিবিদ হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী-কে আমন্ত্র করিয়াছিলাম। আমারা তাহাকে Limousine গাড়ীতে করিয়া প্রায় ১০০ মেইল দূর DFW (Dallas-Fort Worth) Airpor থেকে আমাদের ক্যাম্পাসে আনিয়াছিলাম। আমরা সকল ছাত্র-ছাত্রীরা তাহার সহবস্থানে ধন্য হইয়াছিলাম।
হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীর জন্মদিনে তার জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করি।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার স্মৃতিচারণ!
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.