নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বিখ্যাত শিশুসাহিত্যিক, সঙ্গীতজ্ঞ, চিত্রশিল্পী ও যন্ত্রকুশলী উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী কন্যা শিশুসাহিত্যিক পুণ্যলতা চক্রবর্তী। তাঁর স্বামী ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অরুণনাথ চক্রবর্তী। স্বামীর পদবীতে রায়চৌধুরী থেকে পুণ্যলতাচক্রবর্তী। তাঁর মা বিধুমুখী দেবী ছিলেন বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ব্রাহ্ম সমাজের দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের মেয়ে। তাঁর দাদা ছিলেন প্রখ্যাত শিশুসাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে ননসেন্সের প্রবর্তক সুকুমার রায়। তাঁর আরো দুই ভাই ছিলেন সুবিনয় রায় এবং সুকোমল রায় । এছাড়াও তাঁর আরো দুই বোন ছিল সুখলতা এবং শান্তিলতা। তাঁর দুই কন্যা এবং দুজনেই কৃতি। জ্যেষ্ঠা কল্যাণী কারলেকার বিশিষ্ট সমাজসেবী, ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপিকা ও লেখিকা। কনিষ্ঠা কন্যা নলিনী দাশ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, অধ্যাপিকা, অধ্যক্ষা ও শিশু সাহিত্যিক। বিখ্যাত এই শিশু সাহিত্যিকের আদি নিবাস ছিল বর্তমান বাংলাদেশের ময়মনসিংহের মসুয়ায়। আজ তার ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৪ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। শিশুসাহিত্যিক পুণ্যলতা চক্রবর্তীর ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
শিশুসাহিত্যিক পুণ্যলতা চক্রবর্তী ১৮৯০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ভারতের কলকাতায জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এবং মাতা বিধুমুখী দেবী। তাঁর দাদা ছিলেন প্রখ্যাত শিশুসাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে ননসেন্সের প্রবর্তক সুকুমার রায়। তাঁর আরো দুই ভাই ছিলেন সুবিনয় রায় এবং সুকোমল রায় । এছাড়াও তাঁর আরো দুই বোন ছিল সুখলতা এবং শান্তিলতা। বিএ পড়ার সময় ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর বিবাহ হয়েছিল। তাঁর স্বামী ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অরুণনাথ চক্রবর্তী। পুণ্যলতা চক্রবর্তী অনেক গল্প উপন্যাস এবং অনুবাদ গল্পলিখেছিলেন। তাঁর রচিত গ্রন্থঃ
*ছোটবেলার দিনগুলি
*ছোট ছোট গল্প
*সাদিব ম্যাজিক
*গাছপালার কথা
*রাজবাড়ি (উপন্যাস)
আজ শিশুসাহিত্যিক পুণ্যলতা চক্রবর্তীর ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৪ সালের ২১ নভেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। শিশুসাহিত্যিক পুণ্যলতা চক্রবর্তীর ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
নূর মোহাম্মদ নুরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: পুণ্যলতা চক্রবর্তী কে আজই প্রথম চিনলাম।
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩২
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: কতশত নীরব প্রতিভা নিরবেই ঝরে যায়! সত্যিই অধ্যয়নের সীমাবদ্ধতাহেতু কত নামীদামী লেখক-লেখিকাই অচেনা অজানা রয়ে গেলো।। এরকম গুণীশিল্পির পরিচয় তুলে ধরায় ধন্যবাদ।
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
হাবিব বলেছেন: আপনার কাছ থেকে অনেক অজানা মানুষের নাম জানতে পারি
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলি!
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪
মীর সাজ্জাদ বলেছেন: এরকম গুনী মানুষ বাংলা আরও জন্ম নিক, বাংলা ভাষাকে আরও সমৃদ্ধ করে বিশ্ব সাহিত্যে তুলে ধরা হোক এই কামনা।