নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে সৎ ও স্বচ্ছ রাজনীতির আদর্শ নেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মৃত্যুতে শোকাহত আমরা

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪


না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম সেরা রাজনীতিবিদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্নালিলাহি…রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬৭ বছর। দীর্ঘ দিন ধরে তিনি থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন। উল্লেখ্য সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের স্ত্রী সৈয়দা শিলা ইসলাম ২০১৭ সালের ২৩শে অক্টোবর লন্ডনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এরপর থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। পরবর্তীতে তাঁকে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অসুস্থ অবস্থাতেই তাঁকে কিশোরগঞ্জ-১ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী করা হয়। দেশে না থেকেও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কিশোরগঞ্জ সদর ও হোসেনপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসন থেকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেয়ার আগেই তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান। রাতে তাঁর এই মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে তার এলাকাসগ সমগ্র দেশে শোকের ছায়া নেমে আসে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোকাহত আমরা।

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ১৯৫২ সালের ১লা জানুয়ারি ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা বাংলাদেশের মুজিবনগর অস্থায়ী সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম। শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের সন্তান চার ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে সবার বড় ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। পারিবারিক ঐতিহ্যের সূত্র ধরে তিনি ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৭১ সালে অংশ নেন মুক্তিসংগ্রামে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধে মুক্তি বাহিনীর একজন সদস্য ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর কারাগারে পিতা সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতার নির্মম হত্যাকান্ডের পর তিনি যুক্তরাজ্য চলে যান। প্রবাস জীবনে তিনি যুক্তরাজ্যে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ডাকে বাংলাদেশে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ফিরে এসেছিলেন। ১৯৯৬ সালে দেশে ফেরার পর অংশ নেন ১২ই জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। ১৯৯১ সালে বিএনপির কাছে হারানো কিশোরগঞ্জ সদর (তৎকালীন কিশোরগঞ্জ-৩) আসনটি ১৯৯৬ সালের ১২ই জুনের নির্বাচনে পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে রাজনীতিতে অবিস্মরণীয় প্রত্যাবর্তন হয় সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের। এই প্রত্যাবর্তনের পর একজন ভদ্র, বিনয়ী রাজনীতিবিদ হিসেবে দলের সবার শ্রদ্ধা ও ভালবাসা কুড়াতে বেশি সময় নেননি সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।

১৯৯৬ সালের ১২ই জুনের নির্বাচনে প্রথম বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে দলের চরম ভরাডুবির সময়েও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এই আসন থেকে টানা দ্বিতীয় বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের ২৯শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে হ্যাট্রিক জয়ের পর সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম মহাজোট সরকারের মন্ত্রীসভায় লাভ করেন স্থানীয় সরকার পল্লীউন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব। এ সময়ে টানা দুইবার তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদঅলঙ্কৃত করেন। এর আগে ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী সময়ে দলের ক্রান্তিলগ্নে দলের হয়ে অসাধারণ ভূমিকা পালন করায় তিনি আবির্ভূত হন। এই সময়ে অতিকথন ও ক্ষমতার দম্ভ সৈয়দ আশরাফকে স্পর্শ করতে পারেনি। একজন উদার পশ্চিমা গণতান্ত্রিক রাজনীতিবিদের মতোই তিনি নীরবে নিভৃতে পথ হেঁটেছেন। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে মন্ত্রীসভা গঠিত হলে তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালের ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং পুনরায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। ২০১৫ সালের ৯ জুলাই তার দায়িত্বে অবহেলার কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীত্ব থেকে অব্যহতি দিয়ে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করেন। এক মাস এক সপ্তাহ দপ্তরবিহীন মন্ত্রী থাকার পর ১৬ জুলাই প্রধানমন্ত্রী নিজের অধীনে রাখা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন।

ব্যক্তিগত জীবনে সৈয়দ আশরাফুল ব্রিটিশ ভারতীয় শীলা ঠাকুরের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। শীলা লন্ডনে শিক্ষকতা করতেন এবং ২৩ অক্টোবর ২০১৭ সালে তিনি মৃত্যুবরন করেন। এই দম্পতির মেয়ে রীমা ঠাকুর, যিনি লন্ডনের এইচএসবিসি ব্যাংকে চাকরি করেন। ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর সৈয়দ আশরাফুলের স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তিনি প্রায়ই অসুস্থ হন। তিনি ফুসফুসের ক্যান্সারে ভুগছিলেন। ২০১৮ সালের নভেম্বর তার ফুসফুসের ক্যান্সার ৪র্থ ধাপে পৌঁছে। পরবর্তীতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ২০১৯ সালের ৩রা জানুয়ারি থাইল্যান্ডের ব্যাংককে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের সন্তান হিসেবে পারিবারিক ঐতিহ্য এবং একজন সৎ, ভদ্র ও বিনয়ী মানুষ হিসেবে ক্লিন ইমেজের এমন রাজনীতিবিদ বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরল। তার মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ২০১৪ সালে বিনাভোটে এবং ২০১৮তে ভোট ডাকাতি নির্বাচনে নির্বাচিত আপনার এই সৎ ও স্বচ্ছ রাজনীতির আদর্শ নেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কেমন ব্যক্তি ছিলেন আসেন একটু দেখি এই ব্লগেরই এক পোস্টে-

সীমান্ত হত্যা একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এটা আগেও হয়েছে, এখনো হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে, রাস্ট্র এতে উদ্বিগ্ন নয়।
https://www.somewhereinblog.net/blog/shingara/29527979

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবার কা্ছে সবার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে তা
আশা করা বৃথা। আর রাজনীতিতে শেষ কথা
বলে কিছু নাই। তবে আমার মতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের
অন্যতম সেরা রাজনীতিবিদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলা্ম।
মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের সন্তান হিসেবে পারিবারিক ঐতিহ্য
এবং একজন সৎ, ভদ্র ও বিনয়ী মানুষ হিসেবে ক্লিন ইমেজের
এমন রাজনীতিবিদ বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরল।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি প্রবীণ ব্লগার। বিখ্যাত ব্যক্তিদের জন্মদিবস, মৃত্যূদিবস নিয়ে পোস্ট দেন। কিন্ত যাকে নিয়েই পোস্ট দিন না কেন তার সম্বন্ধে একটু খোজ খবর করে পোস্ট দিলেই ভাল হয়। অনৈতিকতাকে দয়া করে প্রমোট করবেন না।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঢাবিয়ান ভাই ধন্যবাদ আপনাকে পর পর ২ টিমন্তব্য প্রদানের জন্য
আপনার মতো লোম বাছতে গেলে কম্বলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবেনা।
আওয়ামী লীগের এক কালের দাপুটে রাজনীতিবিদ আজকে নিথর! তার বাবা যেমন আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবিস্মরনীয় অবদান রেখেছেন, তিনিও যোগ্য পিতার যোগ্য পুত্র হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তি যুদ্ধ পরবর্তী সময় রাজনীতিতে নিজের যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন।
বর্তমান ভুইফোর আওয়ামীলীগের মাঝে গুটিগয়েক ঐতিহ্যবাহী নেতাদের মধ্যে তিনি একজন ছিলেন। তার মৃত্যুতে শুধু আওয়ামীলীগের ক্ষতি হল তা না, দেশ একজন যোগ্য মানুষ হারালো। দলমত নির্বিশেষে তিনি সবার কাছে গ্রহনযোগ্য ছিলেন।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪

uzzalhosain বলেছেন: ভালো লোক বেশি দিন বেচে থাকে না

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভালো হোক খারাপ হোক
মৃত্যু ঘণ্টা বাজলে কারো
থাকার ক্ষমতা নেই ইহ ধামে।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এক জন ভা‌লো মানুষ ও ভা‌লো নেতার বিদায়। আল্লাহ উনা‌কে জান্নাতুল ফের‌দৌস দান করুন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই
আপনার দোয়া কবুল করুন
আল্লাহপাক । আমিন

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্লগার নুরু সাহেবের আইডি কি হ্যকড হল?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আমার আইডি হ্যকড হবার
কোন যুক্তি সংগতিপূর্ণ কারণ
আছে কি?

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আল ইফরান বলেছেন: আল্লাহ উনাকে বেহেশত নসীব করুন, আমীন।
উনি ব্যক্তিগতভাবে সৎ মানুষ ছিলেন তাতে কোন সন্দেহ নাই। তবে রাজনৈতিক সচ্ছতা ও সততা নিয়ে আমি নিজে যথেস্ট সন্দিহান।
যাই হোক, উনি এখন সকল দুনিয়াবি বিচারের বাইরে চলে গেছেন, আল্লাহ উনাকে মাফ করুন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
Allah take Behest nisib Ko run. Amin.
Thank you very much for your nice
Wishing

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ১৮তম কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দায়িত্ব পালন করেন ২০১৬ সাল পর্যন্ত।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজীব ভাই
মন্তব্য প্রদানের জন্য।

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সততা যার অহংকার
এই সেই মানুষ!!

অতচ ঢাবিয়ান ও উম্মে আবদুল্লাহ এই লোকটি সম্মন্ধে ব্লগে যা তা মন্তব্য করছে।

-১৯৯৬ এ পর্যটন ও বেসামরিক বিমান চলাচল এর প্রতিমন্ত্রী
- ২০০৮ এ এলজিআরডি মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী
- ২০১৪ সালে আবার একই মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী
- ২০১৫ তে জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী
- আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক
অথচ,সম্পদ বাড়েনি কমেছে।

- মৃত্যুকালে পৈতৃক বাড়িটি ছাড়া আর কোন বাড়ি, ফ্ল্যাট কিছুই ছিলনা
- উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া গুলশানের বাড়ি বিক্রি করেন স্ত্রীর চিকিৎসার জন্যে
- সরকারি বরাদ্দের প্লট নেন নি
- নেন নি শুল্কমুক্ত গাড়ি
তিনি সৈয়দ আশরাফ। মহান নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামের সন্তান। পিতাকে পরাজিত ঘাতকরা হত্যাকরেছিল তাকে জেলের ভেতর।
তিনিই সৈয়দ আশরাফ।
বর্তমান যুগে রাজনিতিকদের ভেতর বিরল একজন। জাগতিক সম্পদের মোহ যাকে ছুঁতে পারেনি।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবার বাক সাধীনতা আছে।
সবাই নিজের মত প্রকাশ করবে
এটা সাভাবিক। আমরা বিদেহী
আত্মার শান্তি কামনা করি।

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "অতচ ঢাবিয়ান ও উম্মে আবদুল্লাহ এই লোকটি সম্মন্ধে ব্লগে যা তা মন্তব্য করছে"

আমি কি যা তা মন্তব্য করলাম। সততাই যদি আসল বিবেচ্য বিষয় হত তবে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে কেন সারাক্ষন আওয়ামীরা মুন্ডুপাত করে থাকে। তিনি শেখ হাসিনার নীতিহীন সরকারকে ব্ল্যাংক চেক দিয়েছিলেন। আমার পয়েন্ট ছিল সেখানে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
6 উল্টা করে ধরলে এটাকে 9 দেখালেও এটি কিন্তু 6।
এখানেই দেখার পার্থক্য। যে যার অবস্থান থেকে দেখেলে
দ্বিমত হবেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.