নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিক্ষাবিদ এবং অধ্যাপক সৈয়দ মোহাম্মদ শামসুজ্জোহার ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৮


আজ ঐতিহাসিক ১৮ ফেব্রুয়ারি শহীদ ড. শামসুজ্জোহা দিবস। ড. শামসুজ্জোহা ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক (তৎকালীন রিডার)। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে তিনি দেশের জনগণকে পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনে দৃঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময়ও তিনি প্রত্যক্ষভাবে আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। ১৯৬৯ সালের ২০ জানুয়ারি, ছাত্রনেতা আমানুল্লাহ আসাদুজ্জামান, ১৫ ফেব্রুয়ারি, সার্জেন্ট জহুরুল হক এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক শহীদ শামসুজ্জোহার মৃত্যু দেশেবাসীকে স্বাধীনতা আন্দোলনের দিকে ধাবিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের দায়িত্ব পালনকালে ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হন। শামসুজ্জোহাকে দেশের প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে গন্য করা হয়। ড. জ্জোহার মৃতুতে সারা দেশ ফুঁসে ওঠে। পতন হয় সামরিক শাসক আয়ুব খানের। প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. জ্জোহার আত্মত্যাগের মধ্যে দিয়ে একতাবদ্ধ হয় বাঙালি জাতি। ৭০-এর নির্বাচনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে এই আত্মত্যাগ। জাতীয় এবং প্রাদেশিক পরিষদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে পাকিস্তানের রাজনীতিতে একক বৃহত্তম দল হিসেবে আবির্ভূত হয় আওয়ামী লীগ। রচিত হয় স্বাধীনতার স্বপ্নসৌধ। কিন্তু দুঃখের বিষয় তার মৃত্যুর এতো বছর পরও যোগ্য সম্মানটুকু দেয়া হয়নি তাঁকে। জাতীয় আন্দোলনে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করলেও এখনো তাঁর বীরত্বগাঁথা সেই ইতিহাস রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। দেশব্যাপী ‘শিক্ষক দিবস’ উদযাপনের স্বীকৃতির জন্য চেষ্টাও করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের এ নিয়ে রয়েছে ক্ষোভ। তারা বিভিন্ন সময়ে বলেছেন, ড. জোহাকে শুধু রাবির অধ্যাপক ভাবলে ভুল হবে, গোটা বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে তিনিই প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী। আজ শিক্ষাবিদ এবং অধ্যাপক সৈয়দ মোহাম্মদ শামসুজ্জোহার ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী। ইতিহাসে অম্লান শহীদ ড. শামসুজ্জোহার মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

সৈয়দ মুহম্মদ শামসুজ্জোহা ১৯৩৪ সালের ১ মে পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ড. জ্জোহা নামেই তিনি সমধিক পরিচিত। তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। তার পিতা মুহম্মদ আব্দুর রশীদ ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের নিম্নবেতনভোগী চাকরিজীবি ছিলেন। জোহা ১৯৪০ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত বাঁকুড়া জেলা স্কুলে পড়াশুনা করে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। ১৯৫০ সালে বাঁকুড়া ক্রিশ্চিয়ান কলেজ থেকে তিনি প্রথম শ্রেণীতে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় পাস করেন। ১৯৫০ সালের প্রথম দিকেই পূর্ব ও পশ্চিমবঙ্গে সামপ্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হলে জোহার পরিবার পূর্ব পাকিস্তানে আসার সিদ্ধান্ত নেয় এবং এরই অংশ হিসেবে ১৯৫০ সালে জোহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি হন । এর অল্প পরই পুরো পরিবার ঢাকায় চলে আসে। জোহা ১৯৫৩ সালে স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় দ্বিতীয় শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন এবং ১৯৫৪ সালে কৃতিত্বের সাথে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। ২৩ ফেব্রুয়ারি রসায়ন বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। এর কিছুদিনের মধ্যেই তিনি লন্ডনের Imperial College-এ উচ্চ ডিগ্রী লাভের জন্য একটি স্কলারশীপ পান এবং ১৯৬১ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত তিনি যুক্তরাজ্যে থেকে তাঁর গবেষণা কাজের মাধ্যমে পিএইচডি ও ডিইসি ডিগ্রী লাভ করে ফিরে আসেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৬৫ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত জোহা শাহ মখদুম হলের আবাসিক শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং এরপর নিযুক্ত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর হিসেবে। এই মহান শিক্ষক পুরো শিক্ষক জাতির জন্যই অঢেল গৌরব ও অপরিমেয় অনুপ্রেরণার আধার। কিন্তু শিক্ষা যখন আজকের দিনে ব্যবসার পণ্যে পরিণত হচ্ছে, স্বার্থবাদী রাজনীতির নির্লজ্জ তোষামোদিতে কলুষিত হচ্ছে, তখন সত্যিই জোহার আদর্শ ঘুণে ধরা সমাজের কতক ‘শিক্ষক’ নামধারীদের আড়াল থেকে ভর্ৎসনা দিয়ে যায় বৈকি। ওদিকে শিক্ষার্থীদের পরম পূজনীয় এমন আত্মত্যাগী শিক্ষাগুরুকে যুগে যুগে পেতে চায় শিক্ষার্থীরা, এমন শিক্ষকের গর্বের অংশীদার যে তারাও! তবে জোহা রক্ত দিয়েছিলেন তাঁর শিরদাঁড়াসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য, তিনি কোনো স্বার্থপর দাসের শিক্ষাগুরু ছিলেন না। জোহা তাই ‘সব মেনে নেওয়া’ নামধারী শিক্ষার্থীদের জন্যও যেন এক বিমূর্ত চপেটাঘাত! স্মৃতির পাতায় যুগ-যুগান্তর অম্লান থাকুন শহীদ ড. শামসুজ্জোহা, তাঁর আদর্শে উজ্জীবিত হোক শিক্ষাঙ্গনের প্রতিটি প্রাণ।

১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ ১৯৬৬-এর ছয় দফা ও ১১ দফা দাবিতে এবং শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে আনিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলন গড়ে তোলে। ২০ জানুয়ারি পাকিস্তানি পুলিশের গুলিতে মিছিল করা অবস্থায় ছাত্র ইউনিয়নের নেতা আমানুল্লাহ আসাদুজ্জামান শহীদ হন। ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সেনানিবাসে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করা হয়। এই দুটি হত্যাকান্ডে আন্দোলন আরও বেগবান হয়ে ওঠে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতি প্রাদেশিক সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কেন্দ্রীয় সরকার সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে, সান্ধ্যকালীন আইন জারি করে। ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল করে। আন্দোলনকারী ছাত্ররা মিছিল বের করলে অনেক ছাত্রের জীবননাশের আশঙ্কা থাকায় প্রক্টর শামসুজ্জোহা নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন সেনাসদস্যদের। বলা হয়ে থাকে তিনি ছাত্রদের শান্ত করার চেষ্টা করেন এবং আশ্বস্ত করেন যে, যদি একটি গুলিও বর্ষিত হয়, তা ছাত্রদের গায়ে লাগার পূর্বে তার গায়ে লাগবে। ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে অবস্থান নিতে গেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীর ভেঙে রাস্তাসংলগ্ন খড়ের গাদায় আগুন লাগিয়ে দেয়। ক্যাপ্টেন হাদী নামক একজন সামরিক কর্মকর্তা পিস্তল উঁচিয়ে ছাত্রদের দিকে তাক করে। ড. জ্জোহা তখন সেখানে ছুটে যান। তৎকালীন সহকারী প্রক্টর এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর আবদুল খালেকের মুখে শোনা যায়, সেনা কর্মকর্তা জিজ্ঞেস করেছিলেন তার পরিচয়। তিনি বলেছিলেন ‘রিডার’। তারা শুনেছিলেন ‘লিডার’। তিনি সেনাসদস্যদের শান্ত হতে আহ্বান করেন। কিন্তু সেনাসদস্যরা তার কথা উপেক্ষা করে উপর্যুপরি বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে তাকে রাস্তার নিচে খাদে ফেলে দেয়। রক্তাক্ত অবস্থায় সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে তাকে নিয়ে পুরাতন পৌরভবনসংলগ্ন স্থানে কয়েক ঘণ্টা বিনা চিকিৎসায় রাখা হলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহারের সবুজ চত্বর রঞ্জিত হয়েছিল শহীদ অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহার বুকের তাজা রক্তে। ১৯৬৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বেলা ১টা ৪০ মিনিটে ড. জোহা ইন্তেকাল করেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে ইতিহাসের পাতায় নাম লেখান। এর পরের ইতিহাস তো সকলের জানা। ড. শামসুজ্জোহার রক্তস্নাত পথ ধরে গণআন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়। ড,জোহার মৃত্যু তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের ভীত নাড়িয়ে দিয়েছিলো এবং প্রভাব ছিলো সূদূরপ্রসারী, যা দেশকে স্বাধীন করতে অন্যতম ভূমিকা পালন করেছিলো।

ব্যক্তিগতজীবনে প্রফেসর ড. সৈয়দ মুহম্মদ শামসুজ্জোহা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনাকালে নিলুফার ইয়াসমিনের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। নিলুফার ইয়াসমিন ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের একজন শিক্ষয়িত্রী। ১৯৬৬ সালে এই দম্পতি একটি কন্যাসন্তান লাভ করে। আত্মভোলা এই মানুষটি ভালোবাসতেন প্রকৃতিকে, ভালোবাসতেন বইয়ের পাতাকে; বলা বাহুল্য, সীমাহীন ভালোবাসতেন নিজ ছাত্রছাত্রীদের। চৌহদ্দির মানুষের বয়ানে, স্ত্রী নীলুফার জোহা ডলির সাথেও রোমান্টিক সম্পর্ক ছিলো তাঁর। স্ত্রী এবং একমাত্র মেয়েটিকে রেখে লোকান্তরিত হয়েছিলেন তিনি। ড. জোহার কানাডা যাবারও কথা ছিলো, তার বদলে না ফেরার দেশে চলে গিয়ে তিনি বরং আমাদের জাতির জন্যই তৈরি করে গিয়েছিলেন এক নিকষ কালো শূন্যতা। দেশ স্বাধীনের পর তার অবদানের কৃতজ্ঞতাস্বরুপ তাকে শহীদ বুদ্ধিজীবির সম্মানে ভূষিত করা হয়। তার মৃত্যুর পরপরই তৎকালীন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার নামানুসারে নবনির্মিত আবাসিক হলের নামকরণ করেন শহীদ শামসুজ্জোহা হল। নাটোরে তার নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। এছাড়াও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগ প্রতিবছর জোহা সিম্পজিয়াম পালন করা হয়ে থাকে। সম্প্রতি দেশের শিক্ষকসমাজ জোহার মৃত্যুদিবসকে "জাতীয় শিক্ষক দিবস" হিসেবে পালনের দাবী জানিয়ে আসছে। তার নামানুসারে নির্মিত আবাসিক হলশহীদ শামসুজ্জোহা হলের মূল ফটকের পাশে একটি স্মৃতি স্মারক স্ফুলিঙ্গ নির্মাণ করা হয় ২০১২ সালে। ২০০৮ সালে ড. জোহাকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। আজ শিক্ষাবিদ এবং অধ্যাপক সৈয়দ মোহাম্মদ শামসুজ্জোহার ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী। ইতিহাসে অম্লান শহীদ ড. শামসুজ্জোহার মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে এই শিক্ষাবিদের চেহারার মিল আছে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজীব ভাই
আমার সাথে এই শিক্ষাবিদের চেহারার মিল
থাকলেও থাকতে পারে তবে জ্ঞাণের মিল নাই।
আমি তার জ্ঞাণের কাছে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর এক ধুলিকনা মাত্র।

২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমাদের জোহা স্যার, এমন শিক্ষক সকলের জন্য অনুপ্রেরণা এইদিনটাকে শিক্ষক দিবস হিসাবে ঘোষণা করা উচিৎ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ তারেক মাহমুদ ভাই
আমাদের সবার দাবী ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষক দিবস
হিসাবে ঘোষণা করা হোক।

৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার প্রার্থনা কবুল হোক
মহান আল্লাহর দরবারে। আমিন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.