নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয় অধ্যাপক অধ্যক্ষ দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফের ২০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৫


বহু গ্রন্থ প্রণেতা, সুলেখক, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সাংবাদিক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ। তিনি ছিলেন ভাষা আন্দোলনের একজন দৃঢ় সমর্থক। শিক্ষা বিস্তারে ও জ্ঞান চর্চায় ছিলেন নিবেদিত প্রাণ এই মহান ব্যক্তি। জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়া সত্ত্বেও বৃটিশবিরোধী আন্দোলন, ইসলামী সাম্য ও মানবতাবাদী আদর্শে উদ্বুদ্ধ ছিলেন। তিনি একজন সুলেখকও ছিলেন। ‘শিয়াল মামা’ শীর্ষক গল্পের মাধ্যমে ১৯১৮ সালে সাহিত্যাঙ্গাণে প্রবেশ করেন। সুদীর্ঘ সাহিত্যিক জীবনে বিভিন্ন বিষয়ে পঞ্চাশাধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন। বাংলা ইংরেজীতে অনেক প্রবন্ধ লিখেছেন। তিনি ছিলেন সব ধরনের শোষণ-বঞ্চনার বিরোধী ও মানবতাবাদী। বৃটিশ বিরোধী ও ভাষা আন্দোলনে একজন শিক্ষাবীদ ও লেখক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।১৯৪৮ সালে নও বেলাল পত্রিকার সম্পাদক থাকাকালে তিনি উক্ত পত্রিকায় ভাষা আন্দোলনের সমর্থনে লেখা শুরু করলে উর্দু ভাষার সমর্থকরা তাঁর জীবননাশের হুমকি দেয়। একই কারণে তাঁকে ১৯৫৪ সালে সুনামগঞ্জ কলেজের অধ্যক্ষের পদ থেকে অপসারণ করা হয়। ১৯৪৯ সালে তমদ্দুন মজলিসের সভাপতি নির্বাচিত হন এবং আজীবন ওই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ছিলেন তিনি। বিশ্বের অনেক দেশেই দার্শনিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন অধ্যাপক আজরফ। অনেক দেশে তিনি আমন্ত্রিত হয়েছিলেন বিষয় ভিত্তিক বক্তব্য প্রদানের জন্য। তার লেখনী ছাপা হয়েছে বিশ্বের কমপক্ষে দশটি দেশে। কিন্তু আমাদের অনেকের কাছেই এই মহান ব্যক্তিটি এখনো অপরিচিত। আমরা জানিই না, বহুপ্রজ সৃষ্টিশীল, বহুমুখীন কর্মকুশলী, দার্শনিক এক প্রবাদতুল্য বাঙালি প্রতিভার নাম। অধ্যাপক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ একাধারে দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, সাহিত্য গবেষক, ইতিহাসবেত্তা, ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা, কথাসাহিত্যিক, কবি, সুবক্তা, রাজনীতিক প্রভৃতি। তিনি গ্রিসের দার্শনিক মতবাদের সাথে ধর্মের সম্পর্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন। তার ব্যাখ্যা স্বীকৃতও ছিল। এই উপমহাদেশে তিনিই প্রথম জোরের সঙ্গে বলেছিলেন, ‘দর্শনের ছাত্র মাত্রই নাস্তিকতা নয়।’ তিনি সুফী মতবাদের ওপরও গবেষণা করেন। জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় অসাধারণ অবদানের জন্য মোহাম্মদ আজরফ স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, আন্তর্জাতিক মুসলিম সংহতি পুরস্কার, একুশে পদক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুরস্কার, শ্রীজ্ঞান অতীশ দীপঙ্কর পুরস্কার, বাংলাদেশ মুসলিম মিশন পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৩ সালের ৪ নভেম্বর তাঁকে জাতীয় অধ্যাপক পদ প্রদান করে। পূর্ণ মানবতার প্রতীক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফের আজ ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৯ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। অনন্য দার্শনিক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফের মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

(সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার দুহালিয়ায় অবস্থিত দার্শনিক দেওয়ান মোঃ আজরফ চৌধুরীর বাস্তুভিটা)
দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ ১৯০৮ সালের ১ জানুয়ারি সুনামগঞ্জ জেলার তেঘরিয়া গ্রামে তার নানা মরমি কবি হাসান রাজার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম দেওয়ান মোহাম্মদ আসফ এবং মাতার নাম রওশন হুসেইন বানু (হাসান রাজার জ্যেষ্ঠা কন্যা)। তার পৈত্রিক বাড়ি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার দুহালিয়ায় অবস্থিত। পিতা দেওয়ান মোহাম্মদ আসফ ছিলেন দুহালিয়ার জমিদার এবং একজন জাতীয়তাবাদী জননেতা। দেওয়ান আজরফ দুহালিয়ার মধ্য ইংরেজি স্কুল, সুনামগঞ্জ জুবিলি হাইস্কুল, সিলেট মুরারী চাঁদ কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ক্রমে অধ্যয়ন করেন। ১৯২৫ সালে তিনি প্রথম বিভাগে ফারসিতে লেটারসহ প্রবেশিকা পরীক্ষা, ১৯২৭ সালে প্রথম বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা এবং ১৯৩০ সালে ডিস্টিংশনসহ বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৯৩২ সালে তিনি দ্বিতীয় শ্রেণীতে দর্শন শাস্ত্রে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। অতঃপর তিনি ৩/৪ বছর উত্তর ভারত ভ্রমণ করেন। ১৯৩৭ সালে দেওয়ান মোঃ আজরফ সিলেট এমসি কলেজে অস্থায়ী প্রভাষক পদে নিযুক্তি পান। কিন্তু ৪/৫ দিন ক্লাস নেবার পরই তার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার মৃত্যু হলে তিনি গ্রামের বাড়িতে ফিরে যান এবং মুতাওয়াল্লিরূপে পৈতৃক ওয়াকফ সম্পত্তি পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। সামাজিক কাজকর্মে জড়িয়ে পড়ায় এমসি কলেজে ফিরে যাওয়া তার পক্ষে আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ১৯৪৬ সালে দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ মুসরিম লীগে যোগ দেন এবং আসাম প্রাদেশিক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও দেওয়ান আব্দুল বাসেত তখন আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এ বছরই দেওয়ান মোঃ আজরফ দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আসাম প্রাদেশিক আইন পরিষদের (আপার হাউজ) সদস্য নির্বাচিত হন বিনা প্রতিদ্বনিদ্বতায়। ১৯৪৮ সালের নবেম্বর মাসে দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ সুনামগঞ্জ কলেজের লজিকের প্রভাষক নিযুক্ত হন। ১৯৪৯ সালে ভাইস প্রিন্সিপাল ও ৫৪ সালে অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মিছিল দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফের বাসা থেকেই সর্বপ্রথম বের হতো এবং সমস্ত শহর প্রদক্ষিণ করে আবার তাঁর বাসাতেই ফিরে আসতো। ১৯৫৪-তে পূর্ববাংলা আইন পরিষদের নির্বাচনে পাকিস্তান খিলাফতে রববানী পার্টি তাঁকে প্রার্থী মনোনীত করে এবং প্রতিদ্বনিদ্বতার জন্য পীড়াপীড়ি করে। নিজ এলাকায় বিপুল জনপ্রিয়তা এবং মরহুম আবুল হাশিমের বার বার অনুরোধ সত্ত্বেও তিনি সংসদীয় রাজনীতিতে ফিরে আসতে সম্মত হননি। তা সত্ত্বেও ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণের জন্য ১৯৫৪ সালে দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফকে সুনামগঞ্জ কলেজের অধ্যক্ষের পদ থেকে অপসারণ করা হয়। তবে তৎকালীন গবর্নিং বডির সদস্য মোহাম্মদ মফিজ চৌধুরীর সুপারিশে তৎকালীন সিলেটের ডেপুটি কমিশনার আলী আহাদ সাহেব তা কার্যে পরিণত করেননি। দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ ১৯৪৯ সালে তমদ্দুন মজলিসের সভাপতি নির্বাচিত হন। তখন থেকে আজীবন মজলিসের সুদিন-দুর্দিনে সভাপতি ছিলেন।

১৯৫৭ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ নরসিংদী কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে এবং ১৯৬৫-এর নবেম্বর থেকে ১৯৬৭-এর মে পর্যন্ত মতলব কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৭ সালে তিনি এ জেড এম সামসুল আলমের সহযোগিতায় মালিবাগ আবুজর গিফারী কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৭ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি আবুজর গিফারী কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আজরফ ১৯৭৩ থেকে '৮৩ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন শাস্ত্র বিভাগে খন্ডকালীন প্রভাষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে কর্মরত ছিলেন। দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ ১৯৫৮ সালে বাংলা একাডেমীর কাউন্সিলর এবং ১৯৬২-৬৩-তে বাঙলা কলেজ গবর্নিং বডির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৬৬ সালে বিজাতীয় সংস্কৃতি বিরোধী আন্দোলনে তিনি বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন এবং নজরুল একাডেমী প্রতিষ্ঠায়ও সক্রিয় দায়িত্ব পালন করেন। সাহিত্য, দর্শন, সমাজ, সংস্কৃতি বিষয়ে মোহাম্মদ আজরফের প্রায় ৬০টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে এবং প্রায় ৪০টিরও বেশি গ্রন্থ অপ্রকাশিত রয়েছে। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে তমদ্দুনের বিকাশ, ইসলাম ও মানবতাবাদ, মরমী কবি হাসন রাজা, ধর্ম ও দর্শন ইত্যাদি। তাঁর অনেক প্রবন্ধ ফেরদৌসী, শেখ সাদী, হাফিজ, ওমর খৈয়াম, রুমী, জামী, গালিব, আল্লামা ইকবাল, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল প্রমুখের কবিতা ও দর্শনের আলোক রচিত হয়েছে এবং তিনি যখন বক্তৃতা করতেন তখন কুরআন, হাদিস, পৃথিবীর বিভিন্ন মনীষীর বাণী, খ্যাতনামা কবি সাহিত্যিকদের উক্তি ও কবিতা থেকে উদাহরণ দিতেন। তাঁর স্মরণশক্তি ছিলো প্রখর। তিনি বাংলা, ইংরেজি, আরবি, ফার্সি, উর্দু ও সংস্কৃত ভাষার বহু কবিতা অনর্গল মুখস্থ বলতে পারতেন ও তা থেকে উদ্ধৃতি দিতে পারতেন।

ব্যক্তিগত জীবনে আজরফ ১৯২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে হাসান রাজার দ্বিতয়ি পুত্র গনিউর রাজার কনিষ্ঠা কন্যা সাজিদুন্নেসা খাতুন চৌধুরীরানীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি বিগত ১৯৯১ সালের ২১ ডিসেম্বর ৬ পুত্র ও ২ কন্যা রেখে পরলোকগমন করেন। মহৎ হৃদয়ের অধিকারী ছিলেন মানবতাবাদী দার্শনিক মোহাম্মদ আজরফ ১৯৯৯ সালের ১ নভেম্বর ঢাকার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৯৪ বছর। ‘আজরফ’ শব্দের অর্থ ‘মহাজ্ঞানী’- তিনি তার নামের অর্থকে পরিপূর্ণ সার্থক ও সপ্রমাণ করতে শুধু জমিদারি প্রথার বাইরে বিচরণ করবেন না। সারা জীবন জ্ঞান চর্চার মধ্যে নিজেকে এমনভাবে নিয়োজিত রাখলেন, শেষ জীবনে তিনি ছেলে আবু সাঈদ জুবেরীর ভাড়া বাড়িতে বড় দীনহীন হালে ইহজীবন ত্যাগ করলেন। দেওয়ান আজরফ জাতীয় অধ্যাপকে ভূষিত হয়েছিলেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনে তার একটি সম্মানজনক চেয়ার ছিল। কিন্তু আজ তাকে নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা নেই। এতে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। আজ তার ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী। অনন্য দার্শনিক সাহিত্যিক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফের মৃত্যুবার্ষিকীতে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা তিনি তাঁকে জান্নাতবাসী করুন। আমিন

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভদ্রলোকের শেষ জীবনটা বড় দুঃখজনক।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবার দিন সব সময
এক রকম যায়না।

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪

ধ্যত্তেরিকাষতড়এএতধ্যত্তেরিকা বলেছেন: দেওয়ান আজরফের ওজন সবাই বুঝেনি। তার তমুদ্দুন মজলিশএর কর্মপরিধি নিয়ে আরো বিস্তারিত লেখা যেতো। একই ঘরানার কবি শাহেদ আলীও আলোকপীঠের আড়ালেই রয়ে গেছেন।

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পৃথিবীর আর কোন কোন দেশে জাতীয় অধ্যাপক আছেন? বাংলাদেশে মোট কতজন জাতীয় অধ্যাপক আছেন বা ছিলেন? জাতীয় অধ্যাপক হতে হলে কি যোগ্যতা থাকতে হয়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.