![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া
জনপ্রিয় ব্যান্ড ঈগলস সবচেয়ে জনপ্রিয় গান নিঃসন্দেহে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া । এর লিড ভোকাল ডন হেনলি , লিড গিটারিষ্ট ডন ফেল্ডার আর গ্লেন ফ্রের (অ্যাকুষ্টিক ও ইলেকট্রিক গিটার, ব্যাকিং ভোকাল) লিখা ছয় মিনিট আট সেকেন্ডের রক জেনারের এই গান রিলিজ হয় ১৯৭৭ সালে, অ্যালবামের টাইটেল ট্র্যাক । গানটার প্রাথমিক ডেমোর নাম দেয়া হয়েছিল 'Mexican Reggae' । গানের আইডিয়াটা সম্ভবত জেথ্রু টুল এর ‘উই ইউসড টু নো ’ গানটা থেকে ঈগলসদের মাঝে আসে । গিটার সলো আর লিরিক দুটোই অসাধারন ।
অ্যালবামের কভারে যে হোটেলটির ছবি ছাপা হয়, সেটি আসলে লস অ্যাঞ্জেলেসের বেভারলি হিলস্ হোটেল , যেটি পিঙ্ক প্যালেস নামেও পরিচিত । হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া বলে আদতে কোন হোটেল নেই । গানটা সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের এক্সপ্লানেশন আছে । এর ইলাবোরেশনে এলেসডি, হিরোইন বা কোকেন অ্যাডিকশন কিংবা সাটানিজম কথা বলেছে । মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি, মেনটাল হসপিটাল, গনিকালয় (Ceiling Mirrors কিংবা Pink champagne) কিংবা লাইব্রেরি এর কথাও এসেছে । ডন হেনলির ভাষায় এই গানটা "our interpretation of the high life in Los Angeles" এবং "it's basically a song about the dark underbelly of the American dream" । এখানে ততকালীন মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রিতে প্রচলিত প্রেমার্ত প্রেয়োবাদ বা ভোগবাদ, লোভ-লিপ্সা, সংস্কৃতির অতিরঞ্জন আর আত্মবিনাশ এইসব রুপকের আড়ালে ফুটে উঠেছে ।
লিরিক্সে শিরোনামটাকে একটা বিলাসবহুল ও জাঁকালো রিসর্ট হিসাবে উপস্থাপন করা হয়েছে "you can check out anytime you like, but you can never leave." লিরিক্সের মুল গল্পটা চটকদার সেই রিসর্টে আটকে পড়া একজন শ্রান্ত, অবসন্ন ভ্রমনকারীকে নিয়ে ।
On a dark desert highway
Cool wind in my hair
Warm smell of colitas
Rising up through the air
Colitas নামে একটি শব্দ আছে গানে! এই স্পেনিশ টার্ম colitas (উচ্চারন koe-LIE-tis) । এর অর্থ "little tails" যা মারিজুয়ানার মুকুলকে বুঝায় । যারা মারিজুয়ানা গ্রহন করে তারা অনেকে ‘this is pure sheep`s tail’ অথবা স্পানিশে "es pura colita de borrego" –এভাবে এর গুনকীর্তন করে । তবে ইগলস এখানে ডিরেক্ট মারিজুয়ানা স্টিককেই বুঝিয়েছে, বুঝিয়েছে এর সৌরভকে । হাত বাড়ালেই মারিজুয়ানা, কোকেইন পাওয়া যায় ক্যালিফোর্নিয়ায় , এতোটাই সহজলভ্য । এখানে আঁধার রাতের কোন বিজন রাজপথের কথা বলা হয়েছে ।
উত্তর-পশ্চিম মেক্সিকোর বেজা ক্যালিফোর্নিয়া নামক একটা পেনিন্সুলা বা বাইল্যান্ডে হতে পারে সেই স্থান । এই স্থানটাকে লিরিসিষ্টের কাছে মরুভুমির পাশে মরূদ্যান মনে হয়েছিল । গাড়িতে ছাদ নেই, খোলা আকাশ দেখা যাচ্ছে, ঝির ঝির বাতাস বইছে । এই অবস্থায় কার চালক মারিজুয়ানার স্টিক টানতেছিল । বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে সেই ধোঁয়া । ‘my head grow heavy and my sight grow dimm’-মারিজুয়ানার ইফেক্ট । ডন ফেল্ডারের কথায়-
"Don Henley and Glenn wrote most of the words. All of us kind of drove into L.A. at night. Nobody was from California, and if you drive into L.A. at night... you can just see this glow on the horizon of lights, and the images that start running through your head of Hollywood and all the dreams that you have, and so it was kind of about that..."
ক্যালিফোর্নিয়া আমেরিকানদের স্বপ্নের রাজ্য ‘Such a lovely place’ । রাজ্যের কলমায় স্বর্ণখনির উপস্থিতি থেকে ক্যালিফোর্নিয়া হয়ে Gold Rush এর শহর । অভাবনীয় বানিজ্যিক উত্তরনের হাওয়া লাগে লস এঞ্জেলেসের হলিউডে "Such a lovely face" । অনেকে বলে থাকে স্বর্নহুজুকের সময় রাজ্যটির আত্মা লুট হয়ে গেছে । এখানে সবাই বুঁদ টাকার ঘোরে, নারীর লোভে, খ্যাতির মোহে—মানবীয় গুনাবলী অবলুপ্ত প্রায় । পপুলার কালচারে তাই ক্যালিফোর্নিয়া একটি হৃদয়হীন ফাঁদ — নন্দিত নরক । গানে বস্তুবাদকে "shimmering light " আর "She" এর রুপকে উপস্থাপন করা হয়েছে । জীবিকা আর খ্যাতির সন্ধানে আসা অনেক মানুষের কাছে স্বপ্নগুলো মরীচিকাই থেকে যায় । তবে একবার এই লাল আলোর শহুরে জীবনে চলে এলে আর ফিরে যাওয়া নেই "we are programmed to receive." । ঈগলসের কোন সদস্য ক্যালিফোর্নিয়ার স্থানীয় না হলেও এর সাথে তাদের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য হয়ে পড়ে "prisoners of their own device." ।
ভ্রমনকারী হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌছে গেলে হোমারের সাইরেনের মত একজন রহস্যনারী সিডিউসিভ স্বরে তাকে অভ্যার্থনা জানায়, প্রলুব্ধ করে । গানের মুল চরিত্র হল এই রহস্যনারী, ভ্রমনকারী হল গল্পকথক । রহস্যনারীর বাঁকা চাউনি আর তীক্ষ্ণ চোখের চাবুক ভ্রমনকারীর লোহিতকণায় সৃষ্টি করে আন্দোলন । হোটেলে তখন শুরু হয়ে গেছে কোন এক অনুভূতিশূন্য প্রমত্তা ও বেপরোয়া উৎসব । অলঙ্কারশোভিত সুন্দরীদের অহমিকা, ঈর্ষাকাতরতা আর ধাতব হাসিতে ছড়িয়ে যায় যৌনতার মৌতাত । নেচে নেচে তারা সেই রাতের উৎসবকে স্মরনীয় করে রাখে । অনেকে বিষাদোতীত ভুলতে নেচে যায় । বারটেন্ডারের সার্ভ করা গোলাপি শ্যাম্পেন, ওয়াইন নৃত্যচ্ছন্দে যোগ করে ভিন্ন কোন তাল, লয় চিত্র ও ভাষা । যা এক সময় স্বপ্নীল, স্বর্গীয় বলে মনে হয়েছিল তা মুহুর্তেই গোথিক হররে পরিনত হয় । ডন হেনলি এখানে খুবই নাটকীয় ভাবে গানের গল্পের গতিপথে পরিবর্তনটা ফুটিয়ে তুলেছেন ।
অনেকের মতে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া বলতে যে হোটেলকে বুঝানো হয়েছে সেটা আগে ছিলো একটা গীর্জা যেখানে স্যাটানিস্টরা উপাসনা করতো । স্যাটানিক বাইবেল লেখা হয় গানে উল্লেখিত ১৯৬৯ সালে । এই লিরেক্সে "Kill the beast" এবং "that spirit here" - এই দুইটা লাইন দিয়ে ব্লাক ম্যাজিকের প্রতি ইন্ডিকেট করা হয়েছে । ‘wine’ আর ‘spirit’ এখানে জেসাসের প্রতি নির্দেশ করে । এখানে মার্সিডিঞ্জ বেনযের পরিবর্তে উচ্চারিত বেনড শব্দটির অর্থ মানসিক ও শারীরিক অস্বস্তি, ‘টুইস্টেড’ বোধ । আর গানটির এলবামের কভারের ভেতরের অংশে বিল্ডিং এর উপরের তলায় একটা ফিগার দেখা গিয়েছে, অনেকে বলছেন এটা এন্টন লেভীকে দেখা গিয়েছে যিনি প্রথম স্যাটানিক গীর্জা (হোটেল ক্যলিফোর্নিয়া) তৈরী করেছেন এবং তিনি হলিউডের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি এর সাথে জড়িত ছিলেন । অ্যালবাম কভারের আর্ট ডিরেক্টর John Kosh ব্যালকনিতে একটা রহস্যজনক ফিগারের উপস্তিতি নিয়ে বলেন “I assume he’s a friendly spirit, because we got the picture and it worked! If he is of the spirit world — which I doubt — he’s benign, so it’s fine by me.”
হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া গানটাকে ক্যালিফোর্নিয়ার বোহেমিয়ান গ্রুভ নামের সিক্রেট স্যাটানিস্ট সোসাইটির মাইন্ড কন্ট্রোল প্রোগ্রামের অংশ বলা যেতে পারে । লেড জেপলিনের স্টিয়ারওয়ে টু হিয়েভেনের মত হোটলে ক্যালিফোর্নিয়ার কিছু অংশ ব্যাকমাস্কিং করা । এর মাধ্যমে কিছু সাটানিক ম্যাসেজ ইন্সার্ট করা হয়েছে । এধরনের মেসেজ অবচৈত্তিক বিজ্ঞাপনের মত মানব মনকে ইমপ্যাক্ট করে ।
Forward: 'There were voices down the corridor, thought I heard them say, welcome to the hotel California.'
Reverse: 'Yeah Satan, he organized, oh, he organized his own religion. Yeah, when he knows he should, how nice it was delicious, he puts it in a vet he fixes it for his son which he gives away.'
সেক্ষেত্রে গানটাকে কোন একটা রিচুয়ালে চলতে থাকা ঘটনাবলী্র গল্প বলা যেতে পারে । আঁধারে থাকা ভ্রমনকারী “light bearer” লুসিফারের “shimmering light” দেখতে পায় আর সাটানিষ্ট কিংবা ইলুমিনিটিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত রিচুয়ালের অদ্ভুত গন্ধ তাকে আকর্ষন করে । হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া এখানে রিচুয়াল অনুষ্টানের বলরুম ।“voices down that corridor” ভ্রমনকারীকে প্রলুব্ধ করে তাদের সিষ্টেমের প্রতি ।“tiffany-twisted” “pretty boys” এই শব্দগুলো সেক্ষেত্রে রিচুয়ালে চলতে থাকা সডোম ও পেডোফিলিয়ার প্রতি ইংগিত দেয় । লুসিফারের “master’s chambers’ এ অনুষ্টিত হয় “feast of the beast” । “nightman” এই অনুষ্ঠান পরিচালনা করে । প্রতিটা সদস্য আজীবন সদস্য হিসাবে শপথাবদ্ধ । জাকজমকপুর্ন এই অনুষ্টানে রয়েছে সমস্ত ভোগের উপাদান । তবে বিসংবাদী আর পলায়নপরদেরীখানে অকাল্ট সেক্রিফাইস করা হয় । সেখান থেকে প্রত্যাবর্তনের কোন সুযোগ থাকেনা ।
তবে গানটার প্রকৃত সৌন্দর্য এখানেই যে একই সমান্তরালে থাকা সব ইন্টারপ্রিটশনই গ্রহনযোগ্য ।
লিরিক
================
Hotel California
লিরিকের বাংলায় ভাবান্তর
=================
ঘোর আঁধারে মরুর পথে,
হিমেল হাওয়ায় এলোমেলো চুলে
সবুজদেবীর উষ্ণ নিবিড় ঘ্রানে
সুরভিত বাতাস ভেষে আসে ।
খানিকদূরে, আলোর ছায়ালহরি নিভুনিভু
নীল আঁধারে মাথা ঝিম ধরে আসে
চোখের ঘুলঘুলি আঁধার বিধুর
থেমে আসে রাত্রি তন্দ্রানিঝুম পথবিভ্রমে ।
ঐ শোনা যায় রাতঘন্টি বাজে মিশনে
দ্বারে দাঁড়িয়ে তুমি, আর ভাবছি আমি
‘এখানেই কি মিশে একাকার
স্বর্গের বিভ্রম আর ভীষণ নরক’ ।
মোমের আলোয় আবছায়া পথে
করিডোর ধরে ভেসে আসা কন্ঠ
সোল্লাসে আমায় বলে
হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ায় স্বাগতম
প্রিয় এই স্বর্নালী শহরে
প্রিয় সব রুপালী মুখ
রিসেপশনিষ্টের মৃদু হাসি আর
দীর্ঘ লবি পেরিয়ে এখানে শুরু হয় রাত্রি উৎসব
তার নীল চোখের ঈশারায়
লালায়িত লাভাস্রোত,
কালো কাচে আড়াল হয়
ক্যাফেইন অনুভুতি,
বন্ধুত্বের অভিনয়ে সন্দেহের বৃত্তায়ন
সময়ের ছলনায়,
লাল আলোর শহরে বেঁচে থাকে শুধুই
স্মৃতির রুপকথা
তার নেশাতুর চোখে ক্রমশ বাডে
নীলের অবরোধ,
প্রনয়ের পানশালা ভেষে যায়
গোলাপী শ্যাম্পেনে,
ভীরুরাত্রি ডুবে থাকে
নিশিকন্যার মাসকারা চোখে,
ঝাড়বাতির রাজ্যপাটে
যাপিত জীবনের ভ্রান্তিবিলাসে
প্রবৃত্তি গুলো আর্তনাদে কাঁপে
মুখসের আড়ালে নিথর কাঁদে
চির কষ্টের ম্যানিকিন,
জানালা বন্দী মৃত জোছনায়
আবেগটুকু বর্নহীন
হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ায় স্বাগতম
প্রিয় এই স্বর্নালী শহরে
প্রিয় সব রুপালী মুখ
এখানে আছে হারিয়ে যাওয়ার বহু পথ
একমুখী ভ্রমণে পালাবার পথ নেই,
রুবিকন পেরিয়ে যেমন পুড়ে যায় সেতু
থাকেনা কোন প্রত্যাবর্তন
ডাউনলোড
================
ডাউনলোড
ইউটিউব
================
================
স্লীপ:
“A song has to contain emotions”-ভোকাল মার্কো এক সাক্ষাতকারে বলেছিল কথাটা । আসলেই পোয়েটসদের গানগুলো সবসময়ই একটা নিখাদ ইমোশান থেকে কম্পোজ করা হয় । স্লীপও ব্যতিক্রম নয় । ফিনিশ ব্যান্ড পোয়েটস অফ দ্য ফলের এই গানটায় আডিক্টেড আমি । মার্কোর মেলোডিক ভোকাল, চমতকার পিয়ানো প্লে আর অসাধারন লিরিক সব মিলিয়ে অ্যামেজিং একটা গান । একজন ইন্সোমেনিয়াকের উদ্দ্যেশ্যে lullaby বলা যায় এই গানটাকে । ঘুমস্বপ্নে একজন মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ । সারারাত জুড়ে আঁধার সাম্রাজ্য বিস্তার করে আমাদের মাঝে । ভোরের আলোয় অন্তহীন রাতের অস্থিরতা কমে আসে ক্রমশ । এক রহস্যময় জ্যোতি উপস্থিত হয় তন্দ্রালু চোখের আবেশে, বিদ্রোহ করে চোখ । অভিমানী মেঘ গলে যায়, থেমে যায় অনন্তরাতের দাবানল । একজন ইন্সোমেনিয়াকের ইমোশান খুবই প্যাশোনেট ভাবে আসছে এই গানটায় ।
সাইন অফ লাইফ অ্যালবামের ফাইনাল ট্রাক এইটা গান । পিয়ানো, কিবোর্ড আর পিয়ানোর সমন্বয়ে কোরাস টা অসাধারন হয়ে উঠে ।
লিরিকের বাংলায় ভাবান্তর
=================
শোন তোমার হৃদস্পন্দন
দেখো আঁধার ভেঙ্গে আসছে ভোরের শিহরন
সময় কেটে চলেছে দেয়ালঘড়ির আবর্তন
নৈঃশব্দ্যে দীর্ঘায়িত হয় ক্রমশ আঁধারভ্রমন
বিনিদ্র এই রাত্রিযাপন
কুয়াশা হয়ে জমছে অজশ্র সন্তাপের অধক্ষেপন
ঘুমাও প্রিয়,
ঘুমঘোরে আসুক স্বপ্ন ঢেউয়ের অথৈ প্লাবন
দহনের আগুনে পুড়ে তোমার নিরাপদ স্বপ্নভ্রমন
ঘুমাও প্রিয়,
চোখের নদীতে উছলে উঠে মর্মবেদন
রোদজল সন্তরণে আঁধারের হবে উপশম
আঁধারের কালিতে বাতাসের বুকে
লিখে রেখেছো ঘুমহীন রাতের অভিমান
তন্দ্রালু চোখের কোনে অনন্ত রাতের দাবানল
দালানের চাঁদোয়ায় প্রতিচ্ছায়া ভাসে,
স্বপ্নবিহবল
চোখের ঘুলঘুলিতে থেমে গেলে স্বপ্ন মিছিল
কেঁপে কেঁপে উঠে ভোরের আলোর প্রসবণ
লিরিক
=====
http://www.poetsofthefall.com/lyrics/sleep/
ইউটিউব
======
ডাউনলোড
======
sleep
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৬
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংস অ্যা বাঞ্চ!
আপনার উপস্থিতির জন্য এবং মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ,
শুভেচ্ছা নিরন্তর!
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩২
সোমহেপি বলেছেন: চমৎকার ভাবান্তর।
ইচ্ছে করছে আমিও অনুবাদে অংশ নিই কিন্ত্ত আমার যে সময় নেই।
অনেকদিন পর পোয়েট।
অনেক ভাল লাগা।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২০
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
পড়া ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা ।
ভালো কাটুক সময় আপনার।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪০
মাজহার অপু বলেছেন: দুটো গান-ই পছন্দের, তবে poets of fall -এর carnival of rust আশা করছিলাম... ভালো লাগলো।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৭
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: কার্নিভাল অফ রাষ্ট- অন্য কোন পোষ্টে লিখবো আশা করি ।
শুভরাত্রি ।
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫০
বিশ্ব নাতি বলেছেন: দারুন পোস্ট
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
পাঠে অজশ্র ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন সর্বদা ।
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার আপাত সরল লিরিকের ভেতর এত কিছু থাকতে পারে ভাবি নাই কখনও। সত্যি কথা বলতে কী, তোমার এতসব ব্যাখ্যা বিশ্লেষণকে অহেতুক জটিলীকরণ মনে হচ্ছিলো। কিন্তু অনুবাদটা পড়ার পর মনে হৈলো আরে... আসলেই তো বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা যায়! লিরিকটার ভেতরের রহস্য মূল ইংলিশ লিরিকের চেয়ে তোমারটাতেই বেশি রিলেট করতেসে।
স্লিপ গানটা আসলেই নেশা নেশা। তবে ঐটার ইংলিশ লিরিকটাই বেশি ভালো লাগসে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৭
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
আইজ ওয়াইড শাটের মাস্কিউরেড পার্টির সাথে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার লিরিকটা মিলাইয়া দেখেন তো, কি মনে হয় । আমার নিজের ধারনা এই ধরনের কোন রিচুয়াল থেকে লিরিকটা এসেছে । ঈগলসের মেম্বাররা অবশ্য কখনো এই গানের সাথে সাটানিজমের বা এই রকম রিচুয়ালের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেনি । আর সংশ্লিষ্টতা থাকলেও স্বীকার করার কথা নয় । কারন এই গানের রয়ালিটি থেকে স্টিল নাউ বিশাল আয় করে ।
শুভযামীনিযাপন ।
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৩
মেঘেরদেশ বলেছেন: গানের লিড়িকে যে এত কিছু থাকতে পারে পোস্ট টা না পড়লে জানা হত না,ধন্যবাদ আপনাকে
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
এটা দেখতে পারেন । আরো বেশ কিছু সারপ্রাইজিং ইনফরমেশন পাবেন ।
শুভদুপুর ।
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৯
পুরোনো পাপী বলেছেন: পয়েটস অফ দ্যা ফল এর স্লীপ শুনলে মনে হয় অন্য গ্রহের গান শুন্তেছি। অসাধারণ
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১২
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: ওল্ড গড অফ অসগার্ডদের গানগুলো শোনার সময় মঞ্চনাটকের সংগীতের একটা আবহ পাওয়া যায়। ওদের আরেকটা গানের কথা বলি-দ্যা পোয়েট অ্যান্ড দ্যা মিউস- পোয়েটসদের এই গানটা অনেকে মিস করে ।পাচটা আলবামের কোনটাতেই এইটা ইনক্লুডেড ছিল না । এই গানটাও আমার খুবই পছন্দের ।গানটা লেখা হয় সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার গেম ‘Alan Wake’ এর জন্য যেখানে 'the old gods of asgard' নামে একটা ফিকশনাল ব্যান্ড গানটা গায় । কাহীনিটা এমন- একটা অনেক অনেক পুরাতন শহরে একটা ম্যাজিক লেক ছিল । এর পাশেই বাস করতো একজন কবি আর তার প্রেয়সী । লেকটা ছিল ঐ কবির লেখা লিখির অন্যতম স্টিমুলেন্ট । কিন্তু সেই লেক কেড়ে নেয় তার প্রেয়সীকে । সেই লেকে ডুবে মারা যায় তার প্রেয়সী ।
সেই লেকের মাঝে কবি খুজে ফেরে তার সেই হারানো রত্ন । কিন্তু তার সব চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় । ভোরের বাতাস তার সেই বিষাদ সময়ের সাথী হয় । কবি তার লিখনীর মাধ্যমে তার প্রেয়সীর পুনর্জন্মে সচেষ্ট হয় । এক সময়ে রাতের স্বপ্নে কবির সাথে তার প্রেয়সীর দেখা হয় ।
And now to see your love set free
You will need the witch's cabin key
Find the lady of the light gone mad with the night
That's how you reshape destiny
এই প্যারাটা গানটার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন । এই প্যারাটা বিভিন্ন জন বিভিন্ন ভাবে ইন্টারপ্রিট করতে পারে ।
দ্যা পোয়েট অ্যান্ড দ্যা মিউস ডাউনলোড
লিরিক
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫২
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: স্লিপ গান অসম্ভব পছন্দের , একটা ঘোর !
আপনার হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার বিশ্লেষণ ভালো লাগল অনেক ।
অনেকদিন পরে আপনার পোস্ট পেলাম ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৬
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: স্লিপ গানটা আমার রাত জাগা সময়ের কম্পেনিয়ন ।
কোরাস অংশটা প্রচন্ড রিভারব্রিটিং ।
শুভেচ্ছা ।
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৩
সায়েম মুন বলেছেন: এক সময় হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া গানটায় এডিকটেড ছিলাম। গানটা শোনার সময় সরল কিছু দৃশ্যপট মাথায় ঘুরতো। এর মধ্যে এত জটিলীকরণ বিষয় লিপিবদ্ধ থাকতে পারে জানা ছিল না। আক্ষরিক অনুবাদ না করে ভাবানুবাদ করায় লিরিকটা খুব বেশী শার্প করতে পেরেছেন। আমার কাছে অনেক ভাল লাগলো।
পিসিতে পয়েট অব দ্য ফলের একটা ফোল্ডার ছিল। অনেক খুঁজলাম। কিন্তু সেটা খুঁজে পাচ্ছি না। নেট স্পিড অনেক ডাউন। স্লিপ গানটা ডাইনলোড করে শুনতে হবে। দেখি আমিও এডিকটেড হতে পারি কিনা।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩২
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: ঈগলস সম্ভবত আপনার খুব প্রিয় ব্যান্ড ।
স্লিপ গানটা মিস কইরেন্না । অসাধারন একটা গান । এর সাথে সাত নং কমেন্টের গানটাও শুন্তে পারেন । দুটো গানই ড্রাগসের মত । আডিক্টেড বানায়া ফেলে
১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
নিয়নের আলো বলেছেন: বিশাল অবস্থা....অনেকদিন পর।
পোস্ট ভাল্লাগসে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
আরো ম্যালা টপিক্স জড়িয়ে আছে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার সাথে ।
পোষ্ট পাঠ কৃতজ্ঞতা ।
শুভসন্ধা ।
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫০
মৃত্তিকা মন বলেছেন: আহ, হোটেল ক্যালিফর্নিয়া, এক ঝটকায় যেন কৈশোরে ফিরে গেলাম! এতবার শুনতাম এই গানটা, আপনার পোস্ট পড়তে পড়তে অনেকদিন পর আরও কয়েকবার শোনা হল
এই লিরিকের যে এত অর্থ হতে পারে জানা ছিল না, দারুন লাগল পড়তে, তবে রহস্যজনক ফিগারের উপস্থিতির মাধ্যমে যে ব্যাখ্যা দিয়েছে এরা সেগুলো ভুয়া মনে হয় আমার কাছে! বঙ্গানুবাদ গুলো ভালো হয়েছে। স্লিপ গানটা প্রথম শুনলাম আজ, ভালো লাগলো।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
অনেক অনেক শোনা গান, হোটেল ক্যালিফর্নিয়া । আসলে লিরিসিষ্ট একটা গল্প মাথায় রেখে লিরিক লিখেন । আমরা শ্রোতারা লিরিকের শব্দ গুলোকে যে যার মত ভেবে নিয়ে বিভিন্ন ভাবে ইলাবোরেট করি । তাই ডন হেনলি যে গল্পের কথা বলেছে সেটাই হয়তো প্রকৃত গল্প ।
দ্যা পোয়েট অ্যান্ড দ্যা মিউস শুনে দেখতে পারেন । আশা করি ভাল লাগবে ।
শুভসন্ধা ।
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: ক্যালিফোর্নিয়াটা কাল রাতে ফেবুতে পড়লাম!
দারুন পোস্ট ফাহাদ
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার লিরিক্সটা খুবই মিষ্টোরিয়াস ।
থ্যাংস, রেজোওয়ানা আপা ।
ভালো কাটুক সময় আপনার।
১৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৭
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বরাবরের মতই অসাধারন।
আপনার পোস্ট পড়ে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখার প্রয়াস পেলাম।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১১
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
থ্যাংস অ্যা বাঞ্চ, তন্ময় !
পোষ্ট পাঠ কৃতজ্ঞতা!
শুভেচ্ছা নিরন্তর!
শুভসন্ধা ।
১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২০
জালিস মাহমুদ বলেছেন:
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১২
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
হাসি !
১৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৪
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: স্লীপ গানটা যখন প্রথম শুনি তখন দেখা গেল আমি কয়দিন ধরে টানা শুনছি তো শুনছি। আমার খুবই ভাল লাগা একটা গান।
আর হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার কথা কি বলবো! এই সহজ সরল গানটার পেছনেও যে এত কথা থাকতে পারে তাতো কখনো কল্পনাই করি নাই!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৬
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
পোষ্ট পাঠ কৃতজ্ঞতা ।
সাত নং কমেন্টের গানটাও শুনে দেখতে পারেন ।
ভালো থাকুন সর্বদা ।
১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৭
কাউসার রুশো বলেছেন: হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া তো হেব্বি গান!
স্লিপটা ডাউনলোড দিলাম।
আপনার পোস্ট বরাবরই অন্যরকম
+++
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৪
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
স্লিপ-এ অ্যাডিক্টেড হয়ে গ্যাছেন, আশা করি
থ্যাংস অ্যা লট । গুড নাইট ।
১৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৭
নস্টালজিক বলেছেন: একটা অনন্য সাধারণ পোস্ট! এ রকম পোস্ট সোজা প্রিয়-তে।
তোমার কাছ থেকে শুনে অনেক দিন ধরেই প্রতীক্ষায় ছিলাম! প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির সুনিপুণ মেলবন্ধন ঘটলো!
ক্যালিফোর্নিয়া নিয়ে এর চেয়ে আর ভালো কোন পোস্ট হতে পারে না! ইনফো গুলো চমৎকার করে লিখসো! আর অনুবাদ খুবই সুন্দর হইসে!
আমি বেশি দূর যেতে পারিনি! তোমার অনুবাদ ধরেই মিটার এ ফেলে দিলাম লিরিক! আমার মনে হচ্ছে ঠিকঠাক আছে! শরীর একটু গ্রিপ এ চলে আসলে আশা করি বাকি-টা শেষ করতে পারবো!
গুড শট, পোয়েট!
হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া
ঘোর আধার মরু পথ
হাওয়ায় উড়ছে চুল
সবুজের উষ্ণ ঘ্রাণ
ভেসে যাওয়া নির্ভুল!
সুদূরের নিভু আলোয়
পথ হয়ে যায় বন
চোখের ঘুলঘুলি আধাঁর পাখির দল
বিভ্রমে, কে কখন!
রাত ঘন্টায় রাত হয়
ভাবছো তুমি স্থির
মিশে যায় সব মিশে যায়
স্বর্গ নরকের তীর!
মোম বাতি অতলে
নেভে, আর জ্বলে
উল্লাসে এক চিল চিত্কার
আমার কাছে বলে ...
হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ায় স্বাগতম
প্রিয় এ শহর
সব প্রিয় মুখ
নির্ভার চারপাশ এ পরিচয়
খুজে পাওয়া বন্ধু
খুজে পাওয়া আশ্রয়!
তার নীল চোখ ঈশারায়
বিলবোর্ড হাসি
কালো কাচে আড়াল হয়
ক্যাফেইন অনুভুতি,
বন্ধুত্বের অভিনয়ে
সন্দেহের ক্ষরণ
লাল আলোর এই শহরে
স্মৃতির আস্ফালন!
নেশাতুর চোখে বাড়ে
অবরোধ নীল ফ্রেম
প্রনয়ের পানশালায়
শ্যাম্পেন! শ্যাম্পেন!
ডুবে থাকে ভীরুরাত্রি
নিশিকন্যা উদাস
ঝাড়বাতি সাম্রাজ্য
শুরু পথিকের ভ্রান্তিবিলাস
মুখোশের আড়াল হয়
কষ্টের ম্যানিকিন
মৃত জোছনায় বন্দী আবেগে
কে আজ খুব বিলীণ ...
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩০
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
অনুবাদের অপচেষ্টা টার এত্ত চমৎকার লিরিকাল কনভার্শনের জন্য শুধু একটা কথাই বলি,
হ্যাটস অফ, রানা ভাই ।
====
কম্পোজ করে ব্লগেই একটা পোষ্টসহ গানের রিলিজ হলে কেমন হয়, রানা ভাই?
১৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ হৈসে@ রানা ভাইয়া।
১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: @ রানা খুব দারুন হইসে! চাহিবা মাত্র শ্রোতাদের এই গান তোমাকে গেয়ে শোনাতে হবে
বাকিটাও করে ফ্যালো, স্লীপ!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫২
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
গান শুনতে চাই ।
গান শুনতে চাই ।
গান শুনতে চাই ।
২০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৭
নিয়নের আলো বলেছেন: ম্যাচবক্স ২০ এর নতুন এলব্যাম টা শুন্তেছিলাম,ভালই করছে,তয় আপনে স্লিপের কথা মনে করাইয়া দেয়াই কালকে থেকে আবার পোয়েটগোরে শুনতাসি।
২১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৮
নিয়নের আলো বলেছেন: ম্যাচবক্স ২০ এর নতুন এলব্যাম টা শুন্তেছিলাম,ভালই করছে,তয় আপনে স্লিপের কথা মনে করাইয়া দেয়াই কালকে থেকে আবার পোয়েটগোরে শুনতাসি।
২২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৯
নিয়নের আলো বলেছেন: ম্যাচবক্স ২০ এর নতুন এলব্যাম টা শুন্তেছিলাম,তয় আপনে স্লিপের কথা মনে করাইয়া দেয়াই কালকে থেকে আবার পোয়েটগোরে শুনতাসি।
ম্যাচবক্সের এল্ব্যামটা ভালই করছে,শুইনা দেখতে পারেন,পপ রকটারে এরা আবার নতুন কইরা তুইলা আনল বইলা মনে হইল।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫১
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: ম্যাচবক্স তিন-চার বছর আগে লাষ্ট শুঞ্ছিলাম । এই আলবামটা ডাউনলোড দিয়েছিলাম রাতে, এখন শুনলাম পুরোটা । আসলেই পপ রক হিসাবে ভালো বলা যায় এলবামটা ।
প্যারেডের কোরাস অংশটা ভাল । ইউ আর সো মিন আর পুট ইউর হ্যান্ডস আপ-মোটামুটি । ওভারজয়ড, দ্যা ওয়ে টাও ভালো লাগছে । গানগুলো শোনার সময় এক ফ্রেন্ড এনরিকের গান বৈলা ভুল কর্ছে ।
থ্যাংস ম্যান, আলবাম টার খোঁজ দেয়ার জন্য ।
গিফট ইন রিটার্ন
মাষ্টার অফ দ্যা উইন্ড
ম্যান্ডোলিন রেইন
২৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৬
লেডি বার্ড বলেছেন: দারুন দারুন দারুনস পোস্ট ! প্রিয় গান গুলা নিয়া এমনে কেউ লিখলে খুশীতে লাফাইতে ইচ্ছা করে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৫
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
লেডি বার্ড গান শুনে, পোষ্ট দেখে খুশি হওয়া আমিও খুব খুশি ।
থ্যাংস অ্যা বাঞ্চ ।
২৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৯
নিয়নের আলো বলেছেন: আমার অবশ্য ম্যাচবক্সের i will,how long,sleeping at the wheel গুলাই বেশি ভাল্লাগছে।বিশেষ কইরা i will এর --
if you go,
take a little piece of me
এই দুইটা লাইন খুব ভাল্লাগছে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: উপ্স...রাতে ডাউনলোডের সময় আই উইল বাদ পড়ে গ্যাছিল । এখন শুনলাম । ওভারালি দ্যা ওয়ে আর আই উইল এই দুটো বেশি ভাল লেগেছে ।
হুম, লিরিক্টা চমৎকার ।
২৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯
সায়েম মুন বলেছেন: @ রানা ভাই/
আর একটা সুন্দর লিরিকের সৃষ্টি! এখন গেয়ে শোনান।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১০
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
গেয়ে শোনান
গেয়ে শোনান
গেয়ে শোনান
২৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৪
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
ইগলস, একসময় অবসেসড ছিলাম এই ব্যান্ডটা নিয়ে। তবে এই গানের একাধিক ইন্টারপ্রিটেশন নিয়ে অবগত ছিলাম না মোটেও।
স্লিপের অনুবাদটা সুন্দর হইছে। এলান ওয়েক-এর গানটা খুব পছন্দ, আফসোস গেমটা খেলা হল না কখনও।
মাঝেমধ্যে এইসব গানের কিছু চাঁছাছোলা গদ্যকবিতা টাইপ অনুবাদ করতে ইচ্ছা হয় কেন জানি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫১
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
ইগলসের গান অবশ্য সেইভাবে আমার শোনা হয় নাই কখনো । তবে এই হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া আমার দারুন ফেভারিট । পোয়েট আন্ড দ্যা মিউস আর স্লিপ ও আমার খুব পছন্দের গান ।
গান নিয়ে ভাল পোষ্ট খুব কম থাকে ব্লগে । দুই একটা পোষ্ট তোমার থেকে এলে ভালই হয় । সেক্ষেত্র তোমার পাওনা হবে ইচ্ছে পুরন আর আমাদের ভাল পোষ্ট ।
২৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
আমি সাজিদ বলেছেন: অসংখ্য
বিশেষ করে লিরিকের বাংলায় ভাবান্তর.
একে বারে প্রিয়তে
আজকাল সব্বাইকে গোলাপ দিতে ভাল্লাগে।এইটা আপনার জন্য।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ ।
২৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
আমি সাজিদ বলেছেন: priyo te newa jacche na!!!
!!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
ব্যাপার্স না ।
২৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৪
কন্সট্যান্ট শেখ বলেছেন: ভাই দুটো ব্যান্ডই আমার অসম্ভব প্রিয় তবে পয়েটদের কয়েকটা গান আমার অচাম লাগে যেমনঃ Sleep, Cradled In Love, Carnival of Rust, Late good Bye.........
প্লাস সহকারে পোষ্ট প্রিয়তে
২০ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:০৭
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
Cradled In Love-এটা নিয়ে লিখার ইচ্ছা আছে ।
ধন্যবাদ, শুভসকাল ।
৩০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
অচিন্ত্য বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া গানটা আমার দারুন প্রিয়। অনুবাদটা কি আপনি করেছেন? মুন্সিয়ানা আছে।
দারুন ঝরঝরে বর্ণনা। বিমোহিত হলাম।