নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন নেতৃত্বের আবির্ভাব ঘটুক এই বাংলায়

আসুন রাজনৈতিক শিষ্টাচার শিখি

আর্সোনিস্ট লিডার

সকল অন্যায়ের অবিচারের বিরুদ্ধাচরণে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ

আর্সোনিস্ট লিডার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেলানী - সীমান্ত নির্যাতনের প্রতীক

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

প্রথমেই বছরের শুরুর দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ম.খা.আলমগীরের একটা বচন মনে করিয়ে দিতে চাইঃ



"ভারতের সঙ্গে সমঝোতা অনুযায়ী কেবল আত্মরক্ষার জন্যই গুলি চালানো যেতে পারে। আমাদের সঙ্গে যে সমঝোতা হয়, তাতে কেবল আত্মরক্ষার জন্যই গুলি চালানো যেতে পারে বলে দুই সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কারণ, ক্ষেত্র ও সময়বিশেষে দেখা গেছে, চোরাচালানকারীরা নিজেদের রক্ষার জন্য অস্ত্রের আশ্রয় নিয়ে থাকেন।"



ফেলানী হত্যা কি পতাকা বৈঠকে গৃহীত সমঝোতার অন্তর্গত ছিল? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর লজিক অনুযায়ী তো ফেলানী এগ্রেসিভ স্মাগলারের কাতারে পড়ে। নাহলে তো সীমান্তে গুলি খেয়ে মরার তো আর কোন কারন নেই।



ফেলানী ন্যায়বিচার না পাওয়াটা অনেকটাই আশাতীত ছিল। কারন ভারত এতটাই উম্মাদ হয়ে যায় নি যে অন্যদেশের মানুষ হত্যার জন্য নিজ দেশের সৈন্যদের শুলে চড়িয়ে দিবে। আর সেই দেশটি যদি হয় বাংলাদেশ তাহলে তো কথায় নেই।



ফেলানী সীমান্ত নির্যাতনের একটা প্রতীক মাত্র। ২০১২ সালে সীমান্তে হত্যা ও নির্যাতনের ৩১৯টি ঘটনা ঘটেছে; ২০১১ সালে যে সংখ্যাটা ছিল ১৫৫।(মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাবে) যার অর্থ দাড়ায় সীমান্ত নির্যাতনের হার আগের চেয়ে দ্বিগুণ আকারে বাড়ছে। কিন্তু সরকারের তেমন কোন প্রতিক্রিয়া নেই। থাকবে কিভাবে ওদের যে সমঝোতা তত্ত্ব রয়েছে।



ভারত শুধু বাংলাদেশ শোষণেই বেশী আগ্রহী। কারন পাকিস্তান চীনের কাছে তেমন চান্স পায় না। অলটাইম দৌড়ের উপর থাকে। এই যেমন চীন ভারতের ৬৪০ বর্গকিমি জায়গা মেরে দিচ্ছে অথচ ভারত তেমন কিছু করতে পারছে না।



যাক সব খারাপ নিউজের সাথে অন্তত একটা ভাল নিউজ অন্তত থাকে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.