নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভেসে আসি সমুদ্রের ঢেউয়ে,বালুচর চুষে নেয় আমারে।

অধীতি

আপনারেই চিনার তরে,পরিচয় দেই কি করে??

অধীতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

অ্যাংলো-স্যাক্সন যুগ ও ইংরেজি সাহিত্য

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮

খ্রিষ্টপূর্ব সাড়ে সাত হাজার বছর পূর্বে ইওরোপের মূল ভূখন্ড থেকে নতুন এক জাতি ইংলিশ চ্যানেল পার হয়ে ইংল্যান্ডে বসতি স্থাপন করে। এরা প্রস্তর যুগের বাসিন্দা ছিলো। দু'হাজার বছর পূর্বে ভূমধ্য সাগরের পূর্বাঞ্চলের একদল নাবিক সোনা তামা ও টিনের খোঁজে ইংলিশ চ্যানেল পার হয়ে ইংল্যান্ডে এসে উপস্থিত হয়। এদেরকে আইবেরিয়ানও বলা হত। এরা তাম্র যুগের বাসিন্দা ছিলো। এর পরে লৌহ যুগের শুরু। ইংল্যান্ডে কেল্টগন লৌহ যুগের প্রবর্তন করে বলে এ যুগকে কেল্টিক যুগ বলে।

খ্রিস্টপূর্ব ৪০০-৫০০ অব্দে কেল্টদের একটি শাখা ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ড দখল করে। এদের কে গল বলে। কেল্টদেরই অপর শাখা সিরমিক এবং ব্রাইথন বা ব্রিটনগন মধ্য ইউরোপ থেকে এসে গলদের পরাজিত করে ইংল্যান্ড দখল করে এবং ব্রিটনদের নাম অনুসারে নাম হয় ব্রিটেন। ব্রিটন পুরোহিতদের বলা হতো ড্রুইড।

খ্রিস্টপূর্ব ৫৫ অব্দে রোমানগন পুনরায় ইংল্যান্ড দখল করে। রোমদের চলে যাবার পর মধ্য ইউরোপে বসবাসকারী এঙ্গেল,স্যাকসন,জুট জার্মান উপজাতি পেশায় জলদস্যু এরা ব্রিটেন দখল করে। এরা ব্রিটেন কে সাতটি অঞ্চলে ভাগ করে এবং তিনটি উপভাষার প্রচলন ঘটায়,তন্মধ্যে ওয়েসেক্স উপভাষা প্রচলন লাভ করে এবং এই ভাষাতেই বেশ কিছু কাব্য রচিত হয়। স্যাকসনরা ইংল্যান্ডে আসার সময়ে অনেক কাব্য নিয়ে আসে তারমধ্যে বেউলফ মহাকাব্য সব থেকে উল্লেখযোগ্য।

৩০০ খ্রিস্টাব্দে কনস্টাইন দি গ্রেট রোমের অধিপতি হন এবং খ্রিস্টধর্মকে জাতীয় সংস্কারে পরিণত করেন। ৬ষ্ঠ শতাব্দীর শেষদিকে রোম থেকে খ্রিষ্টানরা ব্রিটেনে আসে। ডেন জলদস্যুদের নর্থম্যান বলা হতো।আলফ্রেডের কাছে ডেনগন যুদ্ধে পরাজিত হয় এবং আলফ্রেড তাদের সাথে শান্তি স্থাপনের জন্য সন্ধি স্থাপন করেন। আলফ্রেড ছিলো বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী, তিনি ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস রচনা করেন "এ্যাংলো স্যাকসন ক্রনিকল।" যা গদ্য এবং ইতিহাস হিসেবে প্রথম। আলফ্রেডের মৃত্যুর পর নর্থম্যানদের যে শাখা ফ্রান্সের উত্তর দিকের একটি দেশ জয় করেছিলো সেটাকে নর্ম্যান্ডি বলা হত এবং অধিবাসীদের নর্ম্যান বলা হত। রাজা ক্যানিউটের মৃত্যুর পরে নর্থম্যানরা আর্লদের ক্ষমতা দখলের সুযোগ নিয়ে ইংল্যান্ড দখল করে। এ্যাংলো স্যাকসন অভিজাতদের বলা হত আর্ল এবং নাইট আর নর্ম্যান অভিজাতদের বলা হত ব্যারন এবং ডিউক।

তখন ইটালি এবং ফ্রান্সে বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো এবং সেগুলোতে চারটি বিভাগ ছিলো।
★ ধর্মবিষয়ক পুস্তক।
★ গির্জার আইনসংক্রান্ত পুস্তক।
★ ঔষধ বিষয়ক পুস্তক।
★ নিকৃষ্ট একটা বিভাগ হিসেবে পড়ানো হত শিল্প সংক্রান্ত বিষয়, যেখানে সঙ্গীত,ব্যাকরণ,তর্কবিজ্ঞান,জ্যামিতি ইত্যাদি।

ইংরেজ ছাত্রদের উচ্চশিক্ষার প্রাণকেন্দ্র ছিলো প্যারিস নগরী।দ্বাদশ শতকের মাঝামাঝি তর্কবিজ্ঞান শিক্ষার বিষয় নিয়ে অধ্যাপকদের মধ্যে একটা দারুণ বিরোধ সৃষ্টি হয়। ফলে একদল অধ্যাপক বিতাড়িত হন। এরপর সেই বিতাড়িত অধ্যাপকগন তাদের ছাত্রসহ ব্রিটেনে চলে আসেন। তারা ১১৬৮ সালে অক্সফোর্ড শহরে প্রথম একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেন যা পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় রূপ লাভ করে। ১২০৯ খ্রিস্টাব্দে কেম্ব্রিজ শহরে তৃতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়।

★কবিতা★
এইযুগের কবিতা গুলো ব্লাঙ্ক ভার্সনে লেখা। এ যুগের কবিতাগুলোকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায়।
১| Heroic Poem
২| Religious Poem
৩| Personal Poem
৪| Love Poem

★Heroic Poem★
★ Widsith ★ Bewoulf★The flight a Finnsbruh★Deor★Waldhere★The Battle of Brunnanbruh★Battle of Maldon.

★Religious Poem
★Ecclesiastical History of English People ★ Junius Manuscript ★ Genesis ★ Exodus ★ Daniel ★ Christ and Satan ★ Exeter Book ★ The Dream of the Road ★ Andeas ★ Elene ★ Norwell ★ Codex ★ Judith.

★Personal Poem★
★The Wanderer ★ The Seafarer ★ The Ruin.

★Love Poem★
★ The Wife's Lament ★ The Husband Message ★ Woulf and Edwacer.

★গদ্য★
গদ্য লেখকদের মধ্যে এলফ্রিক এবং উলফস্টন এর নাম উল্যেখ যোগ্য। এলফ্রিক রচনা করেছেন,
★ সাধুদের জীবন ★ সংলাপের মাধ্যমে ল্যাটিন শিক্ষার জন্য ল্যাটিন ব্যাকরণ। ★ ল্যাটিন ইংরেজি অভিধান ★ বাইবেলের শেষ টিকা-টিপ্পনী।
উলফস্টন ইয়র্কের রচিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে "ইংরেজ জাতির আহ্বান" সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য।

★Main Literary Feature of this Age★
1. Most of the literary works are anonymous.
2. Strong beliefe in fate is reflected.
3. Evil is symbolized by monster.
4. Romantic love is absent.
5. Attitude to woman is respectful.
6. Sea adventures, savagery and heroic activities are honoured.
7. Use more metphors and less similies is the practice of the time.
8. Alliteration is used as the cheif ornamental device and all alliterative syllables are stressed.
9. Verse lines do not have equal number of syllabus.
10. End-rhym is ignored.

তথ্যসূত্রঃ
ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস (শীতল ঘোষ)
ABC of English Literature (Aynal Haque)
An ABC of English Literature (Mofizar Rahman)
A Short History of English Literature (Kalyannath Dutta)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



১১৬৮ সালে অস্কফোর্ডে বিদ্যালয় স্হাপন করা হয়; এটি ছিলো বিশাল পদক্ষেপ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

অধীতি বলেছেন: হ্যাঁ। একটা ইউনিভার্সিটি পুরো জাতিকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো ইতিহাস তুলে এনেছেন।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

অধীতি বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




ইংরেজী সাহিত্যের কিছু ইতিহাস নিয়ে বেশ তথ্য সমৃদ্ধ একটি পোষ্ট। অনেক মুল্যবান তথ্যই উঠে এসেছে লেখাটিতে । পোষ্টের শেষে থাকা গ্রন্থ তালিকাটি বেশ সহায়ক হয়েছে । তবে লেখার ভিতরে বক্তব্যের যথাস্থনে লেখা সুত্র দেয়া থাকলে লেখাটি আরো সমৃদ্ধ হতো বলে মনে হরি । গ্রন্থ তালিকায় থাকা ডক্টর শীতল ঘোষ প্রণীত ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস শীর্ষক গ্রন্থটি পাঠ করেছি । প্রায় ৬০০ পৃষ্ঠার বিশাল গ্রন্থখানিতে ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস সুন্দরভাবে উঠে এসেছে । এই পোষ্টে উল্লেখিত ইংরেজী সাহিত্যের অতি প্রাচীন একটি কাব্য ‘বিউলফের’পর্যালোচনা ডক্টর শীতল ঘোষের গ্রন্থে সুন্দরভাবে উঠে এসেছে। শীতল ঘোষের গ্রন্থটি হতেই বিউলফের বিষয়ে কিছু কথা এই মন্তব্যের ঘরে সকলের সাথে শেয়ার করা হলো।

ডক্টর শীতল ঘোষের মতে “ ‘বিউলফ’ কাব্যটিকে ইংল্যান্ডের জাতীয় জীবনের কাব্য বলা যাবে না । কারণ কাব্যটির বিষয়বস্তু ও চরিত্র গুলির সঙ্গে ইংল্যন্ডের কোনো সম্পর্ক নেই । বিষয়বস্তু ও চরিত্রগুলো যে জার্মান জাতির অন্তর্ভুক্ত এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই । জার্মান জাতির পূর্ব পুরুষদের বীরত্বের কাহিনী হল এর কাহিনী । কিন্তু সেই কাহিনী ইংল্যান্ডের মৃত্তিকায় পরিপুষ্ট হয়ে যে নতুন রূপ পরিগ্রহ করেছে তাতে সে হয়েছে বিদেশি আধারে স্বদেশীয় জীবন কাব্য । যাহোক ইংল্যান্ডের মাটিতে পরিপুষ্ট হয়ে যে নতুন রূপ পরিগ্রহ করেছে তাতে সে হয়েছে বিদেশী আধারে স্বদেশীয় জীবনকাব্য” । তবে শীতল ঘোষ এটাও বলেছেন যে “বিউলফ কাব্যে যে জগৎ ও জীবনের ভাবনা ভাবরূপ লাভ করেছে তা ইংলন্ডনীয় অ্যঙ্গেলস, স্যাকশন ও জুটদের, তা জার্মান জাতির নয় “[ সুত্র : ডক্টর শীতল ঘোষ(২০১৯),ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস, পৃষ্ঠা ৫, প্রকাশক, আকাশ,ঢাকা ]

শীতল ঘোষ আরো উল্লেখ করেছেন যে “কোন কোন সমালোচক এর মতে নিউ লক কাব্য ঠিক মহাকাব্য নয় কারণ মহাকাব্যের যে বিশাল রাষ্ট্রীয় জীবনের দ্বন্দ্ব-সংঘাত থাকে তা এখানে নেই ।এ যেন রূপকথা, রাক্ষসের সঙ্গে মানুষের যুদ্ধ রূপকথারই অন্তর্ভুক্ত। ব্যান্ডেল রাক্ষস। সে হ্রোদগলের রাজ্যে হানা দিয়ে মানুষ খায় ।তাকে বাধা দেবার ক্ষমতা কারো নেই। প্রতিবেশী রাজ্যের রাজপুত্র বিউলফ এগিয়ে এল রাক্ষসকে বাধা দিতে । রাক্ষসের সাথে তার তুমুল যুদ্ধ হলো। রাক্ষস নিহত হলো। কিন্তু রাক্ষসের মা পুত্রের মৃত্যুর প্রতিশোধ গ্রহণ করতে এগিয়ে এলো। বিউলফের সঙ্গে তার প্রচন্ড লড়াই হল। রাক্ষসী শেষ পর্যন্ত যুদ্ধে না পেরে পাতালে আশ্রয় নিল। বিউলফ পাতালে প্রবেশ করে রাক্ষসী কে হত্যা করে ফিরে এলো । রাজা হল বিপন্মুক্ত। বিউলফ নিজ রাজ্যে ফিরে এলেন। সুখেই ছিলেন । কিন্তু যখন তিনি বৃদ্ধ তখন তার রাজ্যে হানা দিল ভয়ংকর দানব , যার একাধিক মুখ দিয়ে বের হচ্ছে আগুন। যে কাছে যায় সেই পুড়ে মারা যায় । বৃদ্ধ বি্উলফ সেই ড্রাগনকে কে হত্যা করলেন, কিন্তু নিজে তার আগুনে পুড়ে মরলেন । এই কাহিনীকে কেউ কেউ রূপক বলেছেন। বিউলফক সূর্যদেবতা বলেছেন তিনি রাত্রি, শীত, অন্ধকারের শত্রু। এই কাব্যের ভাষার কারুকার্যতাও অত্যন্ত সুন্দর । কয়েকটি অলঙ্কিত শব্দ যথা ‘দ্বাদশ শীতের কাল’ , হৃদয়- গুঁড়ানো দুঃখ , ‘শয়তান আকৃতি নারী’ ইত্যাদি” প্রশিদ্ধ হয়ে আছে [সুত্র : ডক্টর শীতল ঘোষ(২০১৯),ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস, পৃষ্ঠা ৬-৭, প্রকাশক, আকাশ,ঢাকা]

ডক্টর শীতল ঘোষের প্রনীত ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাসের অনুরূপ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের উপরে বিস্তর তথ্য সমৃদ্ধ পুস্তক
খুবই কাম্য ।

ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে সংক্ষিপ্ত একটি লেখা সামুর পাতায় উপস্থাপনের জন্য আপনার প্রতি রইল ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল

০১ লা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪০

অধীতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ডঃ শীতল ঘোষের বইটি তথ্যের পাশাপাশি তার তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের জন্য বিখ্যাত।আপনার পরামর্শ কাজে লাগানো যেত।কিন্তু স্মার্টফোন দিয়ে তথ্যসূত্রগুলো যথাস্থানে যুক্ত করা সময় সাপেক্ষ হয়ে যেতো।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


ত্রিতীয় প্যারায় থাকা নিই লক শব্দটি আসলে বিউলফ হবে । এটা আমার টাইপিং এরর হয়েছে ।

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেউলফ মহাকাব্য কি ইংরেজিতে ছিল? আপনি তিনটি উপভাষার কথা বলেছেন। এর কোন ধারা থেকে ইংরেজি ভাষার উৎপত্তি? ইংরেজি ভাষা কি অ্যাংলো না কি সাক্সন অথবা অন্য কোন জাতি থেকে এসেছে? ইংরেজিতে প্রথম কাব্য বা গদ্য কোনটা?

০১ লা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৩

অধীতি বলেছেন: না।বেউলফ ইংরেজিতে ছিলো না। তিনটি উপভাষার মধ্যে শেষ পর্যন্ত ওয়েসেক্স উপভাষা প্রধান্য পেয়েছিলো।এরপরে নর্মানরা মানে ডেন জলদস্যুরা স্যাকসনদের পরাজিত করে দখল করে।তখন এ্যাংলো নর্মান ভাষার উদ্ভব ঘটে।বেউলফ ওয়েসেক্স ভাষার ছিলো কিন্তু লিখিত ছিলো না। দশম শতাব্দীতে কেউ একজন সেটাকে সংকলন করে যার নাম জানা যায়না। এ্যাঙ্গেল এবং স্যাকসনদের এ্যাংলো স্যাকসন আর নর্মানদের এ্যাংলো নর্মান ভাষা মিলে প্রাচীন ইংরেজি থেকে নতুন ইংরেজিতে রুপান্তরিত হয় তারপর যখন ফ্রান্স ব্রিটেন দখল করে তখন ইংরেজি ভাষা ফরাসি ভাষার সংস্পর্শে এসে ইংরেজি ভাষা উন্নত হয়েছিলো। জন উইক্লিফ কে গদ্যের জনক বলা হয়। প্রথম কাব্য বা প্রথম গদ্য আমার জানা নেই।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৮

স্থিতধী বলেছেন: যতদূর জানি ব্রিটেনের জার্মানিক অংশটুকু প্রটেস্টান্ট ধারা কে জনপ্রিয় করার চেষ্টা করে ওখানে রোমান ক্যাথলিজমের বদলে। ইংল্যান্ডের রাজবংশেও জার্মানিক রক্তধারা আছে। আইরিশদের কে ব্রিটিশরা প্রথমে ক্যাথলিক ধারায় কনভার্ট করায়, পরে আবার এক সময় প্রটেস্টান্ট হতে চাপ দেয়। লেখার বিষয়বস্তু ইন্টারেস্টিং , সামনে আরো কিছু লিখবেন এ নিয়ে আশা করি। ধন্যবাদ।

০১ লা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

অধীতি বলেছেন: হুম। দুইবার রোম যখন দখল করে তখন ক্যাথলিকদের প্রভাব বিস্তার হয়।আবার পতনের সাথে সাথে মোড় পাল্টে যায়।ধন্যবাদ আপনাকে।সামনে লেখার পরিকল্পনা আছে।

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫২

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: একটা তথ্য সমৃদ্ধ লিখা পড়লাম ।

বিশেষ করে জাতিতাত্ত্বিক যে ইতিহাস উঠে এসেছে সেটাই বেশি নজর কেড়েছে ।

একটা প্রশ্ন আছে আমার । মূল যে ইংরেজি সাহিত্য তা আমি ভুল না করে থাকলে সম্ভবত ১৭ শতক থেকে যাত্রা শুরু করেছে । এর আগে তো ল্যাটিনের জয়যাত্রা ছিল বরাবর , তাই কী ?

প্রিয়তে রাখলাম !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.