নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত আলোচিত কয়েকজনের মধ্যে পিনাকী ভট্টাচার্য একজন। আজকে তার এই পোস্টে তিনি দাবি করেছে, বাংলাদেশে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের ভ্রুণ তৈরির পেছনে সামুরও অবদান ছিল। আইন তৈরির উদ্দেশ্য ছিল জামাতে ইসলামির টুঁটি চেপে ধরা ও মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরুদ্ধে বিরুপ সমালোচনা প্রতিহত করা।
আমি একজন নতুন ব্লগার হিসেবে প্রবীনদের কাছে এর সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি যে এই আইন তৈরির পেছনে সামুর পক্ষ থেকে কোন ধরনের মতামত ছিল ও ডয়েচে ভেলের সাথে সামুর সম্পর্ক কি?
পিনাকী ভট্টাচার্য এর ফেসবুক পোস্ট হুবুহু
ব্রাত্য রাইসুর সুবাদে জানতে পারলাম ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের ভ্রুণ তৈরি করেছিলেন বাংলাদেশের বাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ব্লগারেরা আর মুরুব্বি হিসেবে ছিলেন সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আনিসুজ্জামান, মিডিয়া থেকে ছিলো প্রিয় ডট কমের জাকারিয়া স্বপন, প্রথম আলো ও সামহোয়ার ইন ব্লগ। এই সামহোয়্যারইন ব্লগকে পৃষ্ঠপোষকতা দিতো ডয়েচে ভেলে। সময়টা ২০১১ সাল। আল্লাহ বাচাইছে কারণ আমি তখনো এই ব্লগের জগতে ঢুকি নাই।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন তারা এই ধরণের একটা আইন করার ক্ষেত্রে উদ্যোগী ভুমিকা নিলো? তাদের যুক্তি ছিলো মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরুদ্ধে বিরুপ সমালোচনা প্রতিহত করা।
তাইলে উনারা এখন কান্দেন কেন? এই আদিপাপের দায় কেন তারা নেন না? কেন বলেন না এই কাম তো আমরাই আগ বাড়ায়ে করতে গেছিলাম জামায়াতরে শায়েস্তা করার (পড়ুন ইসলাম কুপানির) জন্য।
এখন প্রশ্ন হইতেছে, ইসলামকে কেন বাঙ্গু পোগোতিশিলদের কুপাইতে হয়? কারণ একটাই, প্রতিহিংসা।
প্রশ্ন করতে পারেন, কোন প্রতিহিংসা? মুসলমান কৃষকের কাছে জমিদারি হারানোর বেদনার প্রতিহিংসা। উঠতি ক্যাপিটালিজমের কাছে সামন্তবাদের পরাস্ত হওয়ার প্রতিহিংসা থেকেই দলে দলে জমিদার নন্দনেরা কমিউনিস্ট আন্দোলনে যুক্ত হয়। কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে বেশীরভাগ জমিদার নন্দনদের মুলত একটাই কাজ ছিলো পোগতিশিলতার নামে ইসলাম বিদ্বেষ ফেরি করা। তাই কমিউনিস্ট আন্দোলনের মুল ভাব চিহ্ন হয়ে দাঁড়ায় নাস্তিকতার নামে দগদগে ইসলাম বিদ্বেষ।
একসময় কমিউনিজমের নৌকায় চাইপ্যা ইসলাম কুপাইছে, তারপরে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত যুদ্ধের নৌকায় চাইপ্যা ইসলাম কুপাইছে, এখন যুদ্ধাপরাধের নৌকায় চাইপ্যা ইসলাম কুপায়। কমিউনিস্ট নামধারী জমিদার নন্দনদের অনন্ত জিঘাংসার চরিত্র বুঝতে না পারলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট আপনি বুঝতে পারবেন না।
বাম রাজনীতির বয়ানগুলো গড়েই উঠেছে ইসলাম কুপানির বদ মতলব থেকে। খেয়াল করে দেখেন, রাজাকারের প্রতিচ্ছবির গায়ে ইসলামী পোষাক কারা পরিয়েছিলো? এখন সেই বাম বয়ানগুলোকে আপনি পরাস্ত করতে পারছেন কিনা তার উপরেই নির্ভর করবে আপনি আগামীর বাংলাদেশ গড়তে পারবেন কিনা? বাম বয়ানকে পরাস্ত করতে পারার ব্যর্থতাই আমাদের দুর্বলতা। এই বয়ানকে পরাস্ত করার লোক বাংলাদেশে বেশী নাই। তারা মনে করেছিলো আমি সেই কাজটা করছি নিষ্ঠার সাথেই, তাই আমাকে দেশ ছাড়া করেছে তারা। তাড়া করেছে ডিজিএফআই, কিন্তু গ্রাউন্ড তৈরি করেছে বামেরা।
একজন বামকে তখুনি বিশ্বাস করবেন, যখন সে তার ব্যক্তিগত স্বাচ্ছন্দ্যকে বলি দিয়ে লড়াইয়ের কাতারে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে ভয়াবহ জুলুমের শিকার হচ্ছে। জুলুম হচ্ছে সেই কষ্টিপাথর যা দিয়ে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নিজের সততার পরীক্ষা দিতে হবে বামেদের। সেই বামকে ফ্যাসিবাদ শত্রু গণ্য করছে কিনা সেটাই তার সততার তার লড়াইয়ের আন্তরিকতার প্রমাণ। প্রমাণ নিয়ে তারপরে গ্রহণ করেন, তার আগে নয়।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪২
অধীতি বলেছেন: লেখক বলেছেন: পিনাকি ভট্টাচার্য দাবী করলেই যে সেটা সঠিক, এমনটা ভাবার কোন কারন নাই।
হ্যা সেটা ঠিক। সেটা আমি বিশ্বাসও করিনি। কিন্তু বর্তমান সময়ে আলোচিত/সমালোচিত কেউ যখন সামুকে নিয়ে মন্তব্য করবে তখন সামুর পক্ষ থেকে তার একটা উত্তর আশা করা যায়, যাতে নতুন ব্লগাররা বিভ্রান্ত না হয়।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: পিনাকী সাহেব দুষ্টলোক।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৪
অধীতি বলেছেন: সেটা মানলাম। কিন্তু বর্তমানে সে যেহেতু মোটামুটি আলোচিত/সমালোচিত,সামু নিয়ে তার মন্তব্যের একটা ব্যাখ্যা নতুন ব্লগারদের বিভ্রান্তি থেকে রক্ষা করবে।
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৪
আমি সাজিদ বলেছেন: ভন্ড পিনাকির ভালো কথাও পছন্দ হয় না। সাইকোপ্যাথ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৫
অধীতি বলেছেন: তার মন্তব্যের বিপরীতে আপনার কিছু ব্যাখ্যা থাকলে বলুন।
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৪
মা.হাসান বলেছেন: সামুর প্রায় সকল পোস্টই ব্লগে যে কেউই দেখতে পাবেন (যে গুলো পোস্ট দাতা নিজেই সরিয়ে নিয়েছেন বা অ্যাডমিন সরিয়ে দিয়েছে সেগুলো বাদে)। আমি এখন পর্যন্ত সামুতে এই কালাকানুন (নতুন এবং পুরাতন দুইটাই) এর সমর্থনে লেখা দেখি নাই, বরং আকারে ইঙ্গিতে বা সরারসরি এর বিরোধিতা করে লেখা অসংখ্য পোস্ট পেয়েছি। দু-একজন আছেন যারা খুনের আসামীদের সাজা মাফ করাও সমর্থন করেন। এরা ইন্ডিভিডুয়ালি ঐ আইনের সমর্থনে কিছু লিখতে পারেন, আমার চোখে পড়েনি। সামু শুরুথেকেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার কারণে অনেক রকম অপপ্রচারের শিকার। প্রমান ছাড়া কোনো কিছু বিশ্বাস না করাই শ্রেয়।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৭
অধীতি বলেছেন: সেটা আমিও খেয়াল করেছি।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
আমি সাজিদ বলেছেন: পিনাকিকে আরও দুটো গালি দিতে মন্তব্য করলাম। ও নিজেই একটা ছাগলরাজ। ছাগলকূলের সর্দার সেজে বসে আছে। ওর ভাব খানা এমন যে আওয়ামী লীগের পয়লা নম্বর দুশমন সে। এদের মতো লোকেরা সরকার বিরোধী দলে আছে বলেই সাধারণ মানুষ যারা কালাকানুনে অতিষ্ট, জোচ্চুরি ঠকবাজিতে অতিষ্ট তারা রা শব্দ করতে পারে না। গনতন্ত্রের জন্য আগে পিনাকির মতো বাঁদরদের খাঁচায় বন্দী করা লাগবে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৯
অধীতি বলেছেন: পিনাকিকে আমার মনে হয় সে যে কোন একটা রোলে অভিনয় করছে।
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: দেখেছি আমিও। সবকিছু শেয়ার করার যোগ্য না
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫০
অধীতি বলেছেন: নতুন ব্লগারদের বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত রাখতে দরকার আছে।
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৭
এমেরিকা বলেছেন: রাজাকারের ইসলামীকরণ সম্পর্কে পিনাকীর বক্তব্যে আমি সম্পূর্ণ একমত। ৭১ সালে রাজাকারের কাতারে অনেক দল থাকলেও সমস্ত দায়ভার বহন করছে জামায়াত, কারণঃ
- এই দলের সাথে ইসলাম শব্দটি যুক্ত আছে
- এই দলের নেতাকর্মীরা ইসলামী পোশাক আশাক পড়ে বা ইসলামী ভাব ধারণ করে থাকে।
আমি কোন রাজাকারের সত্যকারের ছবি দেখিনি যেগূলোতে তারা ইসলামী বেশ ধারণ করে আছে। নরমাল শার্ট প্যান্ট বা লুঙ্গি পড়া ছিল। দাঁড়ি টুপি দেখিনি। কিন্তু এখন রাজাকারের আইকন হচ্ছে দাঁড়ি টুপি পাঞ্জাবি/জুব্বা পড়া একজন নিখাদ মাওলানা।
মূলত সোনার বাংলা বা টুডে ব্লগ বন্ধ করা বা ওড়না/সুপার প্যান্ট টাইপ ফেসবুক পেজ ব্লক করা বা তথাকথিত জনদাবীর মুখে আমার দেশ / দিগন্ত টিভি / ইসলামী টিভি বন্ধ করে দেবার মাধ্যমেই ডিজিটাল সুকিউরিটি এ্যাক্টের ভ্রুণ গঠিত হয়। এই কথারও সত্যতা আছে। তবে সবচেয়ে সত্যি কথা হল " বর্তমানে বসে অতীতের অনেক কিছুই নিজের মতো করে মেলানো সম্ভব। কনক্রীট এবং যৌক্তিক প্রমাণ ছাড়া এসব কথার খুব একটা গুরুত্ব আছে বলে আমার মনে হয় না।" বাই ভুয়া মফিজ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৩
অধীতি বলেছেন: এটা হচ্ছে শিল্প চর্চায় ধর্মের সীমাবদ্ধতা বা ভুল বোঝার ফলে ছায়াছবি,নাটকে তাদের কল্পিত রূপ দেখতে অভ্যস্ত হওয়া। আমাদের উচিত ছিল নিরেট কিছু পরিচালক তৈরি করা।
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩০
জোবাইর বলেছেন: ডিজিটাল মিডিয়ায় পিনাকী ভট্টাচার্য যাত্রা শুরু করেছিল এই সামু ব্লগের মাধ্যমেই। শুরুতেই তার বিকৃত মস্তিষ্কের উদ্ভট তথ্যের পোস্টগুলো সামু ব্লগে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয় এবং অনেকেই তাকে তার তথ্য-বক্তব্যের পক্ষে রেফারেন্স দেখানোর জন্য জোরাজুরি করলে সে বাধ্য হয়ে পিছু হটে। যাই-হোক সামুতে খুব একটা সুবিধা করতে না পেরে সে অল্পদিনের মধ্যেই নীরবে কেটে পড়ে। এজন্য ব্লগ এবং ব্লগারদের উপর তার একটা ক্ষোভ রয়েছে। সেটা তার অনেক লেখা পড়লেই বুঝা যায়। ডিজিটাল নিরপত্তা আইনের ব্যাপারে পিনাকি ভট্টাচার্যের এই অভোযোগ আমার জানামতে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
পিনাকি ভট্টাচার্য পরে ফেসবুকে বিশেষ করে আওয়ামী লীগ এবং বামপন্থীদের বিরুদ্ধে বাঁদরামী টাইপের কিছু স্ট্যাটাস দিয়ে এবং ইসলাম ধর্মের সেবক সেজে সস্তা জনপ্রিয়তা পায়। কোনোকিছু ভালোভাবে না বুঝে হুজুগে লাফায় এই ধরনের কিছু লোকের হাততালিকে পুঁজি করে অবশেষে পিনাকীও তার উদ্দেশ্য "রাজনৈতিক কারণে নির্বাসন" অর্জন করতে সক্ষম হয়।
উল্লেখ্য, "রাজনৈতিক কারণে নির্বাসন" পাওয়ার উদ্দেশ্যে ডিজিটাল মিডিয়ায় অনেকে নাস্তিক সেজে ধর্মকে আক্রমণ করে কোপ খাওয়ার হুমকি পেতে চায়। আবার অনেকে ভন্ড দেশদরদী সেজে সরকারের ভাল-খারাপ সবকিছু নিয়ে নেতিবাচক সমালোচনা করে সরকারের কোপানলে পড়তে চায়। স্বেচ্ছায় নির্বাসিত হওয়া পিনাকীও তাদের মধ্যে একজন।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৬
অধীতি বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ পিনাকি ভট্টাচার্য পরে ফেসবুকে বিশেষ করে আওয়ামী লীগ এবং বামপন্থীদের বিরুদ্ধে বাঁদরামী টাইপের কিছু স্ট্যাটাস দিয়ে এবং ইসলাম ধর্মের সেবক সেজে সস্তা জনপ্রিয়তা পায়। কোনোকিছু ভালোভাবে না বুঝে হুজুগে লাফায় এই ধরনের কিছু লোকের হাততালিকে পুঁজি করে অবশেষে পিনাকীও তার উদ্দেশ্য "রাজনৈতিক কারণে নির্বাসন" অর্জন করতে সক্ষম হয়।
আমার মনে হয় তিনি নিদৃষ্ট একটা প্লটে অভিনয় করতেছেন।
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: তথ্য গত কিছু ভুল আছে। তবে সময় একেক সময় একেক রকম। এটা মিথ্যা নয়, এক সময়ে অনেকে এই রকম আইন চাইছিলো, এখন এরাই এই আইনের বাতিল চায়। আমি মনে করি না যে, এই আইন বর্তমানের ক্ষমতাসীনেরা বাতিল করবে। এরা নিজেরাও এই আইনে নাকানী চুবানী খাবে এবং পরে তারাও এই আইন বাতিল চাইবে। এই যে আমাদের নিয়তি!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৮
অধীতি বলেছেন: আইন তৈরি করার সমর্থনের আগে এর পরিধি ও কার্যকারিতা সম্পর্কে গূঢ় ধারনার প্রয়োজন ছিল।
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫০
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পিনাকী সাহেব না, বরং ব্রাত্য রাইসু নামের এক ভদ্রলোক এই আলোচনার মূল উদ্গাতা। তিনি বলতে চাচ্ছেন, বাংলাদেশের বেশ কিছু ব্লগ মিলে ২০১১ সালের বাংলা ব্লগ দিবস উৎযাপনের প্রাক্কালে "অনলাইনে যুদ্ধাপরাধের পক্ষের তৎপরতা নিষিদ্ধ" করনের দাবী তুলে, এবং এ দাবীসহ আরও দু' - তিনটি দাবী নিয়ে পাবলিক লাইব্রেরীর সম্মেলনকক্ষে মিলিত হয়। রাইসু সাহেবের ভাষায় - "'বাংলাদেশে মূলত ব্লগার কম্যুনিটিই ৫৭ ধারারে নিয়া আসছে। ২০১১ সালের ১৯ ডিসেম্বর "৩য় বাংলা ব্লগ দিবসের অনুষ্ঠান" থেকে এই আকামের শুরু।" (২০১৮) সুত্রঃ ওনার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০১
অধীতি বলেছেন: রাইসুকে আগে দেখতাম। সে নিজের বড়াই করতে বেশি পছন্দ করে। পরে তার লেখা পড়া বাদ দিছি।
১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্লগ থেকে বিতারিত দুই ছাগু কুযুক্তির মেলা বসিয়েছে। জামাতে ইসলাম কী বলবে? ৭১ এ কেন ম্যাসাকার এবং ধর্ষণ উচিত ছিলো তার পক্ষে যুক্তি দিবে? রাজাকারের পোলারা তো ছিলো এই ব্লগে। কামরু রাজাকারের দুই পোলা। যারা মুক্তিযোদ্ধাদের বেসবল ব্যাট দিয়ে পিটাইতে চাইছিলো। এই স্বাধীনতা চায়?
আচ্ছা সে তো ফ্রান্সে থাকে। আমি জার্মানির উদাহরণ দেই। ইউরোপিয়ান দেশগুলি কীভাবে যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত ব্যাপারে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সেটা। সেখানে হলোকাস্টের পক্ষে কথা বলা নিষেধ। নাজি স্যালুট দেয়া নিষেধ। তারে একবার কন তো একটু নাজি স্যালুট দিয়া বাক স্বাধীনতা প্রকাশ করতে, দেখি তো পারে কি না?
তারে বলেন তো বাক স্বাধীনতার দোহাই দিয়া কালোদের বর্ণবাদী কথা বলতে। রাজনৈতিক আশ্রয় পাছার মধ্যে ঢুকায়ে দিবে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০১
অধীতি বলেছেন: দারুন কিছু জানলাম।
১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: পিনাকি ভট্টাচার্য একজন অতি ধুর্ত খচ্চর কিছিমের লোক একে গুরুত্ব দেয়ার কিছুই নাই। বাংলা ভাষায় যতজন তথ্য সন্ত্রাসী আছেন তাদের মধ্যে তিনিও একজন অন্যতম তার সাথে তার নাদিয়া নামের একজন অসভ্য মহিলা আছেন তিনিও একই দোষে দুষ্ট !!!!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৩
অধীতি বলেছেন: নাদিয়াকে জানা নেই। দেখতে হবে।
১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২০
সপ্তম৮৪ বলেছেন: মাড়খোর পিনাকী নিজেও একসময় ইসলাম পুন্দানীর দলে ছিল। ভোল পাল্টে এখন সে ইসলামের হেফাজতকারী হৈছে। সে এক বিরাট সার্কাস।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৫
অধীতি বলেছেন: আমিও সেটিই ভাবতেছি। সনাতন হয়ে ইসলামের গুনগান অথবা মুসলিম হয়ে সনাতনের গুনগান এর ভেতর জনপ্রিয়তার রাজনীতির গন্ধ পাওয়া যায়। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে বর্তমানে এটাই প্রধান অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: পিনাকী অতিরঞ্জিত কথা বলে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৬
অধীতি বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয়।
১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: এই অসাধারন ধূর্ত মানুষটির লেখা আমি পড়ি যত্ন সহকারে । তার ভিতর জ্ঞান আছে আছে ইর্ষনীয় প্রতারক চরিত্র । কিন্তু তাকে আমি মন্দ লোক বলিনা বরং অনেক বিষয়ের সমাধান পাই তার লেখায় ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৭
অধীতি বলেছেন: আপনার সাথে একমত।
১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ১৯২১ সালের দিকে বাংলায় কমিউনিষ্ট পার্টির প্রতিষ্ঠা করেন মোজাফফর আহমেদ।তিনি কোথাকার জমিদার ছিলেন।তার সান্নিধ্যে এসে নজরুল হয়ে উঠেন সাম্যবাদী।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ রাত ৯:১৯
অধীতি বলেছেন: সাম্যবাদী তৈরি করতে জমিদার হতে হয়না।
১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পিনাকী বা তার সমমনারা নিজেদের কর্মের দায়ফল সামুর ঘাড়ে চাপাতে চায়। আসলে সামু এসবের সাথে জড়িত নয়। মাঝখানে রাজণেতিক রোষানলে পেড়ে সামু কতদিন বন্ধ ছিল মনে নেই তাই দয়া করে নিজের ভুলের দায় কেউ সামুকে ফাসাবেন না।
১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪১
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: বাম বলতে আমি বুঝি ভন্ড, মিথ্যাবাদী, সুবিধাবাদী। কেউ কেউ এখানে মন্তব্য করছে পিনাকির দাবী মিথ্যা বলে, এই ভন্ডরা হয়তো জানে না সাবেক সিপিবি পিনাকিও একসময় এই ঘরানাতেই ছিল। সামুতে এগুলো হয়েছে, বিরোধী মতকে দমনের যতো পন্থা আছে সবই এখান থেকে প্রস্তাব করা হতো। সামুর সাবেক টাকলা এডমিনের মদদে বিরোধীপন্থীকে খুনের উস্কানি দেওয়া স্লোগান দেওয়া হতো। পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিতো সামুর মদদপ্রাপ্ত প্রভাবশালী ব্লগাররা। প্রবাসী বা ভিপিএন ব্যবহার ছাড়া বিরোধী দলের কেউ সামুতে লগ ইন করারও সাহস পেতো না। আমার বাম নিয়ে, আসিফকে নিয়ে দেওয়া স্যাটায়ার পোস্ট এক ঘন্টাও টিকেনি, অথচ নবী (সাঃ) কি নিয়ে দেওয়া বাম-প্রগতিশীল আরিফের ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন পোস্ট সারা রাত ঝুলে থাকতো। দেখি এই ইতিহাস কে কে জানে না, আর কে কে অস্বীকার করে!! আর এসবের প্রশ্রয় দিয়েই সামু নিজের গর্ত নিজেই খুঁড়েছিল।
বর্তমান সামুর নিরপেক্ষতা এবং সুন্দর ভবিষ্যত কামনা করি।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:২২
অধীতি বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক কিছুই জানলাম।
২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাক স্বাধীনতা নেই।
এই কথাটি যে বলতে পারছেন এটা কি বাক স্বাধীনতা নয়?
পৃথিবীর কোন দেশেই বাংলাদেশের মতো এতো ফ্রি বাক স্বাধীনতা নেই।
অন্য দেশে সমাবেশ করতে গেলেও অনুমতি লাগে।
আর আমরা চিৎকার করে সমাবেশ করি।
ভাঙচুর করি।
জ্বালাই , পোড়াই ।
কোন সমস্যা নেই ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ডয়েচে ভেলে সামু'র মিডিয়া পার্টনার। এক সময়ে দৈনিক ইত্তেফাকও ছিল।
পিনাকি ভট্টাচার্য দাবী করলেই যে সেটা সঠিক, এমনটা ভাবার কোন কারন নাই। বর্তমানে বসে অতীতের অনেক কিছুই নিজের মতো করে মেলানো সম্ভব। কনক্রীট এবং যৌক্তিক প্রমাণ ছাড়া এসব কথার খুব একটা গুরুত্ব আছে বলে আমার মনে হয় না।