নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই নিস্তব্ধ দুপুর
সংশয়হীন কল্পলোক
স্থবির চঞ্চল প্রাণ
গরম রোদ্দুর মেঘ ফেটে বেরিয়ে এসে
কড়াইয়ের চুড়ায় কাকের বসত ভিটায়
রেন্ট্রির পাতার ফাঁক গলে আমাদের শরীরে
কি আদ্র অনুভবে অথবা দমফাটা তাপদাহ
এই নরম গরম দুপুর
তোমার শরীরের পরতে পরতে ঘাম
উপরে ঘূর্ণায়মান পাখা
তোমার নড়ে উঠে অন্য কাতে ফেরা
এই দুপুরে কেউ ঘুমায় না
চোখ বুঝে অনুভবে কামার্ত হৃদয়
কেউ বা মাছ ধরে কেউবা খুঁজে আঁচলের তলদেশ।
সুগন্ধা নদী, ঝালকাঠি
৫ জৈষ্ঠ্য ১৪২৮
২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:৩৯
অধীতি বলেছেন: বাংলাদেশ থেকে কবে গিয়েছেন জানিনা। মফস্বল থেকে গ্রামের দিকে যত এগুবেন এই দৃশ্য চোখে পড়বে।
২| ১৯ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৫০
জটিল ভাই বলেছেন: লিখনীর চেয়ে ছবি সুন্দর। ছবির চেয়ে ছবির মানুষটি সুন্দর
২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:৪০
অধীতি বলেছেন: হা হা হা। ধন্যবাদ।
মানুষটির থেকে ক্যামেরার বিউটি সেটিং আরো বেশি কর্মযজ্ঞ
৩| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি এবং কবিতা সুন্দর হয়েছে।
২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:৪১
অধীতি বলেছেন: ধন্যযোগ আপনাকে
৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: দুপুর বেলার কিছু বিশেষ অনুভূতির কথা লিখেছেন কবিতায়। কবি'র মনোজগত স্বাধীন, সার্বভৌম। যা কিছু ইচ্ছে, তা নিয়ে তিনি ভাবতে পারেন, লিখতে পারেন।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১২
অধীতি বলেছেন: দেবেশ রায়ে 'দুপুর' গল্পটি পড়ার পরে নিজের দেখা দুপুরের সাথে নতুন কিছু উপলব্ধি করতে পেরেছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
দুপুরে তো মানুষ কাজ করার কথা, বেকার নাকি? দুপুরে কেন মাথা্য জিং জিং?