নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের মায়েদের জন্য এটা এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। অনেকেই এটাকে নিয়ে বলতেছে, এই আইনের ফলে অবাধ যৌনতা বেড়ে যাবে। কিন্তু এর উল্টোটা ভাবে না। একটি মেয়ের বিয়ে হবার ৫-৭ মাস পরে যখন তার স্বামী পালিয়ে যায়। যৌতুকের অভাবে যখন শ্বশুর বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। তারপর মা এ বাড়ি ও বাড়ি কাজ করে, নিজের যৌবনরে বিসর্জন দিয়ে সন্তাকে বিদ্যালয়ে পড়ায়। ফরম পূরণের সময় ঠিকই ওই জানোয়ার, কাপুরুষের নাম দিতে হয়। এটা নিয়ে কারো মাথাব্যাথা নেই। মহামান্য উচ্চ-আদালত কে সম্মান জানাই এই ধরণের যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য। সেই সকল মায়েদের নিজস্ব একটি পরিচয় অর্জিত হল।
অবাধ যৌনতা বলতে কি বুঝায় এরা জানিনা। এই আইনের ফলে হয়তো বাচ্চা নষ্টকরণ প্রক্রিয়া কমবে কিন্তু যৌনতা এতদিন যেরকম ছিলো সেরকমই হবে। মেয়েরা তাদের বাচ্চা নষ্ট করা থেকে বিরত থাকবে। এবং নিজের মত করে পালন করতে উৎসাহী হবে, তাদের পরিশ্রমের একটা মর্যাদাপূর্ন সুফল পাবে।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২১
সোনাগাজী বলেছেন:
শিরোনামে সমস্যা: "মা ও অভিভাবক" হবে না, সঠিক হবে, "মাও অভিভাবক"।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
অধীতি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: মা বাবা দুজনই সমান।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাবার চেয়ে মা এগিয়ে।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
নীল আকাশ বলেছেন: আমি এটা সার্পোট করি। যদিও এটা কারোই কাম্য নয় তবে। এই পরিস্থিতি হতেই পারে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১১
অধীতি বলেছেন: হ্যাঁ।পরিস্থিতি
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: অবশ্যই ভাল একটা আইন। সাধুবাদ
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১১
অধীতি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এইটাইতো স্বাভাবিক নিয়ম হওয়া উচিত!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১২
অধীতি বলেছেন: আমাদের সমাজ ব্যবস্থা অন্যরকম বলে স্বাভাবিককে অস্বাভাবিক মনে হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমাদের দেশের মানুষের ভাবনাশক্তি আধুনিক নয়, এরা পুরাতন সামন্তবাদী জীবনে অভ্যস্ত। এটি প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত দিয়েছে কোর্ট।