নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথীবির আদ্য থেকেই সোনা অনেক মূল্যবান ছিল। আজীবন থাকবে। ব্লগেও সোনার কদর অন্যতম। সোনার সাথে চেতনার একটা সংযুক্তি করতে পারলে ব্যবসা একদম রমরমা। ব্লগ তো তৈরি হয়েছিল লেখকের জন্য তো এখন সেটা সমালোচকের দখলে। যাই হোক, বিষয় হল নিবর্হন নির্ঘোষের চলে যাওয়াটা বর্তমানে গতানুগতিক। আরো অনেকেই ছেড়ে দেয়ায় বিষয়টা তেমন গুরুত্ব বহন করেনা। ব্লগার আসবে ব্লগার যাবে। ব্লগ শেষ হয়ে যাবে না কখনো।
বেঁচারা মডারেটরের জন্য খারাপই লাগে। রাতদিন সব কিছুর পরেও ব্লগটাকে নিয়ে যে সময় দেন তার পরে পোষ্য নামক উপাধিটা বেশ ভোগাবে। এখানে অনেকেই চাকরিজীবি। সারাদিন পরে ফেসবুকের সাথে ব্লগে সময় দেয়াটা আসলেই গুরুত্ব বহন করে। অধিকাংশই পরিবার নিয়ে থাকেন। সামাজিক দ্বয়িত্ববোধ,আত্মমর্যাদাবোধ, পিতৃত্ববোধ সবটুকো মাথায় নিয়েও ব্লগে আসেন। মানুষের ভিতর একটু শিশুবোধ থাকে, যা তাকে তাড়া করে কোন কিছু নিয়ে ভাবতে,লিখতে। তাই পিতৃত্বের আড়ালে লুকিয়ে থাকা সেই শিশুটা বারবার তাড়া করে ফিরে কিছু লিখার জন্য। কিছু জানার জন্য। তারপরে একদিন প্রবাসীর খপ্পরে পড়ে মানসম্মান নিয়ে কেটে পড়ে। শুনেছিলাম আমেরিকাতে নাকি পিতৃত্ব পরিচয়হীন বহু মানুষের বসবাস। তারা হতাশায় কাটায় অত ঝাঁকঝমকের মাঝেও ওখানে হয়তো আমাদের এখানের মত মানসম্মানের বিষয় কিছুই নেই। বেশি খারাপ লাগলে হয়ত দু’পেগ মেরে নর্তকীর কোমল শরীরে লুটিয়ে পড়েন।
প্রিয় মডারেটর কিছু মনে করবেন না । যে চলে যাওয়ার চলে গেছে, তার কথা নিয়ে ধুকবেন না, মন খারাপও করবেন না। বই পড়ুয়া কেউ যদি জানে সামু ব্লগে আছি। চোখ পাকিয়ে বলে আপনি ব্লগার! সে এক অপার বিস্ময় বলা যায়। আমি না লেখক না পাঠক আমি এক যাযাবর। ব্লগারের পরিচয়টাই বরং পাওয়া। যে সাহিত্য নিয়ে নোংরা প্রশ্ন করে, যে কবিতা বুঝেনা কিন্তু পাকনামি করে কবিকে জ্বালাতন করে; তারা ব্লগ নষ্ট করে। তাদের সাথে অভিমান করে চলে যাওয়া মানে বানরের হাতে লাঠি দিয়ে যাওয়া। ব্লগে যে করেই হোক টিকে থাকাটাই আসল। সবাই ভাল থাকুন সম্মানের সাথে ব্লগিং করুণ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
অধীতি বলেছেন: এটা সবাই পারেনা। খোঁচা সহ্য করে টিকে থাকতে পারাটাই মুখ্য।
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
অপু তানভীর বলেছেন: ব্লগে ছেড়ে কোন ব্লগারের চলে যাওয়া যেমন গুরুত্ব বহন করে না ঠিক তেমন নি কোন ব্লগারের ব্লগে বসে থাকাটাও কি কোন গুরুত্ব বহন করে?
ব্লগ এখন চায়ের দোকানের আড্ডা খানা । যে কিছু ব্লগার এখানে আসে তারা নিজেদের অবসর সময় কাটাতে আসে এবং কিছু বেকার সারাদিন এখানে সময় কাটায় !
তাই কে এলো আর কে থাকলো এতে আসলে কিছুই যায় আসে না ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
অধীতি বলেছেন: এটাই দেখতেছি। তবে বিষয় ভিত্তিক যারা লেখে তাদের সাধুবাদ জানানো উচিত।
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
সোনালি কাবিন বলেছেন: যে সাহিত্য নিয়ে নোংরা প্রশ্ন করে, যে কবিতা বুঝেনা কিন্তু পাকনামি করে কবিকে জ্বালাতন করে; তারা ব্লগ নষ্ট করে। তাদের সাথে অভিমান করে চলে যাওয়া মানে বানরের হাতে লাঠি দিয়ে যাওয়া।
++++
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০০
সোনালি কাবিন বলেছেন: তারপরে একদিন প্রবাসীর খপ্পরে পড়ে মানসম্মান নিয়ে কেটে পড়ে। শুনেছিলাম আমেরিকাতে নাকি পিতৃত্ব পরিচয়হীন বহু মানুষের বসবাস। তারা হতাশায় কাটায় অত ঝাঁকঝমকের মাঝেও ওখানে হয়তো আমাদের এখানের মত মানসম্মানের বিষয় কিছুই নেই। বেশি খারাপ লাগলে হয়ত দু’পেগ মেরে নর্তকীর কোমল শরীরে লুটিয়ে পড়েন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯
অধীতি বলেছেন:
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৫
সোনালি কাবিন বলেছেন: তারপরে একদিন প্রবাসীর খপ্পরে পড়ে মানসম্মান নিয়ে কেটে পড়ে.
## জনৈক প্রবাসী ও তার শিষ্য কি এই লাইনটার হিউমার ধরতে পেরে লাইক ও সহমদ দিয়েছেন নাকি না ধরতে পেরে?
জানতে চাওয়া কৌতূহলী এ মন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৫৬
অধীতি বলেছেন: বিষয়টা আর ঘোলা করিয়েন না। নিবর্হণ চলে গেছে, শুধু সোনাগাজীর জন্য নয়, আরো অনেককেই সে তার সাথে যুক্ত করেছে। মিরোর আপুও চুপ হয়ে গেছে। এখন মজা নেয়ার সময় না।
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬
এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: পরিশ্রমী লেখক হলেই প্রেম পীরিতি নিয়ে ঈর্ষায় জ্বলে পুড়ে সিনক্রিয়েট, হুমকি ধামকি, গালিগালাজ করতে পারবে?
২৮ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৮
অধীতি বলেছেন: মোটেও না। আমি এটা সমর্থন করি না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: ব্লগে কেই কাউকে পিটায় না যে চলে যেতে হবে।দেখা হবার সম্ভাবনাও খুব কম।যারা তোষামোদ পছন্দ করে তাদের কথা আলাদা।সমালোচনা সহ্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে।