নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষেরা খুব নির্বাক সমাবেশে জড়ো হয়,
নিথর কায়া থেকে রক্তগঙ্গায় ভাটা পড়ে,
তারপরে একে একে জড়ো হয়, আরো সে সব;
যারা একদিন কথা বলতো স্বপ্নের সাথে।
বেয়োনেট অবাক হয়,
লক্ষ্য ভেদের পরেও কিভাবে আরো লক্ষ্য তৈরি হয়?
এক, দুই, তিন....................
যারা চলে যায় নির্বাক সমাবেশে
রেখে যায় অগনন ধিকধিক স্পন্দন।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:১৭
অধীতি বলেছেন: অন্যসময় হলে বলতাম ধন্যবাদ। এখন আর দিবো না। এখন ধন্যবাদের সময়ও না। মেসের ভেতরে গ্রেফতারের আশংকা নিয়ে পড়ে থাকি। ঢাকায় এখন মেসে থাকা মানেই আশংকা। এরকম বিভীষিকাময় পরিস্থিতি এই প্রথম।
২| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মনের কথাগুলো লিখেছেন।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:১৮
অধীতি বলেছেন: মন উতলা হয়ে যায়। আহারে মৃত্যু, আহারে জীবন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মানুষের মনে ক্ষোভ দানা বাঁধতে বাঁধতে একসময় তা বিস্ফোরণোন্মুখ হয়ে পড়ে, তখন অল্প একটু দেশলাইয়ের ঘষা পেলেই তীব্র বেগে আগুনের ফুলকি ছড়িয়ে পড়ে। একজন মাত্র মানুষের জেদ আর অহঙ্কারের জন্য মানুষ কীভাবে ফুঁসছে এবং দেশ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তা অতিসত্বর বিবেচনা করা উচিত। এ দেশকে বাঁচাতে হবে। সেজন্য এখন প্রয়োজন তার চুপ থাকা, সাথে তার দুই/তিনজন মন্ত্রীরও চুপ থাকা উচিত। এরা জনগণের পাল্স বোঝেন না, জনগণের সাথে কী ভাষায় কথা বলতে হয় তাও বোঝেন না। এদের একেকটা কথা এখন উসকানিতে পরিণত হচ্ছে, তা তারা নিজেরা বুঝতে পারছেন না।
আপনার কবিতাটা বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে খুব তাৎপর্যবহ, যার পঙ্ক্তিতে সমসাময়িক ঘটনাপ্রবাহ লুকিয়ে আছে।
লক্ষ্য ভেদের পরেও কিভাবে আরো লক্ষ্য তৈরি হয়?
এক, দুই, তিন....................
যারা চলে যায় নির্বাক সমাবেশে
রেখে যায় অগনন ধিকধিক স্পন্দন।
উদ্ধৃত কথাগুলো অনেক গভীরতাময়।