![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের দেশে যখন সূর্যগ্রহণ প্রকাশ পায় তখন আমাদের উৎসবমুখর জনতা অত্যন্ত আনন্দ আর কৌতুহল নিয়ে তা প্রত্যক্ষ করে।
এবার আসুন,আমরা জানতে চেষ্টা করি এ সময় আমাদের প্রিয় নবী(সাঃ) কি করতেন।বিভিন্ন হাদীস গ্রন্থ অধ্যয়ন করলে জানা যায়,সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণের সময় রাসূল(সাঃ) এর চেহারা ভয়ে বিবর্ণ হয়ে যেত।তখন তিনি সাহাবীদের নিয়ে জামাতে নামাজ পড়তেন।কান্নাকাটি করতেন।আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।
আরবীতে সূর্যগ্রহণকে 'কুসূফ' বলা হয়।আর সূর্যগ্রহণের নামাজকে 'নামাজে কুসূফ' বলা হয়।দশম হিজরীতে যখন পবিত্র মদীনায় সূর্যগ্রহণ হয়,ঘোষণা দিয়ে লোকদেরকে নামাজের জন্য সমবেত করেছিলেন।তারপর সম্ভবত তাঁর জীবনের সর্বাদিক দীর্ঘ নামাজের জামাতের ইমামতি করেছিলেনন।সেই নামাজের কিয়াম,রুকু,সিজদাহ মোটকথা,প্রত্যেকটি রুকন সাধারণ অভ্যাসের চেয়ে অনেক দীর্ঘ ছিল।
অবিশ্বাসী বিজ্ঞানীরা প্রথমে যখন মহানবী(সাঃ) এর এ আমল সম্পর্কে জানতে পারল,তখন তারা এটা নিয়ে ব্যঙ্গ করল(নাউযুবিল্লাহ)।তারা বলল,এ সময় এটা করার কি যৌক্তিকতা আছে?সূর্যগ্রহণের সময় চন্দ্রটি পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চলে আসে বলে সূর্যগ্রহণ হয়।ব্যাস এতটুকুই! এখানে কান্না কাটি করার কি আছে?মজার বিষয় হল,বিংশ শতাব্দীর গোড়ার যখন এ বিষয় নিয়ে গবেষণা শুরু করল,তখন মহানবী(সাঃ) এই আমলের তাৎপর্য বেরিয়ে আসল।
আধুনিক সৌর বিজ্ঞানীদের মতে, মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহ দু'টির কক্ষপথের মধ্যবলয়ে রয়েছে এস্টিরয়েড(Asteroid),মিটিওরিট(Meteorite) ও উল্কাপিন্ড প্রভৃতি ভাসমান পাথরের এক সুবিশাল বেল্ট,এগুলোকে এককথায় গ্রহানুপুঞ্জ বলা হয়।গ্রহানুপুঞ্জের এই বেল্ট(Belt) আবিষ্কৃত হয় ১৮০১ সালে।এক একটা ঝুলন্ত পাথরের ব্যাস ১২০ মাইল থেকে ৪৫০ মাইল।
বিজ্ঞানীরা আজ পাথরের এই ঝুলন্ত বেল্ট নিয়ে শঙ্কিত।কখন জানি এ বেল্ট থেকে কোন পাথর নিক্ষিপ্ত হয়ে পৃথিবীর বুকে আঘাত হানে,যা পৃথিবীর জন্য ধ্বংসের কারণ হয় কিনা?
গ্রহানুপুঞ্জের পাথর খন্ডগুলোর মাঝে সংঘর্ষের ফলে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরখন্ড প্রতিনিয়তই পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে।কিন্তু সেগুলো পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে এসে জ্বলে ভস্ম হয়ে যায়।
কিন্তু বৃহদাকার পাথখন্ডগুলো যদি পৃথিবীতে আঘাত করে তাহলে কি হবে?প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে এমনই একটি পাথর আঘাত হেনেছিল।এতে ডাইনোসরসহ পৃথিবীর তাবৎ উদ্ভিদ লতা গুল্ম সব ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।উত্তর আরিজন(Arizon) -এ যে উল্কাপিন্ড এসে পরেছিল তার কারণে পৃথিবীতে যে গর্ত হরেছিল তার গভীরতা ৬০০ ফুট এবং প্রস্থ ৩৮০০ ফুট।
Aerial view of Barringer Crater in Arizona
বিজ্ঞানীরা বলেন,সূর্য অথবা চন্দ্রগ্রহণের সময় ঝুলন্ত পাথরগুলো পৃথিবীতে ছুটে এসে আঘাত হানার আশংকা বেশী থাকে।কারণ হচ্ছে,এসময় সূর্য,চন্দ্র ও পৃথিবী একই সমান্তরালে,একই অক্ষ বরাবর থাকে।
position of sun,moon and earth during Solar eclipse.
position of sun,moon and earth during lunar eclipse.
আগন্তুক গ্রহাণু S-M-E লাইনের অনুকূলে স্বল্প কৌণিক মান সৃষ্টি করে ধাবমান হওয়ার সময় ত্রয়ী বিন্দু শক্তি লাইন দ্বারা বিচ্যুত হয়ে সুজাসুজি পৃথিবীর দিকে তীব্র গতিতে ছুটে আসবে। পৃথিবীর ইতিহাসে সমাপ্তি রেখা টেনে দেবার জন্য এমন একটি ঘটনা যথেষ্ট! সূর্য কিংবা চন্দ্রগ্রহণ মূলতঃ আগন্তুক জ্যোতিষ্ক কর্তৃক পৃথিবীকে আঘাত করার সম্ভাব্যতা উদ্বেগজনকভাবে বাড়িয়ে দেয়া।
ফলে তিনটির মধ্যাকর্ষণ শক্তি একত্রিত হয়ে ত্রিশক্তিতে রুপান্ত্রিত হয়।এমনি মুহূর্তে যদি কোন পাথর বেল্ট থেকে নিক্ষিপ্ত হয় তখন এই ত্রিশক্তির আকর্ষণের ফলে সেই পাথর প্রচন্ড শক্তিতে,প্রবল বেগে পৃথিবীর দিকে আসবে,এ প্রচন্ড শক্তি নিয়ে আসা পাথরটিকে প্রতিহত করা তখন পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাড়াঁবে।ফলে পৃথিবীর একমাত্র পরিণতি হবে ধ্বংস।
একজন বিবেকবান মানুষ যদি মহাশূন্যের এ তত্ব জানে,তাহলে তার শঙ্কিত হবারই কথা।এই দৃষূকোণ থেকে সূর্য কিংবা চন্দ্রগ্রহণের সময় মহানবী (সা) এর সেজদাবনত হওয়া এবং সৃষ্টিকূলের জন্য পানাহ চাওয়ার মধ্যে আমরা একটি নিখুঁত বাস্তবতার সম্পর্ক খুঁজে পাই।।মহানবী(সাঃ) এর এ আমলটি ছিল যুক্তিসঙ্গত ও একান্ত বিজ্ঞানসম্মত।আসুন,অনাগত এরকম নাজুক মুহূর্তে আমরা আনন্দ উল্লাসে মত্ত না হয়ে,স্রষ্টার কাছে স্বীয় কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা চেষ্টা করব এবং তারই দরবারে সেজদাবনত হব।আল্লাহ্ আমাদের তাওফিক দান করুন।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০
সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। আসুন আমরা শুধু আল্লাহরই ইবাদত করি এবং তাঁরই কাছে সাহয্য চাই।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১
অগ্রপথিক... বলেছেন: আসুন আমরা শুধু আল্লাহরই ইবাদত করি এবং তাঁরই কাছে সাহয্য চাই।
সহমত
৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
আকিব জাভেদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল হয়েছে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৫
রাশেদ_০৭৯ বলেছেন: ফেইসবুকে শেয়ার দিলাম ...
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৭
অগ্রপথিক... বলেছেন: শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই
৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: এ ব্যাপারটা জানতাম +++++
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৩
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
খেক খেক বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল হয়েছে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৪
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৮
অগ্নি দগ্ধ বলেছেন: ভাল লাগল। +++ । নতুন কিছু জানলাম।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৩
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৬
আজিজুল হাকিম শাওন বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ-আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৩
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৬
কমুনা বলেছেন: আহা! ডাইনো রা যদি নামাজ পড়া জানত তো এইভাবে ভ্যানিশ হৈতনা। চিড়িয়াখানায় দুই চার পিস দেখা পাইতাম।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৬
অগ্রপথিক... বলেছেন: কিছু কমুনা
১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৬
রং রিয়াজ বলেছেন: ভালো লাগল।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৬
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৪
কামরান মানছুর বলেছেন: ভালো লাগলো এবং শেয়ার দিলাম
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৮
অগ্রপথিক... বলেছেন: শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৮
থাবা_বাবা বলেছেন: Was it a joke?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৬
অগ্রপথিক... বলেছেন: আমি কি জুকার যে জোক করব
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৯
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্ট । আপনাকে ধন্যবাদ । প্রিয়তে রাখলাম ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৪
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৫
তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন:
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২২
অগ্রপথিক... বলেছেন: হাসেন ভাই হাসেন মন খুলে হাসেন!!
১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০২
নিক টা আমার বলেছেন: পড়ে অনেক জানলাম।
একটা ছোটখাট ভুল ধারনাও দূর হল।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩৯
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২২
সজীব আকিব বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "বিজ্ঞানীরা বলেন,সূর্য অথবা চন্দ্রগ্রহণের সময় ঝুলন্ত পাথরগুলো পৃথিবীতে ছুটে এসে আঘাত হানার আশংকা বেশী থাকে।"
>কোন বিজ্ঞানী সে কথা বলেছে, কোথায় বলেছে? রেফারেন্স প্লিজ।
২। কোনো দুর্ঘটনা ঘটার হলে নামাজ কি তা থামাতে পারে? এ পর্যন্ত কোন কোন দুর্ঘটনা নামাজ থামিয়েছে? হজ্জে গিয়েও মানুষের রেহাই মিলে না কেন, কেন সেখানে এত দুর্ঘটনা ঘটে?
৩। এই পর্যন্ত চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের কারণে কী কী দুর্ঘটনা ঘটেছে?
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩৯
অগ্রপথিক... বলেছেন: আপনি নিচের দুটি বই পড়তে পারেন-
১) Impact Earth!-cosmic catastrophes
২) Encyclopedia of space and astronomy
আর এখানে যা তুলে ধরা হয়েছে তার মূল থিম "আল-কোরআন দ্য চ্যালেঞ্জ " নামের বই থেকে নেওয়া হয়েছে। পড়ে দেখতে পারেন।
১৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫৪
হেডস্যার বলেছেন:
লেখা ভালো হইছে। তথ্যবহুল।+
উপ্রে দুই একটা বেকুবের প্রশ্ন দেইখা হাসতে হাসতে পেশাব ধইরা গেল।
তারা তো দেখি মহা জ্ঞানী।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৮
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
আর মহা জ্ঞানীরা মহা জ্ঞানের কথা বলবে তা আর বলতে হয়
১৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৪
কমুনা বলেছেন: কুন দোয়া পর্লে সুনামি, ভূমিকম্প, এটম বোম কিম্বা সাইক্লোন থিক্যা বাঁচা যায় সেইটা এট্টু পুস্টান পিলিজ। ঝাতি আপ্নারে চেরকাল ইয়াদ কর্বেক।
ঈমানে কৈলাম, কিচু কমুনা।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৮
অগ্রপথিক... বলেছেন: কিচু কমুনা
১৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫০
এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ এখন ও ভাল রেখেছেন। যে পরিমান পাপ করি প্রতিনিয়ত আল্লাহতায়ালা এখনও যে ধ্বংস করেন নাই তার জন্য শুকরিয়া।
ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ তথ্য দেওয়ার জন্য।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৯
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার এই সহজ কথাটাই অনেকে বুঝতে চায় না
২০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০১
মদন বলেছেন: ++++++++++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০০
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ
২১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৭
নষ্ট কবি বলেছেন: প্রথমত আপনার বিশ্বাসে আঘাত আনতে পারে বলে মনে করি আমার কমেন্ট
তবে আপনার ভুল ধারনা ভেঙ্গে দিতেই কমেন্ট করলাম
সূর্য পৃথিবী থেকে অনেক অনেক অনেক বড়। এত বড় যে এটার আকর্ষণ ক্ষমতা পৃথিবী থেকে কয়েক লক্ষ গুন বেশি। তাই পৃথিবীর মত ১৫-২০ টা গ্রহ মিলে একত্র হলেও সূর্যের কাছ থেকে এই গ্রহানু গুলোকে ছিনিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব নয়। ৬৫ মিলিয়ন বছর ধরে যেহেতু মিলিয়ন মিলিয়ন বারের গ্রহণ কোন কাজে আসেনি সেহেতু এটার কোণ সম্ভাবনা নাই। থাকলে ২০০৩ সালে সকল গ্রহ যখন এক লাইনে এসেছিল তখন ই কিছু একটা হয়ে যেত।
আপনার বিশ্বাসে আঘাত করলে কমেন্ট মুছে দেবেন
ভাল থাকবেন। বিশ্বাস কে অন্তরে রাখবেন- প্রমান করতে যাবেন না।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১২
অগ্রপথিক... বলেছেন: এখানে বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়নি,যদি দেওয়া হতো তাহলে বুঝতে কষ্ট হতো এবং পড়তে অধৈর্য হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। আপনি কষ্ট করে একটু S-M-E লাইনের চিত্রটা দেখুন সেখানে কিন্তু আকর্ষণের দিক সূর্যের দিকেই দেখানো হয়েছে। এখন কথা হচ্ছে কোন গ্রহানু যদি পৃথিবীর পাশে থাকে তাহলে তা এই ত্রি আকর্ষণ শক্তির ফলে পৃথিবীতেই আগে আঘাত করবে।
আর গ্রহাণুদের পরস্পর সংঘর্ষের ফলে কিন্তু প্রতিনিয়তই ছোট বড় অনেক গ্রহাণু ছূটে আসে,কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের ফলে সেগুলো ভস্ম হয়ে যায়,কিন্তু অন্যন্য গ্রহতে এই গ্রহাণুদের প্রচুর পতন হয় এবং তার ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে।
আর আমি কিন্তু বলিনি যে, গ্রহণ হলেই গ্রহাণুদের পত্ন হবে বরং আমি বুঝাতে চেয়েছি পতন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।তা কি আপনি অস্বীকার করতে পারবেন।
আর আমি আপনার শেষ কথার সাথে অনেকটাই একমত, বিশ্বাসের জন্য কোন কারন না খুঁজাই উচিৎ ,কিন্তু কোন কারণ যদি এর পিছনে পাওয়া যায়,তাহলে তা বলতে তো কোন সমস্যা নেই, বরং তা বিশ্বাসকে আরো মজবুত করে।
আপনার জন্য শুভকামনা
২২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৫
বিজ্ঞ পোকা বলেছেন: হে নষ্ট কবি!!!
আপনার কি ধারনা আছে যে "ক্রান্তিবিন্দু" সম্পর্কে? উদাহরন দেই।
মনে করেন একটা হাতি একটা রশিকে টেনে ছিঁড়তে পারছে না। অথচ হাতির বল এর সাথে আর একটু বল প্রয়োগ করলেই রশিটি দুভাগে ভাগ হবে। কেন জানেন? কারন প্রতিটি বস্তুরই আছে ক্রান্তি বিন্দু, রশিটিরও আছে একটা ক্রান্তি বিন্দু। একই সূত্র খাটে মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুর ক্ষেত্রে। এখন আপনিই বলুনতো, ঐ রশিটির ক্ষেত্রে একটু বল যোগ করার জন্যে কি আরেকটা হাতির দরকার হয়?
আপনি বলছেন বিশ্বাস প্রমাণ না করার জন্য। আশ্চর্য্য!! আপনার যা ধারনা তা কি আপনি বিশ্বাস করেননি? নাকি বিজ্ঞাঙ্কে ঈশ্বর বানিয়ে নিয়েছেন, সে যা বলবে তাই মেনে নিবেন!! আমার কথায় যদি আপনার বিন্দু মাত্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, তো মনে রাখবেন তা হয়েছে আপনার নিজস্ব ধারনার উপর জন্মানো বিশ্বাসের জন্য। আর হাঁ, এই পোষ্টে আপনার কমেন্ট দিয়ে আপনি কি আপনার ধারনাই প্রকাশ করেননি? এই পোষ্ট আপনার খারাপ লাগলে আপনি এটাকে এড়িয়ে যান।
"বিশ্বাস কে অন্তরে রাখবেন- প্রমান করতে যাবেন না।" আপনি কি এই বিশ্বাস এ বিশ্বাসী? তাহলে যুক্তি দেখিয়ে সেটা প্রমাণ করতে আসার যুক্তি কোথায়?
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৫
অগ্রপথিক... বলেছেন: সুন্দর জবাবের জন্য ধন্যবাদ
২৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৩
বিজ্ঞ পোকা বলেছেন: ভাল লিখেছেন। ++++++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৫
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২২
বাংলিক বলেছেন: ভাল লাগল। +++ ।শেখার অনেক কিছু আছে এখানে।তাই শেয়ার দিলাম.............
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৭
অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৪
শয়তান বলেছেন: খাইছে !! ১৪৫০ বছর আগের মহাকাশ বিজ্ঞানী নবী আর তার আল্লায় এত কিছু জানতেন ? আজিব তো ..কিন্তু এরকম অধ্যাত্তিব্ক আন্ত: মহাকাশ বিজ্ঞানী নবী নিজেরে কেন বাচাতে পারল না জাদু টোনা থিকা ? বিছনায় ক্যান গড়াইয়া গড়াইয়া কাত্রায়তেছিল দিনের পর দিন ?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৬
অগ্রপথিক... বলেছেন: নবী করিম (সা) মানুষকে বিজ্ঞান শিখাতে আসেন নাই,এসেছে মানুষকে শয়তানের পূজা থেকে দূরে রেখে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করিয়ে দেবার জন্য,কিন্তু তাঁর কথাগুলোকে বিজ্ঞান সমর্থন করে।
আপনিও তো জানেন অনেক রোগের কারণ তাহলে কেন আপনি রোগ-শোকে আক্রান্ত হন। মৃত্যু যন্ত্রণায় আপনি কাতর হন নাকি ,তা মৃত্যুই আপনার মরণের সময় বলে দিবে।তাই, অপেক্ষা করুন-----
২৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৬
সজীব আকিব বলেছেন:
আল-করান দ্যা চ্যালেঞ্জের ১ম চ্যালেঞ্জ যেটা '১৯ মিরাকল' সেটা কিভাবে এখানে খন্ডিত হয়েছে দেখে যান-
কোরানের ‘মিরাকল ১৯’-এর উনিশ-বিশ!
এখানে পিডিএফ ও ইউনিকোড লিংক আছে, ডাউনলোড করে পড়েন আর দেখেন উনি কতটা ভন্ড।
আমি অনেক খোঁজে পোস্টে উল্লেখিত কোনো তথ্যের সূত্র আবিষ্কার করতে পারি নাই। এ পোস্ট যেহেতু আপনি দিয়েছেন তাই এটা দেয়া আপনার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
নিচের বইটা সংগ্রহ করেছি, আপনার দেয়া কিছু খোঁজে পাচ্ছি না
Encyclopedia Of Space And Astronomy
Joseph A. Angelo
এই বইটার কোন পৃষ্টায় এ সম্পর্কে কি আছে
Impact Earth!-cosmic catastrophes?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৩
অগ্রপথিক... বলেছেন: আমি কোথা থেকে নিয়েছি, তা বলেই দিয়েছি।আর যদি আমাকেই বলতে হয় তাহলে বলব,আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র হন তাহলে এখানে যেসব কার্যকারণ উল্লেখ করা হয়েছে তাকি আপনি অস্বীকার করতে পারেন।
চন্দ্র-সূর্যগ্রহণের সময় কি চন্দ্র-সূর্য-পৃথবীর ত্রি আকর্ষণ শক্তি বৃদ্ধি পায় না? গ্রহাণুপুঞ্জের পতন কি আপনি অস্বীকার করেন? চন্দ্র-সূর্য গ্রহণের সময় কেন জোয়ার -ভাটার প্রচণ্ডতা হয়?
আর আপনি যে লিংক দিয়েছেন সেখানে , ১৯ এর খণ্ডনের নামে কিছুই করা হয়নি। সেখানে উনিশের নামে তো কিছু বলেনি উল্টো বাইরের উয়াদারণ দিয়ে শুধু পেচিয়েছি। উনার যদি খন্ডন করার সামর্ত্থ থাকত তাহলে সরাসরি কোরআনের উনিশ অংশকেই খণ্ডন করা উচিৎ ছিল।কিন্তু তার তো মনে হয় আরবীতে কোরআন পড়ার যোগ্যতাই নাই,আর আরবী ভাষার পারদর্শীতা তো আরো পরের কথা,আর যাকে খণ্ডন করতে চায় আগে তো তার পুঙ্খানুপুঙ্খ জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
ওহো ! আমি তো এতক্ষণ খেইয়ালই করিনি এটি দেখি মুক্তমনার লিংক। আর আপনি মুক্তমনার মানুষ হলে তো এত ফাউ পেচাল পারতাম না, কারণ মুক্তমনার সব------------- দের সাথে কথা বলতে আমার রুচিতে বাধে।
২৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৭
ক্রান্তিলগ্ন বলেছেন: ১। // বিংশ শতাব্দীর গোড়ার যখন এ বিষয় নিয়ে গবেষণা শুরু করল, // কোন কোন প্রতিষ্ঠানে গবেষণা শুরু হইল?
২। // আধুনিক সৌর বিজ্ঞানীদের মতে, // কোন কোন বিজ্ঞানীদের মতে? তাঁহারা কো্ন প্রতিষ্ঠানে গবেষণা করেন?
৩। ক) আপনি যেখান থেকে এই তথ্য লইয়াছেন, তাহার সংযোগ দিন।
অথবা,
খ) আপনি যেই পুস্তক হইতে এই তথ্যগুলি লইয়াছেন সেই পুস্তক সমূহের পৃষ্ঠাগুলির ছবি তুলিয়া এখানে প্রকাশ করুন।
অথবা,
গ) আপনি যেই সচলচিত্র হইতে এই তথ্যসমূহ লইয়াছেন তাহার সংযোগ প্রদান করুন।
৪। পাথরগুলির মধ্যে সবচেয়ে বড় পাথরটির ব্যাস কত?
৫। // এক একটা ঝুলন্ত পাথরের ব্যাস // ঝুলন্ত বলিতে বোঝায় উচ্চ স্থান হইতে কোন কঠিন বস্তুকে দড়ি, রশি, সূতা, স্প্রিং, রাবার ব্যান্ড, তার বা অনুরূপ কোন সরু পদার্থ ব্যবহার করিয়া লটকাইয়া দেয়া। মহাশূ্ন্যে পাথর গুলি কোথা হইতে ঝুলিয়া থাকে?
৬। যদি দুইটি এস্টিরয়েডের মাঝে প্রবল গতিতে সংঘর্ষ হয় তবে কি হইবে?
৭। যদি দুইটি এস্টিরয়েডের মাঝে অনেক ধীর গতিতে সংঘর্ষ হয় তবে কি হইবে?
[বি।দ্র। আমি বিজ্ঞানের ছাত্র নই। তাই সুস্পষ্ট তথ্যপ্রমাণসহ, সরল ভাষায় আমাকে বুঝাইয়া দেবার জন্য বিনীত অনুরোধ করা হইল।]
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮
অগ্রপথিক... বলেছেন: বুঝেছি আপনার কি উদ্দেশ্য?
তারপরেও কিছু লিংক দিলাম-
http://en.wikipedia.org/wiki/Asteroid
http://en.wikipedia.org/wiki/Impact_event
কোন সচলচিত্রে উহা পাইবেন তা আমি বলিত পারিব না,তবে শুনিয়াছি হিস্টোরি চ্যানেলে ইউনিভার্স নামক একখানা ডকুতে এই সব পাথর নিয়া নাকি খুবই দুঃশ্চিন্তা প্রকাশ করিয়াছে, দয়া করিয়া খুঁজিয়া লইয়েন।
২৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৩
সজীব আকিব বলেছেন:
আপনি যে কার্যকারণ সম্পর্কের কথা বললেন তা হাস্যকর। কারণ এগুলো আপনার বা মেজর জাহান মিয়ার গুবেষনা। এগুলো সম্পর্কে বলবেন বিজ্ঞানীরা, আপনারা না। আর সূর্য-পৃথিবী-চাঁদ এক সরলরেখায় হলে গ্রহাণুপুঞ্জকে টেনে নিয়ে আসবে এরকম না ভেবে তাহলে ভাবুন কয়েকটি গ্রহকেই তারা টেনে নিয়ে আসবে- কল্পনা করতে সমস্যা কি?
১৯ এর মিরাকল যেটা খন্ডন করা হয়েছে সেটা মূলত রাশেদ খলিফার। বুঝলেন?
এখানে : ইউনিকোডে অথবা পিডিএফ ফরম্যাটে
১৯ মিরাকলের কোনটা খন্ডন করা হয় নি দয়া করে বলেন?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৯
অগ্রপথিক... বলেছেন: গ্রহকে টেনে আনবে কেন,গ্রহ কি তাদের কক্ষপথ থেকে কখনো ছুটে বেরিয়ে গেছে,যেখানে গ্রহাণুপুঞ্জরা প্রতিনিয়তই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এসে ভস্ম হচ্ছে,আর অন্যন্য গ্রহে পতিত হচ্ছে,কোন গ্রহ কি এরকম হয়েছে??
১৯ এর মিরাকল যে রাশেদ খলিফার তা অনেক আগেই জানি।
আমি আবারো বলব সেখানে খণ্ডনের নামে কিছুই করা হয়নি, আত্মতৃপ্তিতে ভোগার কোন কারণ নেই।
তাদের পেইজটিতে গিয়ে দেখুন-
Click This Link
আর আপনাকে তো আগেই বলেই দিয়েছি,আমি মুক্তমনার ----------দের পছন্দ করিনা, তাই আমার ব্লগে না আসলেই খুশি হব। কারণ আপনাদের জল্পনা-কল্পনা,পরিকপনা আমার ভাল করেই জানা আছে।
২৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯
ক্রান্তিলগ্ন বলেছেন: ইহা দেখুন। আপনার প্রদত্ত সংযোগ অনুসরণ করিয়া আমি ইহা পাইলাম।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫০
অগ্রপথিক... বলেছেন: ঠিকই তো আছে, পৃথিবীর বিশেষ গঠনের কারণে যেগুলো ছোটা আকৃতির সেগুলো পৃথিবীতে আসতে পারে না, আর বড় গুলো যেহেতু বেল্ট থেকে কম বের হয়ে আসে,ফলে এর সম্ভাবনা কম। আর অন্যন্য গ্রহে যেহেতু পৃথিবীর মতো বিশেষ গঠন নেই,তাই সেখানে কম পতিত হয়।
Asteroids are actually very tiny planets which revolve in orbit around the sun. Thousands have been seen by astronomers and many have been named. But new asteroids are being discovered almost daily.
Sometimes, because of the attraction of other planets, these asteroids change their orbit and collide with other asteroids. The fragments that break off as a result of this collision and fall to earth without being burned up are called meteorites.
Meteorites hit the earth anywhere from every day to once in 10,000 years, depending on their size. Specks of stardust, for example, are tiny meteorites which settle on our earth every day. Larger ones, about the size of a boulder, fill to earth about 1,500 times every year. But the really big meteorites, weighing upwards of 50,000 tons, are believed to hit only once in every 10,000 years.
A gouged-out crater in Africa, 26 miles across, was made over a quarter billion years ago by the largest meteorite (about one mile wide) ever to hit the eart
Though the era of massive meteorite bombardment has been over for some 3.5 billion years, the Moon is constantly hit by micrometeorites.
Micro means tiny, and meteorites are matter from space that crash into the surface of a planet or satellite.
Micrometeorites are celestial debris, remnants of asteroids, comets, and planets, that hit the Moon at speeds of up to 70,000 miles (113,000 km) per hour.
While these tiny particles of rock and metal cause erosion, it takes about a million years for them to alter even 0.04 inches (1 mm) of the surface.
৩০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৫
ইমানুয়েল বলেছেন: +
৩১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১৬
রাংরাং পাখি বলেছেন: ভাই থ্রি ডাইমেনশন এর কোন ছবি নাই?তাহলে বুঝতে আর একটু সুবিধা হত।x & y axis এর জন্য বুঝতেসি, কিন্তু z axis টা হলে ভাল হয়।
৩২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪১
যোগিনী বলেছেন: ভাল লাগল+++
৩৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩২
জান্নাতুল ফেরদৌস. বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++
৩৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
সিবাক বলেছেন: পাগলুদের মতামত: পৃথিবী তো সমতল, আপনেকি চান্দে গিয়া দেইখা আসছেন নাকি যে পৃথিবী গোল???
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৫
ওিহদুর বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই রকম বিশ্লেষণ ধর্মী লেখার জন্য ।